নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুনোমানুষের ব্লগে স্বাগতম

© তন্ময় ফেরদৌস

তন্ময় ফেরদৌস

একি আজব কারখানা...

তন্ময় ফেরদৌস › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞাপনের গুষ্টি উদ্ধার (পর্বঃ ১০) ...বিজ্ঞাপনী নিতীমালা /:)

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১







বিজ্ঞাপনের গুষ্টি উধ্যার করেই ছাড়বে তথ্য মন্ত্রনালয়। আসুন, টেলিভিশনে বিজ্ঞাপন প্রচার নিয়ে কিছু ফানি নিতীমালা নিয়ে গল্প করি আজকে। দেখুন কতটুকু অসামাঞ্জস্য।



বলা হয়েছে, দর্শক শ্রোতাকে কেবল ক্রেতা নয়, তাকে জ্ঞানী, চিন্তাশীল, সৎ, দূরদর্শী ও মুক্তমনা করতে হবে। দর্শকদের দার্শনিক বানাতে হবে নাকি ভাই ! তারমানে টি শার্টের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ধরেন আসাদুজ্জামান নূর সাহেব গম্ভীরভাবে বানী দিচ্ছে, এই টাইপের বিজ্ঞাপন দেখাতে হবে মনে হয়। শিশুদের সরাসরি প্রলুদ্ধ করে এমন বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবেনা। তাহলে খেলনা, চিপস, চকোলেট এইগুলার বিজ্ঞাপন কেমন করে দেখানো হবে, সেইটা তথ্য মন্ত্রনালয় ডেমো বানিয়ে দেখাতে পারতো। বলা হয়েছে, বিজ্ঞাপনে পেশাগত পরামর্শ পরিহার করতে হবে। তাহলে একজন আবুল হায়াৎ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে আমাদের যে পরামর্শগুলো দিয়েছিলেন টিন, ট্যাঙ্ক কেনার বিষয়ে, সেগুলা কি ব্যান করা হবে ? তারপর ধরেন বিজ্ঞাপনে বিদেশি ভাষা ব্যাবহার করলে সাবটাইটেল দিতে হবে। তাহলে কি সকল ইংরেজী ভাষার সাবটাইটেল দিবে এখন ? মানুষ কি এড দেখবে নাকি ভাষা শিখবে ? আরেকটা মজার ব্যাপার হচ্ছে পুরুষ বা মহিলার অন্তরবাসের বিজ্ঞাপন দেখানো যাবেনা। তবে কন্ডমের বা স্যানিটারি ন্যাপকিনের বিজ্ঞাপন দেখানো যাবে !



বলা হয়েছে বিজ্ঞাপন নিয়ে কোন কনফিউশন দেখা দিলে সেটা তথ্য মন্ত্রনালয়ে আবেদন করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গড নোজ সেই ফাইল কয়দিনে ঘুরে আসবে। কত জন কত টাকা গুনবে। বলা হয়েছে সংসদ, জাতীয় পতাকা, স্মৃতিসৌধ, এইগুলান বিজ্ঞাপনে দেখানো যাবেনা। লও ঠ্যালা, তাইলে টেলিকমের সব অকেশন বেজড বিজ্ঞাপনের বারোটা বেজে যাবে। সেই সাথে চলতি শাহবাগ মুভমেন্ট নিয়ে কিছু দেখাতে হলেও মহা ঝামেলা।



সবচাইতে ভয়ংকর কথাটি হচ্ছে, ১৯৬৩ সালের সেন্সরশিপ অফ ফিল্ম এক্টস এর পরিপন্থি কোন কিছু প্রচার করা যাবেনা। এই আইনটি স্বৈরশাষক আয়ুব খানের করে যাওয়া। মার্শাল ল। ফিল্ম, এডভার্টাইজিং বা ব্রডকাস্ট মিডিয়ার মত একটা ক্রিয়েটিভ যায়গায় কাচি চালানো কতটুকু ক্ষতি বয়ে আনছে সেইটা আমাদের চিন্তার বাইরে। আশার কথা, এইবার মনে হয় সেন্সর আইন বাদ গিয়ে গ্রেডিং সিস্টেম আসছে।

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

মশামামা বলেছেন: মজার একটা গল্প শোনাই - দেখেন কি চমকপ্রদ কাহিনী। নিজে পাত্তা না পাইয়া দু'জন ব্লগারের প্রেমের কবিতা আদান-প্রদানকে কেন্দ্র করিয়া একজন জনপ্রিয় ব্লগার জ্ঞান-বুদ্ধি হারাইয়া কিভাবে তার চক্ষুশূলদ্বয়কে গালিগালাজ করিয়া ব্লগ থেকে বিতাড়িত করিতে পারেন।

এখানে দেখেন - শায়মার ন্যাকা কাহিনী:
Click This Link

দুইদিন হইতে বিরাট গবেষণা করিয়া আমি ইহা আবিষ্কার করিয়া ফেলিলাম। তবে, নীলঞ্জন বা সান্তনু একটা গাধা। দিবাকে আমার ভালোই লাগতো। যাইহোক, উচিত ফল পাইয়াছে। তবে, শায়মা ও যে এক বিশাল মক্ষীরাণী এ ব্যাপারেও কোন সন্দেহ নাই।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বিদায় হও এইখান থেকে।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মামুণ বলেছেন: গর্ভমেন্টে হাতে যদি এই বিজ্ঞাপন কাটার কাচি থাকতো তবে কবে ই যে এই লাইনের পুঙ্গি বাজায়া দিত আল্লাহ মালুম ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আক্ষরিক অর্থে গভর্নমেন্টের হাতে না থাকলেও আসলে কিন্তু তাদের আন্ডারেই আছে।

৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভয়ংকর কথাটি হচ্ছে, ১৯৬৩ সালের সেন্সরশিপ অফ ফিল্ম এক্টস এর পরিপন্থি কোন কিছু প্রচার করা যাবেনা। এই আইনটি স্বৈরশাষক আয়ুব খানের করে যাওয়া। মার্শাল ল। ফিল্ম, এডভার্টাইজিং বা ব্রডকাস্ট মিডিয়ার মত একটা ক্রিয়েটিভ যায়গায় কাচি চালানো কতটুকু ক্ষতি বয়ে আনছে সেইটা আমাদের চিন্তার বাইরে। আশার কথা, এইবার মনে হয় সেন্সর আইন বাদ গিয়ে গ্রেডিং সিস্টেম আসছে।

স্বাধীন দেশে পরাধীনতার আমলের আইন!!!

যথেষ্ট হয়েছে এবার সময় হল বদলে দেবার্

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: এবার সময় হল বদলে দেবার্

৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: হটাত কইরা সরকারের বিজ্ঞাপন নিয়া এত মাথা ব্যাথা শুরু হইলো কেন? আর যারা বিজ্ঞাপন বানায় তাদের সাথে কি কোনো রকম আলোচনা করছিল এই নীতিমালা বানানোর আগে? এই ব্যাপারে জানস কিছু?

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: হটাৎ করে না দোস্ত, বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রনালয় অনেক আগে থেকেই এইরকম। ফিল্ম বলিস, বিজ্ঞাপন বলিস আর মিডিয়া বলিস, কখনই ওভার্ট ছিলো না। সব সময় কোন না কোন আইন দ্বারা একে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করা হয়। কয়েকদিন আগে অনলাইন গণমাধ্যম নিতীমালা প্রনয়নের চেষ্টা করার কথা মনে নাই ?

৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪

মামুণ বলেছেন: গত বছর বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের একটা ডকুমেন্ট্রি বানানোর জন্য দায়িত্ব পাই । লাইফটা হেল হয়া গেছিল সেই ডকুমেন্ট্রিটা বানাইতে গিয়া। এই্টা এইভাবে না সেই ভাবে পরে তাদের কাছ থেকে মাফ চাইছি ভাই ভুল হয়া গেছে জীবনে আর সরকারী কোন কাম করতাম না । আর হেই সব পাবলিকরা যদি এই লাইনে আইত জীবনে আর ক্রিয়েটিভিটির নাম লওয়া লাগত না । এড হইতো তখন বিটিভির খবরের মতন

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আমাদের আসলে খালি নামেই "রাইট টু ইনফরমেশন" আছে।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৫

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: ১৯৬৩ সালের আইনটায় আসলে কি ছিলো

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: যেমন মনে করেন, রক্ত বের হচ্ছে দেখাতে পারবেন, তবে গড়িয়ে যাচ্ছে দেখাতে পারবেন না। আবার মনে করেন বার দেখাতে পারবেন, মদের বোতল থেকে মদ খাচ্ছে দেখাতে পারবেন না। মেয়েদের সিগারেট খাওয়া দেখাতে পারবেন না। বন্ধুপ্রতীম রাষ্ট্রের কোন ইস্যু দেখাতে পারবেন না। হাজারো ক্যারফা। আসলে ব্যাপার টা হচ্ছে যে কোন ক্রিয়েটিভ সেক্টরে সেন্সর জিনিস টাই ভালো না। পৃথিবীর কোন দেশে এখন আর সেন্সর বোর্ড নাই।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১০

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: কাজের কাজ করেনা অনর্থক কাজ করে বেড়ায় এরা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: চেয়ারম্যান কে তথ্য মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব দেয়া যেতে পারে। ;)

৮| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৪

মোহামমদ মশিউর রহমান বলেছেন: হুম তথ্য মন্ত্রনালয়ের দিক থেকে দেখলে বেশি খারাপ কোন আইন করেছে বলে মনে হয় না চিন্তাশিল ও মুক্তমনার কথা বলছি।

