নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাসেল আহমেদ

একজন গাঙ্গচিল

লেখলেখি করি একটু আধটু যদিও লেখার হাত ভালো না। অবশ্য লেখালেখির চেয়ে বড় পরিচয় আমি একজন বড় পাঠক। মুক্তিযুদ্ধ আমার সবচেয়ে বড় অহংকার। সবসময় স্বপ্ন দেখি একটা সুন্দর বাংলাদেশের। ইমেইল[email protected]

একজন গাঙ্গচিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের ছবি প্রদর্শনীতে নতুন অনুভূতি ।।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৫

মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমার একটু বেশি আলাদা অনুভুতি আছে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে খুব গর্ব ও করি। একটা বিষয় সর্বদা আমাকে ভাবায় তা হচ্ছে- আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস আমাদের কিংবা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের খুব কম মানুষই জানে, কিন্ত আমি যতটুকু জানি তা আমি আমার পরবর্তী প্রজন্মের কাছে কতটুকু জানাতে পারছি। আমি মনে করি এটা আমার দায়িত্ব যে সবার কাছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছড়িয়ে দেওয়া। এর জন্য আমি সবসময় চেস্টা করি।

আমি খুব সৌভাগ্যবান যে, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমি ৩টা ছবির প্রদর্শনী তে অংশ নিয়েছি। খুব কাছ থেকে দেখেছি মানুষের অনুভুতি।

আমার ভাইয়ার সংগ্রহে মুক্তিযুদ্ধের উপর ৩০০ অধিক দুর্লভ ছবি রয়েছে। সবসময় হয়তো ব্যাস্ততার কারনে ভাইয়া ছবিগুলো প্রদর্শনী করতে পারেনা, কিন্ত যতবারই করে ততবারই আমি আমার অন্তর থেকে ভাইয়ার সাথে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত থাকি। এগুলো খুব আনন্দের সাথেই করি।

আর প্রদর্শনীর একজন আয়োজক হিসেবে থাকতে পারার ভেতর আলাদা একটা অনুভূতি আছে, এটা বলে বোঝানো যাবেনা।

আজকেও ঢাবি এর টি এস সি তে ছবির প্রদর্শনী হয়ে গেলো।
চলুন আজকের কিছু ছবিতে আলোচনা করি


উৎসুক জনতার একাংশ


ছবি দেখে বাকশক্তি হারানোর মত অবস্থা



ইনি বার বার করে অনুরোধ করছিল আমরা যেন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক বার্তা তার পিচ্চি ছেলেদের মত সকল বাচ্চাদের কাছে পৌঁছে দেয়। তার ছেলেকে আজ ছবিগুলো দেখাতে পেরে নিজেকে সে খুব ধন্য মনে করছিল। তার ছেলেকে তিতি প্রতিটা ছবি ব্যাখ্যা করে বুঝিয়েছেন।


এই ধরনের ছবির প্রদর্শনী এইসব শিশুদের জন্য খুব দরকার



টি এস সি তে অন্যদের প্রদর্শনীর কিছু ছবি



অনেক বিদেশি ও এসেছিলেন, তারা ও খুব মুগ্ধ। এক কোরীয়ান ভদ্র মহিলা কথার ছলে বলছিলেন প্রিথিবীর খুব কম মানুষই নাকি এমন বর্বর ঘটনা যানে।
আসলেই আমরা ৪৩ বছর পরেও এসে আমাদের এমন গর্ব করার মত অতীত পৃথিবীর খুব কম মানুষকে জানাতে পেরেছি। আমরা সবাই যদি আমাদের নিজ নিজ যায়গা থেকে একটু হলেও কাজ করতাম তাহলে হয়তো ৪৩ বছর পরেও এসে এমন আফসোস করতে হতোনা।


সবশেষে সেলফি তে আমি এবং আমার ভাইয়া

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

সত্য ভাষন বলেছেন: ভাই আপনার ফোন নাম্বার দরকার

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.