নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাইকেল চালানো স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। ইহা ক্ষুধা উদ্রেক করে!

হঠাৎ ধুমকেতু

আমি মহিউদ্দিন খালেদ। পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। পড়তে ভালোবাসি। নিজের একটা চিন্তা জগত আছে। সেখানে চারপাশের অনেক কিছু নিয়ে অনেক নিঃশব্দ আলোচনা হয়! সেই আলোচনা গুলোর সাথে বৃহত্তর জগতের সংযোগ ঘটাতে ইচ্ছে করে!

হঠাৎ ধুমকেতু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকনা বুড়ি’র গরু বাবা

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

আমার লেখা প্রথম গল্পের বই টা যেদিন ছাপা হয় সেদিন আমার বয়স ষোল বছর এগার মাস তিন দিন। নিতান্তই মনের খেয়ালে লেখা বার টা ছোট গল্পের এই সঙ্কল্পন টি আমার বাবার ইচ্ছায় ছাপানো। কোন কথা নাই, বার্তা নাই, বাবা একদিন অফিস থেকে এসে বলল- পাকনা বুড়ি(!), তোর বইয়ের পাণ্ডুলিপি প্রকাশকের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি। একুশে বইমেলায় বই পাঁচশ কপি ছাপা হবে। প্রচ্ছদ আমি এঁকেছি। আমার আঁকা প্রচ্ছদে তোর আপত্তি নাই ত পাকনা বুড়ি?



মা পাশেই দাঁড়িয়ে ছিল। মা বলল, বই যে ছাপাবা টাকা কোথায় পাবা?



টাকার কথা বলাতেই বাবার মুখ টা চোর চোর হয়ে গিয়েছিল! আমি স্পষ্ট বুঝতে পারছিলাম, মায়ের অনেক কষ্ট স্বীকার করে গড়া আমাদের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তার প্রতীক ব্যাঙ্কের একমাত্র ডিপিএস টা বাবা আবার ভেঙ্গে ফেলেছে!



মায়ের হতাশ চেহারার উপর বাবা আমতা আমতা করে বলেছিল-আমাদের পাকনা বুড়ির লিখা ‘নুনষা’র আকাশ’ গল্প একদিন নোবেল প্রাইজ পাবে। সেইটা এখন ছাপা না হলে লোকে কেন বিশ্বাস করবে যে আমার মা এই গল্প ষোল বছর বয়েসে লিখেছে?



নোবেল প্রাইজ কে দেবে? তুমি দেবে??, মা কোমরে দুহাত রেখে মারমূর্তি হয়ে জিজ্ঞেস করেছিল!



তুমি কি নুনষার আকাশ পড়েছ? সভ্যতার অগ্রযাত্রায় এই গল্পটা একটা মাইল ফলক এবং এই গল্পটা লিখার জন্য পাকনা বুড়ি কে প্রকৃতি নির্বাচন করেছে!, বাবা খাটের উপর বসে জুতার ফিতা খুলতে খুলতে বলেছিল।



হুহ! ওসব আঁতলামি বাদ দাও। গল্প আমি পড়েছি। গল্পের নুনষা হচ্ছে তোমার মেয়ের মত আধা পাগল আর নুনষার বাবা হচ্ছ তুমি, পুরা পাগল! গল্পে আমাকে ভিলেন বানানো হইছে!! হুহ!



এই বলে মা কপট রাগ দেখিয়ে গটমট করে হাঁটা দিয়েছিল আর বাবা আমার সামনেই মা কে জড়িয়ে ধরে মার গালে চুমু খেয়ে বলেছিল- তোমাকে আমি বড় ভালবাসি গাভী ! তুমি পাগল না হলেও মানুষ হিসাবে খারাপ না!



আমাদের বাসায় বাবার দেওয়া নাম গুলোর আড়ালে আমাদের সবার আসল নাম হারিয়ে গিয়েছিল। আমাকে পাকনা বুড়ি এবং মা কে গাভী ডাকা ছাড়াও বাবা নিজেকে নিজে সব সময় গরু বলে সম্বোধন করত!



আমার বাবা জগত সংসার কে উপেক্ষা করে সম্পুর্ন নিজস্ব স্টাইলে নিজের রসিকতার জগতে বাস করত এবং আশেপাশে কে কি বলছে বা ভাবছে সেটার মোটেও তোয়াক্কা করত না।

তখন আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। বাবা একদিন দুহাতে দুটা মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে দুপুর বেলা বাসায় ফিরল। বাবার মুখ হাসি হাসি।হাফ ইয়ার্লি পরীক্ষা শেষে তখন স্কুল ছুটি। বাবা অবেলায় ফিরে এসেছে দেখে আমি খুশিতে লাফাচ্ছি। হাতের ফুল ঝাড়ু ড্রেসিং টেবিলের উপর রেখে মা জিজ্ঞেস করল- অফিস থেকে এত তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরলা? হাতে আবার মিষ্টির প্যাকেট। এখন মাসের শেষ!



বাবা মিষ্টির প্যাকেট একটা মায়ের হাতে, একটা আমার হাতে দিতে দিতে বলল- সাঙ্ঘাতিক একটা সুখবর আছে গাভী! পাকনা বুড়ি আর আমি মিলে ত সুকুমার রায়ের ‘গোঁফ চুরি’ ছড়া নিয়ে একটা নাটক করার প্ল্যান করেছিলাম! কিন্তু সময়ের অভাবে পারছিলাম না। এখন আল্লাহ পাক সময় মিলিয়ে দিয়েছেন!



আল্লাহ পাক কিভাবে সময় মিলিয়ে দিয়েছেন? তুমি কি অফিস থেকে এক সপ্তাহ ছুটি নিয়েছ?, মা অস্থির হয়ে জিজ্ঞেস করেছিল।



তুমি কি পাগল হয়েছ গাভী? অফিস কি এতই সোজা যে চাইলেই এক সপ্তাহ ছুটি দিয়ে দেবে?



তাইলে?, মা আতঙ্কিত গলায় জিজ্ঞেস করেছিল!



আমার চাকরি চলে গেছে!



কি!, মা প্রায় আর্তনাদ করে উঠেছিল। আমার ছোট ভাই টমেটো( এটাও বাবার দেয়া নাম! টমেটো ওর পছন্দের তরকারী বলে এই নাম!) তখন মায়ের পেটে। মা অত্যন্ত কষ্টে বাবার প্রতিমাসের বেতনের টাকা থেকে তিন হাজার টাকা করে ব্যাঙ্কে রাখতেছিল সিজার এর খরচ যোগাবার জন্য।



বাহ! আমি কি চাকরি ছেড়ে দিছি? চাকরি চলে গেলে আমি কি করব? বাবা এমন ভাবে বলেছিল যেন বাবা একটা ক্লাস সেভেনে পড়ুয়া কিশোর যাকে স্যার ক্লাস রুম থেকে বের করে দিয়েছে দুষ্টামি করার জন্য, সে নিজে স্কুল থেকে পালিয়ে আসেনি!



দুনিয়াতে সবার চাকরি থাকে, শুধু তোমার চাকরি যায়! আমরা এখন খাব কি?, মা শব্দ করে কেঁদে উঠেছিল।



ধৈর্য্য ধর গাভী! বোকারা হল আল্লাহ পাকের মেহমান! আল্লাহ পাক একটা ব্যবস্থা করবেন ই করবেন!, এই বলে বাবা গিয়ে দাদুজি’র বিছানায়( এই বিছানা এমনে খালি থাকত।দাদুজি দেশের বাড়ি থেকে বেড়াতে আসলে শুধু এই বিছানায় থাকতেন) শুয়ে পড়েছিল আর মা বাবা মা’র বিছানায় উপুড় হয়ে শুয়ে ফুলে ফুলে কান্না করতেছিল।



রাত্রে বেলা ‘পাকনা বুড়ি, এদিকে আয়’ বলে বাবা আমাকে ডেকে নিয়েছিল এবং পাশে বসিয়ে অনেক কথা বলেছিল। কথাগুলো আমার হুবহু মনে আছে।



পাকনা বুড়ি। তোকে বলছি কারন আমার কথা তুই ছাড়া আর কেউ বুঝবে না। আমি মনে করি দুনিয়াতে সব মানুষ কে আল্লাহ সমান করে বানাইছে এবং কেউ কাউকে অত্যাচার করলে সেটা আমি সহ্য করতে পারি না। সেদিন আমাদের ফ্যাক্টরিতে একটা ছোট ছেলে সময়মত মেশিনের সুইচ অফ করে নাই দেখে কিছু প্রডাকশন লস হইছে। সুপার ভাইজার ঘটনা শুনে ছেলেটাকে ডেকে কানের লতি বরাবর থাপ্পড় মারছে! থাপ্পড় খেয়ে ছেলেটা সেখানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায় এবং দুদিন পরে মারা যায়। পুলিশ ত কোম্পানি থেকে এমনিতেই টাকা খায়। কাজেই এই ঘটনার কোন তদন্ত হয় নি। আমি এই ঘটনার প্রতিবাদ করি এবং এটা লিখে ফেসবুকে দিই যাতে আরো মানুষ এই ঘটনা জানতে পারে। এ কারনেই আমার চাকরি গেছে বুড়ি!



বাবা তুমি আবার চাকরি পাবার আগেই ত আমরা গোঁফ চুরি নাটক নামিয়ে ফেলতে পারব, নাকি?, আমি তড়িঘড়ি করে জিজ্ঞেস করেছিলাম!



নাটক ত অবশ্যই নামাব বুড়ি। তবে আরেক টা কথা!



কি কথা বাবা?



বাবা আমাকে কাছে টেনে নিয়ে আমার কপালে একটা চুমু খেয়েছিল। তারপর কিছুটা কাঁপা কাঁপা গলায় বলেছিল- মানুষের উপর অত্যাচার হচ্ছে, এরকম কিছু আমার চোখে পড়লেই আমি সেটা ফেসবুকে লিখি। এসব লিখা মানুষ পড়লে যারা অত্যাচার করে তাদের কিছু সমস্যা হয়। এজন্য তারা আমাকে পছন্দ করে না!



তারা পছন্দ না করলে কি হইছে বাবা? আমি ত তোমাকে পছন্দ করি! মা ও ত তোমাকে পছন্দ করে বাবা!



ওরা আমাকে একদিন মেরে ফেলবে বাবা।



কেন বাবা?অপছন্দ করলেই মানুষ কে মেরে ফেলতে হবে কেন বাবা?



কারন অত্যাচারী রা অসভ্য বাবা। অসভ্যদের নিয়ম হল তারা যাদের কে পছন্দ করবে না তাদের কে মেরে ফেলবে!



ওরা তোমাকে মেরে ফেললে আমিও ত ওদের কে মেরে ফেলব বাবা!



না বাবা। তুই ওদের মারবি না। কারন আমাকে মেরে ফেলার আগেই আমাকে যারা মেরে ফেলবে তাদের কে আমি ক্ষমা করে দিয়েছি।



কেন বাবা?



কারন তুই ওদের কে মারলে ওদের ছেলেমেয়েরা আবার তোকে মারবে। তোর ছেলে মেয়েরা আবার ওদের ছেলেমেয়েদের কে মারবে। এভাবে মারামারি ছাড়া কিছুই হবে না। আমি চাই মারামারি বন্ধ করে সব মানুষ সমান ভাবে পৃথিবী তে বেঁচে থাকুক!



তাইলে কি করব বাবা?



নিজে থেকে কোন মানুষের উপর অবিচার করা যাবে না এবং অত্যাচারীর অত্যাচার কে মেনে নেয়া যাবে না। যেটা অন্যায় সেটা সব সময় চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে।



তাইলে আমরা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে থাকব আর অত্যাচারীরা আমাদের মেরে ফেলতে থাকবে বাবা?



সেটা পারবে না বাবা। কেউ একটা অন্যায় করলে সাথে সাথে যদি সেটা সবাই জেনে যায় এবং সারাক্ষণ তাকে বলা হয় তুমি এটা অন্যায় করেছ তাইলে সে আস্তে আস্তে অন্যায় করার শক্তি ই হারিয়ে ফেলবে! এভাবে কয়েকবার শক্তি হারালে সে নিজেকে নতুন ভাবে গড়ে নিতে বাধ্য হবে!



বাবা আমি তোমার কথা পুরা বুঝি নাই।



কথা টা মনে থাকবে ত বাবা?



তুমি যা বল আমার সব মনে থাকে। তুমি খুব আদর করে বল যে, বাবা!



পরের একমাস আমি আর বাবা মিলে গোঁফ চুরি’ থেকে নাটকের স্ক্রিপ্ট বানাই। প্রতিদিন নাটকের মহড়া করি এবং দাদুজির বিছানা কে মঞ্চ বানিয়ে একদিন নাটক মঞ্চস্থ করার উদ্যোগ নিই। মা সেদিন চিৎকার চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় তুলে এবং বাবা কে যা তা ভাষায় গালি গালাজ করে। একটা গালি আমার এখনো মনে আছে- তোমার ত একপয়সা ইনকাম নাই। দুদিন পরে রাস্তায় নেমে ভিক্ষা করতে হবে। অভিনয়ের নামে মেয়েকেও ভিক্ষা করার ট্রেনিং দিচ্ছ! যাতে মেয়েও তোমার সাথে নাটকের সুরে সুরে বলতে পারে- দুটো টাকা দেন গো আল্লার অস্তে, দুদিন ধরে আমাদের বাসায় চাল কিনার টাকা নাই, আমার মা ঠিকমত খেতে পাচ্ছে না বলে আমার মায়ের পেটের ভেতরের বাচ্চা টা ঠিকমতন নড়াচড়া করতেছে না!



মজার ব্যাপার হচ্ছে নাটক মঞ্চস্থ করার দুদিন পরেই বাবা আগের চেয়ে বেশি বেতনের একটা চাকরি পেয়ে যায়! বাবা এক আঙ্কেলের থেকে টাকা ধার করে এক কেজি স্পঞ্জ মিষ্টি নিয়ে বাসায় আসে এবং মা কে বলে- গাভী! বলেছিলাম না বোকা মানুষ রা হচ্ছে দুনিয়াতে আল্লাহ পাকের মেহমান! নাটক ও শেষ। আমিও আগের চেয়ে ভাল একটা চাকরি পেলাম।



মা হঠাৎ লজ্জায় গোলাপি হয়ে গিয়ে বলল- আমি ত তোমাকে অনেক গালি দিছি। ফকির ডাকছি! আমাকে মাফ করে দিও!



বাবা মা কে বুকে জড়িয়ে ধরে চুমোয় চুমোয় ভরিয়ে দিতে দিতে বলেছিল- গাভী, তুমি পাগল না হলেও মানুষ ভাল। শুধু ভাল না। অসম্ভব ভাল। তোমার জন্যই সংসার টা টিকে আছে গাভী!



মা হঠাৎ কেঁদে উঠে বলেছিল- তুমি সারাজীবন এইরকম গরু থাকবে ত? কোনদিন চালাক চতুর হয়ে যাবে না ত আবার?



বাবা ও সেদিন আচমকা হু হু করে কেঁদে উঠেছিল। তারপর বলেছিল- আমরা কোনদিন চালাক চতুর মানুষ হব না। আমরা সারাজীবন কোমল মনের গরু গাভী হয়ে থাকবো! প্রমিস?



