নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সৌরভ আহমেদ

সৌরভ আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দরজায় কড়া নাড়ছে গাজওয়াতুল হিন্দ ব্যস্ত কেন বাহাস নিয়ে?

২৪ শে আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:১৭

সাম্প্রতিক আলী হাসান ওসামা এবং ব্রাদার রাহুল তারাবিহ ৮ নাকি ২০ রাকাত তা নিয়ে বাহাসে বসেছে যখন বাংলার মুসলিমদের ঘাড়ে উগ্ৰ হিন্দুত্ববাদীদের ভয়াল থাবা পরেছে।



তারাবিহ ৮ নাকি ২০ রাকাত এটা জানা কি জরুরী?

যেখানে যেভাবে চলছে সেভাবে চলুক।

এভাবে বাহাস বাহাস করে তর্ক বিতর্কের সৃষ্টি করে উম্মাহর খুব ফায়দা হবে বুঝি??



নাকি তারাবিহ নামাজ পড়া ফরজ?

যে, ৫ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের মতো ২/৪ রাকাত না পড়লে বড় পাপ হয়ে যাবে,ফরজ বিধান লঙ্ঘন হয়ে যাবে?



কথিত মোল্লা যাদের কাছ থেকে আমার মতো জেনারেল পড়ুয়া এবং ইলমহীন সাধারণ মুসলমান দ্বীনি ইলম অর্জনের কথা ছিল সেটা আজ হচ্ছে না কেন???



• কথিত মোল্লাদের উচিত ছিল আজাইরা বাহাস ছেড়ে ঘুমন্ত মুসলিমদের জাগানোর,

• কথিত ঘুমন্ত মুসলিমদের উচিত ছিল, চোখে এক বালতি পানি ঢেলে জাগ্ৰত থাকার,দ্বীনি ইলমের পিছনে সময় ব্যয় করার।

__



ঐ দিকে উগ্ৰ হিন্দুত্ববাদীরা ফরিদপুরে,ডুমাইন ইউনিয়নে নিরপরাধ ২ মুসলিম শ্রমিককে চাঁদা না দেওয়ায় পিটিয়ে হত্যা করেছে, পরে উগ্ৰরাই মন্দিরে আগুন লাগিয়েছে, হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য।সারাদেশে এ নিয়ে একটা আওয়াজও নেই!

কথিত মিডিয়াও কিন্তু তাদের দখলে,





কখনো কি দেখেছেন? কোনো পূজাতে এভাবে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উদযাপন করতে?



ভারতেও শুরুটা এভাবেই করেছিলো।

প্রথমে তাদের বিভিন্ন উৎসবে ধারালো অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিতো ধর্মীয় উৎসবের নামে।

তারপর মসজিদ, মাদ্রাসার সামনে গিয়ে বিশৃঙ্খলা করতো আজান, নামাজের সময়।

কোনো মুসলমান বাঁধা দিলেই চলতো পাশবিক নির্যাতন,হামলা করতো লাঠি আর অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে।



নব্য নতুন এই দেশীয় অস্ত্র প্রদর্শন এবং মহড়া ধর্মীয় পূজার নামে কেন ধামাচাপা দিতে চাচ্ছে যদি বুঝতে পারেন আসন্ন মহাসংকেতটা বুঝতে পারবেন,নয়তো বাহাস বাহাস বাহাস আর মুসলিম ভাই ভাইয়ে কামড়াকামড়ি করেই নিঃশেষের সময় যদি একটু টনক নড়ে আরকি।



যাই হোক এটা স্পষ্ট যে,

ভারতের মতো বাঙ্গুল্যান্ডেও একই ধারায় উগ্ৰ হিন্দুত্ববাদীদের আগ্ৰাসন শুরু হতে যাচ্ছে, হয়েছে......



এটাও স্পষ্ট যে, উপমহাদেশের মুসলিমরা কামড়াকামড়ি ছেড়ে ঐক্যবদ্ধ হওয়াও অনেক কঠিন।

কি আর করবেন,

১. নিজেকে “একাকী নেকড়ে” রূপে গড়ে তুলুন, শরীর চর্চা করুন ইদা'দের নিয়তে, সম্ভব হলে মার্শাল আর্টের ভর্তি হয়ে যান।

২. নজরদারি বাড়ান সুকৌশলে আশেপাশে পরাজিতদের উপর+তাদের কার্যক্রম+ ভাগ ওয়া লাভ ট্র্যাপ এবং অন্যান্য।

৩. হকপন্থীদের খুঁজে বের করে হলেও তাদের সাথে যুক্ত থাকুন।

৪. হকপন্থী আলেমদের সাথে থেকে দ্বীনি ইলমের পিছনে সময় ব্যয় করুন।




শেষ কথাঃ

ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে উগ্ৰ হিন্দুত্ববাদীদের ভয়াল থাবা, অপেক্ষার প্রয়োজন নেই গাজওয়াতুল হিন্দের দামামা বাজছে, স্থানভেদে শুরু হয়ে গেছে!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.