![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েক দিন আগেও বিরোধী দল বলল - সরকার পুলিশ দিয়ে বিরোধী দলের উপর গণহত্যা চালিয়েছে। অপরদিকে সরকার বলছে- এটাকে গণহত্যা বলে না।
এখন আবার বিরোধী দল বলছে রানা প্লাজা দিয়ে সরকার শ্রমিক গণহত্যা চালিয়েছে।
তাই আমার গণহত্যা সর্ম্পকে বিস্তারিত জানতে ইচ্ছা করছে। আশা করি আপনারা জানিয়ে হেল্প করবেন।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২২
ধারণা বলেছেন:
ধন্যবাদ আশমএরশাদ । এক্ষেত্রে নিহতের কোন নিদিষ্ট সংখ্যা কি আছে- এত সংখ্যক হলে গণহত্যা হবে ?
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:২০
পথহারা সৈকত বলেছেন: গুন্ডামী করতে গিয়ে জনগনের ধোলাই খাইয়া দেহ ত্যাগ করিলে তাহাকে গনহত্যা বলা যাবে কি............... ????
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
অরন্য জীবন বলেছেন: এত সিম্পল একটা বিষয় যেটা একটা কমন সেন্স। যখন ৩ বা তার অধিক মানুষকে নির্বিচারে এবং একই স্থানে আবং প্রায় একই সময়ে হত্যা করা হয় তখনই এটাকে গনহত্যা বলা হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০১
আশমএরশাদ বলেছেন:
http://www.shobdoneer.com/nahid-dhrubo/42182
গণহত্যার আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা
জাতিসংঘের জেনোসাইড কনভেনশনের অনুসারে,
গনহত্যা হয় জাতীয়, নৃতাত্ত্বিক, গোত্রীয় ও ধর্মীয় গ্রুপের বিরুদ্ধে। কনভেনশনে উল্লেখ করা হয়, হত্যা, পরিকল্পিতভাবে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া, জোরপূর্বকভাবে এক গ্রুপের সদস্যদের অন্যগ্রুপে স্থানান্তর করার মাধ্যমে গণহত্যা হয়ে থাকে।
সহিংসতার ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জামায়াত শিবিরের কর্মীরাই টহল পুলিশের উপর অতর্কিতে আক্রমণ করেছে। এছাড়া পুলিশ বলছে, আত্মরক্ষার্থেই পুলিশ গুলি চালিয়েছে। ফাঁসির রায়ের পরে, জামায়াত শিবিরের কর্মীরা পিটিয়ে পুলিশ হত্যা করেছে। এছাড়া, জামায়াত শিবিরের কর্মীরাও পিটিয়ে হত্যাসহ আওয়ামীলীগ কর্মী-সাধারণ মানুষের সম্পদ বিনষ্ট করেছে।
সহিংসতার ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায়, সংঘাতে জামায়াত শিবিরের কর্মী ছাড়াও পুলিশ ও আওয়ামী লীগের কর্মীরাও নিহত হয়েছে। কিন্তু গনহত্যার ঐতিহাসিকরা বলছেন, গনহত্যা হচ্ছে একপাক্ষিক হত্যা।
গণহত্যার বিষয়ক ইন্টারন্যাশনাল এসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্সের গবেষক, ইসরায়েল চার্নলি বলেন,
গণহত্যার শিকার গ্রুপগুলো নিরস্ত্র হয়।
কিন্তু সহিংসতায় জামায়াতের অংশগ্রহণের ধরণ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সংঘাতে জামায়াতের কর্মীরা সশস্ত্র ছিল। তারা বোমাবাজিসহ অগ্নি সংযোগ করেছে।
গণহত্যা বিষয়ক আরেক গবেষক স্টিভেন কাটজ তার দ্য হিস্টরিক্যাল পারসপেকটিভ অন হলকাস্ট গ্রন্থে উল্লেখ করেন,
যখন কোন রাষ্ট্রশক্তি ভিন্ন জাতিতাত্ত্বিক, ধর্মীয় কোন গোষ্ঠীকে সম্পূর্নভাবে ধ্বংস করার উদ্দেশ্যে হত্যাকাণ্ড চালায় শুধুমাত্র তখনই তাকে গণহত্যা বলা চলে।
কিন্তু জামায়াত-শিবিরের কোন পৃথক জাতিতাত্ত্বিক পরিচয় নেই। জামায়াত-শিবিরের সমর্থকেরাও বাঙ্গালী জাতিগোষ্ঠীরই সদস্য। এবং এদের নৃতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় পরিচয় কোনভাবেই ক্ষমতাসীন দলীয় গোষ্ঠীর চেয়ে ভিন্ন নয়।
সুত্র-http://www.sat-din.com/?p=2155