![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসমান জমিন যার বিধানও চলবে তাঁর
বলবো নাকি কুরআনের
অবাক করা তথ্য?
যা শুনলে কাঁপবে হৃদয় জাগবে
মনুষ্যত্ব!!
সবাই তবে কাজটি সেরে এই
কবিতা পড়ো,
মুমিন হলে গা ঘামবে কাঁপবে হৃদয়
থরো।
নাস্তিক তোমরা হা করে
শোনো মহাগ্রন্থের বানী,
তুমি মানো না অবুঝ বলে আমরা
সবাই
জানি।
শোনো রে এবার নাস্তিকেরা
মন দিয়োনা কোথাও,
অন্ধকারে কেন সত্য ঝোপের
মধ্যে লুকাও?
এবার শোনো প্রথম কথা ঐশী গ্রন্থ
কুরান,
কারণগুলো বলছি এবার মনের
পর্দা
সরান।
কে জানতো এই পৃথিবী
বিগব্যাঙে হলো সৃষ্টি?
সুরা আম্বিয়ার ত্রিশ আয়াতটি
কাড়ে
না তোমার দৃষ্টি?
:
কে জানতো এই পৃথিবী চ্যাপ্টা
নাকি গোল?
নাযিয়াতের ত্রিশ আয়াত পড়রে
চোখ
খোল।
:
কে জানতো মহাবিশ্ব সদা
সম্প্রসারণশীল?
যারিয়াতের সাতচল্লিশ
আয়াতটি জুড়িয়ে দিলো দিল।
:
কে জানতো চাঁদের আলো তার
নিজস্ব নয়?
সুরা ফুরকানের একষট্টি আয়াত
সেই কথা যে কয়।
:
কে জানতো দিবাকরও নিজ
অক্ষে ঘুরে?
সুরা আম্বিয়া তেত্রিশ আয়াত
পড়ে
দেখো সুরে।
:
কে জানতো ফলের মাঝেও পুং-
স্ত্রী থাকে?
সুরা রাদের তিন আয়াতটি এই
ছবিটাই আঁকে।
:
কে জানতো মিষ্টি-লোনার
অদৃশ্য অন্তরাল?
সুরা ফুরকানের তিপ্পান্ন আয়াত
সাক্ষী চিরকাল।
:
কে জানতো বাষ্প হয়ে পানি
উঠে আকাশে?
সুরা ত্বরিকের এগার আয়াতে এই
তথ্যই ভাসে।
:
কে জানতো পাহাড়গুলো এই
পৃথিবীর
কীলক?
নাবা সুরার আট আয়াতে এই
কথাটির
ঝলক।
:
কে জানতো চামড়ার নিচে
পেইন রিসেপ্টর আছে?
সুরা নিসার ছাপ্পান্ন আয়াতে
এই কথাটিই আছে।
:
কে জানতো প্রত্যেক আঙ্গুলের
ছাপ ভিন্ন ভিন্ন?
সুরা কিয়ামার তিন চার আয়াত
এই
তথ্যের জন্য।
:
কে জানতো মানব ভ্রুনের শ্রবণ
ফোটে
আগে?
তখন সাজদা সুরার নয় আয়াতটির
কথা
মনে জাগে।
:
কে জানতো এই পৃথিবী
মাধ্যাকর্ষণ
শক্তিতে আছে ঝুলে?া
নামল সুরার পনের আয়াতটি বলছে
খুলে খুলে।
:
ইতিহাসের কথায় এবার আসি
বর্ণনায়,
ফেরাউনের নামটি সবাই পাবে
যে সেথায়।
:
আল্লাহ বলেন, " ও ফেরাউন !
তোকে করবো সংরক্ষণ,"
তোকে এই পৃথিবীর কোন প্রাণী
করবে নাকো ভক্ষণ।
:
সুরা ইউনুসের বিরানব্বই আয়াত
সেই
ঘোষনার প্রমাণ,
ও নাস্তিক ! এবার বলো এটা কি
শুধু
অনুমান?
