|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইলুসন
Sometimes people dont want to hear the truth because they dont want their illusions destroyed. Friedrich Nietzsche
ভূতের গল্প পড়তে, শুনতে আর হরর মুভি দেখতে অনেক ভাল লাগে। এত ভূতের গল্প পড়েছি আর শুনেছি যে কিছু কিছু জায়গাতে দেখা যায় একই গল্প শুধু স্থান, কাল আর পাত্র ভেদে কাহিনী পুরা একই। তেমন কিছু গল্প নিয়ে এই পোস্ট।
বাংলাদেশের সব জায়গাতে বড় কোন দীঘি থাকলে এই গল্পটা থাকবেই। দীঘির পানিতে নাকি কিছু একটা থাকে। কেউ যদি একা একা নামে বিশেষ করে কোন সুন্দরী মেয়ে তাহলে পায়ের মধ্যে চুলের মত কিছু একটা পেচিয়ে যায়। যতই চেষ্টা করুক এই জিনিষ কাটা যায় না। যত টানে বড় হয় এটা। দা, কুড়াল, খন্তা, কোদাল বা তলোয়ার দিয়েও নাকি এটা কাটা যায় না। মাঝে মাঝে গায়েবী আওয়াজ নাকি শুনতে পাওয়া যায়, এই সুতা কেউ কাটতে গেলে নাকি তার বংশ নির্বংশ হয়ে যাবে! 
তারপর রাত হলে সুতায় টান পড়ে। এক সময় মেয়েটা দীঘিতে তলিয়ে যায়। তার লাশও আর খুজে পাওয়া যায় না। মজার ব্যাপার হল এই একই গল্প আমি বিভিন্ন মানুষের কাছে শুনেছি, এমনকি বইতেও পড়েছি কিন্তু কেউ বলতে পারে না যে সে এমন কিছু দেখেছে! সবাই কারো না কারো কাছে শুনেছে।
এই গল্পটাও মজার। গ্রামে রাস্তায় একাকি রাতের বেলাতে হাটতে গেলে নাকি সামনে ভুত এসে দাঁড়ায়। ইয়া লম্বা তার পা, সাদা কাপড় পরা। আপনাকে বলবে তার দুই পায়ের মাঝে দিয়ে হেটে যেতে! আপনি তার পায়ের নিচে দিয়ে যেতে শুরু করেছেন তো মরেছেন। আর বেঁচে ফিরতে হবে না বাড়িতে। আপনাকে তখন বলতে হবে সরে যা আমার রাস্তা থেকে, তোর পথে তুই আর আমার পথে আমি। 
এই বলে সাইড দিয়ে হেটে যেতে হবে। 
মাছ ধরতে যাবেন রাতে, আর ভয় করবে না? অনেক রকম মেছো ভূত আছে, এরা মাছ খায়, আর আপনি দিতে না চাইলে প্রয়োজনে আপনার ঘাড় মটকে দিতে পারে। গল্পটা শুনেছি আমার ফুপাত ভাইয়ের কাছে। একদিন ভাইয়ার এক বন্ধু রাতে মাছ ধরতে গিয়েছিল। মাছ ধরে যখন ফেরত আসছিল, তখন তার মনে হল কেউ তাকে অনুসরণ করছে। পিছনে তাকিয়ে কিছুই দেখতে পেল না। সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে। বাড়িতে এসে রাতে তাই নিজেই মাছ ভাজি করতে লাগল। হঠাত কে যেন বলে উঠল, "এত মাছ ধরে এনেছিস, আমাকেও একটু দে!" যদিও তিনি অনেক সাহসী তবুও ভয়ে তার আত্মারাম খাঁচাছাড়া। 
কোনমতে বললেন, "আপনি কে? কোথায় আপনি?" উত্তর এল, "আমি বেড়ার পাশেই আছি।" লোকটা অনেক সাহসী। তিনি ভূতকে বললেন, "আমার মাছ ভাজি করা শেষ হোক, আপনি অপেক্ষা করেন একটু।" এই বলে তিনি একটা লোহার রড গরম দিলেন। তারপরে তিনি বললেন, "আপনি বেড়ার এই ফাকে হা করেন আমি মাছ দিচ্ছি!" এই বলে তিনি লোহার রড পুরোটা ঢুকিয়ে দিলেন। তখন নাকি অনেক জোরে চিৎকার শুনা গেল যে বাড়ির সবাই ঘুম থেকে উঠে গেল। বাইরে গিয়ে দেখা গেল একটা কাল কাক মরে পড়ে আছে। সত্য না মিথ্যা জানি না। এমন মেছো ভূতের গল্প অনেক শুনেছি।
যাইহোক পোস্ট আর বেশি বড় করব না, বড় পোস্ট কেউ পড়ে না। 
আপনাদের জানা কোন ভুতের গল্প থাকলে শেয়ার করতে পারেন। 
৩৮ টি 
+১০/-০ ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৯
ইলুসন বলেছেন: হাসেন আরো হাসেন! যখন ভূতে ধরব তখন বুঝবেন!
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৮
ঈষাম বলেছেন: প্রথমটা তো হাজার বছর ধরে উপন্যাসে আছে !!
অনেকে বলে যে ভুত দেখলে বলবি যে "ভুত আমার পুত,পেত্নী আমার ঝি"
কিন্তু আপ্সুস !এখনো এই ডায়লগ ইউজাইতে পারি নাই !
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫০
ইলুসন বলেছেন: আরে ভাই শুধু হাজার বছর ধরে উপন্যাস না আরো অনেক জায়গাতে পাবেন এটা। কিন্তু সবাই খালি শুনছে, কেউ দেখে নাই! ভূত আপনের পুত হইলেই ঘাড় মটকাইতে দেরী করবে না।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩
টানজিমা বলেছেন: রেডিওতে ভুত এফ-এম শুইনেন, এইরকর হাজারও গাঁজা খোরি কল্পকাহিনী শোনতে পাবেন....
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২
ইলুসন বলেছেন: ধুরু ভাই! একদিন বন্ধুদের চাপে পড়ে শুনতে গেছিলাম, কিন্তু পরে ঘুমায় গেছি এত বোরিং লাগছিল!
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ঐ মিয়া ডর দেহান কেন? আফনের আম্মার কাছে বিচার দিমু কইলাম
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৪
ইলুসন বলেছেন: আরে চেয়ারম্যান ভাই, ডরাইয়েন না। এগুলা সব শুনা গল্প, সবাই কারো না কারো কাছে শুনছে! কেউ দেখে নাই।
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৫
ফয়সাল তূর্য বলেছেন:
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৬
ইলুসন বলেছেন:
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩
কালীদাস বলেছেন: এরকম একটা পোস্ট দিছিলাম গত বছর, আমার সবচেয়ে ফ্লপ পোস্ট হিসেবে অস্কার/গ্র্যামি/কান/হাতপা... সব পাইছে 
:-< 
++++++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৭
ইলুসন বলেছেন: তাই নাকি? আপনারটার লিঙ্ক দেন পড়ি।
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৯
বটতলার টারজান বলেছেন: ভুত ডরাই না,
তয় জীন বইলা তো কিছু একটা আছে 
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৮
ইলুসন বলেছেন: হা হা। কাউকে ভূত বলতে কিছু নাই বললেই এই কথা বলে, এটা একটা কমন কথা।
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৩১
আজমান আন্দালিব বলেছেন: তখন ক্লাশ সেভেন এইটে পড়ি। আমাদের বাড়ির পূর্ব দিকে একটা বিল ছিল। বিলে ঝাপাঝাপি করার ছলে মাছও ধরতাম সেই বিলে। সন্ধ্যার আগে আগে আমার বড় ভাই বড়শীতে কেচোঁ গেঁথে বড়শি বিলের ধারে কুপে দিয়ে আসতো। রাতে গিয়ে দুই ভাই মিলে উঠিয়ে আনতাম। কই, শিং, মাগুর ইত্যাদি ধরা পড়তো।
একবার সন্ধ্যার দিকে প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি শুরু হলো। থামতে থামতে প্রায় ৯টা। সে আমলে এটা নিশুতি রাত। ঝড় থামার পর বড়শি আনার জন্য আমি এবং ভাই রওনা হলাম। কারেন্টের যুগ ছিল না বিধায় হাতে একটি হারিকেন ধরা। দুই ভাই বিলের ধারে গিয়ে দাঁড়ালাম। আমি হারিকেন হাতে দাঁড়িয়ে আছি আর বড় ভাই বরশি তুলছে।
