![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তাকে নিয়ে নতুন করে লেখার কিছু নেই। তাই পুরনো কথাগুলোই আবার লিখছি।
যারা কঠিন কঠিন ভাষায় বাংলা লিখতে পারেন তাদের কাছে তিনি সাহিত্যিক পর্যায়ে পড়েন না। যারা অবলীলায় ইংরেজি সাহিত্য পড়তে পারেন তারা বেশ ঠোঁট বাঁকিয়েই বলেন উনার মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্যের ক্ষতি হয়েছে এ কথা মানতে আমি নারাজ।
আপনাদের ভাষায় আমাদের মতো অর্ধশিক্ষত মধ্যবিত্ত বাঙালির কাছে তিনি মহাশক্তিধর লেখক। কল্পনার চেয়েও বড় সাহিত্যিক। সত্যিই তাই। কারন আমাদের অনেক প্রথম অভিজ্ঞতা, শেখা, ভালোলাগা আপনাদের চোথে যা তা লেখক সেই হুমায়ূন আহমেদের বই পড়েই।
অন্তত আমি বিশ্বাস করি বাঙালি জাতির কয়েকটি প্রজন্মকে তিনি শিখিয়েছেন জোছনা দেখা, বৃষ্টি ভেজা আর কারণে অকারণে চোখের কোন ভিজিয়ে ফেলা।
গত বছর তার মৃত্যু দিনে ঝকঝেকে নীল আকাশেও ঠিকই এক পশলা বৃষ্টি এসে ভিজিয়ে দিয়েছিলো প্রিয় ঢাকাকে। এবারো প্রকৃতি নিশ্চয়ই কিছু একটা করবে। সেটা দেখারই অপেক্ষায় আছি। স্যার, আশা করি আপনি ভালোই আছেন পরম করুণাময়ের কাছে। ভালো থাকবেন।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৩
বকুল০৮ বলেছেন:
যতদিন বেঁচে রইবো তিনি থাকবেন স্মৃতিতে অম্লান!
পরম করুণাময় তাঁর আত্মাকে চিরশান্তিতে রাখুন।
৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৬
আধখানা চাঁদ বলেছেন: আমাদের মত পাঠকের কাছে তিনি আছেন, থাকবেন সারাজীবন।
পোস্টে ভাললাগা দিয়ে গেলাম।
৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বর যাকে কষ্ট দেন, তাকে তা সহ্য করার শক্তিও দেন।
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর 'সাহিত্যিকের মৃত্যু এবং আমাদের গদগদে আবেগ' শিরোনামে একটি গদ্য রচনা করেছিলাম। আজ গদ্যটি স্মরণ করছি। যারা পড়েননি তাদের পড়ার আহবান জানাই।
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৪
গাজী আলআমিন বলেছেন: