নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

করোনা সংক্রমণ থেকে বাঁচতে সতর্কতা ও সচেতনতা

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৪৯

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এই ভাইরাসের সংক্রমণকে বৈশ্বিক স্বাস্থ্যবিষয়ক জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের অন্তত ১ শ দেশে ছড়িয়েছে করেনা। দেশের জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) জানিয়েছে বাংলাদেশে তিনজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া করোনা সন্দেহে হাসপাতালে ভর্তি আছে আরো অনেকে।
এ অবস্থা নিরাপদ থাকার জন্য সতকর্তা অবলম্বন করা জরুরি। সতর্কতা অবলম্বন করলে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হবার সম্ভাবনা কিছুটা হলেও কমে আসবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। সতর্কতাগুলো তুলে ধরা হলো।
গণপরিবহন: গণপরিবহন এড়িয়ে চলা কিংবা সতর্কতার সাথে চলাচলের বিষয়টি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বাস, ট্রেন কিংবা অন্য যে কোন ধরণের পরিবহনের হাতল কিংবা আসনে ভাইরাস সংক্রমনের বেশি সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য যে কোন পরিবহনে চলাফেরার ক্ষেত্রে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করা, এবং হ্যান্ড গ্লাভস ইউজ করা ঝুঁকি কমায়।


কর্মক্ষেত্র: অফিসে একই ডেস্ক এবং কম্পিউটার অনেকে ব্যবহার করলেও ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাঁচি-কাশি থেকে করোনাভাইরাস ছড়ায়। যে কোন জায়গায় করোনাভাইরাস কয়েক ঘণ্টা এমনকি কয়েকদিন পর্যন্ত সক্রিয় থাকতে পারে। অফিসের ডেস্কে বসার আগে কম্পিউটার, কিবোর্ড এবং মাউস পরিষ্কার করে নিন।

জনসমাগমস্থল: যেসব জায়গায় মানুষ বেশি জড়ো হয় সেসব স্থান এড়িয়ে চলা কিংবা বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এর মধ্যে খেলাধুলার স্থান, সিনেমা হল থেকে শুরু করে ধর্মীয় স্থানও রয়েছে। বাংলাদেশের মতো মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশগুলোতে জুমার নামাজের সময় বাড়ি সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। সৌদি আরব ইতোমধ্যেই ওমরাহ বন্ধ করেছে।

ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান: বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে যখন গ্রাহকরা যায় তখন অনেকেই একটি কলম ব্যবহার করেন। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোন ব্যক্তি যদি সে কলম ব্যবহার করে তাহলে পরবর্তী ব্যবহারকারীদেরও করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। সেজন্য নিজের কলম আলাদা করে রাখতে পারেন। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি কমবে। এছাড়া টাকা উত্তোলনের জন্য যে এটিএম বুথ ব্যবহার করা হয়, সেখান থেকেও সংক্রমণ হতে পারে। কারণ এটিএম বুথের বাটন অনেকে ব্যবহার করে।

লিফট: ভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে আরেকটি জায়গা হতে পারে বাড়ি কিংবা অফিসের লিফট। লিফট ব্যবহারের সময় নির্ধারিত ফ্লোরে যাবার জন্য লিফটের বাটন অনেকে ব্যবহার করছেন। বিভিন্ন অফিস ভবনে প্রতিদিন শত-শত মানুষ লিফট ব্যবহার করছেন। এদের মধ্যে কেউ যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী থাকেন এবং সে লিফটের বাটনে অন্যদের আঙ্গুল গেলেও সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।
টাকা-পয়সা: ব্যাংক নোট বা টাকায় নানা ধরণের জীবাণুর উপস্থিতি শনাক্ত করার ঘটনা নতুন নয়। এমনকি ব্যাংক নোটের মাধ্যমে সংক্রামক নানা রোগ ছড়িয়ে পড়ার কথাও বলেন বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশের একদল গবেষক গত বছরের অগাস্ট মাসে বলেছিলেন, তারা বাংলাদেশি কাগুজে নোট ও ধাতব মুদ্রায় এমন ধরণের ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি পেয়েছেন, যা সাধারণত মল-মূত্রের মধ্যে থাকে।

গতমাসে ভাইরাসের উপস্থিতি নিয়ে টাকা বা ব্যাংক নোট জীবাণুমুক্ত করার একটি উদ্যোগ দেখা যায় চীনে। দেশটিতে সম্প্রতি করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর সেখানে ভাইরাসটির বিস্তার ঠেকাতে বাজার থেকে ব্যাংক নোট সরিয়ে নিয়ে তা আবার জীবাণুমুক্ত করে বাজারে ছাড়ে দেশটি।

শুভেচ্ছা বিনিময়: করমর্দন এবং কোলাকুলির মাধ্যমেও করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে। আপনি যে ব্যক্তির সাথে কোলাকুলি এবং করমর্দন করছেন, তিনি যদি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হন তাহলে সেটি অন্যের দেহে সংক্রমিত হতে পারে। এজন্য করমর্দন এবং কোলাকুলির না করার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন সবকিছুর মূল কথা হচ্ছে নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা। হাত না ধুয়ে নিজের মুখমণ্ডল স্পর্শ করবেন না। এটি হলে ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। সংক্রমণ ঠেকানোর জন্য নিয়মিত ভালোভাবে হাত পরিষ্কার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করছেন বিশেষজ্ঞরা।


এছাড়াও আরো কিছু বিষয় মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ
১) সাবান ও পানি দিয়ে বারবার হাত ধুতে হবে।
২) চোখ, নাক ও মুখ বারবার স্পর্শ করা যাবে না।
৩) যত বেশি সম্ভব কণ্ঠনালী ভিজিয়ে রাখতে হবে। বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। কণ্ঠনালী যদি শুষ্ক থাকে মাত্র ১০ মিনিটেই আক্রমণ মারাত্মক হতে পারে।
৪) সর্দি-কাশি হলে নাক ও মুখ ঢেকে রাখতে হবে, টিস্যু ব্যবহারের পর দ্রুত তা ফেলে হাত ধুতে হবে।
৫) কারো জ্বর বা ঠাণ্ডা হলে তার খুব কাছে যাওয়া যাবে না।
৬) জ্বর, কাশি ও শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে, ভ্রমণ করা যাবে না।
৭) মাংস ও ডিম সম্পূর্ণ সেদ্ধ করে রান্না করতে হবে।
৮) অসুস্থ পশুপাখি খাওয়া যাবে না।
৯) কর্মস্থল ও কর্মস্থলে ব্যবহার্য জিনিস দিনে অন্তত একবার পরিষ্কার করতে হবে।
১০) বাস, ট্রেন ও যেকোন গণপরিবহণে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।


# বাইরে যেকোনো জায়গায় রেলিং, দরজার লক, গেট, হাতল, কম্পিউটারের মাউস, টাকা, পাসপোর্ট ইত্যাদি স্পর্শ করার পরপরই হাত ধুয়ে ফেলতে হবে। তবে সব জায়গায় সাবান-পানি পাওয়া যায় না। তাই ব্যাগে বা পকেটে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখুন। চোখ, নাক ও মুখে হাত বা আঙুল লাগানো থেকে বিরত থাকুন।
# জ্বর-কাশি থাকলে ভ্রমণ বাতিলের চেষ্টা করুন। ভ্রমণরত অবস্থায় এই দুই উপসর্গের সঙ্গে শ্বাসকষ্ট শুরু হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। চীন বা অন্য আক্রান্ত এলাকায় সম্প্রতি সফর করে থাকলে তা চিকিৎসককে জানান।
# যেকোনো জ্বর-কাশির রোগী থেকে অন্তত ৬ ফুট দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে। প্রয়োজনে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে বিমানবন্দরের কর্মীদের মাস্ক ব্যবহার করা এখন অপরিহার্য।
# হাঁচি-কাশি এলে কনুইয়ের ভাঁজে নাক, মুখ গুঁজে দিন। টিস্যু পেপার ব্যবহার করে সঙ্গে সঙ্গে তা নিরাপদ জায়গায় বা বিনে ফেলতে হবে।
# মাস্ক ব্যবহার করলে খেয়াল রাখতে হবে যেন নাক-মুখ ঢাকা থাকে। একবার ব্যবহার্য মাস্ক নিরাপদ জায়গায় ফেলে হাত ধুয়ে ফেলতে হবে।
# খাবার ভালোভাবে রান্না করে খেতে হবে।
# যেখানে-সেখানে থুতু ফেলা যাবে না।
# পশুপাখি সঙ্গে নিয়ে ভ্রমণ নিরাপদ নয়। পশুপাখির খামারে যেতে হলে সুরক্ষামূলক গ্লাভস, মাস্ক ও গাউন পরতে হবে।
# হোটেলে খাবার টেবিল, ট্রে, ওয়াশ রুম পরিষ্কার ও পরিশোধিত কি না, তা আগে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। বেয়ারাকে হাত পরিষ্কার করে পরিবেশন করতে বলুন।
# সারিতে দাঁড়াতে হলে নিজের সুরক্ষার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।
# ভ্রমণের পর ১৪ দিন পর্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। এ সময় লোকসমাগমে না যাওয়াই ভালো

করোনা হটলাইন নম্বর।
নিজের অথবা পরিবারের কারো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষন দেখা দিলে" ইনস্টিটিউট অব এপিডেমোলোজি ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড রিসার্চ" আইইডিসিআরে যোগাযোগ করুন নিচের নম্বর গুলোর মাধ্যমে,

IEEDCR Hotline

+8801937000011, +8801937110011, +8801927711784, +8801927711785


সবশেষ কথা হলো কোন ভাবেই আতংকিত হওয়া যাবে না । মানসিক শক্তি একটা জরুরী বিষয়। মন যদি আগেই দুর্বল হয়ে পড়ে শরিরের প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই কমে আসে। যা আক্রমনের মোক্ষম সুযোগ করে দেয়। তাই অবশ্যই বিশ্বাসীরা যার যার সৃষ্টিকর্তার উপর অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রেখে মনোবলকে দৃঢ় রাখুন। যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে মজবুত করবে।

প্রার্থনা মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে। প্রার্থনা করুন। নিজের জন্য এবং সকল বিশ্ববাসীর জন্য।

কৃতজ্ঞতা: ‍গুগল, অনলাইন তথ্য ভান্ডার,
ইত্তেফাক, ডয়েচে ভেলে, বাংলা ট্রিবিউন

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:৫৮

করুণাধারা বলেছেন: অর্ধেক পড়েই লাইক। করোনা ভাইরাস নিয়ে লেখা পোস্টের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বিশদে লিখিত।
++++

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খবর জেনে অব্দি ভীষন সন্ত্রস্ত।

সব অনলাইনে বাঁচার কি কি সাজেশন দিচ্ছে একে একে দেখছি। কাউকে কাউকে প্রিন্টও দিয়েছি ।
তখন মনে হলো সবগুলো একত্র করে ব্লগারদের জন্য কেন নয়।
কোন কোনটা হয়তো রিপিটেশন হয়েছে।
পাঠোত্তর মন্তব্যে সহায়তা করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।

আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

২| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:১২

শের শায়রী বলেছেন: ম্যা'ভাই আপনি যে সব সতর্কতা দিছেন সেগুলো অতি উচ্চ শ্রেনীর মানুষদের জন্য, যে মানুষটি গন পরিবহনে নিত্য অফিসে যেতে হয়, যে মানুষটিকে প্রতিদিন রিকশায় উঠতে হয় বা চালাতে হয়, যে মানুষ গুলোকে বাজারে যেতে হয় বা দোকান চালাতে হয় তাদের জন্য কিভাবে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে?

তবে সব কথার শেষ কথা, আমাদের আল্লাহ আছে, বাচালে সে বাচাবে, মারলে সে মারবে। দাবী দাওয়া রাইখেন না ম্যাভাই যদি যাইতেই হয়। আর বলব বলব করে যে কথাটা বলা হয় নাই, আইজকা সেটা বইলাই ফালাই ম্যাভাই "লাভ ইউ ম্যাভাই" :)

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :)

লাভ ইউ টু, ম্যা ভাই :)

হুম । আমাদের বাস্তবতা ভিন্ন। তবু চলমান সতর্কতা যতটুকু সম্ভব সচেতন থাকার জন্যই বলা। আর শেষ বেলার টিপস টুকু আমাদের জন্য। মনের জোরকে দৃঢ়তর স্থানে রেখেই আমাদের মোকাবেলা করতে হবে।
আল্লাহ/সৃিস্টকর্তার উপর আস্থা এবং তার উপর দৃধ বিশ্বাসই আপাত ঘনবসতির, আমজনতার এই দেশে শেষ ভরসা।

যাক করোনাকে ধন্যবাদ ;)
ম্যা'ভাইর ভালবাসা টুকু নইলে বুঝী আজীবনই অজান থেকে যেতো :)

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পোস্ট। উন্নত বিশ্বের দেশগুলো করোনা বিস্তার ঠেকাতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেয়া স্বত্ত্বেও করোনা বিস্তার করে চলেছে। তবে সবচেয়ে যেটা জরুরী সেটা হচ্ছে আতংকিত না হয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা এবং কিছু নিয়মাবলী মেনে চলা। উন্নত দেশেও মানুষ সেটাই করছে। আতংকিত হলে বরং উল্টো বিপদ আসার সম্ভাবনা আছে। বেশ কিছু দেশে মানুষ আতংকিত হয়ে কেনাকাটা করে শপিংমল খালি করে ফেলেছিল। তবে এইসব দেশের সরকার পরে সেটা শক্ত হাতে দমন করেছে। আমাদের দেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটলে মানুষ করোনায় নয় , খাবারের অভাবে অনেকের মরে যাবার প্রচুর সম্ভাবনা আছে। এছাড়া জিনিষ পত্রের দাম অস্বাভাবিক বেড়ে যাবার সম্ভবনাতো আছেই। আমাদের দেশের এক শ্রেনীর অসাধু ব্যবসায়ী আছে যারা সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। এদের ব্যপারেও আগে থেকেই সতর্ক থাকতে হবে।

করোনাইয় আক্রান্ত হলেও আতংকিত না হয়ে তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। করোনায় আক্রান্ত হওয়া বেশীরভাগ রোগীরই সুস্থ হয়ে যাবার হারই বেশি।

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। তার সমূহ সম্ভাবনা বাস্তব রুপ নিয়ে নিয়েছে অলরেডি। মাস্কের দামের হাইক দেখে হেচকি ওঠার অবস্থা।

শেষ কথাতেই সহমত
করোনাইয় আক্রান্ত হলেও আতংকিত না হয়ে তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে। করোনায় আক্রান্ত হওয়া বেশীরভাগ রোগীরই সুস্থ হয়ে যাবার হারই বেশি।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ ।
উল্লেখিত পন্থাগুলি অবলম্বন ও প্রতিপালন করা খুবই জরুরী ।
জানা যায়, করোনার নেই প্রতিষেধক, নেই চিকিৎসাও, তবে চলছে গবেষণা ও প্রতিষেধক আবিষ্কারের চেষ্টা। তাই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ হাত ভালোভাবে ধোয়া, ঠান্ডা ও আক্রান্তদের থেকে দূরে থাকা এবং মুখে মুখোশ পরা।
সকলেই বলছেন এই রোগটির পেছনে অন্যতম কারণ হলো অনিয়ম, অবহেলা ও অপরিচ্ছন্নতা। ইসলামে পরিচ্ছন্ন জীবনবোধের জন্যই রয়েছে দৈনিক পাঁচবার অজু গোসলের বিধান। হাদিসের শিক্ষা ‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ’।

আমরা সকলে্ই জনি ইসলাম সবসময় একটি সুস্থ-সক্ষম মানবগোষ্ঠীর ধারণা দেয়। তাই বর্তমানেও সব রোগের প্রতিকার, প্রতিরোধ সম্পর্কে আমরা সঠিক ধারণা পেতে পারি পবিত্র কুরআন থেকে। মহান আল্লাহ্ বলেন “আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা মু’মিনদের জন্য আরোগ্য ও রহমত” (সুরা বানী ইসরাইল, আয়াত: ৮২)।

সাম্প্রতিক কালের রোগ-শোক যথা করোনা ভাইরাসসহ সব রোগ থেকে মহান আল্লাহ্র রহমত ছাড়া আরোগ্যলাভ অসম্ভব। এজন্যই পবিত্র কুরআনে আছে, মহান আল্লাহ্র পরিচয় প্রসঙ্গে হযরত ইব্রাহিম (আ.) বলেন “ওয়া ইযা মারিয্তু ফাহুয়া ইয়াশ্ফিন” অর্থাৎ ‘যখন আমি অসুস্থ হই তখন তিনিই আমাকে সুস্থতা দান করেন’ (সুরা শু’আরা, আয়াত: ৮০)।

শুধু তাই নয়, যে কোনো মহাবিপদ থেকে একমাত্র উদ্ধারকারী ও রক্ষাকারী মহান আল্লাহ্। এজন্যই পবিত্র কুরআনে উদ্ধৃত একটি মুনাজাত: রাব্বি ইন্নি লিমা আন্যালতা ইলাই-য়া মিন খাইরিন ফাকির অর্থাৎ

‘হে প্রভু।
যেটা দয়া করবেন মোরে,
সেটাই চাই আমি নিজের তরে’
(কাব্যানুবাদ, সুরা কাসাস, আয়াত: ২৪)।

অপর আয়াতে আছে লা- ইলাহা ইল্লা আন্তা সুব্হানাকা ইন্নি কুন্তু মিনাজ-জ্বয়ালিমিন অর্থাৎ ‘তুমি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, সব পবিত্রতা তোমারই- আমি তো গোনাহ্গার’ (সুরা আম্বিয়া, আয়াত : ৮৭)। দোয়াটি কবুলের সুসংবাদ দিয়ে মহান আল্লাহ্ জানালেন “...এভাবেই আমি বিশ্বাসীদেরকে মুক্ত করে থাকি”। (সুরা আম্বিয়া, আয়াত: ৮৮)।

অন্যদিকে মহান আল্লার দরবারে প্রিয়নবীর (স.) মুনাজাত ছিল “হে আল্লাহ্ আমি তোমার কাছে সুস্বাস্থ্য কামনা করি....” (বায়হাকি)

আপনি এইপোষ্টে যতার্থই বলেছেন যাবতীয় প্রতিরোধ মুলক ব্যবস্থা গ্রহনের পাশাপাশি নীজ নীজ ধর্ম বিশ্বাস অনুযায়ী সৃস্টিকর্তার কাছে সুস্বাস্থ কামনা ও তাঁর প্রদত্ত বিধিবিধান মেনে সুস্বাস্থকর পরিবেশ বজায় রাখা ।

পোষ্টটি প্রিয়তে গেল ।

শুভেচ্ছা রইল

০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার বরাবরের মতোই মূল্যবান মন্তব্য পোষ্টটিকে সমৃদ্ধ করলো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রিয় ড. এম এ আলী ভাই।

ইসলামের অনুসারীদের সম্ভাবনা বাস্তবিকতায় খুব কম। আর কোরআনের যে আয়াত এবং
দোয়া সমূহ দিয়েছেন তা অত্যন্ত মূল্যবান।

অনেক অনেক ধন্যবাদ

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,





সময়পোযোগী পোস্ট, বিশদ ভাবে লেখা। কিন্তু মনে হয়না এতোটুকু জায়গায় কোটি কোটি মানুষের এই দেশে সংক্রমন তেমন ভাবে রোধ করা যাবে কিনা! এখানকার মানুষেরা সবচেয়ে অসচেতন স্বাস্থ্যবিধির ব্যাপারে তা সে শিক্ষিত কিম্বা অশিক্ষিত যেই-ই হোন না কেন। তাই ভয় হয়!

আমার মনে হয় এই মূহুর্তে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন - ঘাবড়ে না যাওয়া, আতংকিত না হওয়া।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। ঠিক বলেছেন প্রিয় আহমেদ জী এস ভায়া।
এই মূহুর্তে সবচেয়ে আগে প্রয়োজন - ঘাবড়ে না যাওয়া, আতংকিত না হওয়া।

তাই বিশ্বাস এবং জ্ঞানে সচেতনতা অতি জরুরী।

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহই আমাদের রক্ষা করবেন।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইনশাল্লাহ।

বিশ্বাসের দৃঢ়তায় সচেতনতা আর সতর্কতায় - আসুন এই দুর্যোগকে কাটিয়ে উঠি।

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৩১

ইলি বলেছেন: বিষয়টা হালকা ভাবে না নেয়া ঠিক হবেনা। এখন গ্রিসে ৭৭ জনে ঠেকেছে, কেউ মারা যায়নি। ধন্যবাদ।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

কোন ভাবেই না। অতীত গুরুত্ব, সচেতনতা এবং সতকর্তার সাথে মোকাবেলা করতে হবে।

৮| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১:২২

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: লেখক বলেছেন "করমর্দন এবং কোলাকুলির মাধ্যমেও করোনা ভাইরা ছড়াতে পারে" |

আপনি কি মোদীজির সাথে কোলাকুলি এভোয়েড করার জন্য এইসব অজুহাত তৈরী করছেন ভাইজান ? =p~

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:৫৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

আরেহ রাখের আপনার মোদি'জি! ;)
উনি নিজেই দৌড়ে পালাবেন যদি শোনেন আপনার করোনা হয়েছে ;)
কারোরই অজুহাত দেয়া লাগপে না স্বামী'জি! ;)
সবাই বোঝে - ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি

৯| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:১৪

সোহানী বলেছেন: যেভাবে আপনারা ভালোবাসা আদান প্রদান করলেন তাতে তো আমিই এখন ভয় পাইছি।

