নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুনোমানুষের ব্লগে স্বাগতম

© তন্ময় ফেরদৌস

তন্ময় ফেরদৌস

একি আজব কারখানা...

তন্ময় ফেরদৌস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞাপনের গুষ্টি উদ্ধার... (পর্ব ৮) - ক্রিয়েটিভিটি

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮







এডভার্টাইজিং হলো ব্রান্ডিং এর একটা টুলস। ব্রান্ডিং ব্যাপারটা আমরা আসলে বাইরে থেকে যা বুঝি, তার চাইতেও অনেক ব্যাপক। ব্রান্ডিং কি জিনিস সেটা সম্পর্কে ধারনা পাওয়ার জন্য এই সিরিজের প্রথম পোস্ট থেকে কিছু লেখা কোট করি।



ব্রান্ডিং মানে হচ্ছে "কমোডিটি উইথ আইডেন্টিটি"।



এখানে কমোডিটি হচ্ছে পন্য, আর আইডেন্টিটি হচ্ছে পরিচিতি। কিতাবি ভাষায় না গিয়ে নিজের মত করে বুঝানোর চেষ্টা করি। মনে করেন- আপনাকে আমি একটা লাক্স, এরোমেটিক, ডাভ আর কসকো থেকে একটি সাবান বেছে নিতে বললাম। আপনি কোন টা বেছে নিবেন ?

আমি হলে লাক্স বেছে নিবো। কারন এটার দাম, গন্ধ, কালার, কোয়ালিটি আমার সাথে যায়। আমি এটা চিনি, আমার এটা ভালো লাগে। সেই সাথে এটা সহজলভ্য। তাহলে লাক্স হচ্ছে আমার ব্রান্ড। আবার আমার টাকা পয়সা একটু বেশি হলে আমি হয়তো ডাভ এর দিকে ঝুকতাম । তার মানে ক্ষেত্র বিশেষে আমার কমোডিটির চয়েস, ব্রান্ড চয়েজ চেঞ্জ হচ্ছে।

এই যে পন্যের একটা পরিচিতি আমার কাছে আছে, ইহাই ব্রান্ডিং। বলা জেতে পারে, আপনার পন্য কে আপনার কাছে পরিচিত করাই হচ্ছে ব্রান্ডিং এর মুল কথা।



একটা কথা মাথায় ঢুকিয়ে নিন। পৃথিবীতে সব কিছুই ব্রান্ড এবং সব কিছুর মাঝেই ব্রান্ডিং , এডভার্টাইজিং এর ব্যাপার আছে। এই যে হাসিনা, খালেদা নির্বাবচনের আগে এটা করবো, ওটা করবো, এরকম নানান কথা বলে, ইশতিহার দেয়, এইটাও কিন্ত ব্রান্ডিং। তাদের নিজ নিজ পার্টির ব্রান্ডিং।

বাংলাদেশ যখন খেলায় জিতে, বা এভারেস্ট জয় করে, তখন আমরা দেখি, দেশের পতাকা ব্যাবহার করা হয়। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের ব্রান্ডিং।

আবার মসজিদের ইমাম, চার্চের ফাদার থেকে শুরু করে মন্দিরের পুরোহিত রা এত বয়ান দেয়, এটা করেন স্বর্গে যাবেন, ওটা করে, নরকে যাবেন। এইটাও ব্রান্ডিং। ধর্মকে ব্যাবহার করে গড কে সেল করা হচ্ছে।

আবার আপনি কাওকে ভালোবাসেন, আপনার ভালোবাসার এডভার্টাইজিং করতে হবে। না হলে প্রেম টিকবেনা। আপনাকে ফুল কিনে নিয়ে যেতে হবে, এনিভার্সারিতে গিফট দিতে হবে। ভালোবাসা প্রকাশের জন্য কিন্ত এইগুলা ইম্মপর্টেন্ট না। তারপরো আপনাকে শো অফ করতে হচ্ছে। নিজের ভালোবাসার ব্রান্ডিং করতে হচ্ছে।

পাত্রি দেখার সময় কন্যার মা বলন, আমার মেয়েটা সোনার টুকরা, ফার্স্ট ক্লাশ ফার্স্ট হয়, ভালো রাধতে জানে, গান

গাইতে পারে। এই কথাগুলো কেন ? আসলে তিনি নিজের মেয়ের ব্রান্ডিং করছেন।



তারমানে দাড়ালো ব্রান্ডিং এবং এডভার্টাইজিং জিনিসটাকে হেলাফেলা করার কোন স্কোপ নাই । যখনি আপনার সামনে অপশন থাকবে কোন কিছুর, এড ও থাকবে যথারীতি।

কারন এডের কাজ ই তো হচ্ছে আপনাকে ইনফরমেশন দেয়া। আপনি যদি মনে করেন ব্রান্ডিং বা বিজ্ঞাপন মানে হচ্ছে খালি টিভিতে কিছু পরিচিত মুখ দেখিয়ে প্রোডাক্টের বর্ননা করে যাওয়া, তাহলে এইটা একটা ভুল ধারনা। আপনার ভুল ভাঙ্গিয়ে দেই। ট্রাস্ট মি, আপনি এডভার্টাইজ ছাড়া একটা পন্যও কিনতে পারবেন না। যে পন্য বা সার্ভিস ই আপনি কিনতে জান না কেন,

আপনাকে এড দেখেই কিনতে হবে।



তার আগে এডের সঙ্গাটা একটু বুঝে নেয়া দরকার।









এডভার্টাইজিং হচ্ছে এক ধরনের ম্যাস কমিউনিকেশন, যার মাধ্যমে আপানার টার্গেট পিপল কে আপনি কোন তথ্য জানাতে পারবেন, ম্যাসেজ দিতে পারবেন, তাকে মটিভেট , ডিমোটিভেট বা ম্যানুপুলেট করতে পারবেন এবং সেই অডিয়েন্স দের মধ্যে এরাউজাল ফিলিং আনতে পারবেন। আকৃষ্ট করতে পারবেন কোন কিছু কিনার জন্য, না কিনার জন্য

কিংবা কোন একশনে আসার জন্য।



আগেই বলে রাখি এড বলতে এখানে শুধুমাত্র টেলিভিশন এড (টিভিসি) বুঝানো হচ্ছেনা। এড হতে পারে নানান ধরনের, নানা মিডিয়া ইউস করে।। টিভিসি, রেডিও এড, বিলবোর্ড, প্রেস এড, ইভেন্টস, কনসার্ট, ফেসবুক, সিএসআর, লিফলেট, ব্রশিয়ার, স্টিকার, জামা কাপড় এমন কি এখন একটা বাসের উপরো দেখবেন নানান এড। আচ্ছা,এবার চিন্তা করুন, এড ছাড়া আপনি কোন পন্য কিনেছেন এই পর্যন্ত ?



মনে করেন, আপনানি মোবাইল কিনেছেন নোকিয়া। এড না দেখলে আপনি জানতেন কিভাবে নকিয়া নামে একটা সেট আছে ? না হয় নোকিয়ার টিভি এড দেখেন নি,বাট দোকানে গিয়ে

সেটের ফিচারগুলা তো পড়েছেন। আবার বলতে পারেন, আমিতো নকিয়া কিনেন নি। কিনেছি একজর্ড কোম্পানির মোবাইল। এইটার তো আর এড দেখায় না। তাহলে ??

এ জন্যেই আগেই বলে নিয়েছি, এড নানা ধরনের হয়। এই যে একজর্ড নামের একটা মোবাইল দোকানে ছিলো, তাদের কাছে তো একজর্ড কোম্পানি অবশ্যই এড দিয়েছে।

আবার দোকানিরা সেই মোবাইল টাকে ডিসপ্লের উপরে রেখেছে যেন আপনি দেখতে পান। যেহেতু নাম না জানা কোম্পানির মোবাইল কিনেছেন, তাহলে নিশ্চই দোকানদার আপনাকে

এই সেটের সুবিধা গুলা বলেছে। এই ডিসপ্লেতে সাজানো থেকে দোকানির আপনাকে তথ্য দেয়া পর্যন্ত সবকিছুই এড।



আরো সহজ করে দেই ব্যাপার টা।



মোবাই কিনার বেলায় আমরা সাধারনত অনেক পন্যের মাঝখান থেকে চোখ বরাবর জিনিস বেছে নেই। সাধারনত বসে পড়ে নিচের দিকের সেট দেখিনা। ডিস্প্লের উপরের দিকে কাঙ্খিত মোবাইল রাখা, যাতে করে ক্রেতা আই লেভেল বরাবর সেট টি দেখতে পান, এইটা একটা এড স্ট্রাটেজি। একে বলা হয় হটস্পট। আবার দোকানি যে আপনাকে মোবাই সম্পর্কে তথ্য দিলো, এইটাকে বলে বিলো দ্যা লাইন এড। তারমানে আপনি আসলে এড ব্যাতিত কোন মোবাইল কিনতে পারেন নি।



টিভি কিনবেন ? কি টিভি ? সনি, স্যামসং ? কেন কিনবেন ? আগের টিভিটা পুরান হয়ে গেছে বলে ? এখন আপনি কিন্ত আগের সেই মান্ধাতা আমলের টিভি আবার কিনবেন না।

অনেক আপডেট টিভি আসায় আপনার পুরান টিভি এখন আর আপনার ব্র্যান্ড নাই। আপনার ব্রান্ড হবে এখন যে টিভি টা কিনবেন সেটা। আপনি আপডেট জিনিস খুজার জন্য নিশ্চই তাদের ব্রশিয়ার চেক করবেন। কোন টিভিতে কি সুবিধা আছে সেইটা দেখবেন। দোকানদার বা অভিজ্ঞ কারো সাহায্য নিবেন। এই যে টিভি কিনার আগে আপনি দোকানীকে জিজ্ঞেস করছেন-

সে আপনাকে সাজেস্ট করছে অমুক টিভিটা কিনার জন্য, এডভার্টাইজিং এর ভাষায় একে বলে পয়েন্ট অফ পারচেস (পিওপি), আবার যখন ব্রশিয়ার চেক করছেন, সেইটা হলো প্রিন্ট এড। ফ্রেন্ড কে জিজ্ঞেস করছেন কোন টিভি ভালো, এইটা হচ্ছে পিয়ার গ্রুপ ফ্যাক্টর, এডের আরেকটা স্ট্রাটেজি।



মানে দাড়ালো, আপনি যেই পন্যই কিনতে জান না কেন, কোন না কোন এডের মাধ্য দিয়ে আপনাকে যেতেই হবে। কাজেই কোন কিছু কিনতে বা বেচতে গেলে এডের কোন বিকল্প নাই।

আপানারা দেখবেন, বেশিরভাগ সময়ে একটা কোম্পানির প্রডাক্টের ম্যানুফেকচার কস্ট এর চেয়ে মার্কেটিং এ বাজেট থাকে বেশি। এরকম একটা পন্য হলো কোকাকোলা। যার প্রডাকশনের কস্টের চেয়ে দশ গুন বেশি দামে বিক্রি করা হয়। কারন সেই দশগুন টাকা খরচ হয় মার্কেটিং এ। যতই সময় যাক, কোকাকোলা যেহেতু তাদের প্রডাক্ট চেঞ্জ করতে পারছেনা, তাই তাদের কঞ্জিউমার ধরে রাখার এক্মাত্র উপায় হলো বোতলের আউটলুক চেঞ্জ করা, বোতলের শেপ চেঞ্জ করা, বিশেষ অফার দেয়া, নামিদামী তারকাদের দিয়ে এড বানানো ইত্যাদি। মানে পন্য চেঞ্জ করতে না পারলে, এড চেঞ্জ করুন- প্রোডাক্ট বিক্রি থেমে থাকবে না।



বর্তমানে সারা পৃথিবীতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ট্রানজিশন হচ্ছে এডভার্টাইজিং ইন্ডাস্ট্রিতে। বিশ্বাস হয় না ? একটা টেলিভিশন এড করতে গেলে মিনিমাম ২০-৩০ লাখ টাকা লাগে এখন। আপনার কি মনে হয় এমনি এমনি এইসব বাঘা বাঘা কোম্পানিরা বিনা দরকারে এত টাকা খরচ করে ? মোটেই না। এজন্যই বলছি, বিজনেসের ক্ষেত্রে এডভার্টাইজিং ফিল্ড টা অনেক ইম্পর্টেন্ট। এবং মজার ও। আপনি টাকাও কামাতে পারবেন অঢেল, আবার সৃষ্টিশ্লীলতার ও চর্চা করতে পারবেন। মানে আপনি বোরিং সময় কাটাবেন না। শুধু মাত্র নিজের ক্রিয়েটিভিটি ব্যাবহার করে আইডিয়া দেবেন, আর বেতন নিবেন। এর চেয়ে মজার জব আর হয় ?















যাই হোক, আগের কথায় ফিরে যাই। ব্রান্ড এবং এড সম্পর্কে নিশ্চই একটা ধারনা পেয়েছেন। এখন মাথায় রাখেন, এড ফিল্ডে কাজ করতে গেলে আপনাকে ক্রিয়েটিভ, ইনোভেটিভ হতেই হবে। তাই এডভার্টাইজিং এর সাথে ক্রিয়েটিভিটির একটা বিশেষ সম্পর্ক আছে।



এখন কথা হচ্ছে, ক্রিয়েটিভিটি কেন ? কোথায় পাবেন , কিভাবে ব্যাবহার করবেন । এডভার্টাইজিং এর থেকে একটু সরে গিয়ে একটু ব্যাপক আলোচনায় আসি।



"এন আইডিয়া ক্যান চেঞ্জ দ্যা ওয়ার্ল্ড"



এই কথাটা যে কতটা শক্তিশালি এই জিনিস টা এখনো আমরা উপলদ্ধি করি নাই। ইজরায়েলের প্রেসিডেন্ট সিমন প্যারেস বলেছিলেন, "হাজার হাজার সোলজার যা করতে পারেনা,

একটা ক্রিয়েটিভ আইডিয়াই তা করে দেখাতে পারে।"



আমরা এমন একটা পৃথিবীতে বসবাস করছি, এমেরিকান রা যাকে বলে 'দ্যা ভুকা ওয়ার্ল্ড',











এই ওয়ার্ল্ড খুবি ফাস্ট মুভিং। আমরা বর্তমানের ফিনানশিয়াল কিংবা সোশ্যাল অবস্থা বিবেচনা করলে দেখতে পাই, কোন কিছুই এই ওয়ার্ল্ডে টিকে না। ইট'স কমপ্লিকেটেড, ভার্সেটাইল এবং ভোলাটাইল। এবং আগামী বিশ বছরে এর কোন পরিবর্তন হবেনা। বরং কমপ্লিকেসি আরো বাড়বে। প্রতিযোগিতা বাড়বে,সামাজিক অবক্ষয় বাড়বে, সামাজিক মূল্যবোধ কমবে। প্রচলিত যা কিছু আমরা ব্যাবহার করি, সব বেকার হয়ে যাবে।

ধর্ম-ডেড, ম্যানেজমেন্ট-ডেড, লজিস্টিক-ডাজেন্ট ম্যাটার, এমন কি সবকিছুর ডিজিটালাইজেশনের ফলে আমাদের সম্পর্ক, আন্তরিকতা, অনুভুতি- ডেড।



সাচি এন্ড সাচি পৃথিবী বিখ্যাত একটি এডভার্টাইজিং কোম্পানি। এর সিইও হচ্ছেন কেভিন রবার্টস। তার মতে, ক্রিয়েটিভ পার্সন দের জন্য এই পৃথিবীটাই হচ্ছে সবচাইতে উপযোগী। তিনি বলেছেন, এইটা 'সুপার ওয়ার্ল্ড' আমাদের জন্য।

সি, উই আর ইন এডভার্টাইজিং। এড মিডিয়াতে সব কিছুই সুপার। সুপার ফ্যান্টাসি, সুপার মডেল, সুপার গার্লজ, সুপার বিজনেস, সুপার মিডিয়া পারসোনা- এভ্রিথিং ইজ সুপার। আর কেনই বা হবেনা ? এড ফিল্ডে যারা কাজ করেন, সকলেই যে ক্রিয়েটিভ।



আমরা বাস করছি ক্রিয়েটিভিটির একেবারে প্রান্তে। এই সময়ে, যখন সব কিছুই মৃতপ্রায়, একমাত্র দামী জিনিস হচ্ছে ক্রিয়েটিভ আইডিয়া। সারা পৃথিবীর মানুষ যখন অসঙ্খ্য কমোডিটির অপশনে হাবুডুবু খাচ্ছে, তখন একটা আইডিয়াই পারে তাদের কে স্বপ্ন দেখাতে। পৃথিবীকে একটা আশা দেখাতে। নতুন কিছু স্বাদ দিতে। ট্রাস্ট মি, এমন অনেক মানুষ জন আছে, যারা একটা আইডিয়ার জন্য বসে আছে। তাদের টাকার কোন অভাব নাই, বিনিয়োগের জন্য প্রস্তুত। আমাদের যা দরকার, তা হচ্ছে, জাস্ট একটা অসাধারন আইডিয়া বের করা। এবং তা সবার সাথে শেয়ার করা। আমাদের কাছে আছে আইডিয়া, আমাদের কাছে আছে নেট। আমাদের শুধু এই পিভিলেজটুকু কাজে লাগাতে হবে। এ জন্য আপনার অনেক টাকার প্রয়োজন নাই। আপনার দরকার খালি একটা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট । সাথে অবশ্যই চরম কোন আইডিয়া। আপনি পুরা পৃথিবীটার চেহারা চেঞ্জ করে দিতে পারবেন, উইথিন টুয়েল্ভ আওয়ার্স। সাইয়ের 'গ্যাংন্যাম স্টাইল' এর কথা চিন্তা করেন। সারা পৃথিবী এখন গ্যাংনাম জরে আক্রান্ত। বাট দিস ইজ নট এ ক্লাসিক। এটা জাস্ট একটা মিউজিক, একটা ড্যান্স মুভ। নাথিং এলস। কিন্ত তারপরেও ইউটিউবে এই ভিডিও ১০০ কোটি বারের বেশি দেখা হয়েছে।



তার মানে মানুষ এখন আসলে কোয়ালিটির বা পিছনে ছুটে খুব কম। ইনসট্যান্টলি তার যা ভালো লাগবে, সেটাই সে গ্রহন করতে প্রস্তুত। তাহলে আপনার কাজ হচ্ছে, গ্রহন যোগ্য কিছু বের করে তা শুধু শেয়ার করা। বাকিটা আমরা নিজেরাই সবাই মিলে করে নিবো। আমরাই হচ্ছি এখন ফর্মে।



জর্জ বার্নাড শ বলেছিলেন, 'প্রগ্রেস উইল ক্যাম বাই দি আনরিজনেবল এন্ড ক্রেইজি ম্যান এন্ড উইম্যান' , এখন সময়টা যাচ্ছে ক্রাইসিসের, আগেই বলেছি। কাজেই আমরা যারা

এডভার্টাইজিং এ আছি, আমরা রিচ, আমরা সাহসী, আমরা ক্রেইজি, আমাদের ভয় পাওয়ার কোন কারন ই নাই। মোর ওভার আমাদের কাছে আছে আসল জিনিস, ক্রিয়েটিভ আইডিয়া। যে ক্ষেত্রেই কাজ করেন না কেন, আপনার ক্রিয়েটিভিটি এপ্লাই করতে পারলে আপ্নিও ভালো করবেন।



এডভার্টাইজিং এর গভীরে যেতে হলে আসলে আপনাকে ক্রিয়েটিভিটি এবং কমিউনিকেশন বুঝে তারপর যেতে হবে।

আজকে দু একটা পয়েন্ট নিয়ে বলি।





"নিউ" নয় "নাও"







এই "দ্যা ভুখা ওয়ার্ল্ডে" টিকে থাকতে হলে আপনাকে 'নিউ'র উপর থেকে নজর সরাতে হবে। এই ওয়ার্লেড সবকিছুই নিউ। এতই নতুন নতুন জিনিস আসছে,সো নিউ ইজ নো লঙ্গার নিউ। ইট'স অলরেডি ওল্ড। যখন আমরা নতুন কিছু একটা শুনি বা জানি, এর আধা ঘন্টার মধ্যেই চলে আসে ফেসবুকে, ব্লগে, ইউটিউবে। সময়ের সাথে সাথে এত এত নতুন জিনিস তৈরি হচ্ছে, বাট আমরা অপশনের চক্করে পড়ে গেছি। এটা না ওটা, সবি তো নিউ। এই করতে করতেই চলে আসে আরেক টা নিউ জিনিস। তারমানে নিউ, নিউ, নিউ ইজ অলরেডি ওল্ড, ওল্ড, ওল্ড।



সো নিউ ইজ নট ইম্পর্ট্যান্ট ফর দ্যা পিপল, হোয়াট ইম্পর্টেন্ট ইজ 'নাও' অর্থাৎ এখুনি । আগের পোস্টেও কিন্ত 'নাও' কথাটার গুরুত্ব সম্পর্কে বলেছিলাম। যাই হোক, আমাদের হ্যাপিনেসের প্রায় পুরাটাই আসে 'নাও' থেকে। মোটামুটি ভাবে বলা যায় ১৫% আসে, আপনার পাস্ট এচিভমেন্ট বা সুখ মুহুর্তগুলো

থেকে, ১৫% আসে ফিউচার থেকে, লাইক ড্রিমস, হোপ, প্রার্থনা ইত্যাদি। তবে বাকি ৭০% হ্যাপিনেস ই কিন্ত নাও। কাজেই আপনি যখন বিজনেস, এডভার্টাইজিং বা ক্রিয়েটিভে আছেন,

আপনাকে শিওর করতে হবে, আপনি যা করছেন তা যেন কঞ্জিউমার কে নাও (এখনি) হ্যাপিনেস দেয়, নট ইন ফিউচার, নট ইন পাস্ট।



ইমোশন ইন এডভার্টাইজিং









এডভার্টাইজিং এর ক্ষেত্রে ইমোশন একটা খুব গুরুত্বপুর্ন জিনিস।

এডে র‍্যাশনাল এবং ইমোশনাল থিংকিং এর মধ্যে পার্থক্য কিন্ত অনেক ব্যাপক। র‍্যাশনাল বা যৌক্তিক চিন্তা আপনাকে দিবে একটা কনক্লুশন, এবং আরো কনক্লুশন, এবং ইমেইল, মিটিং, কাউন্সেলিং, রিসার্চ, এগেই কঙ্কলুশন...এভাবে চলতেই থাকবে।

কাজেই যুক্তি নির্ভর এড মানেই হচ্ছে সেটাকে একটা সায়েন্টিফিক প্রসেসে নিয়ে আসা।



অন্যদিকে ইমোশনাল থিংকিং লিডস টু একশন। আমরা আসলে এডের মাধ্যমে আপনাকে মুভমেন্টে দেখতে চাই আমাদের সাথে (আগের প্যারায় বর্নিত মুভমেন্ট) , এবং মনে রাখবেন, অলোয়েজ ইমোশন আপনার কঞ্জিউমারকে দিয়ে একশন এ চলে যাবে ডাইরেক্ট। টেলিটকের বিজ্ঞাপন টা কেন এত হিট হলো বলুন ? কারন আমরা ইমশোনাল। টেলিকম কোম্পানিগুলার এডগুলা পুরা গল্পের মত লাগতো এক সময়। ধরেন বাংলা লিঙ্ক এর প্রথম দিকে দিন বদলের চেষ্টায় এডগুলার কথা। এই এড গুলাতে একটা স্টোরি ছিলো। এক একটা এডে এক একজন মানুষের স্ট্রাগল দেখানো হতো। সেই ইমোশন ছড়িয়ে পড়তো ভিউয়ারস দের মনেও। কাজেই ইমোশন ইন এড, ইজি ভেরি ইম্মপরট্যান্ট। আর সোশ্যাল এড হলে তো কথাই নাই।



ইমোশনের আরেকটা বড় ব্যাপার হলো, আপনি কখনো ইমোশন নিয়ে রিসার্চ করতে পারবেন না। আপনি ইমোশনের প্রিটেস্ট করতে পারবেন না। কাজেই আপনাকে নির্ভর করতে হবে আপনার টার্গেট পিপলদের মনস্তত্ব এবং ইন্সটিঙ্কট এর উপর। আপনাকে সব ধরনের মানুষের সাথে মিশতে হবে, তাদের সাইকোলজি শিখতে হবে। তাহলেই একটা স্বার্থিক এড বানাতে পারবেন।



"বিগ আইডিয়া" বলে কোন ব্যাপার নেই









আসলে কথাটা ব্যাখ্যা করা দরকার। অসঙ্খ্য ছোট ছোট আইডিয়া মিলেই একটা বিগ আইডিয়া হয়। আইডিয়া কখনো একা একা জন্ম নেয় না। আমরা প্রকৃতি থেকে শুরু করে আমাদের চারিপাশের অসঙ্খ্য জিনিস অবজার্ভ করলে আইডিয়ার অভাব হবেনা। শুধু প্রতিনিয়ত ঘটনার সাথে লিঙ্ক খুজে বের করাটাই হলো ব্যাপার। যে বইটা পড়ছি, যে মুভিটা দেখছি, তার প্রতিটা লাইন ই হতে পারে একটি পটেনশিয়াল আইডিয়া। কাজেই চারপাশ দেখুন, ভাবুন, আইডিয়া চলে এসবে। আর একটা ব্যাপার, আইডিয়া কখনো তৈরি হয় না। এটা ডেভেলপ হয়। আইডিয়া ডেভেলপিং এর জন্য সবচাইতে ভালো উপায় হলো মানুষের সাথে ইন্টারেকশন, বই পড়া, মুভি দেখা, অন্যদের সাথে ব্রেইনস্টর্মিং করা। আইডিয়া আপনার চারপাশেই আছে, আপনাকে শুধু দেখতে হবে, খুজে বের করতে হবে।



তবে সে জন্য আপনাকে মন আর চিন্তার প্রসার ঘটাতে হবে।



একটা মৃতপ্রায় গাছ কে দেখে কাঠুরিয়া ভাববে সেটাকে কেটে লাকড়ি বানানোর কথা, আবার একজন আর্টিস্ট দেখবে মৃত্যুর প্রতিকী হিসেবে। তালগাছ দেখে সবাই ভাববে তাল খাওয়ার কথা। আর রবীন্দ্রনাথ ভাববেন,

তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে

উকি দেয় আকাশে



কাজেই এজ এ ক্রিয়েটিভ পারসন আপনাকে সবার চেয়ে ভিন্ন কোন এঙ্গেলে দেখতে হবে। যে জেনিস টা সবাই দেখেছে, কিন্ত কেউ আপনার মত করে ভাবেনি, সেটাই ক্রিয়েটিভ।



আজ এ পর্যন্তই, পরের দিন অন্য কিছু নিয়ে লেখবো। ইউটিউব অনেকেরি না থাকায় ভয়াবহ সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। অনেক দরকারি লিঙ্ক দিতে পারছি না।





যাই হোক, ধন্যবাদ সবাইকে।







আগের পর্বঃ পর্ব ৭, কমিউনিকেশনের ম্যাজিক

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৪

রীতিমত লিয়া বলেছেন: প্রথম কমেন্ট দিয়া জায়গা দখল করলাম এবার পৈড়া আসি ;)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ আপু :)

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: আইডিয়া কখনো তৈরি হয় না। এটা ডেভেলপ হয়। আইডিয়া ডেভেলপিং এর জন্য সবচাইতে ভালো উপায় হলো মানুষের সাথে ইন্টারেকশন, বই পড়া, মুভি দেখা, অন্যদের সাথে ব্রেইনস্টর্মিং করা। আইডিয়া আপনার চারপাশেই আছে, আপনাকে শুধু দেখতে হবে, খুজে বের করতে হবে।

+++++ :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আসলেই তাই :)

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
যারা এই লাইনে কাজ করতে ইচ্ছুক তাদের এই পোস্টগুলো খুব কাজে দিবে নিঃসন্দেহে :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সবার জন্যই সৃষ্টিশীলতার চর্চা করা দরকার :)

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ক্রিয়েটিভ পার্সন দের জন্য এই পৃথিবীটাই হচ্ছে সবচাইতে উপযোগী।


একদম ঠিক কথা।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :) :)

৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পুস্টে পিলাচ :)
তোরে মাঝে মধ্যে স্যার ডাকতে মন চায় ;)

একটা প্রশ্ন, পণ্য একবার বাজারে এস্টাবলিশড হয়ে গেলে তখন এডভারটাইজিং এর গুরুত্ব কি আগের মতই থাকে? যেমন কোক............

ধর্ম-ডেড- আমাগো দেশের ধর্মান্ধগো আস্ফালন দেখলে এই কথা কে কইব?


"আপনি কাওকে ভালোবাসেন, আপনার ভালোবাসার এডভার্টাইজিং করতে হবে। না হলে প্রেম টিকবেনা।" এর চাইতে সত্য আর হয়না :(

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সব মানুষের যেমন একটা লাইফ থাকে, সব পন্যেরো একটা লাইফ থাকে। এটাকে বলে প্রোডাক্ট লাইফ সাইকেল বা পিএলসি। এই সাইকেলের একটা পর্যায়ে এসে পন্যের সেল পড়ে যেতে থাকে, মানে ডিকলাইন করে। তখন বিশেষ ধরনের সব এড দেয়া হয়। এটাকে বলে ব্রান্ড রি-কন্সিডারেশন। যেমন কোকের বেলায় অনেক ভাবেই ব্র্যান্ড রিকন্সিডার করা হয়েছে। কালার পালটে, বিভিন্ন ধরনের পুরষ্কার দিয়ে, বিশেষ বিশেষ ধরনের বোতল বের করে ইত্যাদি ইত্যাদি।

:)

৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১

রীতিমত লিয়া বলেছেন: এত অসাধারণভাবে বুঝিয়ে বুঝিয়ে কিছু জরুরী বিষয় আপনি বলেছেন।
আচ্ছা একটা বিষয়, আমি কি করে বুঝব আমার ক্রিয়েটিভিটি আছে? আমি যেটা চিন্তা করব সেটা মানসম্মত কিনা তা কি করে বুঝব?

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: লিয়া, প্রত্যেকের মধ্যেই বাই বর্ন ক্রিয়েটিভিটি আছে। এই বিল্ট ইন জিনিস টা প্রস্ফুটিত হয় যখন আপনি তার পরিচর্যা করবেন। ক্রিয়েটিভ এপ্রোচ বেশি বেশি করে প্রাক্টিস করার চেষ্টা করুন। যা ভালো লাগে তাই, তবে চেষ্ট করবেন আপনার নিজের স্টাইলে করতে। আপনি ক্রিয়েটিভ হলে সেটা আপনার বুঝার আগেই অন্যরা বুঝবে। আপনার এক্সপেরিয়েন্স আর প্রাক্টিসের সাথে সাথে ক্রিয়েটিভিটি পূর্নতা পাবে।

আর সবসময় বেটার কিছুর সাথে নিজেকে তুলনা করবেন। কোন আর্ট ভালো লাগলে চেষ্টা করুন আপনার আর্টের সাথে তুলনা করতে। কোন লেখা ভালো লাগলে চিন্তা করুন আপনি কোন দিক দিয়ে এর চেয়ে অন্যরকম লিখতে পারবেন কিনা।

একটা ব্যাপার মনে রাখবেন আপু, আপনার ক্রিয়েটিভিটির মান এবং মূল্য নির্ধারন করবে আপনার অডিয়েন্স রা। কাজেই তাদের চিন্তাটাও পড়ার চেষ্টা করবেন।

শুভকামনা।

৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

পুরানপাপী (শুধু চেহারা বদল) বলেছেন: আগের মতই ভালো লাগছে, ++++++++..+++@+

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :) :)

৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাঝখানে অনেকগুলা মিস হয়্যা গেসে...

পড়ে নিচ্ছি!!

ধর্ম ডেড, বলেছেন। এখন এই ধর্মরেই যদি এই সেইড পলিসিতে ব্রান্ডিং করা হয়- তকন কি হপি ;) !!!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: তাই হচ্ছে আসলে।

৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: আবার মসজিদের ইমাম, চার্চের ফাদার থেকে শুরু করে মন্দিরের পুরোহিত রা এত বয়ান দেয়, এটা করেন স্বর্গে যাবেন, ওটা করে, নরকে যাবেন। এইটাও ব্রান্ডিং। ধর্মকে ব্যাবহার করে গড কে সেল করা হচ্ছে।




এইটুকু মাইনাস। বাকিটা প্লাস। কি করলে জান্নাত, কি করলে জাহান্নাম এটা জানানো ধার্মিক দের ঐশী কর্তব্য। ধর্ম ব্যবসায়ী দের কথা ভিন্ন। ঢালাও মন্তব্য এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। ধর্ম ব্যবসায়ী দের কথা উল্লেখ করে দেন।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আমরা হয়তো ধর্ম নিয়ে পড়ে আছি।বাট উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালে দেখবেন জ্ঞান বিজ্ঞান দর্শ্নন আর সংস্কৃতির এত বিকাশ ঘটেছে বিয়ন্ড ধর্ম। ধর্ম হয়তো এথিকালি হেল্প করে, বাট ইন রিয়েলিটি ধর্ম সুবিধাবাদীদের একটা টুলস ছাড়া আর কিছু নয়।
আপনার নীতি ঠিক থাকলে ধর্ম ব্যাতিতো আপনি চলতে পারবেন, বাট নাও এ ডেয়েজ, নেট ব্যাতীত নয়।

যাই হোক, আস্তিক নাস্তিক পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে বলি নাই , আমি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ভিউ থেকে যা ফ্যাক্টস, তাই বলেছি।

আপনাকে আঘাত দিয়ে থাকলে দুখিত।

১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৮

দিগন্ত রবি বলেছেন: আজকে পৃথিবী গ্লোবাল ভিলেজ বলি সেটা তো এই কারনেই ?
Communication= Advertising something ??

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এডভার্টাইজ= কমিউনিকেশন, রাইট।

১১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

রীতিমত লিয়া বলেছেন: আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আমি নিজে হয়তো বিজ্ঞাপন নির্মাণ করতে পারব না। তবে আইডিয়া গেদার করার চেষ্টা করতে পারি। :)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: লেগে পড়ুন তাহলে :)

১২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭

ওহ বলেছেন: আমি তো ভাই আপনার প্রেমে পইরা গেলাম গা

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :#> :#>

১৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ পোস্ট। আমিও এডভারটাইজিং করি নিজের।অপ্রিয় সত্য গুলো লিখে ফেলি।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টের জন্য।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :)

১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

মেহেরুন বলেছেন: পোস্ট প্রিয় তে নিতে লগ ইন না করে পারলাম না :) +++++++

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮

মোঃ আলাউল হক সৌরভ বলেছেন: আপনারে দুই সপ্তাহ আগে মেইল দিছিলাম ,রিপ্লাই নাই । মাইন্ড খাইছি ।


এই লাইনে কাজ করতে হলে ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা , অভিজ্ঞতা , রিকোয়ারমেন্ট গুলো কি কি একটু জানাবেন কষ্ট করে ?


কাজ করে ইচ্ছুক । আপনার সাথে ।

আপনার সব গুলো পোস্ট কপি করে ইবুক বানিয়ে বসে আছি , পড়তে ভালোই লাগে ;)

শুভ কামনা হাজার হাজার ।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: মেইল কোনভাবে মিস হয়ে গেসিলো ভাইয়া, স্যরি।

ক্রিয়েটিভ ফিল্ডের মজা হচ্ছে তুমি যে কোন ডিসিপ্লিন থেকেই কাজ করতে পারবা। এই জন্য কোন স্পেশাল এডুকেশোনাল ব্যাকগ্রাউন্ড দরকার নেই আপাতত। ক্রিয়েটিভ এপ্রোচ প্রাক্টিসে রাখতে হবে। আর্ট, ফটোগ্রাফি, লেখালেখি, ফিল্ম মেকিং ইত্যাদি সাইডে জ্ঞান রাখা ভালো। মিডিয়া আর কালচারের সম্পর্কে সচ্ছ ধারনা থাকা প্রয়োজন। সবচাইতে ভালো হয় মার্কেটিং, কমিউনিকেশন বা চারুকলায় যারা পড়ে, তাদের জন্য।

এই পোস্টে বিস্তারিত পাবা। কোন ডিপার্টমেন্টে কাজ করতে চাও তা এখান থেকে চুজ করে নিতে পারো।

আর আমি এখন ফ্রি ল্যান্সিং করিনা ভাইয়া। অফিশিয়ালি কাজ করছি। নিজে নিজে কিছু করলে অবশ্যই সাথে রাখবো।

হ্যাপি এডভার্টাইজিং :)

১৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬

শিপু ভাই বলেছেন:
বরাবরের মতই সুপার্ব !!!!

+++++++++++++++++


আমি এই সিরিজের ভক্ত হয়ে গেছি!!! সিরিজ চলুক......


শুভকামনা!!!

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই। আপনার শর্ট ফিল্মের কি অবস্থা ?

১৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

সিডির দোকান বলেছেন: ভালা অইছে রে...

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ :)

১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

আরজু পনি বলেছেন:

তন্ময়ের এই সিরিজটা বেশ হচ্ছে। তবে আমার কোন কোন পর্ব মিস হয়ে গেছে, পড়ে নিতে হবে।

আর ভালোবাসার এ্যাডভার্টাইজটা...... হাহাহাহা মজা লাগলো

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। প্ল্যান ছাড়া লিখে যাচ্ছি, দেখতে দেখতে আটটা পর্ব হয়ে গেলো। ভালই লাগে। :)

১৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++ যদিও অনেকগুলা মিস হয়ে গেছে এই সিরিজের । সময় করে দেখতে হবে :)

আর ভ্রাতা ইউটিউবের লিঙ্ক দিয়েন , আমরা যারা বাইরে থাকি তাদের জন্য কোন সমস্যা নাই ।

ভালো থাকবেন সবসময় :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আচ্ছা, এরপর থেকে দিবো।

আমারো ইউটিউবে সমস্য হয় না। তবে অনেকেরি হয়।

ধন্যবাদ :)

২০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

বরাবরের মতই সিরিজে ভালোলাগা রইল

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সবসময় সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ :)

২১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬

মদন বলেছেন: জটিলসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসস

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :) :) :) :) :)

২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পর্বগুলো আরেকটু বড় করা যায় না ? আমি কিন্তু মনোযোগী ছাত্রের মতো পড়ে যাচ্ছি। যদিও আমি এখন অতি ক্ষুদ্র স্থানীয় বিজ্ঞাপন নির্মাতা, কিন্তু কাজের মানটা খুব ভালো রাখতে চাই। এ জন্য পড়াশোনার কোন বিকল্প নাই।

ক্রিয়েটিভিটিরও কিছু নিয়ম কানুন তৈরি করেছে আমাদের পূর্বসূরীরা, সেগুলো না জানলে এখন অনেক জানা মানুষের সঙ্গে কেবল জন্মগত প্রতিভা দিয়ে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকা যাবে না, ঠিক না ?

আপনি আমাদের এই নিয়ম কানুনগুলো গল্পের মতো করে লিখে যাচ্ছেন বলে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

লেখা চলুক একেবারে শেষ সীমানা পর্যন্ত। গুণমুগ্ধ পাঠক হিসেবে শেষ পর্যন্ত লেগে থাকব।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: শামীম ভাই, অনেকেই ইনবক্স করছে, এই পর্বটাই নাকি বড় হয়ে গেছে :|

আর আপনার কথার সাথে একেবারে সহমত। আপনি তখন ই নিয়ম ভাংতে বা নতুন নিয়ন তৈরি করতে পারবেন, যখন আগের সব নিয়ম জানবেন। যপদিও ক্রিয়েটিভিটি নিয়মের ধার ধারেনা, তবে বেশ কিছু প্যাটার্ন আছে যা অনেক ইফেক্টিভ।

