নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফ্রী থাকলে আসেন গেজাই

আমরা হেরে যাইনি। এশিয়া কাপ না জিতলেও তোমরা আমাদের হৃদয় জয় করেছ। আমরা গর্বিত

চেরু

আমি চে'র মত আর্মসটাগলে বিশ্বাস করিনা,পরিবর্তন আসবে নিয়মত্নাত্রিকভাবে।যেটা হয়েছিল ৬২৩ সালে এক মহামানবের দ্বারা।

চেরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ্বের ১১টি নারীবিদ্বেষী আইন!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪

মধ্যপাচ্য বা আফ্রিকার অনেক দেশ আছে, যেখানকার আইন-কানুন দেখে অনেকে ভ্রূ কোঁচকান। আবার অনেকে গলা ফাটিয়ে প্রতিবাদও করেন। কোথাও মহিলাদের ভোটাধিকার নেই, তো কোথাও গাড়ি চালানোয় নিষেধাজ্ঞা। প্রত্যেকের একটাই বক্তব্য, এ আবার কেমন আইন?



এ দেখেই যদি প্রশ্নটা জাগে, তবে এই ১১টি আইনের কথা পড়ে দেখুন। অবাক হওয়া ছাড়া গতি নেই। উপরন্তু প্রশ্ন করতে বাধ্য হবেন, নারী কি বস্তুর খোলস ছেড়ে আজও মানবী হয়ে উঠতে পারলেন না?



ভ্যাটিকান সিটিতে মহিলাদের ভোটাধিকার নেই। এমনকী তাঁরা স্ব-ইচ্ছায় স্বামীকে ডিভোর্স দিতে পারেন না।



তুরস্কে স্বামীর অনুমতি ছাড়া মহিলারা কোথাও চাকরি করতে পারেন না। দেশ জুড়ে মোট কর্মচারিদের মধ্যে মাত্র ২৯ শতাংশই মহিলা।



আগেরগুলো দেখে যদি ভয়ঙ্কর মনে হয়, তবে এটা দেখে শিউরে উঠবেন। ইয়েমেনে স্বামীর অনুমতি বিনা মহিলারা বাড়ির বাইরে অবধি বেরতে পারেন না।



ভারতের একটা ছোট্ট গ্রামও স্থান পেয়েছে তালিকায়। উত্তরপ্রদেশের আসরা গ্রামে ৪০ বছরের কম বয়সি কোনও মহিলা মোবাইল ব্যবহার করতে পারেন না। বাজারে কেনাকাটি করতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে তাঁদের উপর।



ফুটবল শর্টসে পুরুষদের ফুটবল খেলতে দেখলে মহিলাদের যৌন ইচ্ছা জেগে উঠতে পারে! এর জন্য আগাম ব্যবস্থা হিসাবে ইরান সরকার ঠিক করেছে, স্টেডিয়ামে গিয়ে ফুটবল ম্যাচ দেখতে পারবেন না মহিলারা।



একটু মার্কিন মুলুকের দিকেও চোখ রাখা যাক। ফ্লোরিডায় অবিবাহিত, ডিভোর্সি এবং বিধবা মহিলারা স্কাই ডাইভিং করতে পারেন না।



আফ্রিকার সোয়াজিল্যান্ডে প্যান্ট পরায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে মেয়েদের উপর।



আমেরিকার টেক্সাস এবং টেনেসিতে প্রকাশ্যে স্টকিং ঠিকঠাক করেলে, সেটা যদি কারও চোখে পড়ে, তবে ১২ মাস পর্যন্ত জেলে কাটাতে হতে পারে মহিলাদের।



আমেরিকারই আর একটি প্রদেশ ভারমন্ট। সেখানে স্ত্রী-কে নকল দাঁত পড়তে হলে স্বামীর লিখিত অনুমতি লাগে।



ওহাইও ক্লিভল্যান্ডে চকচকে জুতো পরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে মহিলাদের উপর। কর্তৃপক্ষের দাবি, চকচকে জুতোয় তাঁদের গোপনাঙ্গের স্বরূপ লক্ষ্য করতে পারেন যে কেউ!



ওকলাহামায় যে রাধে সে চুলও বাঁধে প্রবাদটি একেবারে খাটে না। কারঁ সেখানে মহিলাদের চুল বাঁধতে গেলে কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিখিত অনুমতির প্রয়োজন হয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.