হারিকেন হাতে বিলের অপর পাড়ে দৃষ্টি দিচ্ছি। ঝড়-বৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় বিলের পানি ধবধবে সাদা দেখাচ্ছে। বিলের ওপার থেকে এক লোক সাদা পাঞ্জাবি গায়ে মাথায় সাদা টুপি হেঁটে আসছে। পানিতে ছপ ছপ করে শব্দ হচ্ছে। আমি লোকটির দিকে তাকিয়ে আছি। তখনই আমার মনে হলো আরে! এ বিলে তো এত পানি কারও হেঁটে আসার প্রশ্নই আসে না। এটা যখনই মনে হলো...ওরে বাবারে মারে বলে হারিকেন ফেলে দে দৌড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়ড়....আজও ঘটনাটা মনে পড়লে আশ্চর্য হই সত্যিই সেদিন কি দেখেছিলাম!!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:২৯
ইলুসন বলেছেন: মনে হয় সাইডে হাটতেছিল। আপনারা পানিতে ইমেজ দেখছেন তার, দেখে মনে করছেন পানিতে হাটে। রাতের বেলা তো তাই একটু বেশি ভয় পাইছেন।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২৯
অনিক্স বলেছেন: ডরাইছি! 
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩০
ইলুসন বলেছেন: ডরাইছ না। এগুলা ভূতের গল্প হলেও এতজন এতভাবে বলছে যে এগুলা এখন হাসির গল্প হয়ে গেছে।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১২
কালীদাস বলেছেন: দিলাম Click This Link , পইড়া হাইসেন না আবার
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৮
ইলুসন বলেছেন: ভাই না হাইসা কি করুম কন? ভূতের নাম শুনলেই এখন হাসি পায়।
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০০
সাইফুলহাসানসিপাত বলেছেন: কমন পড়ছে । এগুলা শুনলে এখন হাসি পায় । ভুতের গল্প মনে হয় না । 
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৯
ইলুসন বলেছেন: এমন আরো অনেক গল্প আছে। দেখি পরে দিমু নে। তবে ভূতের গল্প পড়ে হাসি পেলে ভূতেরা মাইন্ড করতে পারে।
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১০
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: ভূত এফ এম আমারও বোরিং লাগে +++++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
ইলুসন বলেছেন: চয়ন ভাই, আপনার পোস্টটা স্টিকি হয়েছে দেখলাম। অনেক ভাল লেগেছে। পোস্টটা আসলেই অনেক ইনফরমেটিভ।
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৮
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: ভূতে বিশ্বাস নাই!! 
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:২২
ইলুসন বলেছেন: ভূতে বিশ্বাস নাই বললে কিন্তু আপনাকে ভূতে ধরবে।
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪১
শিপু ভাই বলেছেন:
ভূত বিশ্বাস করিনা। তয় রাইতে গ্রামের রাস্তায় হাটতে আর একটু গভির পুকুরে নামতে ডড় করে!!!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
ইলুসন বলেছেন: মিছা কথা কমুনা, যতই পার্ট লই ডর আমারও করে!
১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৪
অর্ফিয়াস বলেছেন: একদম ঠিকত বলছেন। এসব গল্পের কয়েকটা আমি শুনে আসছি ছোটবেলা থেকে। আমার ছেলেরাও শুনছে
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
ইলুসন বলেছেন: হা হা হা। সবাই এমন গল্প শুনছে।
১৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:২৪
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: আমার গার্লফ্রেন্ড ভুতের চরম ভক্ত! ভুত এফ এম এর একটাও পর্ব মিসায় নাই!
ওরে একদিন জিগাইলামঃ
আমিঃ আইচ্চা কওতো দেহি, জ্বীন,ভুত,পেত্নী সব রাইতে(অন্ধকারে) দেখা যায় কেন? যত কাহিনী হুনা যায় একটাও দিনের বেলা না কেন?