:
এখনো সেই লাশটি আছে মিশর
যাদুঘরে,
এখনো কি উদাস মনে থাকবে
আধাঁর
গোরে?
:
চৌদ্দশত বছর আগে সব বলেছে
কোরান,
তাহলে আজ কেন বলো এই গ্রন্থ
পুরান?
:
কোরান হল শিক্ষক আর বিজ্ঞান
তার ছাত্র,
কোরান সবই সত্য বলে বিজ্ঞান
অনুমান
মাত্র।
:
যত বিজ্ঞান, যত সত্য কোরান
মাঝে পাবে,
মহাসত্য না মেনে আজ কোথায়
বলো
যাবে?
:
এক আল্লার বাণী বলো মিথ্যা
হতে পারে?
সত্য ন্যায়ের পথে যেটি ডাকে
বারে বারে?
২| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
নব জাগরন বলেছেন: Thank
৩| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৪৬
ঘটক কাজী সাহেব বলেছেন: কবি অশেষ সালাম জানবেন, অনুগ্রহ করে যদি কোরআন বানান টা ঠিক করে নিতেন। আয়াত গুলো আমার পড়া আছে এবং তাহা মহা সত্য, যার কোন ক্ষয় নাই, মৃত্যু নাই। বিজ্ঞানের গবেষণা মাত্র কয়েক বছরের, আর কোরআন ১৪৫০ বছর আগের। মহান রাব্বুল আল-আমিনের বানীর একটি অক্ষরও আজ অবদি কেহ চেঞ্জ করিতে পারেনায়, পারবেও না। এই কোরআন চীর জীবন্ত, কারন তাহা আল্লাহ্র নিজ বানী।
কোরআনের গণিত সম্পর্কে আপনার কতটুকু ধারনা আছে আমার জানা নাই, তবে মহা সত্য কোরআনের গণিত মুলত ১৯ এর প্রকৌশল। ৩০ নং সূরার ২২ নং আয়াতে লেখা আছে, '' নিশ্চয়ই এর মধ্যে পৃথিবীবাসীর জন্য নিদর্শন রয়েছে''
-গণিত এক কম্পিউটারের সাক্ষ্য হিসেবে আছে, কম্পিউটার বলে, ৬২৬০০০০০০০০০০০০০০০০০০০০ জন মানুষ মিলেও আল- কোরআনের মত এত বড় কিতাব লিখতে সক্ষম হবে না। বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের লোকদের জন্য ছিল এই মুজিযা। মুজিযা শব্দের অর্থ '' ঐ কাজ যা মানুষের ক্ষমতা ও আওতার বাইরে'' এই ১৯ এর সত্যতা আজ নয়া বিজ্ঞান এবং কম্পিউটারও মিলিয়ে দেখে সত্যতা বর্ণনা করেছে। মানুষ এই মুজিযাকে দেখার জন্য চোখ রাখবে এবং ১ থেকে ১৯ পর্যন্ত গণনা করতে জানবে। এর পরে নতুন কিছু আছে কি! নাই, যাহা আছে তা.....................
বিস্তারিত আলাপ না হয় আরেক দিন করা যাবে, ভালো থাকুন কবি, সব সময়...
২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১৩
চেতনার ফেরিওয়ালা বলেছেন: জাঝাকাল্লাহ খায়ের ভাই ।
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫১
কানিজ রিনা বলেছেন: কোরয়ান,থেকে জ্ঞান,তারপর বিজ্ঞান।
খুব ভাল একটা পোষ্ট। ধন্যবাদ
৫| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১২
সজিব্90 বলেছেন: অসম্ভব ভালো হইছে, জাঝাকাল্লাহ খায়ের।
৬| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৫
snigdho বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।
৭| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১২
চেতনার ফেরিওয়ালা বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৯
ব্লগার শিশির ইসলাম বলেছেন: জাযাকাল্লাহ! অসাধারণ লিখেছেন ভাই । আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান করুন । (আমীন)