![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথ্যটি মনে হয় সকলেরই জানা তার পারও শেয়ার করলাম।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল এর আইনে আছে আন্তর্জাতিক আপরাধ ট্রাইবুনাল যে রায় প্রদান করবে তার বিরুদ্ধে শুধুমাত্র আসামী পক্ষ সাজা কমাবার জন্য আপিল করতে পারবে। কিন্তু রাষ্ট্র পক্ষ বা আসামির বিরুদ্ধপক্ষ যদি মনে করেন যে তারা ন্যায় বিচার পাননি অর্থ্যাৎ যে সাজা ঘোষনা করা হয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়, সর্বোচ্চ সজা হওয়া উচিৎ ছিল, তাহলেও সাজা বারানোর জন্য আপিলের সুযোগ নাই।
অর্থ্যাৎ কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ০৬ টি মামলার ৫ টির রায়ে সাজা হয়েছে, এই ০৫ টি রায়ের বিরুদ্ধে সাজা বারানোর আপিল করতে পারবে না রাষ্ট্র পক্ষ কিন্তু আসামী পক্ষ সাজা কমানোর আপিল করতে পরবে।
শুধু মাত্র যে একটি মামলায় আসামী পক্ষ খালাস পেয়েছে তার বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবে রাস্ট্র পক্ষ। চিন্তা করুন কি বিচিত্র আইন। এই আইন দ্বারাইতো জামাতের সার্থ রক্ষা করা হয়েছে।
অথচ মন্ত্রী/এমপি রা বলে বেরাচ্ছেন আপিল করা হবে!!!!!!!
রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে হলে আইন পরিবর্তন করা দরকার, সরকার চাইলে আইন পরিবর্তন করতে পারে কিন্তু করবে না, কেন সামনে নির্বাচন প্রতক্ষ ভাবে না হলেও পরোক্ষ ভাবে জামাতকে সাথে চায় জামাত।
আর সরকারের এই চালে সফল সরবার, লক্ষ্য করুন এই রায়ের ফলে জামাত খুশি আর অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সকল শক্তিকে মাঠে নামাতে পেরেছে। শাহবাগ থেকে একে একে পুরো বাংলাদেশ। যার সুফল সরকার একাই ভোগ করবে।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: জনগনকে বোকা বানানোর প্রয়াস মাত্র ।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
চ।ন্দু বলেছেন: আপনার কথা অনুয়ায়ী এ সরকার বেশ কূটকৌশল জাননেওয়ালা। এমন সরকারই তো দরকার দেশে, না কি!
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: Click This Link
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
আগুয়ান বলেছেন: "রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করতে হলে আইন পরিবর্তন করা দরকার, সরকার চাইলে আইন পরিবর্তন করতে পারে কিন্তু করবে না, কেন সামনে নির্বাচন প্রতক্ষ ভাবে না হলেও পরোক্ষ ভাবে জামাতকে সাথে চায় জামাত।" ...... না
হবে "পরোক্ষ ভাবে জামাতকে সাথে চায় আওয়ামীলীগ"
সহমত- এটার নামই রাজনীতি................. হা হা......
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩
মহা ব্লগার বলেছেন: আসুন সকল অপরাজনীতি বর্জিত তরুণদের একটি রাজনীতি গড়ে তুলি। শাহবাগ কে করে তুলি সত্তিকারের তাহেরীর স্কয়ার
জীবনে এত খুশীর একটি দিন আসবে কখনও কল্পনা ও করিনি। আজ আমরা প্রমান করতে পেরেছি আমরা শুধু লাইক কমেন্ট করার নয় প্রয়োজনে মাঠেও নামতে পারি। মুখে নয় দেশের জন্য প্রয়োজনে আমরা ও আর একটি মুক্তি যুদ্ধ করতে পারি। আমাদের মাঝেই আছে লুকিয়ে মাহাথির, গান্ধী, লিংকন। আমরা তরুণ, আমরা সবই পারি। আমাদের দের দিকেই আজ তাকিয়ে আজ সারা দেশবাসী একটু সুবিচার পাওয়ার আশাই। জমাত, লীগ, বি এন পি সবাই আমাদের কে নিয়েই খেলা করে। আমরাই তাদের প্রধান আস্ত্র। ৪২ বছর কেটে গেল কেও কথা রাখিনি। আমরাই পারি দেশকে সত্যিকারের স্বাধীন করতে। জমাত, লীগ, বি এন পি নয় বরং সকল অপরাজনীতি বর্জিত তরুণদের একটি রাজনীতি গড়ে তুলি। শাহবাগ কে করে তুলি সত্তিকারের তাহেরীর স্কয়ার। শাহবাগ থেকেই আমরা আজ সত্যিকারের স্বাধীনতার ডাক দেব। আমরা আর কোনও দলের হাতিয়ার হতে চাই না। আমরা আজ সত্যিকারের একাত্তর এর হাতিয়ার। যাদের গর্জন শুনে সকল দুরনিতিবাজ দের ঘুম হারাম হয়ে যাবে। এই দেশ আমার দেশ। ৩০ লক্ষ শহীদ কারো বাপ, কারো বর এর জন্য হইনি। হয়েছিল দেশটাকে সোনার বাংলা করার জন্য। সেদিনও আমরা তরুণরাই স্বাধীন করেছি এই দেশ। আমরাই পারি কোনও অপশক্তির কাছে মাথা নত না করে দেশটাকে সত্যিকারের স্বাধীন করতে। জানি আমরা এক হলে সমস্ত অপরাজনীতি এক হয়ে যাবে। এত ভেদাভেদ ভুলে তারা অস্তিত্ব রক্ষাই এক হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে তাদের হায়েনা বাহিনী লেলিয়ে দিবে। আমরা ভঁয় পাই না। সারা দেশ আজ মুক্তি চাই, সত্যিকারের মুক্তি। সকল সন্ত্রাস, রাজাকার, ধর্ষণ, হত্যা, গুম, লীগ, বি এন পি, জামত থেকে তারা মুক্তি চায়। আমরাই পারি এনে দিতে পারি তাদের সেই মুক্তি। আসুন শাহবাগ থেকেই গড়ে তুলি এমন একটি মুক্তি বাহিনী যারা কারো বাপ, কারো বর এর জন্য নয় বরং দেশের মানুষের জন্য , দেশের উন্নয়ন এর জন্য কাজ করবে।
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
খুব সাধারন একজন বলেছেন: সবাই কান পেতে শোন!
এটা লীগ-দল-জাপা-বামের আন্দোলন না!
এটা দেশের আন্দোলন।
সব রাজাকারের ফাঁসির আন্দোলন।
জামাত শিবির পুরোপুরি নির্মুলের আন্দোলন।
এখানে রাজনৈতিক দল করার জন্য আসিনি। সরকার পতনের জন্য আসিনি।
কুত্তা মারার শপথে এসেছি। কুত্তার দল বিনাশে এসেছি।
এই লক্ষ্য থেকে সরে আমি আমার টাকায় পোষা পুলিশের সাথে যুদ্ধ করব না।
কুত্তা মারার আন্দোলনে শত্রু বাড়াবো না। শত্রু মাত্র একটা। জাশি।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
খুব সাধারন একজন বলেছেন: ওদের কানে হৃদয়ের কথা যাবে না।
ওদের কানে একাত্তরে যায়নি।
মানুষকে এইভাবে পশু করা যায়? এইভাবে? হাজার শুকরিয়া, ছেলেবেলায় কোন জামাতির কবলে আটকে যাইনি। পড়েছিলাম। সরাসরি কথা শুরুই হয়েছিল তিনটা মিথ্যা দিয়ে-
১. শিবির কিন্তু জামাতের কেউ না।
২. বাসায় জিগ্যেস করলে বলো নামাজ শিখতে গিয়েছিলাম, মসজিদে বড়ভাইরা নামাজ শিখাচ্ছিল।
৩. বাসায় গিয়ে বলো, পাড়ার ভাইয়ারা ক্লাসে কীভাবে ফার্স্ট হওয়া যায় তা শিখাচ্ছে।
নয় দশ বছর বয়স তো কম না। স্পষ্ট দেখতে পেলাম, যাদের শুরু মিথ্যা দিয়ে, তাদের সবই মিথ্যা।
কিন্তু এই ছেলেগুলোর জন্য কষ্ট হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
ছাত্তির ইন্জিনিয়ার বলেছেন: জনগনকে বোকা বানানোর প্রয়াস মাত্র ।