|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক ফ্রেন্ড ঐদিন একটা কথা বলছিল..
বাংলাদেশের তৃনমূল পর্যায়ে যেসব রাজনীতিবিদ থাকে তাদের প্রায় সবাই ঈ ব্যবসায়ী। আর একজন ব্যবসায়ী হিসাবে তাদের লক্ষ থাকে কিভাবে রাজনীতি করে লাভ করা যায়। এই জন্যই দেশের কিছু হয় না।
কথাটা আসলেই সত্যি। একটা জিনিষ খেয়াল করলে দেখবেন... আমাদের দেশে যারা রাজনীতি করে প্রায় সবাই বেশিজোর ssc পাশ করা ব্যবসায়ী। উচ্চ শিক্ষিত যারা আছে তাদের একটাও তৃনমূল পর্যায়ে রাজনীতি করতে আসে না।
আর কয়েকটা দলেতো আছে যাদের উচু পর্যায়ই মূর্খদের বসবাস..!!
ধরেন বিম্পির মাথা যদি খালেদার মতো অর্ধমূর্খ একটা পাবলিক না থেকে একটা উচ্চ শিক্ষিত পাবলিক থাকত তাইলে কি এতোটা নাকানি চুবানি খাইতে হইত..??? আমারতো মনে হয় খাইতে হইত না। বিম্পির ভাগ্য ভালো মির্জা ফখরুলের মতো একটা নেতা আছে। নাহয় এতোদিনে বিম্পির অস্তিত্ব থাকত কিনা সন্দেহ হয় আমার।
আবার আমুলীগের উচু পর্যায়ে যায়ে কিছু শিক্ষিত টিক্ষিত আছে তৃনমূলের অবস্থাতো সেই লেভেলের। রাস্তায় রাস্তায় গুন্ডামি করা যত ছেলেপেলে আছে সব আহে রাজনীতি করতে। এগুলার সারাদিন কামই থাকে কার যায়গা দখল করব, কার পেটে লাথি মারব এইসবের চিন্তা..!!!
সেইদিক থেকে জামাত শিবির মোটামুটি ভালো পর্যায়ে আছে। দলে রাজাকার টাইপের কিছু চোর চোট্টা থাকলেও সবাই শিক্ষিত। এই জন্যই এরা বিম্পি আমুলীগের চেয়ে ছোট দল হলেও অনেক শক্তিশালী। আর এদের একটা ভালো দিক হল...
আপনি বিম্পি-বিম্পি মারামারি কাটাকাটি করতে দেখবেন, আমুলীগ-আমুলীগ মারামারি কাটাকাটি করতে দেখবেন বাট কখনো জামাত শিবির-জামাত শিবিররে মারামারি কাটাকাটি করতে দেখবেন না। কারন তাদের মধ্যে রগ কাটার অভ্যাস থাকলেও ভ্রাত্রীত্ব বোধটা প্রবল। তারা যা করে তা মিলিত ভাবে করে। এই জন্যই আমাদের দেশে সবচেয়ে বেশি ডেভলাপ দল তারা..
আর ভার্সিটির মতো একটা উচ্চ শিক্ষার প্লেইসের ছেলেপেলে যেগুলা রাজনীতি করে তারা সবাই সারাদিন বড় ভাইদের পা চাটে। এই অভ্যাসটা তাদের খুব ভালোভাবে আছে।
বড় ভাই যদি বলে... এইখানে পিশিং কর। তারা করবে..!!
আবার যদি বলে পিশিংটা চেটেপুটে খাও। তাও খাবে। তবুয় একবার প্রতিবাদ করবে না..!!
আর করবেইবা কেমনে..?? কারন তারা জানে বড় ভাইদের পা না চাটলে তাদের কপালে প্রতিদিন একটা করে বেনসনের প্যাকেট আর একটা ডাইলের বোতল জুটবে না।
দেশে পার্থ বা সোহেল তাজদের মতো উচ্চ শিক্ষিত রাজনীতিবিদ দরকার। তাইলে যদি দেশটা কিছু উন্নতি হয়। নাহয় ইন্ডিয়ানদের কাছে দুধ বিক্রি করে ডাইল ( ফেন্সি ) খেতে হবে সারা জীবন। কোনদিন আর ডাইল বেচে দুধ খেতে পারবেন না...
যদি নেক্টট টাইমে কোন পাবলিক ভার্সিটিতে টিকি তাইলে ৮-১০ ছেলেও যদি পাই তাদের সাথে পুরো ক্যাম্পাস ক্যাম্পেইন করে বেরাব "বর্ণপরিচয় " সংঘটার মতো...
চাইনা অন্ন..
চাইনা বস্ত্র..
অ আ ই আসল অস্ত্র...
১ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৪
নিলু বলেছেন: গণতন্ত্রে যে শিক্ষিত / অশিক্ষিতের তফাৎ নেই যে , জামাত / শিবির এর থিয়োরি যে , মারলে গাজী আর মরলে শহীদ , সুতারাং আমাদের মারলে তাদের পরকাল ভালো ?