![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে চলমান হত্যা, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মদদদাতা হিসাবে সাধারণ জনগণও খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পক্ষে বলে মন্তব্য করেছেন আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, “বিচার আসলে সামাজিক ও রাজনৈতিক বিবেচনায় হয় না, বিচার হয় অপরাধের ধরন অনুয়ায়ী।”
বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ আয়োজিত যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাধাগ্রস্ত করতে বিএনপি-জামায়াতের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
কামরুল ইসলাম বলেন, “বিরোধী দলের শীর্ষ নেতারা কারাবন্দি আছে। সাধারণ মানুষও চায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক।”
তিনি বলেন, “প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকারীদের বিচারের পাশাপাশি এর পিছনে মদদদাতাদেরও ছাড় দেওয়া হবে না।”
জামায়াতকে ত্যাগ করে বিএনপিকে সংসদে এসে অন্তবর্তীকালীন সরকারের বিষয়ে আলোচনা করার আহ্বান জানান অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম।
২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
তাসবীর আহমাদ বলেছেন: রাজাকারের ভাই- তোর বিরুদ্ধেও ব্যাবস্থা নেয়া হোক।
৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
পথহারা সৈকত বলেছেন: এখন শুধু বেগম খালেদা জিয়া বাঁকি।
জয় বাংলা.....জয় বাংলা......
৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
নেক্সাস বলেছেন: অন্ধ চোখে বিএনপির সমালোচনা কারী প্রিয় আওয়ামিলীগ ভাইয়েরা,
আওয়ামীলিগের ধর্ম হল নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস মনে রাখা, নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস ভূলে যাওয়া আর নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস বানানো। যাই হোক তাই বলে এদেশের সব মানুষতো আর আওয়ামীলিগের ভাড়াটে দাস নয় যে সত্য কে সত্য বলবেনা।
এদেশে বর্তমান বিএনপি ই একমাত্র এবং শেষ বিরোধীদল নয়। গত ২২ বছরে আওয়ামিলীগ কেও মানুষ বিরোধীদলে দেখেছে। সে সময় কি হয়েছিল? গোল্ডফিস মেমরী যদি না হয় একটু পেছনে ফিরে দেখুনতো। সেসময় আমরা দেখেছি ১৭৩ দিন হরতাল। আমরা দেখেছি এসএসসি, এইচএসসি কত পরিক্ষায় হরতালে ভেসে গেছে। আমরা দেখেছি ব্যাংক বীমা জ্বলতে। ১৯৯৬ সালে আমি দেখেছি চট্রগ্রামন বাংলাদেশ ব্যাংক শাখা জ্বলতে। আমি আওয়ামীলিগ নেতা হাজি সেলিম কে দেখেছি হরতালে নাইন শুটার গান হাতে ছুটে বেড়াতে। পত্রিকায় ইয়া বড় ছবি এসেছে। আমি দেখেছি রিভলভার হাতে রাজপথে নেমে গেছে আওয়ামিলীগ এমপি ডাঃ ইকবাল। পত্রিকায় ছবি এসেছে। আমি দেখেছি অফিসাগামী কর্মচারীকে দিগম্বর করে দিতে, আমি দেখেছি ১৯৯৬ সালে গান পাউডার ডেলে বিআরটিসি বাসে একসাথে ১১ জন কে পুড়িয়ে মারতে। আমি দেখেছি লগি বৈঠা দিয়ে মধ্য যুগীয় কায়দায় ২১ জন মানুষকে মেরে তাদের লাশের উপর উঠে পৈশাচিক উল্লাস করতে, সর্বোপরী নরসিংদির মেয়ের হত্যার পর সরকারি দলের ডাকা হরতালে ট্রেনে আগুন জ্বলতে দেখেছি। এসব আপনারা ভূলে যান কিভাবে? দল দাসত্ব কি এতই অন্ধ।
কোন দাবিতে আওয়ামীলিগ এসব করেছিল জানেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার। আর এটা নিশ্চয় ভূলে গেছেন যে ১৯৯৬ সালে আওয়ামিলীগ যে নৈরাজ্য চালিয়েছিল তার অন্যতম শরীক বা মিত্র ছিল জামায়াত ইসলাম। সেদিন শিবির ছাত্রলীগ সহোদর ছিল। কিন্তু বলেন তো সেসময় একসাথে আওয়ামিলিগের কয়জন কেন্দ্রীয় নেতাকে ডান্ডা ভেড়ি পরিয়ে কারাগারে নেওয়া হয়েছিল?
