১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪২

হাসান খা বলেছেন: আমাদের দেশটা তো মাথাভারী লোক দিয়ে ভরা। আমাদের এইসব লোকদের মনে চায়...থাক বলব না। যত খারাপ পারেন ভেবে নেন...তাদের ওটা করতে মনে চায়।

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৪

অন্তহীন বালক বলেছেন: বড়ই বিমর্ষ!!!

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

ভুদাই আমি বলেছেন: আমি আর টউশনি করামু না।।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

ম্যানিলা নিশি বলেছেন:

ব্লু ফিল্ম শব্দটা ইচ্ছা করেই বইতে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৩

জীবনকেসি বলেছেন: .......। বই লিখকগুলারে কষে কয়খান থাপ্পড় দিতে মন চাইতাছে। কোন কলেজের মেট্রিক পাশ তারা। বেকুবের দল।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:২৪

মুচি বলেছেন: আর কত কি যে দেখমু !!!!!!!??!?!?!?!!!!

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৫

ডায়াস বলেছেন: ক্লাশ ফাইভ থেকেই এখন বাংলাদেশে ছেলেমেয়েদের পর্ণ দেখার হাতে ক্ষড়ি হয় । তাই ছেলেমেয়েরা যদি জানে যে পর্ন দেখা ভাল না তাতে যে শুধুই খারাপ হবে তা না , এতে ভালোই হবে । আমরা ছোট থাকতে শিখতাম যে , মিথ্যা বলা খারাপ , এর মানে এই নয় যে আমরা মিথ্যা বলা শিখতে আগ্রহি হচ্ছি এই কথা থেকে । বলতে পারেন ---
দ্বার রুদ্ধ করে দিয়ে ভ্রমটাকে রুখি
সত্য বলে আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি ।

৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১২

চাঁদপুরের চাঁদ বলেছেন: ‘স্কুলপড়ুয়াদের যাতায়াত বাড়ছে যৌনপল্লিতে’

৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩

তালাশী বলেছেন: এখানে

১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

ম্যানিলা নিশি বলেছেন:

"শিশুদের ব্লুফিল্ম দেখা থেকে বিরত রাখতে হবে।"


উপরের লাইনটা কি বইতে হুবহু উল্লেখ করা আছে?

১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

একটু স্বপ্ন বলেছেন:
আমার স্ট্যাটাসটিতে আপনার মন্তব্য পড়লাম। আমি বইয়ের এ অংশটুকুই ব্যাবহার করেছি।

ভাল লিখেছেন ভাই।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৮

কাউসার আলম বলেছেন: ধারনাগত দিক থেকে বিষয়টি সঠিক, কিন্তু যে শিশুরা বিষয়টি কি তাই জানেনা তাদেরকে কি এভাবে বলা সংগত? কে বা কারা জাতীয় পাঠ্যক্রমের এ অতি গুরুত্বপূর্ণ বইসমূহ লিখছেন?

শুনেছি এসব বই লেখার জন্য অনুসরিত নীতিমালা বেশ ভাল। লিখিত বইসমূহ এক্সপার্ট রিভিউ-এর পর প্রকাশিত হয়। এ বাস্তবতায় এটাই কি অনুমিত নয় যে হয়- ১. রিভিউয়ারগন তাদের অর্পিত কাজটি একদমই করেন না, অথবা ২. রিভিউয়ারগন অযোগ্য?

১৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৩২

কাউসার আলম বলেছেন: এই পোস্ট রিলেটেড কিছু কমেন্টস
১। অস্টম শ্রেনীর বইয়ে এই ধরনের কোন টার্ম ব্যবহার করার প্রয়োজন দেখছি না । এতে করে অনেকেই নতুন এই বিষয়টা সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করবে ।

২। নিঃসন্দেহে এই ধরনের কথা লেখা থাকলে শিশুদের মনে কৌতূহলের উদ্রেক হবে যা কিনা তাদেরকে নিষিদ্ধ কাজ ক্করতে উৎসাহ জোগাবে ! মনোবিজ্ঞানে একটি কথা আছে যে, নিষিদ্ধ যে কোন কিছুর প্রতি মানুষের প্রবল আগ্রহ জন্মায়। সেই ক্ষেত্রে আপনার এই বিষয়টি তুলে ধরা খুবই যুক্তিসঙ্গত হয়েছে। আসলে শিশুদের বই লিখতে হলে আগে শিশু মনোবিজ্ঞান সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। সেটা না থাকলে আরও ভয়ংকর সব তথ্য বইয়ে সম্বলিত হতে পারে এটাই স্বাভাবিক। আপনাকে ধন্যবাদ এইরকম একটি বিষয়ে আলোকপাত করার জন্য।

৩। মনে হয় এটা ছাপার ভুল...কথাটা হবে--'"শিশুদের বাবা আর মাকে ব্লুফিল্ম দেখা থেকে বিরত রাখতে হবে"।

৪। ধারনাগত দিক থেকে বিষয়টি সঠিক, কিন্তু যে শিশুরা বিষয়টি কি তাই জানেনা তাদেরকে কি এভাবে বলা সংগত? কে বা কারা জাতীয় পাঠ্যক্রমের এ অতি গুরুত্বপূর্ণ বইসমূহ লিখছেন?

শুনেছি এসব বই লেখার জন্য অনুসরিত নীতিমালা বেশ ভাল। লিখিত বইসমূহ এক্সপার্ট রিভিউ-এর পর প্রকাশিত হয়। এ বাস্তবতায় এটাই কি অনুমিত নয় যে হয়- ১. রিভিউয়ারগন তাদের অর্পিত কাজটি একদমই করেন না, অথবা ২. রিভিউয়ারগন অযোগ্য?