ম্যালথাসের পপুলেশান থিউরি ম্যা ভাই ভৃগু। যাহোক, আমাদের দেশের মানুষদের এ্যান্টিবডি অসাধারন বলেই আমার বিশ্বাস। আমি মনে করি এতো পচাঁ, বাসি, ধুলা, ভেজাল, কার্বাইড......... খেয়ে আমাদের শরীররের এ্যান্টিবডি ইস্পাতের ন্যায় শক্ত হইগেছে। কিছুই হবে না ইনশাল্লাহ। দু'একজন হসপিটাল গেছে মানে এই না যে আমরা মরার মিছিলে যোগ দিয়েছি।

কানাডার সরকার এমনিতেই অনেক বেশী সাবধানী। তাই স্কুল কলেজ থেকে শুরু করে সর্বত্র সাবধানতা অবলম্বন করছে। তারপরও কিছু আক্রান্ত হয়েছে কিন্তু সেরকম সিরিয়াস কিছু নয় বলেই জানি।

যাহোক, একটি পরিপূর্ণ লিখা হিসেবে তোমার এ লিখাটি প্রশংসার দাবী রাখে।+++

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইটা একটা দারুন কথা কইছো :)

আমাগো এন্টিবডি অসাধারন।
নইলে এত্ত এত্ত ভেজাল, সবচে দূষিত নগরীতে দিব্যি শুধূ বাঁইচা নাই
হাসি খেলি প্রেম করি ;) পয়দা করি ... হা হা হা
উন্নত বিশ্ব হইলো পুতুপুতু মা বাপের লুতুপুতু পোলাপানেরর মতো...
ইট্টু জ্ব জারি হইলে এপেলো দৌড়..

আর গরিবে কয়, দূর কিছু না গা গরম হইছে, কাইল ঠিক হইয়া যাইব
আর ঠিক হইয়াও যায়! কাঁদা মাটি আর সোদা গন্ধ গায় মেখে কোটি কোটি মানুষ দিব্যি জীবন পার করে দিচ্ছে!

ওই পপুেলশনেই যা ভয়! ... একে ধরলে লাখে পৌছে যায়।
সতর্কতা আর সচেতনতার সাথে থাকুক নিত্য দোয়া
প্রকৃতির সেই অসাধারন এন্টিবডি পাওয়ার দিয়াই যেন করোনা দৌড়াতে পারি :)

মৃত্যুর পরিসংখ্যান টা ছেটে দিলাম। কারণ এটা নিত্য পরিবর্তনশীল।
আশা করি এই কর্তন পোষ্টের পরিপূর্ণতার মান কমাবে না।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। দোয়া কইরো আমাদের সবার জন্যে।

১০| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:৪০

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের তাপমাত্রা এখন ৩০ ডিগ্রি,

এই সময়ে দেশের মানুষ ফ্লুতে আক্রান্ত হয় না। তাই এখন করোনা ভাইরাস বাইরের আবহায়াতে ছড়ানোর জন্য উপযুক্তি পরিবেশ পাবেনা।

যারা আক্রান্ত এলাকা থেকে আসবে তারাই আক্রান্ত হয়ে দেশে আশার সম্ভবনা বেশি কিন্তু তাদের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার মতন পরিবেশ আমাদের দেশে পাবেনা তাই এই গ্রীশ্মকালে ফ্লু দেশে ছড়াবেনা বলেই আমার যুক্তিতে বলে।

আগামী মাসে তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রীতে যাবে...

সবাই কে ডেঙ্গুর জন্য প্রস্তুত হতে বলা উচিত। এখনই দেশে মসার সংখ্যা বাড়া শুরু হয়েছে।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৩০- ৩৫ এ ভাইরাস অকার্যকর এই থিউরিতে বির্তক দেখেছি।
তাই নিশ্চিত নই।

তবে উপরে সোহানীপু যা বললো এইটা একটা বড় পযেন্ট- আমরা সার্বাইভ করতে পারি, পারছি।
দুনিয়ার ভেজাল ভুজাল খাইয়া দিব্যি চলতে আছি।
ঘূর্নিঝড় জলোচ্ছাস, বন্যা, খরা সব সয়ে দিব্যি টিকে আছি।
মান দন্ডের কথা বাদ দিলে - কথা সইত্য

এই টা একটা ভাল কথা কইছে্ন । আসলেই মশা বেশ বাড়ছে আর দিন দিন যেন শক্তিশালী হচ্ছে।
ইদানিং কামড়ালে ক্ষত স্থান জ্বলে! কখনো ফুলে ওঠে!

সমন্বিত ভাবনার লোক নাই্ সমস্যা এখানেই। করোনা সতর্কতায়র সাথে ডেঙ্গুও যে প্রতিরোধে সতর্ক থাকতে হবে প্রস্তুতি নিতে হবে কে কারে বলে দেবে?