হ্যা তবে শহিদ মিনার আর রাস্ট্রিয় বিভিন্ন স্থান গুলির বিশয়টি কিছুটা অড লাগছে।


তবে আইন প্রয়জন নাহলে মেডিকেল বোন্স নিয়া রবি আবার ম্যাচ খেলাইবো।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: উহু, সমস্যাটা শুধু নিতীমালায় না। এই নিতিমালার সাথে টেলিভিশনের সম্প্রচার নিতীমালাও প্রাসঙ্গিক। কিন্ত দুইটাকে একই সাথে জাজ করতে গেলে দেখা যায় এই দুই নিতীমালার মধ্যে অনেক কনফ্লিক্ট।

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৪

একজন আরমান বলেছেন:
সত্যিই ফানি নীতিমালা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :|

১০| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫১

বাংলার হাসান বলেছেন: বলা হয়েছে বিজ্ঞাপন নিয়ে কোন কনফিউশন দেখা দিলে সেটা তথ্য মন্ত্রনালয়ে আবেদন করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। গড নোজ সেই ফাইল কয়দিনে ঘুরে আসবে। কত জন কত টাকা গুনবে। বলা হয়েছে সংসদ, জাতীয় পতাকা, স্মৃতিসৌধ, এইগুলান বিজ্ঞাপনে দেখানো যাবেনা। লও ঠ্যালা, তাইলে টেলিকমের সব অকেশন বেজড বিজ্ঞাপনের বারোটা বেজে যাবে। সেই সাথে চলতি শাহবাগ মুভমেন্ট নিয়ে কিছু দেখাতে হলেও মহা ঝামেলা।

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :|

১১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৪

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক কিছু জানলাম।

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১

মাক্স বলেছেন: আজকে এত ছোট ক্লাস??

০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: হা হা, এইটা আসলে দুইটা ক্লাসের মাঝখানের বোনাস।

১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪

স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: আমার মতে এই নীতিমালা কোন কামের না, পুরাই অকামের!
পোস্টে +++++++

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ । কি অবস্থা ?

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯

ক্লান্তিহীন পথচারী বলেছেন: ++ এই নীতিমালা আসলেই আকামের।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :| :|

১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২০

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া। অনেক কিছু জানলাম।

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৫

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :)

১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৭

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
ফালতু কাজকারবার !! ঐদিকে সেন্সরবোর্ড দিছে একটা ছবি আটকায়া (নামটা ভুলে গেছি ) X(

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: দেবদাস আটকায়া দিসিলো। ঐটার কথা বলতেসেন নাকি ?

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

কিছু বলার নেই শুধু ++++++++++++++++++++++++++++++

১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৪৬

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী ভাই।

১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাস্যকর নীতিমালা। জানতাম না কিছুই।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: আসলেই হাস্যকর ভাইয়া।

১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২২

শিপু ভাই বলেছেন:
বিজ্ঞাপনে বিদেশি ভাষা ব্যাবহার করলে সাবটাইটেল দিতে হবে।


শুধু এইটার সাথে একমত!!!

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: বিজ্ঞাপনে বিদেশি ভাষা মানে সাধারনত ইংরেজী। আর যখন সচেতন ভাবেই ইংরেজী ব্যাবহার করা হয়, তখন ধরে নিতে হবে টার্গেট অডিয়েন্স ও সেই মাপের। স্ট্যান্ডার্ড চ্যাটার্ড বা এইচএসবিসির সব বিজ্ঞাপন দেখবেন ইংরেজী। কারন তাদের টার্গেট কাস্টোমার হচ্ছে এলিট ক্লাস। এক্ষেত্রে সাবটাইটেল ব্যাবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখিনা।

২০| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১১

ডানাহীন বলেছেন: এইগুলা তো নীতিমালা না নিয়ন্ত্রনমালা । ক্রিয়েটিভ সেক্টরে সেন্সর জিনিস টাই ভালো না- আপনার এই কথার সাথে পুরাপুরি সহমত ।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ধন্যবাদ ডানাহীন।

২১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

তাসজিদ বলেছেন: নীতিমালা তে কোন নীতি থাকে না কেন???????????????? X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X( X(

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: :(

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সিনেমা এবং বিজ্ঞাপন চিত্র দেখভাল করার দায়িত্ব তথ্য মন্ত্রণালয়ে না রেখে দরকার সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে দায়িত্ব দেয়া।

কেবল সংবাদপত্র এবং টিভি সংবাদ তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা উচিত।

অন্য দিকে সিনেমার ক্ষেত্রে সেন্সর নয়, দরকার রেটিং। বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে অবশ্য কিছু নীতিমালা থাকা দরকার। সেই নীতিমালাগুলো হতে পারে ব্লগের নীতিমালার মতো - যা মুক্ত চিন্তার জন্য বাধা হবে না এবং কোন স্বাধীন মতামতকে গলা টিপে ধরবে না।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: একমত। ধন্যবাদ শামীম ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.