নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশের মুহব্বত ঈমানের অংশ

আমি এক জন ভাল বন্ধু চাই

কনফারেন্স১৩

আমি চাই সবাই খুশি হোক

কনফারেন্স১৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু সম্প্রদায়ের একি দুঃসাহস! বাংলাদেশ কে কি ওরা ভারত ভাবতে শুরু করেছে ?

০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:৫৯

হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে দিনাজপুরের চিরির বন্দর উপজেলায় হিন্দুদের অন্তত ২০টি বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভাংচুর ও লুটপাট হয়েছে আরো কয়েকটি বাড়িতে...



বিডি নিউজে খবরটি এতটুকু পড়লে যে কারো মনে হতে পারে আয় হায় মুসলমানরা বহু খারাপ।



এরপরের অংশ



ঘটনার সূত্রপাত হয় কয়েকদিন আগে উপজেলার বল

াইবাজার নামে স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কবীর সাংবাদিকদের বলেন, অমরপুর ইউনিয়নের বলাইবাজারে জনৈকা হামিদা বানু তার নিজস্ব জায়গায় ৩/৪ দিন আগে একটি মসজিদ নির্মাণ শুরু করলে এলাকার হিন্দু সম্ú্রদায় বাধা দেয়।



মসজিদ নির্মানকে নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের যুক্তি ...



বলাইবাজার-রাজাপুর এলাকার এক কিলোমিটারের মধ্যে কোনো মুসলমানের বাস নেই। তাই এলাকার হিন্দুরা বলছিল, এখানে মসজিদ করার কোনো যৌক্তিকতা নেই।



বিপরীতে হামিদা বানুর যুক্তি...



২০০৬ সালে সেখানে তার নিজস্ব জমিতে নির্মিত মার্কেটের সঙ্গে মসজিদটি করা হয়। এখানে বাজারে আসা লোকজন নামাজ পড়েন। মুসল্লিদের অনুরোধে নামাজ ঘরটি নতুন করে পাকা করতে গেলে হিন্দুরা বাধা দেয়।



কিছু, ব্যাপার এখানে স্পষ্ট



১..একটি বাজারে একটি মসজিদ ছিল। যেমনটি অনেক বাজারে থাকে।



২..মসজিদটি ২০০৬ সাল থেকে আছে ।



৩..বাংলাদেশে কোথাও হিন্দু বাজার বলে কিছু আছে কি ?



৪..একটি বাজারে মুসলিম বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সবাই যায়।



এখন প্রশ্ন আসতে পারে .. মসজিদটি হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্টান কিংবা আচারে বাধা সৃষ্টির লক্ষ্যে করা হয়েছে কিনা।



সহজ উওর হচ্ছে ..মসজিদটি বাজারে নির্মিত । এবং ২০০৬ সালে নিমির্ত। বাজারের মার্কেটের পাশে এমন মসজিদ বহু যায়গায় আছে । দেশে যে বাজারে সব চেয়ে বেশী হিন্দু সম্প্রদায়ের আগমন ঘটে সে সীতাকুন্ড বাজারেও মার্কেটের আশপাশে ছোটখাট বেশ কয়েকটা মসজিদ দেখেছি !!



এখন অনেকেই বলতে পারেন যে বাধা দিয়েছে তাই বলে কি হিন্দুদের বাড়িতে আগুন দিতে হবে ?



হ্যা সুন্দর যু্ক্তি । কিন্তু এই যে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে যাওয়া সেটার জন্য দায়ী কে ? হিন্দু সম্প্রদায় যদি অন্যায়ভাবে বাঁধা না দিত তাহলে কি এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হত?



মানুষ সহনশীল । কিন্তু প্রতিটি মানুষের সহনশীলতার একটা সীমারেখা আছে ।একমাস আগে চট্রগ্রামে হিন্দু শিক্ষকরা নামাজের ঘরে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে আর এখন মসজিদ নির্মানে বাধা দিচ্ছে !!



ওরা কি দেশটাকে ভারত ভাবতে শুরু করেছে ?ভারতে এমন হয় এখন বাংলাদেশেও এমন হওয়া শুরু হয়ে গেল!

