নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দেখে তারা;যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুনার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি,এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক বলে মনে হয়মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনাশকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়। [অদ্ভুত আঁধার এক/জীবনানন্দ দাশ]
বিমানবন্দর আমার প্রিয় জায়গা, তা সেইটা যেই বিমানবন্দরই হোক না কেন! শত শত মানুষ, শত শত কাহিনি। যে দিকেই তাকাই মনে হয় প্রত্যেকটা মানুষ একটা গল্প নিয়ে হাঁটতেছে; ভালোবাসার গল্প, উত্তেজনার গল্প, বেদনার গল্প, মিলনের গল্প বা আলাদা হয়ে যাওয়ার গল্প। তবে কেন জানি প্রত্যেকবার আমি বিমানবন্দরে বিশেষ করে ইমিগ্রেশনে গেলেই তাদেরকে আমার কোন না কোন একটা গল্প বলাই লাগে। এই বিচিত্র অভিজ্ঞতাগুলো জন্যই এই সিরিজ। তবে ব্যাংককে আমাকে কোন গল্প বলা লাগে নাই, শুধু দেখতে দেখতে ইমিগ্রেশন পার হয়ে গেছি
সুওর্নাপুম এয়ারপোর্ট
এয়ারবাস এ৩৮০-৮০০ এর গলায় পা দিয়ে সুওর্নাপুম এয়ারপোর্টে কিছুক্ষণ হাঁটার পর বুঝলাম, ঠিক দেশেই এসেছি। সিউল থেকে প্লেনে উঠার সময় বোর্ডিং এরিয়াতে কুটি কুটি চাইনিজ/কোরিয়ান দেখার পরে সিউর ছিলাম না এই প্লেন আসলে ব্যাংকক যাবে নাকি বেইজিং যাবে। বেইজিং যাবার আমার নূন্যতম ইচ্ছা নাই তবে অনেকের লাল বই দেখে বুঝলাম এরা চাইনিজ; আমি সিউর চাইনিজদের প্রিয় রং হল লাল আর প্রিয় সবজি হল রেড স্পিনাচ ওরফে আমাগো লাল শাক। আমার সমস্যা হল চাইনিজ/কোরিয়ান/জাপানিজদের ভাষা না শুনলে আমি এখনও তাদেরকে ডিফারেন্সিয়েইট করতে পারি না। কোরিয়ানদের মনে করি চাইনিজ এন্ড ভাইস-ভার্সা; অনেকটা আমাকে দেখলে যেমন অনেকে ইন্ডিয়ান বা মেক্সিকান মনে করে। তবে কেউ যে আমাকে এলিয়েন ভাবে না, সেইটা ভেবে মনে শান্তি লাগে।
কিছুক্ষণ হাটার পরে মনের শান্তি চোখে চলে গেছে। এত সৌন্দর্য! আহ! এক এয়ারপোর্টে এত বিদেশি!!! ঢাকা এয়ারপোর্টে নামলে বিদেশীর চেয়ে মশা বেশি দেখি, মশাদের দেখতে না চাইলেও গাঁয়ে হুল ফুটিয়ে মশারা জানিয়ে দেয় - তারা এয়ারপোর্টে সংখাগরিষ্ট। এইজন্য মশাদের সাথে ঠিক মত পুরোপুরি শরীর ঢাকা পোশাক পড়ে ব্যাবহার করতে হয়। সুওর্নাপুম এর কনকোর্স ই থেকে মেইন টার্মিনালে যাওয়ার সময় সৌন্দর্য দেখতে দেখতে এত শান্তি পেয়েছি যে চোখে ব্যাথা শুরু হয়ে গেছে। ইমিগ্রেশনের লাইনে দাঁড়ানোর কয়েকমিনিট পরেই বুঝলাম - ওমা কাগু, আমিতো ভুল লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। এই লাইনতো অন-এরাইভ্যাল ভিসার জন্য। শেষ পর্যন্ত অবশ্য ঠিক লাইনে দাঁড়িয়ে বুঝলাম কেন কুবি ঠাকুর বলছেন - আমার এই ইমিগ্রেশন লাইনে দাঁড়ানোতেই আনন্দ। কারণ এই লাইন কোনদিন শেষ হবে না। মরার উপর চাইনিজদের ঘাঁ হল - এদের অধিকাংশই পারসোন্যাল স্পেইস বলে যে একটা ব্যাপার আছে, সেটা তারা জানে না বা জানলেও মানতে রাজি না। এরা মনে হয়ে গ্রামীণ ফোনের বিজ্ঞাপন দেখে নিজের দেশ থেকে প্রতিজ্ঞা করে এসেছে - "দূরে গেলেও আমরা কাছে থাকব"। লাইনে সারাক্ষণ ভয়ে ভয়ে ছিলাম কখন না আবার আমার পিছনের জন গায়ের উপর এসে আমার গলাটাই টিপে দেয়!!
সবচেয়ে বড় সমস্যায় পড়লাম যখন ইমিগ্রেশন অফিসারের সামনে গেলাম। পাসপোর্ট দেওয়ার পরে মহিলা হাই-হ্যালো কিছু না বলে হাতের ইশারায় কি যেন দেখায়। আমি ডরে ডরে চিন্তা করলাম যে অফিসার আবার নাস্তা-পানির জন্য কিছু চাচ্ছে নাকি? আমি সাধারণত ক্যাশ টাকা ক্যারি করি না তবে ইমিগ্রেশন অফিসার বলে কথা! এয়ারপোর্টের চিপায় নিয়ে গিয়ে দুই-চার ধাক্কা দিলে আমার প্যান্টের চিপা-টিপা থেকে সিউর ১০/২০ ডলার বের হইলেও বের হতে পারে! আমার ভোতা মাথা অবশ্য কিছুক্ষণ পরেই বুঝল যে - অফিসার আমাকে ইশারায় আঙ্গুলের ছাপের মেশিন দেখাইতেছে। আঙ্গুলের ছাপ নেয়ার পরে কী-বোর্ডে খুট-খুট করে কি জানি টাইপ করার পরক্ষনেই খাঠাশ করে পাসপোর্টের উপড়ে সিল দিয়ে আমকে বিকাট এক চোখ-রাঙ্গানি দিল যার কাছাকাছি বাংলা হবে মনে হয় - তুই দূর হ, খবিশ!
দুনিয়ার কোন দেশের ইমিগ্রেশন একটা শব্দও ব্যাবহার না করে গীবনে পার হয়েছি বলে মনে পড়ে না কিন্তু এই অফিসার কোন কথা না বলে আমাকে এইভাবে চলে যেতে দিল!!! কেনু? কেনু? আমি এলিয়েন না হলেও মানুষতো!
ছবিঃ ১, ২
০২ রা মে, ২০২০ সকাল ৮:১১
চাঙ্কু বলেছেন: এই কপিজ্ঞতাগুলোইতো বেঁচে থাকার প্রেরনা!
২| ০২ রা মে, ২০২০ সকাল ১১:২৬
অন্তরন্তর বলেছেন: জেডা তুমি এভাবে পোষ্টাইবা সবসময়। এয়ারপোর্ট আসলেই এক মজার স্থান। আগে ট্র্যাভেল করলে বেশ কিছু দেশে প্লেইন থামত আর কতশত মানুষ তাদের বিচিত্র কর্মকাণ্ড দেখতে ভালাই লাগত। আফসুস এখন আস্তে আস্তে সব ফ্লাইট ডাইরেক্ট হয়ে যাচ্ছে। সামনে এমন দিন আসছে মনে হয় যে এখনকার চেয়ে অর্ধেক সময়ে আমরা ট্র্যাভেল করতে পারব তখন আর বিভিন্ন দেশের এয়ারপোর্টে তোমাকে থামতে হবে না আর বেশী অভিজ্ঞতা হবে না।
তুমাকে মনে হয় এলিয়েন আর মানুষের মাঝামাঝি কিছু দেখতে লাগছিল তাই ওই ভদ্র মহিলা কুনু কিছু কয় নাই। তুমার করোনার ভেকেসন ভাল কাটুক আর সুস্থ থাক এই প্রার্থনা করি। বাসায় থাকতে থাকতে আবার দেখো হাত পা ভাঙার টিউটোরিয়াল প্র্যাকটিস কইরো না। নিয়মিত পোস্ট দিও। শুভ কামনা।
০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:৩০
চাঙ্কু বলেছেন: পোষ্টাটাইতে এখন আর ভালা লাগে না, জেডা। আফসুস।
ভরমন এখন আগের চেয়ে অনেক কম করা হয়। আগে পকেটে কিছু টেকা-পয়সা জমলেই বাস, ট্রেইন, গাড়ি, প্লেইন - এর কোন না কোন একটা বসে পড়তাম আর কোন অচেনা শহরে গিয়ে নেমে পড়াতাম। আমার প্ল্যান করে তেমন ভরমণ করা হয় না। তোমাদের জন্যতো ট্র্যাভেল করা অনেক বেশী সোজা। লন্ডন থেকে ইউরোস্টারে উঠে পড়বা, প্যারিস গিয়ে নামবা। সেখান থেকে যেইখানে ইচ্ছা ইউরোপের যেইকোন শহরে নেমে পড়বা। আর নাইলে বাজেট এয়ারলাইন্সতো আছেই। তুমিও তোমার এয়ারপোর্ট কপিজ্ঞতা লেখে ফেল।
না, এর পরেও বেশ কয়েকবার থাইল্যান্ড যাওয়া হয়েছে। তখন বুঝলাম যে থাই ইমিগ্রেশন আসলেই কথা কম বলে। ওদের কাছে সন্দেহ না হলে তুমি কয়েক মিনিটের মধ্যেই ইমিগ্রেশন পার হয়ে যেতে পারবা।
তুমিও ভালো থেকো, জেডা। তুমারে কমেন্ট পেয়ে সব সময় ভালো লাগে। হাত পা ভাঙার টিউটোরিয়াল!! - পুরান দিনের কথা মনে করাই দিলা আগের মত এখন খুব একটা হাইকিং/ক্যাম্পিং করা হয় না, ঠ্যাংও ভাঙ্গা হয় না।
শুভ কামনা, জেডা।
৩| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১২:১১
জুন বলেছেন: সুবার্নভুম এয়ারপোর্টে আমি বরাবরই আমি বোবা হয়ে ইমিগ্রেশন পার হই। গতবার যখন ক্রস করছি তখন সেই অফিসার আর আমি দুজনাই মাস্ক পড়া। এতবার যাতায়াতের মাঝে এই প্রথম সে কথা বলে উঠলো। তার সেই আধো আধো দুর্বোধ্য ইংরেজি যা মাস্কের ভেতরই হারিয়ে যাচ্ছিলো। আমি কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। সে সময় আমার পেছনে দাড়ানো এক অসহিষ্ণু শ্বেতাঙ্গ পর্যটক আমার ডান হাতের কব্জি ধরে ফিংগার প্রিন্ট নেয়ার ওই মেশিনের উপর ঠাস করে বসিয়ে দিল। আমি এই ব্যাপারটা জানতাম কিন্ত মাস্কের ভেতরে থাকা কথাগুলো বুঝতে পারি নি চাংকু
পুরাই বেকুব হয়েছিলাম সেদিন যখন তারা প্রত্যেক যাত্রীর পিছনে সর্বোচ্চ দুই মিনিট সময় ব্যায় করছিল, যা অন্য সময়ের চেয়ে কম
০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৯
চাঙ্কু বলেছেন: আমারও একই অভিজ্ঞতা, আপু। তবে যতবার থাইল্যান্ড গেছি প্রত্যকবারই আমার পিছনে ছিল চাইনিজ টুরিস্ট। এরা একদম গা ঘেঁষে দাড়ায় বলে কিছুটা অস্বস্তি লাগে। তবে হ্যাঁ, থাই ইমিগ্রেশন টুরিস্টদের পিছনে আসলেই তেমন সময় ব্যয় করে না। এরা কোনবারই আমাকে ইমিগ্রেশনের বেসিক প্রশ্নগুলাই জিজ্ঞাসা করে নাই যেমন ধরেন আমি কোন হোটেলে উঠেছি বা কতদিন থাকার প্ল্যান আছে!
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ, আপু। থাইল্যান্ডে করোনার প্রকোপ নর্থ আমেরিকা/ইউরোপের চেয়ে অনেক কম, তারপরও সাবধানে থাকবেন। ভাল থাকবেন, আপু।
৪| ০২ রা মে, ২০২০ দুপুর ১:৩৭
করুণাধারা বলেছেন: তারা এতদিন ধরে আপনাকে "পোস্ট দ্যান, পোস্ট দ্যান" করছিল, আপনার এই পোস্টের পর তারা সব গেল কই?
ভালোই লাগলো এয়ারপোর্টের অভিজ্ঞতা পড়তে।
০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০
চাঙ্কু বলেছেন: সবাই হয়তো ব্যস্ত। তাছাড়া রোজার দিন। আর পোষ্ট দেওয়ার কথা তারা ভালবেসে বলে
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন।
৫| ০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৩৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: বিমান বন্দর আমারো খুব প্রিয় জায়গা | টম হ্যাঙ্কসের 'টার্মিনাল' মুভি দেখেছেন ?
০৩ রা মে, ২০২০ রাত ১২:৫১
চাঙ্কু বলেছেন: টার্মিনাল? আবার জিগায়!! ভাল একটা মুভির কথা মনে করিয়ে দিলেন। এখন মনে হয় আবার দেখতে হবে।
৬| ০৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:৫৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: অল্প কথায় আপনি বেশ সুন্দর করে থাই ইমিগ্রেশনের ঘটনাটা বলে গেলেন, ভাল লেগেছে। +
সবচেয়ে ভাল লেগেছে আপনার "তুই দূর হ, খবিশ!" - থাই ইমিগ্রেশনের সেই মহিলার এই এক্সপ্রেশনটা পড়তে পারা টা!
০৭ ই মে, ২০২০ রাত ১০:২১
চাঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। আসলেই অন্যরকম একটা কপিজ্ঞতা ছিল!! উনার চোখের দিকে তাকিয়েই আমি ভয় পেয়ে গেছিলাম। ইমিগ্রেশন অফিসার মনে হয় আমাকে তাড়াতাড়ি বের করে দিতে চেয়েছিল
৭| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:০৩
মেহবুবা বলেছেন: কঠিন বানানের এয়ারপোর্ট এ যাবে না , গেলে পরে নীরবতার অভিজ্ঞতা আর চোখ ব্যথা !
কত সহজ বানানের আছে , যেমন হি থ্রো অথবা সে ছুড়ে মারা --' কেবল এটা দিয়ে চলাচল করবে সব দেশে
০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:২৭
চাঙ্কু বলেছেন: সেটাই আপু। কঠিন বানানের এয়ারপোর্ট এ গেলে এয়ারপোর্ট এর নাম উচ্চারণ করতে করতেই জিহ্বাসব মুখ ভেঙ্গে যায়। তবে "সে ছুড়ে মারে" এয়ারপোর্টে গেলে ভয় লাগে কখন জানি আমাকে ছুড়ে ফেলে দেয়। আবার ঢাকা এয়ারপোর্টে গেলে মনে হয় মশারা না আবার কখন রক্ত দিয়ে ঢাকা দিয়ে দেয়
৮| ০৮ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৪৪
মেহবুবা বলেছেন: সে ছুড়ে মারলেই তো পৌছে যাবে; তাই হিথরো দিয়ে সব দেশে যাবে !
ঢাকায় মশা বেশী তবে বোঝ তো এয়ারপোর্ট এ মশা বেশী যাবে, প্রবাসী দের রক্ত বলে কথা !
০৯ ই মে, ২০২০ রাত ১:১১
চাঙ্কু বলেছেন: এখন আমাকে কেউ হি থ্রো তে থ্রো করতে হবে
মশারা মনে প্রবাসী রক্ত বেশী পছন্দ করে!!
অফ টপিক - তুমি নতুন পোষ্ট দাও না কেন, আপু? তোমার লাস্ট পোষ্ট ৫ বছর আগের! আফসুস
৯| ১১ ই মে, ২০২০ রাত ৩:০৩
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: আরেহ বাহ্! আপনি তো বিশেষকিছু আবিষ্কার করে ফেলেছেন। চাইনিজদের প্রিয় রং আর সবজি। আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে অনেক মজা পেয়েছি। চুপি চুপি একটা কথা বলে যাই। আমরা নিজেদের মধ্যে কথা বলার সময় চাইনিজদের 'চাঙ্কু' বলি। তা আপনি কেন এই নিক নিয়েছেন জানানো গেলে জানাবেন প্লিজ।
১২ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৫৪
চাঙ্কু বলেছেন: আবিষ্কার কথাডা শুনলেই নিজেকে কী-জ্ঞানী থুক্কু কী-হনুরে কী-হনুরে মনে হয়। চাইনিজদের সবকিছুই দেখি লাল। ওরা মনে হয় লাল এত পছন্দ করে যে ওদের পতাকাও লাল, নিজেদেরকে লালায়িত প্রমান করার জন্য পতাকার উপরে ৫টা তারকাও বসাই দিছে
আমরা মানে অধিকাংশ বাংলাদেশীই মনে হয় চাইনিজদের কে চাঙ্কু বলি। আমার নিক কেন চাঙ্কু, সেটা নিয়ে ব্লগের শুরুর দিকে বিকাট একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম কিন্তু কিছুদিন আগে ডিলিট করে দিয়েছি। আফসুস
১০| ১১ ই মে, ২০২০ রাত ৩:৫১
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: ভুল বুঝাবুঝি যাতে না হয় সেজন্য আবারো আসলাম। কেউ একজন চাইনিজদের কথা এই নামটা ধরে বলেছিলো, সেই থেকে আমরাও বলি। এরপর আমার পোস্টে আপনার মন্তব্য দেখে বেশ অবাক হয়েছিলাম। এই পোস্টে আপনি চাইনিজদের কথা বলেছেন। তাই আগ্রহ আরো বেড়ে গেলো। আপনাকে কষ্ট দিয়ে থাকলে আমি খুব দুঃখিত ! কিছু মনে করবেননা প্লিজ।
১২ ই মে, ২০২০ রাত ১১:৫৭
চাঙ্কু বলেছেন: আরে না, কি বলেন না!! কষ্ট দেওয়ার প্রশ্ন আসছে কেন!! চাইনিজদেরকে আমরা যে চাঙ্কু/চিংকি বলি, সেটা ভালোই জানি। তবে চাইনিজরা আমাদের যা বলে ডাকে, সেইটা শুনলে হাসি পায়!!
আবারও মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন, হাসি-খুশি থাকুন!!
১১| ১৫ ই মে, ২০২০ রাত ১২:১৪
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: চাইনিজরা আমাদের কী বলে ডাকে সেটাতো জানা নেই। জানাবেন প্লিজ।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
চাঙ্কু বলেছেন: ওরা আমাদেরকে ডাকে মাঞ্জালা বলে
১২| ১৭ ই মে, ২০২০ সকাল ১০:৫৪
অন্তরন্তর বলেছেন: জেডা কিতা খবর? তোমাদের অবস্থা কেমন এখন? আমাদের খবর তো তুমি জানোই। তুমার কপিজ্ঞতা আরও লিখ। আচ্ছা রাকু হাসান কই জাননি? অনেকদিন রাকু হাসানকে দেখছিনা। ভাল থাক। শুভ কামনা।
১৭ ই মে, ২০২০ বিকাল ৫:৪৪
চাঙ্কু বলেছেন: জেডা এখন আছি ভালোই। অন্তত বাইরে-টাইরে যেতে পারি! কপিজ্ঞতা লেখার চেষ্টা করতেছি কিন্তু তুমিতো এখনও একটা পোষ্ট দিলা না। আফসুস
রাকুরে আমিও অনেক দিন দেখি না। রাকু মনে হয় হারাই গেছে।
ভাল থেকো। সেইফ থেকো, জেডা।
১৩| ২৩ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫
রাকু হাসান বলেছেন:
জেডা তোমারে কত রিকুস্টাইলাম পোস্টাতে ,পোস্টাইলা না ,আমি উদাও হলাম ,তুমি পোস্টাইলা ।
অন্তরন্তর ভাই মনে করার জন্য ভালোবাসা থাকলো। হারায় নি এখন পর্যন্ত সুস্থ্য আছি।
তারপর জেডা কি খবর তোমার ।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৭
চাঙ্কু বলেছেন: ওরে রাকু জেডা!! তুমি কই থেকে উদয় হইলা!! তুমারে ডিজিটাল ফোনের এনালগ মোমবাত্তি দিয়ে খুঁজেও পাইলাম। এইজন্য ভাব্লাম পোষ্ট দিলে হয়ত তোমারে খুজে পাওয়া যাইবো তুমারে দেখে অবশ্য মেলা খুশি লাগতেছে!!
