নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

‘মানুষ তার স্বপ্নের চাইতেও বড়’

কাছের-মানুষ

মানুষ মরে গেলে পচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে বদলায়, অকারণেও বদলায় । তবে আমি মনে হয় আগের মতই আছি , কখনও বদলাবওনা মনে হয় ! !

কাছের-মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অবশেষে চাকিরিটা আমি পেয়েই গেলাম!

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৭:৫৮

অবশেষে আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সাইন্স ডিপার্টমেন্টে সহকারী অধ্যাপক (Assistant Professor) হিসেবে চাকরি পেলাম! আমেরিকায় এসেছি প্রায় পাঁচ বছর হলো। এই পাঁচ বছর পোস্টডক (Postdoc) হিসেবে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রফেসরের অধীনে কাজ করেছি। একাডেমিক লাইনে যারা আছেন, তারা জানেন, পোস্টডকে প্রচুর কাজের চাপ, প্রজেক্টের কাজ, স্টুডেন্টদের সুপারভাইজ করা, প্রফেসরকে গ্রান্ট লিখতে সাহায্য করা, একসাথে অনেকগুলো প্রজেক্টে কাজ করা, অথচ মালপানি যে অনেক পায় তা নয়, বেশিরভাগ প্রফেসরই পোস্টডকদের সস্তার শ্রমিক হিসেবেই দেখেন। তার উপর শূন্য শতাংশ চাকরির নিশ্চয়তা, যেকোনো সময় চাকরি চলে যেতে পারে! তাই সবাই চেষ্টা করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ইন্ডাস্ট্রি বা একাডেমিক পদে (যেমন প্রফেসর হিসেবে) যেতে।

আমি পিএইচডি করেছিলাম ডেনমার্ক থেকে, সেখানে মাল-পানি ভালো পেতাম। পিএইচডি স্টুডেন্ট হিসেবে যা পেতাম, তা খরচ করেও মাস শেষে বাংলাদেশি টাকায় দুই লাখ জমাতে পারতাম (তারা পৃথিবীর সব থেকে বেশী দিরহাম দেয় পিএইচডিদের!), এখানে বলি রাখি আমার ছেলের জন্ম হয় পিএইচডির প্রথম বর্ষেই! যাইহোক, যেহেতু ডেনমার্কে মালপানি বেশী দেয়, তাই পিএইচডি শেষে ডেনমার্কেই পোস্টডক বা ইন্ডাস্ট্রিতে চেষ্টা করলাম, কিন্তু চান্স পেলাম না! ভাবলাম, অন্য জায়গায় চেষ্টা করি। আমেরিকায় গেলে দুই হাতে ডলার কামানো যাবে, এই ভেবে এসেছি। কিন্তু আমেরিকায় এসে আমার স্বপ্ন ভঙ্গ হল, এখানে পোষ্টডর্কে টাকা জমানো কঠিন কর্ম! প্রথমে ইচ্ছা ছিল ইন্ডাস্ট্রিতে ঢুকব আর দিরহাম কামাবো, কিন্তু সুযোগ পাইনি। আমেরিকায় সুযোগ যেমন আছে, তেমনই কম্পিটিশনও অনেক, বিশেষ করে কম্পিউটার সাইন্স-এর চাকরিগুলোতে।

মনের গভীরে একটা সুপ্ত ইচ্ছা ছিল—আমেরিকার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করার!আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি পাওয়া খুবই কঠিন কর্ম। প্রতিটি পজিশনে ২০০-৩০০ জন আবেদন করে! তার উপর, আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার জন্য কিছু অভিজ্ঞতা থাকতে হয়, গ্রান্ট রাইটিং (ফান্ড ম্যানেজ করা), ভালো পাবলিকেশন, শিক্ষকতা ইত্যাদি। এগুলো না থাকলে চাকরি পাওয়া প্রায় না-মুমকিন! আমি আমেরিকায় আসি ২০২০ সালে, কোভিডের সময়। বেশিরভাগ সময় বাসা থেকে কাজ করেছি। যে প্রফেসরের অধীনে কাজ করতাম, তিনি আমাকে কোর্স পড়ানো বা গ্রান্ট রাইটিংয়ের সুযোগই দেননি! প্রায় দুই বছর পর আমার প্রজেক্ট শেষ হলো, আমাকে গেট আউট হয়ে যেতে হলো। একমাত্র লাভ, গ্রিন কার্ড পেয়েছিলাম সেই সময়ে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর হওয়ার জন্য যে অভিজ্ঞতা দরকার, তা হলো না!

তারপর চলে গেলাম অরেগনে দ্বিতীয় পোষ্টডক্ট পজিশনে। সেখানেও বছর না ঘুরতেই শুনলাম—ফান্ড নেই, চাকরি নেই! আমি বিপদে পড়লাম। দ্রুত ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরির জন্য আবেদন করলাম। গুগল, ফেসবুক, অ্যামাজনে ইন্টারভিউ দিলাম, কিন্তু কাম বারি দিতে পারিনি! ভাবলাম, আমার আবুল ভাই-ই ভাল, অর্থাৎ আবার পোস্টডকেই ফিরে যাই। শেষমেশ আরেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্টডক হিসেবে যোগ দিলাম এরিজোনাতে। পোষ্টডক্ট করতে করতে জুনা হয়ে যাচ্ছি, মনে মনে ভাবলাম, এটা আমার তিন নাম্বার পোষ্টডক্ট, কথায় আছে দানে দান, তিন দান!

আমার বর্তমান সুপারভাইজার, এক জার্মান ভদ্রলোক, অসাধারণ মানুষ। গ্রুপে যোগ দেওয়ার পরপরই তিনি আমার হাতে একটি পিএইচডি স্টুডেন্ট এবং কয়েকজন আন্ডারগ্র্যাড স্টুডেন্টকে সুপারভাইজ করার দায়িত্ব দিলেন, যাতে আমার অভিজ্ঞতা হয়। আমরা কয়েকটি গ্রান্ট লিখলাম, এক লাখ ডলার থেকে হাফ-মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত। কিন্তু একটিও পেলাম না! গ্রান্ট পাওয়া আসলেই কঠিন কর্ম, বছরে ৮-১০টি লিখলে হয়তো একটা জুটতে পারে, আবার নাও পারে! তার উপর ট্রাম্প-মামা আসার পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফান্ডও কমে গেছে!

যাই হোক, আমার বসের সাথে এই স্প্রিং সেমিস্টারে একটি কোর্স পড়ালাম, এই অভিজ্ঞতাটা কাজে দিল। বছরের শুরুদিকে বার্ষরিক মোটা অংকের বেতনের একটি চাকরির অফার পেলাম ইন্ডাস্ট্রি থেকে। কিন্তু যাওয়া হলো না—কারণ, আমার মনে হলো, আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরই হতে হবে! সাধারণত অল্প পানির মাছ বেশি পানিতে গেলে লাফায়, কিন্তু আমার ক্ষেত্রে হলো উল্টো—আমি দরিদ্র, বেশি পানিতে গিয়ে লাফালাফি বন্ধ করে দিলাম! তখনও ইন্টারভিউ দিচ্ছি, চাকরির চেষ্টা করছি—এবং অবশেষে চাকরিটা পেয়েই গেলাম!

আমার জীবনের অনেক ছোট ছোট ঘটনা ব্লগারদের সাথে শেয়ার করি—ভাবলাম, এটাও শেয়ার করি!

আমার বাংলাদেশ ছাড়ার বিষয়ে ব্লগে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম, পোষ্টটি তখন বহুল পঠিত হয়েছিল! অনেকেই উহ-আহ করেছিলেন পড়ে! এখানে প্রাসঙ্গিক বিদায় শেয়ার দিলাম আবার! স্মৃতিচারণঃ আমি দেশ ছাড়তে চাইনি



ছেলের সাথে আমি!

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:১১

ওমর খাইয়াম বলেছেন:




অনেক বড় অভিনন্দন।
আমাদেরকে AI ( Machine Learning ) শিখাবেন।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২০

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে!
বাংলাদেশের সব টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে এই সাবজেক্টটি পড়ানো হয়, কিন্তু সমস্যা হলো এই এআই ঘিরে কোনো ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেনি দেশে। সরকারি বা বেসরকারি কোনো উদ্যোগও নেই—যারা এখানে ইনভেস্ট করবে! পোলাপান পড়ছে, পাশ করতে হবে তাই, কেউ বাহিরে যাচ্ছে তারা সেখানে কাজে লাগাচ্ছে কিন্তু যারা দেশে আছে তারা শিখে কোন লাভ হচ্ছে না!

২| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:১৭

কামাল১৮ বলেছেন: বেলাকে যে টেলিফোনে জানাবেন সেটা সম্ভব না।সেই কাজটি আগেই সেরে ফেলেছেন।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: হা-হা তাতো বটেই! তবে চারটাতো জায়েজ আছে!!

৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ৯:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।
অভিনন্দন।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন!

৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: শুভ কামনা রইলো ।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১২

রবিন_২০২০ বলেছেন: Congratulation

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। শুভ কামনা ভাইয়া
আল্লাহ আরো সফলতা দান করুন

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
দোয়ার দরখাস্ত রইল।

৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:১৬

রবিন.হুড বলেছেন: শুভ কামনা সব সময়।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: ভাল থাকুন।

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

বাকপ্রবাস বলেছেন: অভিনন্দন, এমন খবর শুনলেই ভাল লাগে।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শুভ কামনা রইলো ।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১০:৩৯

শ্রাবণধারা বলেছেন: অনেক অনেক অভিনন্দন!

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২১

আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: অনেক কষ্ট ও পরিশ্রমের পরে পাওয়া সফলতা আনন্দের মাত্রা বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। আশা করি এভাবেই আমাদের সাথে ভবিষ্যত সফলতার গল্পগুলিও শেয়ার করবেন।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ব্লগে কিছু সফলতা, কিছু ব্যার্থতা সব ধরনের গল্পই বলার চেষ্টা করি!

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার এই সাফল্যে আমরা ব্লগের সবাই খুবই আনন্দিত।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে আমিও আনন্দিত। আপনি ভাল থাকুন।

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬

রাসেল বলেছেন: আপনাকে অভিনন্দন।

০৩ রা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৫১

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




বিদেশে অধ্যাপনা করাটা দারুণ ব্যাপার।

জেনে খুব খুশি লাগলো।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।

১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫

নতুন বলেছেন: Congratulation

বিদেশের মাটিতে নিজের দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা দারুন একটা ব্যাপার।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন:
সঠিক। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৩৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অভিনন্দন ও শুভ কামনা থাকছে আপনার জন্য।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৭| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: গ্রেট জব। অভিনন্দন আপনাকে। আপনার এই লেখাটা শুরু থেকেই পড়লাম। দেখলাম অল্প কথায় নিজের সংগ্রামের ইতিবৃত্ত তুলে ধরেছেন।আর শেষে যদি প্রত্যাশা পূরণ হয় তাহলে তো সব চেষ্টা মাইলফলক হয়ে জীবন সারণীতে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে। আপনার কর্মজীবনও বর্ণময় হয়ে উঠুক। সপরিবারে বিদেশ বিভূঁইয়ে ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা আপনাকে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২১

কাছের-মানুষ বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনি ভালো থাকুন, আপনার প্রতিও রইল শুভেচ্ছা।

১৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ওমর খাইয়াম বলেছেন:




আপনি দেশের AI ও জ্ঞানভিত্তিক পড়ালেখার সমস্যা বুঝেন, এটা কম পক্ষে দরকারী ধারণা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: হ্যাঁ, হয়তো ভবিষ্যতে দেশে এই ক্ষেত্রটিতে বড় ধরনের বিনিয়োগ হবে। টাকা ছাড়া গবেষণা হয় না, বড় কিছু গড়ে ওঠে না। দেশে টাকা আছে, কিন্তু সঠিক পরিকল্পনার অভাব রয়েছে।

১৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

কলাবাগান১ বলেছেন: কংগ্রেচুলেশানস। ওয়েলকাম টু দ্যা ক্লাব। ফান্ডিং এর এমন টালমাটাল সময়ে প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন হায়ারিং ফ্রিজ করা...।তার মাঝেও ....। আপনার অভিজ্ঞতা কে সন্মান।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। বর্তমানে অনেক বিশ্ববিদ্যালয় ফান্ডিং সমস্যায় ভুগছে — পিএইচডি শিক্ষার্থী ভর্তি, ফ্যাকাল্টি নিয়োগসহ অনেক কিছুই অনেক জায়গায় বন্ধ রয়েছে। আশা করছি সামনের দিনগুলোতে এসব সমস্যার সমাধান হবে এবং সরকার গবেষণায় কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে না।

২০| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:১৩

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: অভিনন্দন।

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

২১| ০৩ রা জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: অভিনন্দন আপনাকে!

০৪ ঠা জুলাই, ২০২৫ রাত ১:২২

কাছের-মানুষ বলেছেন:
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.