হে কইলোঃ আল্লাহ নাকি ওদেরকে সন্ধার আগ পর্যন্ত জেলখানায়(আটকায়ে) রাখে।
আমিঃ ওঁ আইচ্চা! তাইলে এইবার কও, দুনিয়ার সব জায়গার তো আর একলগে রাইত হয় না, যেমন আমাগো রাইত হইলে আম্রিকায় দিন। তাইলে আমাগো দেশে ছাড়া পাওয়া(যেহেতূ রাইত, আল্লা ছাইড়া দিসে) জ্বীন গুলা তো উড়াল দিয়া(উড়াল না দিতারলে পেলেনে চইড়া) চক্ষের নিমিশে আম্রিকা(যেখানে এখন দিন) চইল্লা যাইতারে। যায় না কেন? কেন হেরা আম্রিকায় রাইত হওনের লাইগ্যা বয়া থাকে?
(আধা-ঘন্টা পরে)
: যাউ! বিশ্বাস করলে কর, নাইলে নাই!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
ইলুসন বলেছেন: সেই রকম যুক্তি দেখাইছেন। তয় ভাই সাবধান! ভুতের ভয় না পাইলেও গার্ল ফ্রেন্ডরে ভয় পাইয়েন। নাইলে খবর আছে।
১৭| ১৩ ই মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ভুত আছে কিনা জানিনা। মুসলিম হিসেবে জ্বীন বিশ্বাস করতে হয় তাই করি। তবে এসব কিছু থাকুক বা নাই থাকুক, ভুতুরে ব্যপারস্যাপার পৃথিবীতে ঘটে। আমার সাথে ঘটেছে। ব্যখ্যা দেয়া শক্ত। তাই ভুতুরে বলেই মেনে নিতে ইচ্ছে করে!
১৩ ই মে, ২০১২ রাত ৮:২৯
ইলুসন বলেছেন: কালকে রাতে আমি একটা ভুতের মুভি দেখে বাথরুমে যেতে ভয় পাচ্ছিলাম। কিন্তু সকালেই আবার আমি স্বাভাবিক। ভয় যে পাই না সেটা কেউ অস্বীকার করতে পারে না, সবাই কম বেশি ভয় পায়। পরে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করলে দেখা যায় আসলে ভয়ের কিছু ছিল না। আপনার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা পোস্ট দেন, আমরা পড়ে দেখি।
১৮| ১৫ ই মে, ২০১২ রাত ২:১৫
মিরাজ is বলেছেন: হা হা। আমাদের এলাকায় এমন একটা পুকুর আছে যে পুকুরে সম্ভবত থালা বাটি ভেসে উঠতো। একটা যায়গা আছে যেটার নাম "ভাতের ভিটা" কথিত আছে ভাত আপনা আপনি পাওয়া যেত এই ভিটায়, পরে অবশ্য পুরাতাত্বিক যায়গা হিসাবে ঘোষনা করা হয়েছে। একটা মসজিদ আছে, কথিত যে এটা মাটির তল থেকে উঠেছিলো, আবার ডুবে যাচ্ছে। তবেও এটা পুরাতাত্বিক নিদর্শন।
ভালো লেগেছে পোষ্টটা।
১৬ ই মে, ২০১২ সকাল ৯:৩০
ইলুসন বলেছেন: থালাবাটির গল্প আমিও শুনেছি। সেগুলো ব্যাবহার করে নাকি ফেরত দিতে হত। না দিলে তার বংশ নির্বংশ হয়ে যেত!
১৯| ২৬ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:৩৪
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: বাপরে বাপ ভয়ে তো আমার প্যান্ট খুইলা গেছে রে, আমার কি হপে রে
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০১
ইলুসন বলেছেন: এগুলা অনেক জায়গাতেই শুনছি, তবে মনে হয় না একটাও সত্য। এরপর থেকে ভালমত বেল্ট দিয়া বাইন্ধা প্যান্ট পরবা যাতে যখন তখন না খুলে!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৫
দুঃখ বিলাসি বলেছেন:
