![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরেতুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে উড়ে ধানসিড়ি নদীটির পাশে!
নগরের পথে পথে ঘুরে ক্লান্ত হই আমরা। দিন গড়িয়ে সন্ধে নামে। ঘামে ভেজা শ্রান্ত শরীর জুড়িয়ে নিতে নিজেদের অজান্তেই পা রাখি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে। এখানে আজ লোকসমাগম তুলনামূলক কম। স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক কম হইচই, হট্টগোল। ঘাসের আঁচল বিছানো মাঠে বসে থাকি দীর্ঘ সময়। সন্ধে গাঢ় হতে হতে রাতে রূপান্তরিত হয়। বাড়ি ফেরার তাড়া কড়া নাড়ে বুকের ভেতর। কিন্তু মনের অবচেতনে যে অন্য সুর! ভিন্ন হাওয়ার গান! মাথার অনেক ওপরে খোলা আকাশের মায়াবী পিছুটান! বাড়ি ফেরা না-ফেরার বহুমাত্রিক দ্বন্দ্বে আমরা নিপতিত হই অবচেতনে। কিংকর্তব্যবিমূঢ় চোখগুলো সমর্পিত করি চাঁদ-তারা-নক্ষত্রের তীর্থক্ষেত্রে।
প্রথমেই নজর কেড়ে নেয় সুদর্শন চাঁদের অতিপরিচিত মুখটি। তারপর অন্যান্য নক্ষত্রে চোখ বোলাই।
আচ্ছা, চিত্রা নক্ষত্র কোনটি? না, জানা নেই আমাদের।
শুধু চিত্রাই নয়, দক্ষ রাজার কোনো কন্যাকেই চিনি না আমরা। অথচ দক্ষ রাজার কন্যাদের নামানুসারেই প্রতিটি বাংলা মাসের নামকরণ। চিত্রা নক্ষত্রের নাম থেকে এসেছে চৈত্র মাসের নাম। বিশাখা নক্ষত্রের নাম থেকে বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠা থেকে জ্যৈষ্ঠ, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ—এভাবেই এসেছে অন্য মাসের নামগুলোও।
দক্ষ রাজা ও তাঁর কন্যাদের নিয়ে হিন্দু পুরাণে সুন্দর একটি গল্প আছে।
গল্প অনুযায়ী দক্ষ রাজার কন্যার সংখ্যা এক কিংবা দুই নয়, ২৭। রূপে, গুণে ও সৌন্দর্যের বিবেচনায় রাজার ২৭ কন্যাই ২৭টি উজ্জ্বল নক্ষত্র। এই নক্ষত্রদের বিয়ের জন্য উপযুক্ত পাত্র চাই। দক্ষ রাজা অনেক খুঁজেও চন্দ্রদেব ছাড়া উপযুক্ত পাত্রের সন্ধান পেলেন না। তাই অনন্যোপায় হয়ে তিনি চন্দ্রদেবের সঙ্গেই তাঁর ২৭ কন্যার বিয়ে দিলেন।
মহাসমারোহে বিয়ে সম্পন্ন হলেও চন্দ্রদেব পড়লেন মুশকিলে! কারণ, একা একজন স্বামী হয়ে ২৭ স্ত্রীর ঘর কী করে সামলাবেন তিনি? সমস্যাটি নিয়ে বিস্তর চিন্তাভাবনা করলেন চন্দ্রদেব। অবশেষে খুঁজে বের করলেন একটি অসাধারণ সমাধান। হ্যাঁ, চন্দ্রদেব স্থির করলেন, ১২টি চক্রের ভেতর ২৭ জন স্ত্রীকে এমনভাবে ঘর বেঁধে দেবেন তিনি, যাতে প্রতি মাসে অন্তত একবার সাক্ষাৎ দেওয়া যায় তাঁদের। হিসাবমতো সে ব্যবস্থাই হলো। যে ১২টি চক্রে চন্দ্রদেব বাঁধলেন ২৭ নক্ষত্রকে, সেই চক্রগুলোই জ্যোতিষশাস্ত্রমতে ‘রাশিচক্র’।
১২টি রাশি ও ২৭টি নক্ষত্র ঘুরে আসতে চন্দ্রদেবের সময় লাগে ২৭ দিন। তারপর তিন দিন বিশ্রাম নেন তিনি। চন্দ্রদেবের একেকবারের রাশি পরিক্রমণকেই আমরা ‘মাস’ বলি। আর যে মাসে চন্দ্রদেব রাশিচক্রের যে নক্ষত্রের ওপর দাঁড়িয়ে পূর্ণিমা উদ্যাপন করেন, সেই নক্ষত্রের নামানুসারেই মাসটির নামকরণ করি আমরা। যেমন, এ মাসে চন্দ্রদেব পূর্ণিমা উদ্যাপন করছে চিত্রা নক্ষত্রের ওপর দাঁড়িয়ে। সুতরাং রীতি অনুযায়ী এই মাসের নাম চৈত্র।
চৈত্র বাংলা বছরের শেষ মাস। এরপর শুরু হবে নতুন বছর। চন্দ্রদেব বা চাঁদের ১২ রাশি পরিক্রমণকে আমরা যেমন মাস বলি, তেমন সূর্যের ১২ রাশি পরিক্রমণকে আমরা বলি ‘বছর’। দিন ফুরোলেই নতুন বছরের প্রথম মাস হিসেবে যাত্রা শুরু করবে বৈশাখ।
বাংলা সনের এই প্রথম মাসের অবস্থান আদিতে কিন্তু প্রথম ছিল না। বৈদিক মতে, ঋতুচক্রে বৈশাখের অবস্থান দ্বিতীয়। ব্রহ্মাণ্ডে পুরাণের অনুষঙ্গপাদের একটি শ্লোক অনুযায়ী মাসচক্রে বৈশাখের স্থান চতুর্থ। তৈত্তিরীয় ব্রাহ্মণ আর পঞ্চবিংশ ব্রাহ্মণের মতে বৈশাখের অবস্থান বছরের মাঝামাঝি স্থানে।
বৈশাখকে বাংলা সনের শীর্ষপাদে তুলে আনার কৃতিত্ব মোগলসম্রাট আকবরের। বছরের প্রথম মাস হিসেবে বৈশাখের প্রতিষ্ঠাই শুধু নয়, নতুন আঙ্গিকে বাংলা সনের প্রবর্তনও হয় তাঁর হাত ধরেই। ১৫৭৬ খ্রিষ্টাব্দে মোগল-সাম্রাজ্যভুক্ত হওয়ার আগে আমাদের এই গাঙ্গেয় ভূখণ্ডে সৌরমতে বছর গণনার পদ্ধতি প্রচলিত ছিল। প্রচলিত পদ্ধতি অনুযায়ী বছর গণনা সৌরমতে হলেও মাস গণনার পদ্ধতি ছিল চান্দ্রমতে। একই সঙ্গে দুই ধরনের গণনা-পদ্ধতির অনুসরণে প্রতিবছরই সৃষ্টি হতো ১০-১১ দিনের একটি সুস্পষ্ট তফাত। প্রতি তিন বছরে এই তফাত তৈরি করত প্রায় এক মাসের গরমিল। অনাকাঙ্ক্ষিত এই গরমিলকে ‘মলমাস’ নাম দিয়ে বছর থেকে বাদ দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল তখন। চলমান গণনাপদ্ধতির অসংগতি দূর করার এই রীতি ‘শাবনমিতি’ হিসেবে পরিচিত ছিল। সম্রাট আকবর ‘সুবে বাংলা’য় খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে নতুন ধরনের ফসলি সন প্রর্বতনের জন্য বিজ্ঞ রাজজ্যোতিষী আমির ফতেহ উল্লাহ সিরাজীকে অনুরোধ করেন।
সম্রাটের অনুরোধে ফতেহ উল্লাহ সিরাজী প্রচলিত সন গণনার পদ্ধতির সঙ্গে হিজরি চান্দ্র সনের অনুকরণে সম্রাটের সিংহাসনে আরোহণের বছরের সমন্বয় ঘটিয়ে অত্যন্ত সুকৌশলে প্রবর্তন করেন নতুন সন গণনার পদ্ধতি। পুরোনো সন গণনার পদ্ধতির জটিলতা ভেঙে মাসগুলোর পুনর্বিন্যাস করেন তিনি। ঐতিহাসিক এই পুনর্বিন্যাসের সূত্র ধরেই বাংলা সনের প্রথম মাস হওয়ার মর্যাদা লাভ করে বৈশাখ।
ছবি: সংগৃহীত
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২০
প্রামানিক বলেছেন: ১লা বৈশাখ নিয়ে সঠিক তথ্যটি জানলাম। ধন্যবাদ দীপংকর দা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক।
অনেক অনেক শুভ হোক বাংলা নতুন বছর।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৬
বিজন রয় বলেছেন: কবিতা কি বাদ দিলেন?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কবিতা নিয়ে সামান্য নিরীক্ষার চেষ্টা করি মাঝে মাঝে!! এবং আপনারা যে আন্তরিকতার দৃষ্টিতে দেখেন সেই নিরীক্ষাকে, তাতে আপ্লুত আমি ভীষণভাবে।
কৃতজ্ঞতা ভাই।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
শুভেচ্ছা জানবেন নতুন বাংলা বছরের। অনেক।
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৩
পুলহ বলেছেন: "...বাড়ি ফেরার তাড়া কড়া নাড়ে বুকের ভেতর।
কিন্তু মনের অবচেতনে যে অন্য সুর!
ভিন্ন হাওয়ার গান!
মাথার অনেক ওপরে খোলা আকাশের মায়াবী পিছুটান!"-- এই অংশটুক কবিতার মতন লাগলো...
মাঝখানে আপনার কিছু লেখা মিস হয়ে গেছে, সুযোগ মতন পড়ে ফেলার আশা রাখি।
বাংলা নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন দাদা। পোস্ট প্রিয়তে !!
ভালো থাকবেন
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৬
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুলেখক।
পুরো বিশ্বব্রহ্মাণ্ডই তো কবিতাময়!
শব্দের শক্তি অসীম! প্রতিটি শব্দই কাব্যিক ক্ষমতাসম্পন্ন! শব্দের সাথে শব্দযোজনও হতে পারে আন্ত্যছন্দবিশিষ্ট! হয়তো ভিন্নতা থাকতে পারে বাক্য বিন্যাসে, পর্ব বিভাজনে!!!
মনোযোগী পঠনের প্রতি কৃতজ্ঞতা। অনেক।
অনেক শুভকামনা।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন ভাই।
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৭
কালনী নদী বলেছেন: নববর্ষের শোভেচ্ছা ভাই!
বড় ভাইয়ের লেখাটি অনেক ভালো লাগছে।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভাইয়ের উপস্থিতিতে ভালো লাগা অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
শুভেচ্ছা জানবেন নতুন বছরের।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
baah. comotkar Likhsen khub.
shuvo noboborsho.
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩০
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন ভাই।
অনিঃশেষ শুভকামনা।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। অনেক।
৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: লেখাটা অামারও খুব ভাল্লাগলো ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার উপস্থিতিও।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন ভাই।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯
জুন বলেছেন: ভালোলাগার একটি লেখা দীপংকর চন্দ। ১লা বৈশাখ নিয়ে সহজ সরল তবে তথ্য বৈচিত্র্যময় লেখা। শুভ নববর্ষ
+
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: //১লা বৈশাখ//
যখন থেকে এই শব্দবন্ধটির সাথে পরিচয়, তখন থেকেই কেবল মনে হতো 'আহারে! বৈশাখ বড়ো একলা!!'
এখনও '১লা বৈশাখ' লেখাটি তেমনই অনুভূতির জন্ম দেয় মনে, কেন যেন!!
হা হা হা হা
অনিঃশেষ শুভকামনা জুন।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা। অনেক।
৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৩
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক নীলপরি।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা। অনেক।
১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১
শুভ্র বিকেল বলেছেন: অনেক কিছু জানা হল চন্দ দা। শুভনববর্ষ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০১
দীপংকর চন্দ বলেছেন: বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
সকলের জানা অথচ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা অবশ্য অনুল্লেখিত আছে এই নিবন্ধে।
অনুল্লেখিত কথাগুলো যদি প্রয়োজন মনে হয় কখনও!!!(Click This Link)
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১
আমিই মিসির আলী বলেছেন: হিস্টোরি আবার জেনে নিলুম।
ধন্যবাদ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
সকলের জানা কথাগুলোই পুনরাবৃত্তির একটা চেষ্টা ভাই!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা। অনেক।
১২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
শুভেচ্ছা দাদা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কৃতজ্ঞতা ভাই। অনেক।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন।
নতুন বাংলা বছরের শুভেচ্ছা নেবেন। অনেক।
১৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: দীপংকর চন্দ ,
লেখার পথে পথে ঘুরেফিরে রাজা ও রাজকন্যাদের গল্প বলে আপনিও আমাদের ঘামে ভেজা শ্রান্ত শরীর জুড়িয়ে দিলেন । চৈত্রের রাতে চাঁদ-তারা-নক্ষত্রের তীর্থক্ষেত্র রাশিচক্রের পৌরানিক কাহিনীতে বেঁধে রাখলেন অনবদ্য ভাবে ।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৫
দীপংকর চন্দ বলেছেন: মন জুড়িয়ে যাওয়ার মতো স্নিগ্ধতা আপনার আন্তরিক মন্তব্যে!!
প্রশান্তি একরাশ!!
কৃতজ্ঞতা এবং কৃতজ্ঞতা।
আমার শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন শ্রদ্ধেয়।
শুভেচ্ছা নেবেন নতুন বাংলা বছরের।
১৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
ডি মুন বলেছেন: অনন্যোপায় হয়ে তিনি চন্দ্রদেবের সঙ্গেই তাঁর ২৭ কন্যার বিয়ে দিলেন।
বেচারা চন্দ্রদেব !!!!!!
আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক অজানা বিষয় জানা হল।
প্রিয়তে নিলাম
++
ভালো থাকুন
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। অনেক ভালো। সবসময়।
নতুন বাংলা বছরের শুভেচ্ছা।
১৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখা ভালো লাগলো।
শুভ নববর্ষ।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: প্রিয় কথাসাহিত্যিকের উপস্থিতিতে কৃতজ্ঞতা অনেক।
শুভকামনা এবং শুভকামনা।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।
এবং সবসময় ভালো থাকবেন। অনেক।
১৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
আলোরিকা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ! নক্ষত্র কন্যাদের সাথে বৈশাখের প্রথম হওয়ার গল্প অনেক অনেক ভাল লাগল
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আলোরিকা।
অনেক কৃতজ্ঞতা উপস্থিতিতে।
এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন।
এবং ভালো থাকবেন। অনেক। সবসময়।
১৭| ০৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
যুগল শব্দ বলেছেন:
ভালো লেগেছে দাদা।
সুন্দর পোস্ট। ++
০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:১৯
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ যুগল শব্দ।
কৃতজ্ঞতা থাকছে। অনেক।
উত্তরের বিলম্ব ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
শুভকামনা অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১১
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: সুন্দর লেখনী! অগ্রীম নববর্ষের শুভেচ্ছা নিবেন ভাই।