![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রজেক্ট ব্লু বীম!
প্রজেক্ট ব্লু বীম হলো হলোগ্রাফিক টেকনোলজি যা ব্লীন নামেও পরিচিত। এটা নিয়ে ডারপা ও নাসা প্রচুর গবেষণা করেছে। একজন আগত প্রভুকে প্রমোট করার জন্য স্যাটেলাইট ও টেলিপ্যাথিক সিস্টেম ব্যবহার করে আকাশে ত্রি মাত্রিক (3D) ছবি দেখানো হতে পারে! এজন্য ব্যবহৃত হবে মানুষের থেকে হাজার হাজার গুণ বেশী বুদ্ধি ও ক্ষমতাসম্পন্ন সুপার কম্পিউটার, মাইন্ড কন্ট্রোল সিস্টেম।
অর্থাৎ আকাশে হিন্দুরা দেখবে কৃষ্ণ কথা বলছে , বৌদ্ধরা দেখবে যশোধরার স্বামী গৌতম বুদ্ধ কথা বলছে , খ্রিষ্টানরা দেখবে তাদের জিসাস এর কল্পিত রূপ কথা বলছে এভাবে সব মিলে হঠাৎ একজন প্রভুর অবয়ব নিবে এবং সে এই সুযোগে মানুষদের ধোঁকা দিয়ে পথভ্রষ্ট করবে।
অনেকে মনে করেন এই আগত প্রভু Anti-Christ বা দাজ্জাল হবে! তার জন্যই New World Order এর কাজ চলছে। যে নতুন সমাজে অশ্লীলতা, অনাচার,অসৎ গুণাবলি, কাজসমূহকে ভালো আকারে, প্রশংসনীয় করে দেখানো হবে, সেগুলোতেই প্রত্যেককে খাপ খাওয়ানোতে বাধ্য করা হবে।
আবার এক প্রকার অডিওফিল মানের হাই-ফাই 3D সাউন্ড বাতাসে ছড়াতে থাকবে হামিং করতে করতে আর এতে মানুষদের মনে হবে কেউ তাদের সাথে কথা বলছে প্রভৃতি মারাত্মক ধোঁকাবাজি। এক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতে পারে ELF (Extra Low Frequency), VLF (Very Low Frequency), LF (Low Frequency) প্রভৃতি তরঙ্গরশ্মি, যা মানুষের অবচেতন মন, মাইন্ডকে কন্ট্রোল, প্রভাবান্বিত করতে পারে।
মূলত তাদের এ প্রজেক্ট চারটি ভিন্ন ভিন্ন সুদূরপ্রসারী স্টেপে সম্পন্ন হবে, যাতে বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে প্রথমে প্রধান ধর্মসমূহের ধর্মবিশ্বাসের মূলউৎপাটন করে, লোকেদের চিন্তা ও মননে নতুন কোনো প্রভুর অস্তিত্বের বিশ্বাস স্থাপন করা হবে।
সাথে এমন দেখানো ও বুঝানো হবে যে, তিনি আগে থেকেই ছিলেন, তিনি নতুন কেউ নন, কিন্তু তাকে কেউ চিনতে পারে নি, এখন চিনার সময় হয়েছে। এজন্য চতুর্থ পর্যায় হিসেবে সর্বাধুনিক এবং এখনো ও অপ্রকাশিত বিস্ময়কর প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করা হবে।
এই প্রজেক্ট ব্লু বীম যে সাংবাদিক সবার সামনে এনেছিলো তাকে যায়োনিস্টরা হত্যা করে ফেলে। অনেকের ধারণা ইজরাইল বা নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারের কর্তাশ্রেণী যায়োনিস্টদের কাছে এধরণের অনেক প্রযুক্তিই আছে, যা মানুষের কল্পনাতীত। আবার অনেকের মতে ইহা কেবলই একটি 'কন্সপাইরেসি থিওরী'।
©somewhere in net ltd.