অন্তরন্তর জেডা কোন পোষ্ট দেয় না কিন্তু সব সময় সবার খোঁজ-খবর নেয়!! শত হলেও জেডার নিকই হল অন্তরের ভিতরে অন্তর- অন্তরন্তর!
১৪| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৫
মেহবুবা বলেছেন: তোমরা যে কে কার জেডা সেটাই বোঝা কঠিন ।
সব কি তোমরা আত্মীয় স্বজন
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৩৯
চাঙ্কু বলেছেন: আমরা সবাই সবাইর জেডা!! আর ব্লগের সবাইরেই আত্মীয় মনে হয়
১৫| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৮:৩৭
মেহবুবা বলেছেন: তোমার না একটা ইমেইল ছিল , দেখছি না কেন ?
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪৭
চাঙ্কু বলেছেন: আগে প্রোফাইলে ইমেইল এড্র্যাসটা ([email protected]) ছিল কিন্তু পরে প্রোফাইল থেকে সরিয়ে ফেলছি।
১৬| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ৯:৪৭
রাকু হাসান বলেছেন:
মেহবুবা --আপু গোপন খবর দিই ,জেডা, জেডিও এই ব্লগে ব্লগিং করে কিন্তু । জেডা ডোন্ট মাইন্ড । তথ্য বেফাঁস হয়ে গেল।
আমরা সবাই রাজা আমাদের এই ব্লগের রাজত্বে--
নইলে মোদের ব্লগের সনে মিলব কী স্বত্বে?। -খাইছে যে নকল কলাম । রবীন্দ্র থাকলে ধাবড়ানি দিব জেডা
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৩
চাঙ্কু বলেছেন: না, রাকু জেডা!! এইটা ভুল তথ্য! আমার পরিবারের কেউ ব্লগিং করে না।
রবীদারে নিয়ে একটা পোষ্ট দাও!! অন্তত রবিদার কিছু গান শোনা যাবে
১৭| ২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৯
ডাকঘর সাহিত্য পত্রিকা বলেছেন: সব মিলে অসাধারণ
সুন্দর করে থাই ইমিগ্রেশনের ঘটনাটা বর্ণনা করলেন।
আমি মুগ্ধ।
২৩ শে মে, ২০২০ রাত ১০:৩১
চাঙ্কু বলেছেন: থাই ইমিগ্রেশনের প্রসেসটা একটু উদ্ভট হলে ইমিগ্রেশন পার হতে ৫ মিনিটও লাগে নাই।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১৮| ২৪ শে মে, ২০২০ রাত ৩:২২
অন্তরন্তর বলেছেন: ঈদ মোবারক। রাকু হাসান তাইলে আইছে কি কও জেডা। মেহবুবা আপু@ আমরা সবাই জে ডা। ভাল থাক, সুস্থ থাক।
২৪ শে মে, ২০২০ সকাল ৭:২৯
চাঙ্কু বলেছেন: ঈদ মোবারক জেডা।
হ, রাকু মনে হয় মাঝখানে পথ হারাই ফেলছিল
তুমি ভাল থেকো, নিরাপদে ঈদ উদযাপন কর!
১৯| ৩০ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১২
মেহবুবা বলেছেন: এখন কি আছে ইমেইল ঠিকানা এটাই ?
