নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সম্পদহীনদের জন্য শিক্ষাই সম্পদ

চাঁদগাজী

শিক্ষা, টেকনোলোজী, সামাজিক অর্থনীতি ও রাজনীতি জাতিকে এগিয়ে নেবে।

চাঁদগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকান নির্বাচনে মুসলমানদের ভুল অবস্হান, ও ভুল ভুমিকা

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৩



ট্রাম্প জংগীবাদের বিপক্ষে কথা বলা শুরু করে প্রাইমারীতে; কারণ, সে জানতো যে, এই পয়েন্টে সে অন্যদের চেয়ে ভালো করবে, বেশী ভোট পাবে! যেড বুশ, টেড ক্রুজ, মার্কো রুবিও, হিলারীরা কি জংগীবাদের পক্ষে বলছিলো? না, তারা জংগীবাদের পক্ষে নয়, তবে তারা তখন বা আগে ক্ষমতায় থাকাকালীন জংগীদের বিরুদ্ধে যেটুকু করেছে, ট্রাম্প তার থেকে বেশী করবে বলেছে।

ট্রাম্প তার কথায় জংগী ও মুসলিম শব্দ দুটোকে সমান অর্থে ব্যবহার করেছে বেশ কিছুদিন, এবং সে ইচ্ছাপুর্বক করেছে। প্রথম প্রতিবাদ আসে "নেশান অব ইসলাম" থেকে; কিন্তু সমস্যা হলো, নেশান অব ইসলাম আরবের ইসলাম নয়, উনাদের নবীর নাম এলিজা মোহাম্মদ, ইনি আমেরিকান নাগরিক ছিলেন; এই কারণে, বাংলাদেশী, পাকিস্তানী ও আরবী মুসলমানেরা তাদের সাথে এক গলায় প্রতিবাদ জানাতে পারেনি।

আবার আরব ও পাকিস্তানী মুসলমানদের আমেরিকানরা মোটামুটি জংগীই মনে করে; ফলে, ওরা প্রতিবাদ জানালেও মানুষের তেমন সহানুভুতি ছিল না; কিন্তু সাধারণ আমেরিকানরা কখনোও ধর্ম নিয়ে "জেনারেলাইজেশনের" পক্ষে না; ফলে, সব সময় বড় প্রতিবাদ এসেছে আমেরিকানদের পক্ষ থেকেই।

ট্রাম্প কখনো মুসলামানদের ভোট আশা করেনি; কারণ, মুসলমানেরা ডেমোক্রেটিক রাজ্যে বসবাস করে সব সময়(নিউইয়র্ক, ইলিনয়, কালিফোর্নিয়া), এবং ভোটের সংখ্যা নগণ্য।

মুসলমানেরা মনে করেছিল যে, হিলারী জিতবে; ফলে, তারা ট্রাম্পের পক্ষে কথা বলে ট্রাম্পকে থামাতে চায়নি, তার পক্ষে যাবার কথা ভাবেওনি। তারা কিছুটা চেস্টা করেছে বুঝাতে যে, ইসলাম শান্তির ধর্ম। ট্রাম্প ধর্ম পালন করে না, ফলে কোনটা শান্তির, বা কোনটা অশান্তির, সেটা নিয়ে সে মাথা ঘামানোর লোক নয়, সে ভোট বাড়ানোর চেস্টা করছিলো মাত্র।

ট্রাম্পের মনে ২টি ঘটনা দাগ কেটেছে, ১টা হলো, পাকিস্তানী বংশোদ্ভুত আমেরিকান মৃত সৈনিকের পিতার অকারণ বাড়াবাড়ি, ডেমোক্রেটদের কনভেনশনে গিয়ে বক্তৃতা দেয়া; ও সিএনএন হোস্ট ফরিদ জাকারিয়ার ভোটের দিনের বকবক, উনি বলেছেন যে, উনি হিলারীকে ভোট দেবেন। এই ২ জনের ভুমিকা ছিল ভয়ংকর ভুল; আর মুসলমান কম্যুনিটি ভুল হিসেব করেছিল যে হিলারী জিতবে; ফলে তাদের অবস্হাই ভুল ছিল; এখন সেটা নিয়েই বাঁচতে হবে।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এখন তবে কি হবে? ট্রাম্পকি মুসলমানদের ভেজে খাবে?

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

এসব বিষয় নিয়ে ট্রাম্প মাথা ঘামাবে না, মনে হয়। তবে, নিজ দেশে বিপদে পড়ে, সহজে আর আমেরিকা আসটে পারবে না মুসলমানেরা ।

২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৪

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

অ্যামেরিকার যে অবস্থা তাতে কি ট্রাম্পেট বাজবে। অভিশংসন আর সহিংস কিছুর প্রবল সম্ভবনা। অ্যামেরিকান বসন্ত ঋতু নিয়ে কিছু জানান। সবাই এটা হ্যাভি খাচ্ছে!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



সন্দেহ নেই যে, রাজনীতিবিদরা এই অপমান সহজে হজম করতে পারবে না, তারা সুযোগ নিতে চাইবে। তবে, অভিশংসন ইত্যাদি করার মতো সুযোগ হয়তো আসবে না।

প্রটেস্ট/ প্রতিবাদ চলছে, ক্রমেই বন্ধ হয়ে যাবে। ট্রাম্প যেটা করেছে, সেটাই আমেরিকান বসন্ত

৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

একচুয়াল অ্যামেরিকান কালচারকে রিপ্রেজেন্ট করেছে ট্রাম্প যেটা ভদ্রবেশী মুখোশে ঢাকা ছিল। পররাষ্ট্রনীতি দেখলেই বোঝা যায়। নিজের দেশে যা বাতিল তাই অন্য দেশে প্রয়োগ করাটা নীতিগত কাজ। ট্রাম্প হিলারি ব্যাপার না। ছক আগেই কষা। তবে ট্রাম্প ভদ্রবেশী মুখোশধারী নয় এটাই তাকে সাধারণ আম্রেকানদের নিকট জনপ্রিয় করেছে। মুস্লিম ইস্যুতে সাধারণ আম্রেকানদের যে ফোবিয়া যেটা বুশ প্রশাসন তৈরি করেছে ট্রাম্প তার ফায়দা লুটেছে। একজন সাচ্চা অভিনেতা জানে জনগন কি চায়। আর হিলারীর মত ভদ্রবেশীরা জানে না পাব্লিক কি খাবে।


পুঁজিবাদী মিডিয়ার গালে এ শুধু থাপ্পড় নয়, এক্কেবারে ধামালি মুগুর!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



সময়ের সাথে সবদেশে, সব জাতিতে প্রয়োজন বাড়ছে, মানুষ এক যায়গায় একই বৃত্তে বেশী সময় ঘুরতে চাহে না; আমেরিকা পেছনে পড়ে গেছে; মানুষ হতাশ; ট্রাম্প কি করতে পারবে, বা না পারবে, সেটা দেখা যাবে; কিন্তু সে বলেছে যে, আমেরিকা পেছনে পড়েছে।

হিলারীরা প্রলেপ দিচ্ছিল যে, আমেরিকার এ রকম থাকাই উচিত।

৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
চেঞ্জ উই নিড বলে ওবামা ৪৩ তম প্রেসিডেন্ট হইল। ইরাক আফগান মিশন একম্পলিশড। সৈন্য ব্যাক করে নিল। এরপর আরবে বসন্ত এল। সিরিয়ায় ফাগুনের ফুল নিয়ে আইএস এল। ওবামা নোবেলবিজয়ী হইল। যাক গে, ইতিহাসজ্ঞ বদলায় নি। বদলেছে শুধু মুখোশ আর মুখ! চেতনা একটাই। শোষন!

