![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার নিয়ে চুদুর বুদুর চইলত ন।। সব গুলারে এক দিনে, এক দড়িতে ঝুইলাইয়া দিলে কাম শেষ। অপরাধীর অপরাধের শাস্তি পেতেই হবে।।
কিন্তু আফসুস এই বিচার তো হিন্দি সিরিয়ালের মতো খালি পেচাইতেই আছে।
জি ম্যাডাম,
আপনি কথা দিয়েছিলেন তাদের বিচার করবেন কিন্তু আপনি আজ তাদের রায় নিয়ে টালবাহানা করছেন। এ বিষয়কে পুজি করে সাম্নের বার নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ইচ্ছে পোষণ করছেন যা দেশ ও জাতির জন্য খুব ই লজ্জাজনক।
এটাও মনে রাখতে হবে যে,যে শ্রমিক টি মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জন করে,যার কিনা একদিন কাজ না করলে ছেলে সন্তানের পেটে ভাত জোগাতে পারেনা
তার কাছে ওই বিচারের চেয়ে নিজের পেট বাচানই মুখ্য বিষয় হয়ে দাড়ায়।
এরকম লোকের সংখ্যা কম নয় এবং তাদের সমাজের ও দেশের বাহিরের লোক ও না।
এই কামলা মজুরের ভোটেই আপনাদের আবার ক্ষমতায় আসতে হবে।তাই আপনি শুধু যুদ্ধ অপরাধীদের নিয়ে গলা ফাটিয়েই পরবর্তী ক্ষমতায় আসতে পারবেন না।
জি,আমি বলছিনা আমাদের দেশে ৫ বছরেই উন্নতির জোয়ারে ভাসতেই হবে। কারন বাস্তব প্রেক্ষাপটে তা আদৌ সম্ভব নয়। তার জন্য আরও সময় দরকার তেমনি দরকার নিজেদের স্বদিচ্ছার। আদৌ কি আপনার তা আছে কিনা জাতি আজ জানতে চায়।
হ্যাঁ আপনি পারতেন। অবশ্যই আপনি পারতেন সুরঞ্জিতের মতো চোর কে ধরে জেলে ভোরতে। আপনি পারতেন আবুল হোসেন কে বিচারের কাঠ গড়ায় দার করিয়ে তার চুরির হিসাব নিতে।
কিন্তু না আপনি সুরঞ্জিত কে করলেন সাদা, আবুল কে করলেন দেশপ্রেমিক ও হিংস্র ছাত্র লিগ কে দিলেন শান্তির উপাধি। আজ বিশ্ব ব্যাংক ও জাপান তাদের সাহায্য ফিরিয়ে ন্যায় এক আবুলের জন্য। এক আবুলের জন্য আমাদের পদ্মা সেতু আজ বাসের সাকো তে পরিনত হয়েছে।
এই আপনারাই নিজেদের প্রয়োজনে আসিফের মতো পাবলিক দের প্রশ্রয় দেন এবং ওই আপনারাই আপনাদের প্রয়োজনে তাদের জেলে ভরেন। অথচ শুরু তেই যদি তাদের গোরা উপরে দিতেন তাহলে আজ তারা এরকম ডালপালা গজাইতে পারতোনা।
তাই আপনারা এখনো রাজনীতিবিদ ই রয়ে গেলেন মানুষ আর হতে পারলেন না।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
সেমিবস বলেছেন:
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৫
আল-মুনতাজার বলেছেন: গনহত্যাকারী শেখ হাসিনা ও তার স্যাঙ্গাতদের বিচার চাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
রুপম হাছান বলেছেন: ভাইসাব আপনি যাই বলবেন তা হচ্ছে ষোল কোটি ভাগের একভাগ সত্যি আর উনারা যা করেন তা পুরোপুরি ষোল কোটি ভাগ পরিপূর্ণ। কারণ উনারা এই ষোল কোটি জনতাকে নিয়ে চিন্তা করেন। কাজেই উনাদের মগজ ষোল আনায় বুদ্ধি আর জ্ঞানে ঠাসা। তাই আমরা আম জনতা বাইরে থেকে যা বলি উনাদের কানে সেসব কথা পৌঁছায় না। আর পৌঁছালেও ষোল আনার এক কোনায় পড়ে থাকে আমাদের দেওয়া যুক্তিগুলি। তবে হ্যাঁ আপনার আমার কথা সেদিন কাজে লাগে যেদিন সত্যিই উনাদের মাথা থেকে বুদ্ধি আর জ্ঞান কমে ষোল আনা থেকে এক আনাতে পৌঁছায়। আর সেদিন হল ভোটের দিন। তাই সাবধান সেদিন তাদেরকে আপনার সঠিক পরামর্শ দিতে ভুলবেন না!
ধন্যবাদ