বিএনপির দাবিও তো একটাই। তাহলে কেন এত নির্যাতন।
রাজনীতিতে জেল জুলুম ব্যাপারনা। এটা রাজনীতির অনুসঙ্গ। কিন্তু সেটা হতে হয় বিচ্ছিন্ন। কিন্তু এবার আওয়ামিলীগ যা করেছে তা হল পরিকল্পনা মাফিক। বিরোধীদল কে নিশ্চিন্ন করে দেশে বাকশাল কায়েম করে আবারো হত্যা, লুটতরাজ, রাজনীতি রিষ্টোর করাই আওয়ামিলীগের একমাত্র লক্ষ্য। আর আপনাদের মত মানুষেরা গনতন্ত্র হত্যার এই মহোৎসবে ইয়েল দিয়ে আওয়ামিলীগ কে উৎসাহ দিচ্ছেন। মনে রাখবেন নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায়না।
আচ্ছা ধরুন বিএনপি সব নেতা জেলে খেটে আর রাজনীতি করলোনা। খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেল। বিএনপি নামে দেশে আর কোন দল থাকলোনা। এতে দেশের কি লাভ হবে? তখন কি দেশের ১০০% মানুষ আওয়ামিলীগ হয়ে যাবে?
কোনদিনই দেশের ১০০% মানুষ আওয়ামিলীগার হবেনা বরং তখন সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা ৩৭-৪০% বিএনপি সমর্থক চুপচাপ সুযোগের অপেক্ষায় থাকবে। কারণ বর্তমান নানা সামাজিক মিথস্ক্রিয়ায় ঘাত প্রতিঘাতে সে একবার আওয়ামিলীগ করেছে সে চিরদিন আওয়ামিলীগ যে একবার বিএনপি করেছে সে চিরদিন বিএনপি। এর পর এই সুযোগে চরমভাবে মাথা ছড়া দিয়ে উঠবে হেফাজতে ইসলামের মত চরম প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠি। এই অবস্থায় চরম ক্ষোভ ও অপমানে জর্জরীত বিএনপির মডারেট, উগ্র সব কর্মী সমর্থকেরাও প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্টীর ব্যানারে কিছু উগ্র মোল্লা মুজাহিদের ব্যানারে একিভূত হবে। কেননা দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে মানুষ যেকোনো ভাবে পাল্টা আঘাত আনতে চায়। জামাত শিবিরের ১০-১২% কর্মীদের কথা নাই বা বল্লাম।
অন্যদিকে সংগত কারণে আওয়ামিলীগের কর্মি সমর্থকেরা হয়ে উঠবে ৭২/৭৪ সালের মত চরম স্বেচ্চাচারী। দলে উপদলে ভিবক্ত হয়ে নিজেদের মধ্যে হানাহানি লিপ্ত থাকবে এরা। প্রশাসনে শুরু হবে অস্থীরতা। স্বার্থের দৌঁড়। চরম ভাবে নির্যাতিত হবে সাধারণ মানুষ। আর দিনে দিনে বারবে আওয়ামিলীগ বিরোধী ক্ষোভ। ঠিক এই সময় হুক করবে ফান্ডামেন্টাল মোল্লারা। ধর্ম ও আওয়ামী নির্যাতন দুটোকে ঢাল করে চরমভাবে এরা নাড়া দিবে আওয়ামী সিংহাসনে। তারপর প্রতিক্রিয়াশীলরাই এদেশে ঝেঁকে বসবে। সুযোগ নিবে গনআন্দোলনে গদিচ্যুত আহত সিংহ এরশাদ।
এবার কোথায় গেল দেশ?
ধর্মান্ধ মোল্লা আর স্বৈরাচার এরশাদের যোগফল কি হতে পারে?
তখন কি আওয়ামিলীগ ইতপূর্বে বিলীন হয়ে যাওয়া বিএনপির মত বিলীন হবেনা?
মন্দের ভাল হলেও কি ভাল ছিলাম না বিএনপি আওয়ামিলীগের দ্বৈরথে?
বিচারের ভার সকল বিবেকবান মানুষের।
৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪
আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: হেহেহে! ভালোতো ভালো না? জয় বাংলা! জয় বা.....
৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: নেক্সাস বলেছেন: অন্ধ চোখে বিএনপির সমালোচনা কারী প্রিয় আওয়ামিলীগ ভাইয়েরা,
আওয়ামীলিগের ধর্ম হল নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস মনে রাখা, নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস ভূলে যাওয়া আর নিজেদের প্রয়োজনে ইতিহাস বানানো। যাই হোক তাই বলে এদেশের সব মানুষতো আর আওয়ামীলিগের ভাড়াটে দাস নয় যে সত্য কে সত্য বলবেনা
সহমত
৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
রাজ হাসান বলেছেন: সাধারণ মানুষের প্রানের দাবী,অন্তরের দাবী,পরানের দাবী,মনের দাবী,অন্তরের অন্তস্থল এর দাবী আরও অনেক যায়গার দাবী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা লওয়া হোক তাদেরকে ক্রস ফাইয়ার করা হোক তাদের কে গুইনা গুইনা গুম করা হউক।
বিঃদ্রঃ এখানে তাদেরকে বলতে কি বুঝানো হয়েছে সেই সম্পর্কে লেখক অবগত নহে,শুধু মাত্র সাধারণ জনগন অবগত।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
জহির উদদীন বলেছেন: তোর আগাম ব্যবস্থাটাও করে রাখ রে টাকু......