আপনার মত মনযোগী পাঠক পেয়ে অনেক ভালো লাগছে। আমি আছি আপনাদের সাথে । বাই দা ওয়ে, আপনিও স্টোরি এবং স্ক্রিপ্ট রাইটিং এর উপরে লেখুন না। আপনার আগের সিরিজটাও অনেকে পড়েন নি।

শুভকামনা। :)

২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৪

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: মোটা সোটা সুন্দর ছেলেটার লেখা খুব উপকারে লাগতাছে :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: মোটা বলে খোটা দেন ক্যান X(

আছেন কেমন ? :)

২৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক লম্বা
তবু দেখলাম
মন ছুয়ে যায়
কি যেন নাম

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :)

অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু

২৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: এই সিরিজটার পেছনে তোমার যত্ন এবং সহজবোধ্য করে বলার প্রয়াস খুব ভালো লাগে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বইয়ের ভাষায় বা কঠিন সাহিত্যিক ভাষায় লেখলে কেউ আগ্রহ নিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়েনা। সবাই আসলে উদাহরন সহ সহজ করে বুঝতে চায়। এজন্যি সহজবোধ্যতার উপর জোর দেই ভাইয়া।

আমাদের ছোট্ট পরীর জন্য অনেক অনেক আদর এবং ভালোবাসা। আর কয়েকদিন যাক, দেখতে আসবো। :)

২৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭

অস্থির ভদ্রলোক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভাই...

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

২৭| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: পড়লাম !

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আচ্ছা :)

২৮| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মামুন হতভাগা বলেছেন: ভাল লাগল, আমি আমার জনপদে 'তারুণ্য' বিষয়টাকে একটা নির্ভরতা ও বিশ্বাস এর ব্রান্ডিং করার চেষ্টা করে যাচ্ছি।দোয়া কইরেন তন্ময় ভাই

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: সবাই যদি আপনার মত ভাবতো।

অনেক অনেক শুভকামনা ভাই :)

২৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৮

মুনতা বলেছেন: +++++

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

লোনলিফাইটার বলেছেন: গ্রেট জব তন্ময় ব্রো+++ ;)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: থ্যাঙ্কস ব্রো :)

৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০

একজন আরমান বলেছেন:
ভাইয়া লিঙ্ক দিবেন পরের পর্বগুলোতে। এমনি দেখা না গেলেও প্রক্সি ব্যাবহার করে দেখে নিতে পারবো।
আমি এইমাসেই গ্রাজুয়েশন শেষ করলাম। এখন বেকার ঘুরছি। আপনার সাজেশন অনুযায়ী আমার তো অ্যাড ফার্মে জব করতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু উপায়? :| :| :|

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ১৫ নং প্রশ্নের উত্তর দেখেন আরমান :)

৩২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৩

একজন আরমান বলেছেন:
ভাইয়া আমি প্লানিং এন্ড স্ট্রাটেজি ডিপার্টমেন্টে কাজ করতে চাই।
আর আমাকে তুমি করে বললে বেশী খুশী হবো।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: প্রথমেই প্ল্যানিং এ ঢুকা একটু টাফ। ক্রিয়েটিভ বা ইভেন্টস ডিপার্ট্মেন্ট থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করে পরে শিফট করা উত্তম। মার্কেটিং ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে ব্যাপারটা সহজ হয়ে যায়। তুমি সিভি ড্রপ করে রাখো সব এড ফার্ম গুলাতে।

৩৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক্ষন আটকে ছিলাম আপনার ব্লগে , সময়টা ভালই কাটল । ++++++

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই :)

৩৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

নেক্সাস বলেছেন: আপনার পুরা সিরিজটাই অসাধারণ। একটা বই হতে পারে। এগুলো শিখার বিষয়। পোষ্ট প্রিয়তে

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই।

আপনাকে আবার নিয়মিত দেখতে পেয়ে ভালো লাগছে :)

৩৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

একজন আরমান বলেছেন:
আচ্ছা ভাইয়া অনলাইনে ড্রপ করবো নাকি সরাসরি গিয়ে দিয়ে আসবো?
কোনটা ভালো হবে?

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অনলাইনে করলেও হয়। তবে বেটার সিডি আর এট্যাচমেন্ট সহ মূল সিভি একটা খামে ভরে এইচআর বরাবর সরাসরি ড্রপ করলে।

৩৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ডিফারেন্ট এঙ্গেল থেকে চিন্তা করাটা আসলে অত সহজ না।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এইটা আসলে ঠিক বলেছেন। এই জন্য একটু এক্সট্রোভার্ট হয়া দরকার। যার এডপ্টেশন আর পারসুয়েশন করার ক্ষমতা বেশি, তার চিন্তার ব্যাপ্তিও বেশি।

৩৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

সালমাহ্যাপী বলেছেন: মনে হচ্ছে একটা সিরিজও পড়া হয় নি।

অলস কাহারে বলে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। X((

এই পর্বটা পড়ে ভালোই লেগেছে।

ধীরে ধীরে বাকিগুলো পড়ে নেবো।

ভালো লাগা

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, আমন্ত্রন রইলো। :)

৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

ডট কম ০০৯ বলেছেন: সুন্দর লিখছেন অনেক কিছু জানলাম ও খানিকটা দেখার দৃষ্টি ভঙ্গি পাল্টালাম।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :)

৩৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১০

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: আগেই পড়েছিলাম। আজ আবার পড়লাম। জাস্ট ক্যারি অন। +++++++++++++++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :) :)

৪০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বিত্তবান ফকির বলেছেন: মাথাই নষ্ট..... পুরাটা পরে মাথায় রাখায় দায়।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :) :)

৪১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: ভাই একটা জিনিষ।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :)

৪২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

শাহরিয়ার নীল বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো, আমি আপনার সাথে কাজ করতে চাই would u get me any chance please ? Thanx.

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আমি এখনো শিখছি ভাই, নিজে কোন প্রতিষ্ঠান দিলে অবশ্যই একসাথে কাজ করা হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.