বাবা মায়ের সাথে আমিও চিৎকারে গলা ফাটিয়ে বলেছিলাম- প্রমিস! প্রমিস!!



বয়স সতের বছর পুরাবার আগে ছাপা হওয়া আমার ‘নুনশা’র আকাশ’ গল্প গ্রন্থ বাংলা একাডেমী পুরস্কার পায় এবং যেদিন পুরস্কার ঘোষণা হয় সেদিন কে বা কারা আমার বাবা কে হত্যা করে। ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে নিরপরাধ মানুষ হত্যার বিরোধিতা করে বাবা ফেসবুকে সাঙ্ঘাতিক জ্বালাময়ী একটা লেখা লিখেছিল!



মঞ্চে পুরস্কার নিতে উঠলে কেউ একজন আমার হাতে নুনষার আকাশে’র এককপি তুলে দেয় এবং আমি বাবার আঁকা বইয়ের প্রচ্ছদের দিকে তাকিয়ে ‘বাবা বাবা আমার গরু বাবা’ বলে আকাশ ফাটিয়ে কাঁদতে থাকি! চোখের পানিতে ঝাপ্সা হয়ে গেলেও আমি যেন বাবার আঁকা প্রচ্ছদ টা সেদিন ই প্রথম বুঝতে পারি- প্রচ্ছদে অনেকগুলো মানুষের মুখ। প্রত্যেক টা মুখে অকৃত্রিম এবং একই রকম হাসি। সবার চোখে সবার জন্য সন্মান এবং ভালোবাসার দৃষ্টি।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২০

আজমান আন্দালিব বলেছেন: ভালো লাগা।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: ধন্যবাদ

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

শূণ্য মেঘকাব্য বলেছেন: অনেকদিন পর কোন লেখা পড়ে চোখের কোণে পানি জমে গেল।
আপনি অনেক ভাগ্যবতী যে এমন পরিবারকে পেয়েছেন..
নিজের বাবার আদর্শ, নিজের পাগলামো,নিজের জীবনকে উপভোগ করা কখনো ছাড়বেন না :-)
আর একটু কষ্ট করে নিজের লেখা বইয়ের লিঙ্ক দিবেন কি? :-)

২৩ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: এইটা বানানো গল্প এবং আমি আসলে ভাগ্যবান! যাই হোক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০০

শূণ্য মেঘকাব্য বলেছেন: আমি দুঃখিত :-) মন্তব্যটি করার পর আমি বুঝতে পারি যে এটা কাল্পনিক গল্প :-)
কিন্তু মন্তব্যটি রিমুভ করতে পারছিলাম না :-)
লেখাটি অনেক সুন্সর হয়েছে :-)

২৪ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: দূঃখিত হবার কিছু নাই। আপনার কমেন্ট টা আমার জন্য অনেক বড় কমপ্লিমেন্ট ছিল। কিন্তু মনে হল ভুল টা ভাঙ্গিয়ে দিই। তবে পাকনা বুড়ির গল্প কল্পিত হলেও সব ঠিক ঠাক থাকলে আসছে একুশে বইমেলায় আমার একটা ছোট গল্প সঙ্কলন প্রকাশিত হবে ইনশাল্লাহ।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৩৯

শূণ্য মেঘকাব্য বলেছেন: ইনশাআল্লাহ :-)
আশা করি বইটি সম্পর্কে জানাবেন।
best of luck for the book :-)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: অবশ্যই জানাব। বই যখুনি ছাপা হবে এখানে বইয়ের নাম এবং কোন স্টলে পাওয়া যাবে জানিয়ে দেব।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫৩

শূণ্য মেঘকাব্য বলেছেন: আমি লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করতে পারি কি? :-)
লেখাটা আমার পড়া প্রথম পোস্টগুলোর মাঝে অন্যতম।এখনো পকেট এপ এ গল্পটা সেভ করা আছে।
আজ আবার পড়লাম :-) প্লিজ জানাবেন।।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.