ভদ্রপাড়ায় তাকে কয় এজেন্ডা! ট্রাম্প কি পারবে এসব বদলাতে?

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



আফ্রিকা থেকে আরব সবটাই দরিদ্র ছিল; তেল পবার পর, আরবেরা ধনী হলো; কিন্তু সব আরব তেলের ভাগ পায়নি; সেটার যু্দ্ধ বাকী ছিলো, এখন সেটা চলছে।

তেল দখল নিয়ে যুদ্ধ করতে করতে তেল শেষ হবে, তারপর আগের অবস্হা হবে। ট্রাম্ যদি সেগুলোতে যায়, সে আমেরিকাকে আগাতে পারবে না।

৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৩

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ট্রাম্পকে পাঠানো অভিনন্দন বার্তায় এঞ্জেলা মার্কেল বলছে-

"নৈতিকতা বোধসম্পন্ন , বৈষম্যহীন, সুস্থ রুচির একজন প্রেসিডেন্ট এর সাথে তারা কাজ করতে আগ্রহী।"

ন্যাটো নিয়ে ট্রাম্পের ব্যঙ্গ জবাবে ন্যাটোর স্টারটেঞ্জেন বলছে-
ন্যাটোর সাথে অ্যামেরিকার দুরত্ব ট্রান্স আটলান্টিক সম্পর্কে দুরত্ব তৈরী করবে।

ইইউ এর নেতারাও হতাশ। চীন থেকে ইন্ডিয়া সবাই কাটো কাটছে। হাসছে শুধু রাশিয়ার পুতিন। এবার আর ক্রিমিয়া নয়, আলাস্কা অভিযান শুরু হলে অবাক হব না।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকা ও রাশিয়ার মাঝে কেহ সমস্যা করতে চাইলে, আলাস্কাকে নিয়ে করতে পারবে; পুটিন স্বাভাবিকভাবে রাশিয়ার উন্নয়ন করলে, আলাস্কা কখনো তাদের দরকার হবে না; মানুষ নেই।

বিশ্বের সবাই রাজনীতিবিদের বিজয় আশা করেছিল, তাই সবাই আশাহত। ট্রাম্প বিশ্বের সাধারণ মানুষদের আলোড়িত করবে, যদিও সে খুব একটা সাধারণ কেহ নয়।

৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:


ট্রাম্প বলেছে-

নাফটা ( Norrh American Free Trade Agreemen) চুক্তি ভেংগে দেওয়া হবে। কানাডা, মেক্সিকোর সাথে লেনদেন শেষ। দারুণ! মুক্ত বানিজ্যের ঘন্টা বাজালে অ্যামেরিকান ড্রিমস পূরণ হবে কি করে? শুধু যুদ্ধ বানিজ্য করলে ব্রিকক্স আরো সফল হবে। এটা ১৯৪৫ নয়। রাশিয়া, চীন, ভারত এমন কি পুঁচকে জাপানও জেগে উঠতে পারে ভিসুভিয়াস হয়ে। ছড়ি ভেংগে গেলে জেতেও পারে।

ট্রাম্পের নীতিতে গলদ আছে। জনগনকে যে আফিম সে খাইয়েছে তা যদি সে নিজেও খায় তবে তা কালনেমির লংকা ভাগ ( আসল কার্য সিদ্ধির আগেই নগদ ফলের হিসাব) ছাড়া আর কিছুই হবে না।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


নাফতা সে ভাংবে না; সে চাপ সৃস্টি করছে আমেরিকান বিজনেসম্যানদের উপর, যারা কম দামে বিদেশে প্রোডাক্ট তৈরি করছে।

আমেরিকান টেকনোলোজী যেখানে আছে, এরা নিজের কাজ করে নিজে ভালো থাকতে পারবে। বিশ্বে সমসয়া দেখা দিলে চীন, রাশিয়া , জার্মান বা ভারত সেটার দায়িত্ব নেবে না; নিতে চাইলে তাদেরকে কেহ আপাতত মানবে না।

৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
অ্যামেরিকার অর্থনীতি শুধু ২০ ভাগ লোকের ভোগের জন্য যার ফলে সে দেশের অর্থনীতির ৮০ ভাগ ক্ষতি হচ্ছে! ওবামার মিষ্টি কথায় নয়, এসব গভীর অর্থনীতির ভেতরের কথা। বিশ্বের ৯৯ ভাগ সম্পদ আজ এক ভাগ মানুষের হাতে। মনগড়া কথা নয় অক্সফামের গবেষনা প্রতিবেদন।

এ্যামেরিকার শ্রেনী বৈষম্য সাথে যে জাতিগত বিষ ট্রাম্প ঢেলেছে তাতে এশিয়া নয় ক্ষতিগ্রস্ত হবে এমেরিকা। এখন এমেরিকার টেকনোলোজিতে আর গবেষনা হয় না। সফটওয়ার কাজের দখল ভারত নিছে। এসব বাস্তবতা। ভারত এমেরিকাকে চাইলে এখন ট্যাকনিক্যালি ক্রাক করে দিতে পারে। ত্রিশ লাখ অভিবাসীদের তাড়িয়ে দিলে ওদের কাজ গুলা করার মত দক্ষতা কি অ্যামেরিকান রেড নেকদের আছে?


বার্গার খেয়ে বিশ্বের সবচেয়ে মোটস জাতির মেরুদণ্ড তার ইগো আর কোলেস্টেরল খেয়ে দিয়েছে। এতো সোজা নয়। ট্রাম্প বলেছে ঠিকই কিন্তু করতে গিয়ে তার অবস্থা হবে ব্রিটিশ ককরেলের মত।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১১

চাঁদগাজী বলেছেন:



ভারতীয়রা টেকনিক্যালী কিছুটা এগিয়েছে, ভালো; কিন্তু মানসিকতায় তারা এত পেছনে যে, ওদেরকে পাকিস্তানী বা তাদের থেকে সামান্য উপরে ভাবা যায়।

১ জন আমেরিকান টেকনোলোজিস্ট'এর বিশ্বের জন্য যা করবে, ১০০ জন ভারতীয় টেকনোলোজিস্ট মিলেও তা করতে পারবে না। ভারতীয়রা সৈনিক মধুপোকা মাত্র।

৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৩৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
৯/১১ এর পর বুশ প্রশাসন ইস্যু তৈরি করে ২০০৩ এ হামলা চালাল ইরাকে। লাখ লাখ মানুষকে টোষ্ট করে দিল মার্কিন বোমারু। কেউ কাঁদেনি, কেউ হাটে নি, কেউ প্লেকার্ড দেখায় নি।


কেউ প্লেকার্ডে বলেনি বুশ কে "ইউ আর নট মাই প্রেসিডেন্ট। " মানবতাকে পুড়িয়ে ঝলসে খাচ্ছে অ্যামেরিকা আবার তারাই বলছে মানবতার কথা!


ট্রাম অ্যামেরিকার জন্য একটি অভিশাপ হবে। লাখ লাখ রেড ইন্ডিয়ান, হাজার হাজার ভিয়েতনামিজ আর অজস্র মিডল ইস্ট মারার জন্য!

৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪৮

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনি। করবেও না। বিশাল পরাক্রমশালী বীর আশোক কলিঙ্গ যুদ্ধ করে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিল। পরের ইতিহাসটা তাকে এমন বানিয়েছিল যেটা দুঃসহ ! মোংলিয়ার চেংগিস খান চীনের বেইজিং ঘীরে রেখে অনাহারে মেরেছিল চাইনিজদের। আজ সেই মোংগোলিয়া চীনের চটির তলে আশ্রয় খুঁজে। এভাবেই অত্যাচারীদের পতন, এভাবেই ইতিহাস গুড়িয়ে দিয়েছে অহংকারীর উদ্ধত মস্তক।


আমি চাই ট্রাম্প তার কথার সাথে কাজের মিল দেখাক!

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


অশোক বা চেংগিসের সময়ে ১০ বছরে যা ঘটতো, এখন ১ দিনে তা ঘটে; ফলে, আগের ইতিহাসের সাথে মিল থাকবে না; কিন্তু সব কাজের ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়া থাকবে।

কথার সাথে ট্রাম্পের সবকিছু মিলানো সম্ভব; দেখা যাক ওর দক্ষতা ও আমেরিকার মানুষের ইচ্ছা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমেরিকানরা ২৬০০ মানুষের মৃত্যুর প্রতিশাধ নিতে গিয়ে ৩০ লাখ মানুষ মেরেছে, আরবের একাংশকে মাটির সাথে মিশায়ে দিয়েছে; এটা মানব সভ্যতার জন্য ভয়ানক ইতিহাস।

তবে, আরবেরা, পাকিস্তানীরা ও আফগানেরাও এটা চেয়েছিল।

১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

বিশ্লেষণ যেহেতু শুরুই করেছি আরেক বলে নিই গাজী ভাই,


যদি ট্রাম্প তার নির্বাচনী ওয়াদা পালন করে তবে-

১। অ্যামেরিকা তার সম্রাজ্য হারাবে। ( আগেই বলেছি কিভাবে)
২। মার্কিন নীতির পরাজয় ঘটবে। ( বলার অপেক্ষা রাখে না)
৩। রাশিয়ার দিকে বিশ্ব ঝুকে পড়বে।
৪। ইইউ রাশিয়া আয়ত্তে চলে যাবে। (ন্যাটোর জুনিয়র টিমে রাশিয়া আছে)
৫। কেজিবি এমেরিকায় এক্টিভ হবে।
৬। মিডিল ইস্টের যুদ্ধক্ষেত্র বাড়বে।
৭। চীনার ইকোনমিক আগ্রাসন আরো বাড়বে।
৮। ব্রিটিশরা কোন ঠাসা হয়ে পড়বে।
৯। মার্কিন অর্থনীতিতে মন্দা আসবে।
১০। কিউবা,, ভেনিজুয়েলা প্রতিশোধ নিতে আগ্রহী হবে।
১১। বিশ্ব যুদ্ধ হলে হতেও পারে।


যদি ট্রাম্প নির্বাচনী ওয়াদা পালন না করে-

১। অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট জাস্ট একটা শো অফ। অল এজেন্ডা ইজ প্রিভিয়াসলি প্রোগ্রামড।

২। মার্কিন জাতির ভুঁড়ি বাড়ার সাথে সাথে মগজও বাড়ছে!

৩। আই এস ও মধ্যপ্রাচ্যের এর খবর আছে।

৪। এশিয়া অস্থিতিশীলতা বাড়বে।

৫। চীনের সাথে ইকোনমিক ফাইটিং চলবে।

৬। রাশিয়ার সাথে কুতকুত খেলা হবে কিন্তু কেউ কাউকে শেষ পর্যন্ত বিশ্বাস করতে পারবে না।

৭। ইইউ এর সাথে সম্পর্ক জোড়দার হবে।
৮। ন্যাটোর সাথে মিলে রাশিয়ার গলায় পা দিতে চাইবে।
৯। কিউবা, ভেনিজুয়েলার আরো চাপে পড়বে।
১০। ইরান, দঃ কোরিয়ায় হামলা হতে পারে। রিপাবলিকান স্টাইলে! নতুন নিউক্লিয় ট্যাবলেট বানানোর অজুহাতে হলেও হবে।



আরো আছে পড়ে বলছি।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


অনেকগুলো মিলবে; ইরান ও উত্তর কোরিয়া বিশ্বের জন্য হুমকি, ওদের মানসিক অবস্হা এটম বোমা ধারণের জন্য যথস্ট নয়; ওদের অর্থনীতিও বোমার কাছাকাছি নয়।

১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ট্রাম্প প্রশ্নে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আমেরিকান মিত্রদের আশ্বস্ত করার চেষ্টা করছেন বলে বিবিসির সংবাদে প্রকাশ । ওবামা বলছেন, প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশের আন্তর্জাতিক মিত্রদের সম্মান করবেন। ওবামা তার সর্বশেষ বিদেশ সফর গ্রীসের রাজধানী এথেন্সে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প ন্যাটোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি বজায় রাখার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ধনকুবের ডোনাল্ড ট্রাম্প অপ্রত্যাশিতভাবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় বিশ্বের অনেক নেতার মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এটা সত্য । কারণ, ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রচারকালে অনেক বিতর্কিত মন্তব্য করেন। তবে সোমবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে ওবামা বলেন, ট্রাম্প আমাদের গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সম্পর্ক বজায় রাখতে অনেক আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এর মধ্যে মুসলিম বিশ্বের সাথে সম্পর্কও অন্তর্ভুক্ত ।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলিমদের সাথে ট্রাম্প কিভাবে েগুবে এটা দেখার বিষয়; বাকীদের সাথে অবস্হা ভালো হবে; সমস্যা হবে ইরান ও কোরিয়ার সাথে।

১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪২

শাব্দিক হিমু বলেছেন: এখন রহস্যে ঘেরা আমেরিকা। কৌতহলী চোখ আর ক্যামেরাগুলো তাকিয়ে আছে রহস্যের জাল ভেদ করতে। কে জানে কতটুকু দেখবো আমরা।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্পের জয়, বাংগালীদের জন্য এটা আসলে অনুপ্রেরণা; বাংগালীরা কিভাবে নিচ্ছেন?

১৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফোনে কথা ট্রাম্প-পুতিনে,সিরিয়ায় রুশ বিমান হানা
ঘণ্টা খানেকও পেরোয়নি সেই ফোনের। তার পরেই আজ সিরিয়ায় বিমানহানা চালাল রাশিয়া। লক্ষ্য, জঙ্গিদের কবলে থাকা ইদলিব ও হোমস প্রদেশকে আইএস-মুক্ত করা।
সোমবার রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয় মার্কিন ‘প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট’ ডোনাল্ড ট্রাম্পের। কী কথা হয়েছে, বা কে কাকে ফোন করেছিলেন তা স্পষ্ট না হলেও এ-টুকু জানা গিয়েছে যে, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস দমনে একজোট হয়ে লড়াইয়ের কথাও বলেছেন দু’জনে। প্রচারের সময়ে ট্রাম্প বহুবার বলেছিলেন, সিরিয়ার সমস্যা মেটাতে আইএস দমনে রাশিয়ার সঙ্গে আমেরিকার হাত মেলানো দরকার। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার থেকে পুতিনকে অনেক বেশি ‘সাহসী’ বলেও আখ্যা দিয়েছিলেন মার্কিন ধনকুবের। নির্বাচনের পরে এই প্রথম কথা হলো ট্রাম্প-পুতিনের।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ট্রাম্প ও পুটিনের নিজ দেশের সমস্যাগুলো প্রথমেই দেখা উচিত।

সিরিয়া, ইরাক সমস্যা সমাধানে আলজিরিয়াকে আনার দরকার; রাশিয়া ও আমেরিকা শক্তি দিবে, আলজিরিয়া ২ পক্ষের সাথে বসে সরকার গঠন করে ৫ বছর চালালে সমস্যা কমে আসতে পারে।

১৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

সেলিম৮৩ বলেছেন: ট্রাম্পকে মুসলমানেরা ভোট দিলেও; ট্রাম্প যা করার তাই করতো। সুতরাং ভোট না দিয়ে মুসলমানেরা ভুল করেনি।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



এ ধরণের ধারণা 'কমনসেন্সের' মাঝে পড়ে না; প্রতিট ভোট গণ্য হয়, ও তার ফলাফল আছে।

১৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

বাকরখানি বলেছেন: আপনে আর আপনের মত বাদবাকি রামভুদাই মুসলমানরা কি করসে সেইটা নিয়া আপনার বকবক পড়লাম, আগের মতই গারবেজ। ঐ ক্যাপ্টেনের বাপের সাথে ক্যাচালটা ট্রাম্পেই শুরু করসিল। ট্রাম্পরে একটা প্রশ্ন করসিল ঐ ক্যাপ্টেনের বাপে, ট্রাম্পে এখনও উত্তর দেয় নাই। ঐ ক্যাপ্টেনের জন্ম ফাকিস্তানে হৈলেও মারা যাবার সময় যে আম্রীকার নাগরিক ছিল, ট্রাম্পে সারাজীবন পর্ণ বেচা ছাড়া কি করসে? জীবনে কোনদিন গুলির সামনে খাড়ায়া দেখসে হালার পুতে কেমন লাগে? ঐ বেকুব ক্যাপ্টেনে তো ফাকিস্তানের জন্য বা আপনের জন্য পটল তুলে নাই, পটল তুলছিল নিজের দেশ আম্রীকার জন্য। এরাম বর্ণবাদী পোস্ট লেখেন কেমতে?

হ, আমি জানি আমার মগজ নাই, আমি ব্লগার হৈতে পারুম না, আমি আফগানিস্তানে যায়া তালেবানদের কাছে ভাপা পিঠা বেচুম, আফগান গুহায় বইসা মগজে তেল দিমু আর হাউকাউ কৈরা বাকি জীবন পার করুম, পরে মগজে ক্যান্সার হয়া বিশাল মগজ নিয়া মারা যামু আপনার নাম জিকির কর্তে কর্তে। নতুন কিছু গালি দেওনের থাকলে দিয়েন :-<

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাম্প সেই ইডিয়টের সাথে ঝগড়া করে নিজকে ইডিয়ট বানায়েছিল।

আমার পোস্ট পরতে থাকেন, ড: এমাজুদ্দিন থেকে ভালো রাজনীতি বুঝবেন।

১৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ট্রাম্প তার দেশের পররাষ্ট্রনীতিতে বড় কোন পরিবর্তন আনতে পারবেন বলে মনে হয় না। তবে অভিবাসন নীতিমালা কঠোর হতে পারে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:
ওর নিজের দেশের সমস্যার শেষ নেই। মুসলিম ইমিগ্রেশন শ্লো হয়ে যাবে

১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: ইউটিউবে দেখলাম শ্বেতঙ্গরা অভিবাসিদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছে।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১০

চাঁদগাজী বলেছেন:




শ্বেতাংরাও অভিবাসী; এবারের ভোটে আমেরিকানরা বেশ বিভক্ত; কারণ, রাজনীতিবিদদের 'সাজানো বুলির' বাহিরে অনেক ব্যাপার বেরিয়ে এসেছে ট্রাম্পের কারণে; মানুষ উত্তেজিত হয়েছে; তবে, এগুলো তেমন কিছু না।

১৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আশার কথা, ট্রাম্প মুসলিমদের চাইতে বেশী কথা বলেছে চীনা অর্থনীতি আর মেক্সিকান অবৈধ অভিবাসী অপরাধীদের ব্যপারে...

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:




মুসলিম সমস্যা আল্লাহ ব্যতিত অন্য কেহ সমাধান করতে পারবে না, ট্রাম্প সেটা বুঝেছে; নবী পাঠানো আল্লাহের ব্যাপার, ততটুকু সে বুঝে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.