![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাসাজুড়ে ভাঙা আসবাবের টুকরা। পরিধেয় কাপড়, বইপত্র, ফ্রিজ, কম্পিউটার, আলমারি, ঘড়িসহ নিত্যব্যবহার্য সামগ্রী ও খাদ্যদ্রব্য—সবকিছু তছনছ, ওলট-পালট। ছড়ানো-ছিটানো কাচের কাপ-প্লেটের অসংখ্য টুকরা। চুরমার বাথরুমের কমোডও।
দেখে মনে হবে, সন্ত্রাসী বা ডাকাত দল এমন কাণ্ড করেছে। আসলে অভিযানের নামে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে রাজধানীর মিরপুরের কয়েকটি বাসায় ভাঙচুর চালিয়েছে পুলিশ।
ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ সদস্য এ অভিযানের সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করেছেন। তাঁরা ধরে নিয়ে গেছেন কলেজপড়ুয়া মেয়ে, গৃহবধূ এমনকি শিশুকেও।
অভিযোগের বিষয়ে বারবার যোগাযোগ করা হলেও ওসি সালাউদ্দিন ফোন ধরেননি। তবে ঊর্ধ্বতন কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বাসায় ভাঙচুরের বিষয়টি পুলিশের পেশাগত কাজের সম্পূর্ণ বিরোধী।
রাতে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী, পরোয়ানাভুক্ত আসামি, অস্ত্রধারীসহ অপরাধীদের ধরতে ওই অভিযান পরিচালিত হয়েছে। তবে বাসায় ভাঙচুরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
শুধু মিরপুর নয়, ওই রাতে দেশের বাইরে বিভিন্ন স্থানে অভিযানে নেমে ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মিরপুর বিভাগের বিভিন্ন স্থান থেকে অন্তত ১৩২ জনকে ধরপাকড় করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। সব মিলিয়ে ঢাকা ও সারা দেশে আটকের সংখ্যা এক রাতে ২৪১।
ভুক্তভোগী পরিবারগুলো বলছে, ধরপাকড়ের শিকার হওয়া অনেকেই নিরীহ। তাঁদের ছাড়াতে গতকাল মিরপুর থানার চারপাশে ভিড় জমান তাঁরা।
মিরপুরে অভিযানের নামে পুলিশের বাড়াবাড়ি
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
নানাভাই বলেছেন: নেত্রী আমার হাসতাছেন ..........নৌকায় চইড়া ভাসতাছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: লীগ পুলিশ এল তেড়ে , জনগণের এখন পাছায় মারে।