৩১ শে মে, ২০২০ রাত ১০:১৬
চাঙ্কু বলেছেন: হ্যা, এখনও আছে
২০| ০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৫
রাকু হাসান বলেছেন:
জেডাআ.......................... https://www.youtube.com/watch?v=58nedQlvNN0 ,সাবধান ক্লিক করা যাবে না ,
০১ লা জুন, ২০২০ রাত ২:১৯
চাঙ্কু বলেছেন: ঠিক আছে, তুমি যখন কইতাছ তখন ক্লিকামুনা।
যাই তুমি দেখি কিরাম ফুস-ফাস ব্যায়াম এর ভিডু দিছ, কিছু ফুস-ফাস করে আসি
২১| ০৩ রা জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
নাক চ্যাপাদের আলাদা করা কঠিন। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন, সিঙ্গাপুর বহুল ব্যবহৃত পাসপোর্টধারীদের তেমন কোনো প্রশ্ন করতে দেখিনি। তবে গত বছর টোকিও বিমান বন্দর মালয়েশিয়ান এরালাইন্সে ভ্রমণকৃত সকল মুসলিমকে ভালো হয়রানী করেছে তারমধ্যে আমিও হয়রানী হয়েছি। গল্প ভালো লেগেছে - ধন্যবাদ।
০৯ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৩২
চাঙ্কু বলেছেন: একাধারে সব মুসলিমকে হয়রানীতো করছে? ওরা মাঝে মাঝে হুদাই কাউকে ইমিগ্রশনে থামিয়ে র্যান্ডম চেকের নামে আটকিয়ে আজগুবিসব প্রশ্ন করে। আমাকে একবার কয়- তোমার পাসপোর্টে এত সিল কেন? থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়াতে কখনও হয়রানি হতে হয় নাই তবে চাংগিতে একবার মেলা প্রশ্ন করেছিল। কিছু বদ অফিসার বাদামি বর্ন, বাংলাদেশী পাসপোর্ট আর মুসলিম নাম দেখলেই মনে করে - মফিজ, আজকে তুমারে পাইছি! পালাবি কোথায়!
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া।
ভাল থাকবেন।
২২| ১১ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার ১ বার ব্যাংকক যাওয়ার সুযোগ হয়েছে।
১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০১
চাঙ্কু বলেছেন: তাহলে আপনার ব্যাংকক ভ্ররমন কাহানিটা লেখে ফেলেন!
২৩| ১৪ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৫০
১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৪
চাঙ্কু বলেছেন: বাপ্পার অভিনয় প্রতিভাকে পরিচালকেরা কাজে লাগাতে পারে নাই। এইজন্যই মনে হয় সে ছ্যাকা খাওয়া প্রেরমিক হিসাবেই খালি কপিনয় করে গেল। আফসুস
২৪| ১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: খপর কি চাঙ্কু যেডা???
নুতুন পুষ্টু পুষ্টান।
১৫ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৬
চাঙ্কু বলেছেন: এইতো জেডা!! খবর আরকি- করোনাময় জীপন!! আপনার কি খবর?
নতুন পুষ্ট? আইচ্ছা দেখি। সময় পেলে আগডুম বাগডুম কি একটা পোষ্টামুনে!!
২৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫০
বিজন রয় বলেছেন: চুঙ্কু জেডু কম.কম চেনেননি?
০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩৬
চাঙ্কু বলেছেন: এ-কম, বি-কম থেকে শুরু করে এম-কম পর্যন্ত শুনেছি কিন্তু কম.কম কি জিনিস আবার জেডা?
২৬| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ২:০৩
রাকু হাসান বলেছেন:
শুনলাম জেডা...আম্রিকা যাচ্ছ সোনার লাগি ,হা্ঁইটায় ,তো জেডা কেমন আছ? মাথা আউলায়ে গেছে । ঘুমামো .....শুভরাত্রি্
০১ লা জুলাই, ২০২০ ভোর ৬:২৬
চাঙ্কু বলেছেন: আছি ভালোই। তোমার কি অবস্থা? মাথা আউলাইয়া গেছে কিল্লাই?
হ, গোল্ডের দাম হু হু করে বাড়তেছে। এই জন্য চিন্তা করতেছি আলাস্কা গেলে যদি কিছু গোল্ড পাওয়া যায়!!
২৭| ১১ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩৩
অন্তরন্তর বলেছেন: জেডা কিরাম আছো। আমি আলহামদুলিল্লাহ্ ভাল আছি। তুমি আলাস্কা গেলে আমারে খপর দিও। এখন চিন্তা করতাছি আলাস্কা যাইমু কেমতে কারন দুনিয়া এখন করোনা ল্যান্ড। করোনা হায় করোনা একটু করনা করুণা। ভালা থাক আর নিয়মিত পোস্ট দিবা। শুভ কামনা।
১০ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ২:২৮
চাঙ্কু বলেছেন: সরি জেডা, তুমার মন্তব্যের উত্তর দিতে মেলাদিন নিয়ে ফেললাম। বেশ কয়েকমাস পরে ব্লগে আসলাম।
এখনতো মনে হয় আলাস্কাতে গেলেই ভালো হবে। অন্তত আলাস্কাতে করোনার প্রভাব অনেক কম
২৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৮
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: একটি ট্রানজিটে থাইল্যন্ডের এই এয়ারপোর্ট ৮ ঘন্টা বসে ছিলাম। এয়ারপোর্টের নির্মানশৈলী এবং কারুকাজ বেশ আধুনিক হলে ও বিনোদন এবং অন্যন্য ফেসিলিটি একটু নরবরে ই মনে হলো। আপনি যে ড্রাগনের ছবিটা দিয়েছেন এই অংশটির অনেক কাজই অসম্পন্ন ছিল ২০১৭ দিকে খুব সম্ভবত। থাই এয়ারপোর্ট একটা ইউনিক দিক হচ্ছে, সাধারন যাএীদের ঘুমানোর জন্য লাউঞ্জে সোফা থাকে, অনেক এয়ারপোর্ট এই ব্যবস্হাটি দেখি নী।
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:৪৫
চাঙ্কু বলেছেন: এইটা আসলে চাংগি বা ইঞ্চনের মত এত টপ-ক্লাস না তবে এশিয়ার অনেক এয়ারপোর্টের চেয়ে তুলনামুলক ভালো।
২৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
রাকু হাসান বলেছেন:
জেডা... কি খবর...
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:৪৫
চাঙ্কু বলেছেন: খবর!! বিটিভি দেখে কমুনে
৩০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩১
মেহবুবা বলেছেন: খবর কি ? ঐ এয়ারপোর্ট থেকে সোজা মঙ্গল গ্রহে চলে গেলে নাকি ?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৩৫
চাঙ্কু বলেছেন: টেকা নাই আপু, নাইলে বেজোস ভাই বা ব্রেন্সন ভাইকে কইতাম - মিয়া ভাই, আমারে মঙ্গলের জঙ্গলে হলেও যাওয়ার একটা চান্স দেন!!
৩১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১২
রাকু হাসান বলেছেন:
জেডা কি হারায় গেলা !! মিস করছি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৩৬
চাঙ্কু বলেছেন: হারিয়ে যাই নাই জেডা। ব্লগে তেমন আসা হয় না আরকি!!
তুমি কিরাম আছ?
৩২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অতপর কোথায় করিলেন আত্মগোপন নিয়া আলাদিনের প্রদীপ
আমরা খুব টেনশনে গুনছি দিন...
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:৪২
চাঙ্কু বলেছেন: টেশমিত হওয়ার কিছু নাই জেডা! আমি এইরাম মাঝেই মাঝেই ডুব দিয়ে থাকি
৩৩| ২০ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:২৬
রোবোট বলেছেন: জেডা। জেডা। বাইত আসেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২১ সকাল ৭:৩৯
চাঙ্কু বলেছেন: বাইতত আছি জেডা কিন্তু তুমি দেখি মানুষের লাহান করা কও! - "জেডা , বাইত আসেন?" - এইটাতো রোবোট এক্সেন্ট না
৩৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৩০
নাহোল বলেছেন:
১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ ভোর ৫:৩৯
চাঙ্কু বলেছেন: কিতা খবর, জেডা?
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: অভিজ্ঞতাই আপনার সঞ্চয়।