নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চাঁদের ক্রূর হাসি .....

আমি নগণ্য এক মানুষ

চাঁদপুরের চাঁদ

আমি রাঘব বোয়াল নই, চুনোপুটি।

চাঁদপুরের চাঁদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বরের বয়স ৮, কনের বয়স ৬১!

২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৫

মাত্র ৮ বছর বয়সের এক ছোট্ট ছেলে বিয়ে করলো নানী-দাদীর বয়সী কনেকে। আমন্ত্রিত অতিথিদের সামনে চুমু খেতেও দ্বিধা করেনি এ অসম দম্পতি। দক্ষিণ আফ্রিকার টিশোয়েন এলাকায় ঘটে গেল এমনই ঘটনা। স্যানেলে ম্যাসিলেলার স্ত্রী হেলেন শাবাঙ্গুর বয়স ৬১ বছর। ৫ সন্তানের মা হেলেনের সন্তানদের বয়স ২৭ থেকে ৩৭ বছরের মধ্যে। ৬৫ বছর বয়সী স্বামীও বেঁচে আছেন। অবশ্য এ বিয়ের পেছনেকাজ করছে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মানসিকতা। স্যানেলের দাদা মারা যাওয়ার আগে তাকে বিয়ে করতে বলে গিয়েছিলেন। সেটা রক্ষার্থেই বিয়ের সিদ্ধান্ত। বো টাই ও ছোটখাট রুপালি রঙের স্যুট পরিহিত ছোট্ট স্যানেলে কনের সঙ্গে আংটি বদল করলো ১০০ আমন্ত্রিত অতিথির সামনে। চুমুও খেলো অভিনব কায়দায়। কনেকে ঝুঁকতে হয়েছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মানুষ নানা কথা বলাবলি করলেও বরের পরিবার কিন্তু এ বিয়ের পক্ষেই সাফাই গেয়েছে। স্যানেলের ৪৬ বছর বয়সী মা পেশেনসম্যাসিলেলা বললেন, পরিবারে এ ধরনের ঘটনা এটাই প্রথম। দাদার নামেই নাম স্যানেলের। দাদার ইচ্ছেটা ছিল এরকমই। হেলেনকে ভালবাসে ও দাদার কথা রাখতে বিয়েরসিদ্ধান্ত নিয়েছে স্যানেলে। কুসংস্কারে বিশ্বাসী এ পরিবারটি। বরের মা বলছিলেন, এতে আমাদের পূর্বপুরুষরা সন্তুষ্ট হবেন। আমরা যদি আমাদের ছেলের ইচ্ছে পূরণ না করতাম, তাতে পরিবারের কোন ক্ষতি হতে পারতো। তিনি এটাকে কোন ভুল মনে করেন না। স্যানেলেও বেশ উচ্ছ্বসিত। স্যানেলে ও হেলেন কোন বিয়ের সনদেস্বাক্ষর করেননি ও তাদের একসঙ্গেও থাকতে হবে না। তারা দু’জনই তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গেছে। বড় হলে স্যানেলে তার বয়সী কোন মেয়েকে বিয়ের ইচ্ছের কথা জানায়। হেলেনকে বিয়ে করে বেশখুশি আমি। তবে আমি স্কুলে যাবো ও কঠোর পরিশ্রম করবো। হিসেবে নয়া বরের নানী-দাদীর বয়সী হেলেন। কিন্তু পূর্বপুরুষদের মন রক্ষা করতে পেরে তিনিও খুশি।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪৪

চাঁদপুরের চাঁদ বলেছেন: বিয়ের দাবিতে ১০ম শ্রেণীর ছাত্রের বাড়িতে ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীর অনশন

ভূঞাপুরে চরঅলোয়া গ্রামে ১০ম শ্রেণীর ছাত্র সুমন মিয়ার(১৬) বাড়িতে শুক্রবার রাত ১০টা থেকে বিয়ের দাবিতে অনশন করছে ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী শিল্পি খাতুন (১২)। এলাকাবাসী জানায়,উপজেলার চরঅলোয়া গ্রামের মোস্তফার ছেলে রুহুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র সুমন মিয়ার সঙ্গে একই উপজেলার বরকতপুর গ্রামের ইজ্জত আলীর মেয়ে বরকতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীরছাত্রী শিল্পি খাতুুনের প্রেমেরসম্পর্ক গড়ে উঠে। এবিষয়টি জানতে পেরে শুক্রবার শিল্পিকে তার বাবা- মা গালিগালাজ করেন। ওই রাতেই সে সুমনের বাড়িতে গিয়ে উঠেএবং বিয়ের দাবিতে অনশন শুরু করে।এঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.