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩৮

মলাসইলমুইনা বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,
এমন একটা লেখা ব্লগে খুবই দরকারি ছিল । এবারের নতুন করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রিকর্ষণগুলো কি ভাবে নেওয়া যায় সেটা সবাই এই লেখা থেকেই জানতে পারবেন । এই এতো অব্যবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশের যেই এজেন্সি করোনা ভাইরাসের ব্যাপারটা নিয়ে কাজ করছেন তাদের দক্ষতায় আমি মুগ্ধ ! এই সাজেশনগুলোই আমেরিকাতে দেওয়া হচ্ছে সবাইকে এবারের নতুন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে বেঁচে থাকতে । আর একটা ব্যাপার আবহাওয়ায় একটু গরম হলে এই ভাইরাস চলে যাবে বা দুর্বল হবে এরকম একটা কথা অনেকেই বলছেন । আমেরিকার সেন্ট্রাল ডিজিস কন্ট্রোল (CDC) কিন্তু পরিষ্কার করেই বলেছে সেটা হবার কোনো রিলায়েবল তথ্য তাদের কাছে নেই এই মুহূর্তে তাই সেটা ধাৰণা করা এখন অনুচিতই হবে । যাক, আশাকরি এই তথ্যগুলো থেকেই সবাই সচেতন হতে পারবেন করণীয় সম্পর্কে । লেখায় অনেক ভালো লাগা ।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নাইমুল ইসলাম ভায়া

হুম
এমন অনেক কিছুই শোনা যাচ্ছে -যা অনেক কিছু ভাসা ভাসা অথেনটিক নয়।
এর মাঝ থেকে ঝেরে পুছেই ধারন করতে হবে সত্যকে।

সর্তকতা, সচেতনতা, আল্লাহর অপার রহমতে এই বালা, মুসিবত পৃথিবী থেকে দূর হয়ে যাক।

১২| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪০

নেওয়াজ আলি বলেছেন:
আল্লাহ রহমত করো।

০৯ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। কায়মনোবাক্যে এইই প্রার্থনা।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন।

১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৪৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: করোনা নিয়ে বিষদ পোস্ট ।
পোস্টটি কিছু দিনের জন্য স্টিকি করার অনুরোধ করছি।
৯/ সোহানী'বুর কথায় বিরাট ভরসা পেলাম।
১০/ নতুন ভাইকে বলছি। করোনা কিন্তু ৪৫,৬৫ ডিগ্রি তাপমাত্রার দেশেও চড়াচ্ছে। সুতরাং ৩৫ ডিগ্রিতে করোনা কাবু হওয়ার কথা নয়।
আজ সারাদিন অনলাইনে বিচরন করে একটা জিনিস বুঝলাম। করোনার আগমনে দেশের বেশিরভাগ জনগন খুশি। কেন খুশি কইলে চাকরি----

০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা

কখনো কখনো বিপদেও বুঝি অমন আত্মঘাতি অনুভব আসে!
কতটা কষ্টে তা যদি কেউ অনুভব করতো বুক ফাইট্যা মইরা যাইতো ;)

আল্লাহ ভরসা ভায়া
যিনি জীবন দিয়েছেন, তিনিই মৃত্যু দান করেন,
করোনা ছাড়া কি মানুষ মরছে না প্রতিদিন প্রতিক্ষন? তবে?

সতর্কতা আর সচেতনার সাথে প্রার্থনাও চলুক অবিরাম।

১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: করোনা নিয়ে সুবৃহৎ পোস্ট।
অত্যন্ত সময়োপযোগী ও দরকারি পোস্ট। করোনা নিয়ে আরো ব্যাপক প্রচার দরকার। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।

শুভেচ্ছা নিয়েন কবি ভাই।

১০ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্রবাদ পদাতিক দাদা :)

অনেকেই আমার কাছ থেকে অনুসরনীয় সতর্কতা সমূহ প্রিন্ট নিচ্ছিল।
তাই ভাবলাম ব্লগারদের জন্র সবগুলো একত্রিত করে সংকলন সাজাই

কাজে লাগলেই পরিশ্রম সার্থক।
আপনাকেও অন্তহীন শুভেচ্ছা

১৫| ১০ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: টেনশানের কিছু নাই।
প্রিভেনশান ইজ দ্য বেস্ট মেডিসিন কিংবা বলা যায়, সাবধানের কোন মাইর নাই!! :)

১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম,
ঠিক বলেছেন ম্যা'ভাই

প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিউর :)

আল্লাহ ভরসা

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৯:৩৮

আতঙ্কিত মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুভেচ্ছা

নিরাপদ থাকুন। ঘরে থাকুন

১৭| ২৪ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

নতুন বলেছেন: তাপমাত্রা বাড়ার জন্য আমাদের সুবিধা হবে সেটা ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়ার কিভাবে বেচে থাকে সেটা বোঝার চেস্টা করলেই বুঝতে পারবেন। এটা আমাদের একটা সুবিধা।

সিডিসি এই সম্পকে প্রমানিত তথ্য না পাওয়া পযন্ত দাবি করবেনা।

কিন্তু মাইক্রোব বেশি তাপ পছন্দ করেনা তারা সুবিধা করতে পারেনা।

তাই যারা আক্রান্ত তাদের মাধ্যমে কাছের মানুষের মাঝে এটা ছড়াবে বেশি। বাতাসে উড়ে উড়ে বা সারফেসে থেকে ছড়াবে কম।

তাই বাংলাদেশে ছড়ানোর আশংকা আমি তেমন করছিনা।

মধ্যপ্রচ্যে বেশির ভাগ রোগীই বাইরে থেকে আক্রান্ত হয়ে এসেছে। এখানে সংক্রামিত কমই হচ্ছেন।

আমাদের দেশে যারা আক্রন্ত আছে তাদের সংস্পসে মানুষ না আসলে সমাজে সংক্রামন কমে যাবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার কথা সত্যি হলে তা আনন্দের বৈকি।

কিন্তু আজই একটা রিপোর্ট দেখলাম ভাইরাসে গতি প্রকৃতি বদলের উপর! এটা কত দ্রুত নিজেকে বদলে ফেলছে । এবং পরিবেশ পারিপার্শিকতার উপর নিজের গঠন চেঞ্জ করে ফেলছে। তাতে বিজ্ঞানীরা্ও বিস্মিত। এ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যানুসারে এ বি সি ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছেন বিজ্ঞানীরা।
সি ক্যাটাগরি সবচে বিপদজনক মাত্রায় নিজেদের আপগ্রেডেট করেছে।
তাই ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা নিয়েও বেশ ভাবনায় পড়ে গেছেন।

আল্লাহ আমাদের সকলকে রক্ষা করুন।
ভাল থাকুন। নিরাপদ থাকুন।

১৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১০:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট। জনস্বার্থে কলম ধরেছেন, আল্লাহ রাব্বুল 'আ-লামীন আপনাকে উত্তম বিনিময় দান করুন! +
ব্লগে এখন নিয়মিত আসছেন না। ভাল আছেন তো?

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সিনিয়র।

আমিন।
জ্বি। ভাল আছি। একটু কম হলেও লগিন ছাড়া প্রতিদিনই দেখি।
বাসায় ছেলেটা অসুস্থ ছিল ৩ দিন। তাই খুব পেরেশান ছিলাম। বুঝতেই পারেন।

এখন আলহামদুলিল্লাহ পূর্ণ সুস্থ। আপনাদের সবার দোয়া আর আল্লাহর অশেষ রহমতে।
অন্তহীন শুভকামনা

১৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টে ৪ নং মন্তব্যটির জন্য ড. এম এ আলীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ইসলাম সবসময় একটি সুস্থ-সক্ষম মানবগোষ্ঠীর ধারণা দেয়। তাই বর্তমানেও সব রোগের প্রতিকার, প্রতিরোধ সম্পর্কে আমরা সঠিক ধারণা পেতে পারি পবিত্র কুরআন থেকে। মহান আল্লাহ্ বলেন “আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা মু’মিনদের জন্য আরোগ্য ও রহমত” (সুরা বানী ইসরাইল, আয়াত: ৮২)
হযরত ইব্রাহিম (আ.) বলেন “ওয়া ইযা মারিয্তু ফাহুয়া ইয়াশ্ফিন” অর্থাৎ ‘যখন আমি অসুস্থ হই তখন তিনিই আমাকে সুস্থতা দান করেন’ (সুরা শু’আরা, আয়াত: ৮০)

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৮:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।

কিন্তু আমাদের অজ্ঞানতা আমাদের কত দূরেইনা সরিয়ে রাখে পবিত্র সেই গ্রন্থ থেকে।
এ গ্রন্থ তাদের জন্য যারা জ্ঞানী -কোরআনতো বলেই দিয়েছে।

অন্তহীন কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা।
ভাল থাকুন। নিরাপদ থাকুন। আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.