নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিসেম্বর১৬

ইকোনোমিস্ট

পাঠক১৯৭১

পাঠক১৯৭১

পাঠক১৯৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

খালেদা বেগমের 'শেষ শো' অসহযোগের আলটিমেটাম

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৪

খালেদা বেগম গত মার্চ থেকে শুরু করেছেন হরতাল, 'সরকার পতনের আন্দোলন', 'এক দফা', 'ফাইন্যাল রাউন্ড', '২৪-৪৮-৭২-৮৪ ঘন্টার হরতাল', 'অবরোধ', '৫ দিনের অবরোধ'; আর বাকী কি আছে? ওহ, বাকী আছে 'অসহযোগ': অসহযোগ সর্বশেষ করেছিলেন বাংগালীরা, ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চ থেকে ২৫ শে মার্চ অবধি; খালেদা বেগম শেষে শেখ সাহেবের মেয়েকে সরাতে শেখ সাহেবের পথ ধরেছে।



খালেদা বেগমের সব চেস্টার ফলাফল হচ্ছে: হাসিনা নিজ জায়গায় বহাল আছে; চেস্টা কিন্তু বৃথা যায়নি: জাতির পোংগা মারা গেছে: শিবির গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে, জিডিপি অর্ধেক হয়ে গেছে, ১০৫ বিলিয়ন ডলারের জাতীয় সম্পদ ধ্বংস, ৭০০ নিহত, ১৫ হাজার আহত, ১০ হাজার পংগু, চিরস্হায়ী সন্ত্রাসের অভিষেক।



খালেদা বেগম আলটিমেটাম দেবেন, সরকার যদি ভোট বন্ধ না করে, উনি জানুয়ারীর ১ তারিখ থেকে 'অসহযোগ' শুরু করবেন: উনি অফিসে যাবেন না। ডোডো বেগম ভুলে গেছে যে, ২৬ তারিক থেকে মিলিটারী নামছে, উনাকে ঘর থেকেও বের হতে দেবে না।



জাতি ডুবে গেছে, সন্দেহ নেই: এখন ক্লিনটন, লুলা বা লি-কুয়ানকে আনলেও জাতিকে স্বাভাবিক করা সহজ হবে না: খালেদা বেগম বা শেখ হাসিনা তো হাসির চোর-ডাকাত।



প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতায় রেখে, পেছনে মিলিটারী থেকে কিছু দক্ষ লোক দিয়ে একটা সরকার গঠন করে, বিদেশী কিছু অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ এনে দেশকে ৫ বছর চালায়ে স্বাভাবিক অবস্হায় আনা দরকার।



মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: জাতির এ বৃহত্তম ক্ষতির জন্য খালেডা বেগমের ফাঁসী ও শেখ হাসিনার আজীবন জেল হবে।

২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২

রবিউল করিম বাবু বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে পরিষ্কার কিছু বুঝা গেলনা।

৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আগামী মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন। দলের পক্ষ থেকে রোববার বিকেলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কথা জানানো হয়।

এর আগে ২১ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করে নির্দলীয় সরকারের রূপরেখা দেন তিনি। কিন্তু ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক জোট তা আমলে নেয়নি। ফলশ্রুতিতে চলতে থাকে রাজনৈতিক অস্থিরতা। রাজনৈতিক সঙ্কট নিরসনে ব্যবসায়ী এবং কূটনৈতিক মহল দুই জোটের মধ্যে সংলাপের উদ্যোগ নিলেও তা আলোর মুখ দেখেনি। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের নেয়া উদ্যোগও সফল হয়নি।

সরকারি দলের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দশম জাতীয় সংসদ নিয়ে এখন আর আলোচনার সুযোগ নেই। একাদশ নির্বাচন নিয়ে সমঝোতা হতে পারে। আর বিরোধী দলের কথা, সমঝোতার মাধ্যমে বর্তমান সংবিধানের মধ্যে থেকেই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্ভব।

ইতোমধ্যেই সরকার গঠনের জন্য যথেষ্ট আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে। যাতে বিরোধী দলের রয়েছে প্রবল সমালোচনা। প্রতিবেশী ভারত ছাড়া অধিকাংশ রাষ্ট্রই এ বিষয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সংগঠন ইইউ ও কমনওয়েলথ ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে আনুষ্ঠানিক পর্যবেক্ষণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সার্বিক পরিস্থিতি নিয়েই এবারের সংবাদ সম্মেলন করছেন বিরোধী জোট নেত্রী। এ পর্যায়ে বেগম খালেদা জিয়ার বক্তব্য শোনার অধীর আগ্রহে সবাই। হরতালের পর পঞ্চম দফা অবরোধ পালন করে কী বলবেন তিনি?

দলের নীতি নির্ধারণী সূত্রে জানা গেছে, বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট আন্দোলনের বিকল্প চিন্তা করছে না। এবারেও খালেদা জিয়া প্রস্তাবমূলক বক্তব্য দেবেন। পাশাপাশি অসহযোগ আন্দোলনের ঘোষণা দিতে পারেন। ভারত সরকারসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনেরও সহায়তা চাইতে পারেন।

৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: @ রবিউল করিম বাবু ,


Sorry, font problem:

I think, she failed completely: from last Mach, she tried to remove Sk. Hasina, but she failed pathetically; next thing, she will be prosecuted.

৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬

জনৈক রুয়েটিয়ানের ব্লগ বলেছেন: ব্লগারদের হাতে দেশের ক্ষমতা তুলে দেয়া হউক। B-))

৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩১

মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: [ প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতায় রেখে, পেছনে মিলিটারী থেকে কিছু দক্ষ লোক দিয়ে একটা সরকার গঠন করে, বিদেশী কিছু অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতিবিদ এনে দেশকে ৫ বছর চালায়ে স্বাভাবিক অবস্হায় আনা দরকার।/sb]
আইডিয়াটা কিন্তু ভাল ভাইজান। দুইজন জাহান্নামে যাক বা চৌরাস্তায় যাক তাও মানুষ একটু শান্তিতে থাকবে।

৭| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: @মোঃ আনারুল ইসলাম,



Khaleda not in a position to push any proposal, in last election Khaleda got 30 seats, Hasina got 270; so, Hasina is not waiting for khaleda's proposal.

Hasina made a huge political mistake: she could keep the 'Caretaker Govt.' still win, she messed up by introducing 'All party Govt.'


Hasina should not listen to Khaleda after all these destruction; if Hasina can stay with force, she should & prosecute Khaleda for 700 death, 15000 wouded, 105 Billions Dollar worth of destructions.

If Hasina can stay in power, nation will not gain anything; but she will destroy the caveman Shibir & Khaleda; Khaleda must be kicked out of politics.


৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: HELP HEP.




When I reply to any comment, my default language is english; I select 'Bengali', it does not work, what to do?

৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৭

জেনো বলেছেন: গুগল ট্রান্সলেটরে লিখে এখানে কপি করুন।

১০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩২

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: @জেনো,


I knew, some people always come with ideas, thanks.

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: শেখা হাসিনা ১৯৮১ সাল থেকে আজ অবধি: ৩৩ বছর আওয়ামী লীগের সভাপতি, এটা গণতান্ত্রিক? দুর্নীতির অভিযোগে তার সরকারের মন্ত্রীর দপ্তর কেড়ে নেয়া হয়েছে, তারপরও সেই লোক মন্ত্রী পদে রয়ে গেছে, এটা গণতান্ত্রিক সরকারের প্রধানমন্ত্রীর গণতান্ত্রিক পদক্ষেপ? 'প্রতিঘরে একজনের চাকুরী' দেয়ার অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম দেখায়ে, ভোট নিয়ে সে ব্যাপারে কোন অর্থনৈতিক প্রোগ্রাম না নেয়া, গণতান্ত্রিক? শেখ হাসিনার পরিচিত কেহ বা তার সরকারের কারো দুর্নীতির কারণে পদ্মাসেতুর জন্য শতকরা ৭৫ সেন্ট হারে ৩ বিলিয়নের লোন হারানোর পর সরকারে থাকা কি গণতান্ত্রিক? স্টক-মারকেট ম্যানিপুলেশন করে, মার্কেট থেকে টাকা লুট করার পর, যে অর্থমন্ত্রী ব্যবস্হা নিতে অক্ষম হয়েছিল, তাকে পদে রাখা কিংণতান্ত্রিক? এবার নির্বাচনে ১৫৪ নির্বাচনী এলাকায় একক প্রাথীর অংশ গ্রহনের পরিবেশ তৈরি করা কি গণতান্ত্রিক?

আমার মনে হয় না। বর্তামান পৃথিবীতে সোমালিয়া ও আফগানিস্তান ব্যতিত অন্য কোথায়ও কোন সরকার এ ধরণের অগণতান্ত্রিক আচরণের জন্য বিচারের সন্মুখীন হওয়ার কথা। উপারের কাজগুলো করে, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের মৌলিক অধিকারকে খর্ব করেছে, গণতন্ত্রকে কুক্ষিগতকে করেছে।

নিজের গণতান্ত্রিক অধিকার সংরক্ষণের জন্য মানুষের দরকার শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা। দুখের বিষয়, শেখ হাসিনার বিপক্ষে একটা আন্দোলন চলছে, এবং তার নেতৃত্বে চলে গেছে বিএনপি'র সভাপতি খালেদা বেগম, যার জীবনটাই চুরি-ডাকী ও সন্ত্রাসের। খালেদা বেগমের গণতান্ত্রিক জীবনের ইতিহাস শেখ হাসিনা থেকে অনেক অনেক বেশী কলংকময়: তিনি ১৯৮৩ সাল থেকে বিএনপি'র সভাপতি, ২০০১ -২০০৬ সালে সরকার পরিচালনার সময়, তার ২ ছেলে ও নিকটবর্তী পরিবার বাংলাদেশে সরকারী পর্যায়ে মাফিয়া গড়ে তোলে: সরকারী ও বেসরকারী সেক্টরে চাঁদাবাজি করার জন্য, চাকুরী দেয়ার জন্য, বদলী করার জন্য, ব্যাংকলোনের থেকে চাঁবাজি করার জন্য, অস্ত্র ব্যবসা করার জন্য আরেকটি সরকার গড়ে তোলে। উনার বড় ছেলে পাশের দেশের সন্ত্রাসী 'উলফাকে' বাংলাদেশে নিয়ে আসে; পাকভারত ও দুবাইয়ের মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমকে বাংলাদেশে নিয়ে আসে। খালেদা বেগম ও তার ছেলে বাংলাদেশকে মারাঠাদের মত লুট করে। আজ উনি গণতন্ত্র রক্ষায় নেত্বত্ব দিচ্ছেন!

খালেদা বেগম নেতৃত্ব দেয়ায়, শেখ হাসিনা মোটামুটি আরও শক্ত ও ভালো পজিশনে চলে গেছে: খালেদা ১৯৭১ সালের পরাজিত শক্তির কমান্ডারদের সরকারে স্হান করে দেয়; শেখ হাসিনা সীমিত সংখ্যক রাজাকারদের বিচার করে জাতির বিরাট অংশের কাছে বীর হিসেবে নিজকে প্রতিস্ঠিত করেছে, এতে করে শেখ হাসিনার হাজার দোষ ধুয়ে মুছে পরিস্কার।

খালেদা বেগমের মতো এক ক্রিমিন্যাল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নেতৃত্ব দেয়াতে মানুষ হাসিনার বিরুদ্ধে কোন অবস্হান নিচ্ছে না। চোর-ডাকাত, মাফিয়ার নেত্রী খালেদা বেগমের পতন ঘটায়ে, হাসিনা বরং ইতিহাসে বিরাট বীর হয়ে থাকার সম্ভাবনা।

খালেদা বেগম তার তথাকথিত গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলনে জাতিকে অর্থনৈতিকভাবে পংগু করে ফেলেছে; এখন হাসিনা সে সুযোগ নিয়ে খালেদা বেগমের পতন ঘটাবে বেশ সহজেই; খালেদা বেগমের পতন ফাইন্যাল স্তরে প্রবেশ করেছে। চোর-ডাকাত কখনো গণতন্ত্র রক্ষা করার কথা নয়।




১২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

রাজীব বলেছেন: ভালো প্রস্তাব।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আমিও তাই মনে করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.