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

েতলবাবু বলেছেন: হারামজাদাগুলোকে ভারতে পাঠানো হোক

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

স্বপ্নতরী (রাজু) বলেছেন: জাতীয় সাংসদ দের নামের দিকে লক্ষ্য করলেই বুঝবেন এ সাহস তারা পায় কই? চোরঞ্জিত এত বড় চুরিতে হাতে-নাতে ধরা পড়ার পরও যখন মন্ত্রি থাকে তখন এলাকার কোন হিন্দু হাসিনাকে বল*কার করলেও উহ্ বলবেনা বলে ধরে নেয়া যায়।

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২০

আকাশ মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাই এটা আমাদের ই প্রস্রয় দেওয়ার ফল

কথায় আছেনা বেশি আদরে মাথায় উঠে!!!

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৩

কলম খাতা বলেছেন: দুঃসাহস তো হবেই, যেখানে মুসলিম নামধারী হাসিনা সিঁদুর লাগিয়ে চাড়াল বনে গেল সেখানে তার চাঁড়াল পোলাপানরা কি বসে থাকবে?




এই চাড়াল মাসি টা কে দেশ থেকে তাড়ানো দরকার।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

িমরর বলেছেন: পাকি থাকলে বুঝত টেলা কারে হয়

আমারা যি মলায়ন হয়ে গেছি ও গো কি দুষ.....

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

সানহিমেল বলেছেন: তেলবাবুর সাথে একমত। হারামজাদাগুলোকে ভারতে পাঠানো হোক

৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৪

একলা বগ বলেছেন: মাথা ঠান্ডা রাখেন সবাই, উই নিড টু কিপ আওয়ার হেড কুল।

৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮

মীরকাদিম বলেছেন: এটা এক শ্রেণীর হিন্দুদের উগ্রতা। তারা ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বললেও তারা চরম উগ্র। তার প্রমাণ ভারতের হাজার হাজার দাঙ্গা। দাঙ্গা বললে ভুল হবে। হিন্দুদের অন্যায় আক্রমনের শিকার অসহায় ভারতীয় মুসলিম।
বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতা সংবিধানে সন্নিবেশিত হবার পর হিন্দুরা যেভাবে ইসলাম, ইসলামের নবীর উপর দেশের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত পর্যন্ত বিদ্রুপাত্নক, আক্রমনাত্নক উক্তি করতে শুরু করেছিল তা কে না জানে। ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ স্কুলের শিক্ষক মনদমোহন দাসের কথা নিশ্চয় আপনাদের মনে আছে। সে মহানবী সম্পর্কে অত্যান্ত জঘন্য উক্তি করে আওয়ামীলীগ সরকারের কৃপায় রক্ষা পেয়ে গেল। তিনি এখন বহাল তাবিয়তে চাঁদপুরের কচুয়ায় একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন। একেবাবে প্রমোশন। ছিলেন সহকারী প্রধান শিক্ষক, এখন বসেন প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে। ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জসহ দেশের আরো অনেক স্থানে হিন্দুদের উগ্রতার খবর পাওয়া গেছে। তার মানে বর্তমান সরকারের আশ্রয় প্রশ্রয়ে তারা সীমাহীন বেদয়দবি করছে ইসলাম ও ইসলামের নবীরাসুলদের বিষয়ে। হিন্দুদের মারত্নক অপরাধকেও বর্তমান সরকার আমনে নিতে চায় না। পরিমলের কথাই ধরুন। তার কি কোন বিচার হয়েছে বা হবে ? শুধু আই ওয়াশ করার জন্য শেষ পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুনেছি খুব জামাই আদরেই ছিল জেলখানায়। এখন জেলে আছে না বাইরে, আমার জানা নেই।
আওয়ামীলীগের হিন্দুপ্রীতি একেবারে পুরাতন। তার মানে এ নয় যে, তাদের অপরাধকে খাটো করে দেখতে হবে।

৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

আকাশ মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মাথা ঠান্ডা রাখুম কেমনে ভাই এই সময় কি মাথা ঠান্ডা রাখা যায় ?

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪০

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: েতলবাবু বলেছেন: হারামজাদাগুলোকে ভারতে পাঠানো হো

সহমত

বাংলাদেশের মত একটা মুসলমান রাষ্ট্রে এমন ঘটনা মেনে নেয়া যায় না । X( X( X(

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

অক্টোপাস বলেছেন: হারামজাদাগুলোকে ভারতে পাঠানো হো

সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.