![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তান ও চীন চায় ভারত ভেংগে কয়েক টুকরো হোক; ভারত জানে, এবং যাতে না ভাংগে সেই চেস্টা করে যাচ্ছে: ইন্দিরা গান্ধীকে সেইজন্য প্রাণ দিতে হয়েছে। অবস্হা দেখে মনে হচ্ছে, চীন হয়তো 'ভারত ভাংগো নীতি' ত্যাগ করবে ভবিষ্যতে; কিন্তু পাকিস্তান যতদিন আছে, ততদিন চেস্টা করে যাবে।
বাংলাদেশের অনেকও চায় যে, ভারত ভেংগে যাক; ভারতের প্রত্যাশা, বাংলাদেশ সরকার বা মানুষ যেন এ ধরণের কিছু না চায়; এবং তাহাই স্বাভাবিক।
কাশ্মীর স্বাধীন হতে চেয়েছিল, ভারত ও পাকিস্তান তা হতে দেয়নি: দুই দেশই কাশ্মীরকে দখল করে নিয়েছে। ভারত থেকে বের হয়ে স্বাধীন দেশ করার জন্য শিখেরা প্রাণ দিয়েছিল: স্বাধীন হতে পারেরনি; যেহেতু শিখেরা স্বাধীন হতে পারেনি, বাকীদের স্বাধীন হওয়ার সম্ভাবনা বেশ কম।
উলফা আসামকে স্বাধীন করার চেস্টা করেছিল, সেই চেস্টা ঠেকায়েছে ভারত: উলফার গেরিলা আক্রমণ ভারতে সেনা-বাহিনীর জন্য কোন হুমকী নয়। উলফার লোকেরা প্রাণে বাঁচার জন্য ভারত-বার্মা সীমান্ত আশ্রয় নিয়েছিল; সেখানেও আক্রান্ত হওয়ার পর, তারা টাকা দিয়ে তারেক, খালেদা ও বাংলাদেশে মিলিটারী ইনটেলিজেন্সের কিছু লোককে কিনে বাংলাদেশে ঢুকে; এতে বড় ভাইয়ের ভুমিকায় ছিল পাকী আইএসআই।
উলফার হাতে টাকা ছিল, তারা আসামে বসবাসরত নন-আসামী প্রতি পরিবার থেকে চাঁদা নিতো; আসামীরা স্বেচ্ছায় টাকা দিতো, আইএসআই ও চীনও সাহায্য করতো।
টাকা দিয়ে উলফা বাংলাদেশে থাকার ব্যবস্হা করে, বাংলাদেশ হয়ে অস্ত্র আনা নেয়া করতো; এ অস্ত্রের একাংশ নিজেরা রাখতো, বাকীটুকু ব্যবসার অংশ। তারেক, খালেদা বেগম ও মিলিটারীর একাংশ টাকাও পাচ্ছিল, আবার ভাবছিল তারা ভারত ভেংগে সওয়াবের মালিক হচ্ছেন।
কতবার অস্ত্র আনা নেয়া করেছে, তা সাধারণ মানুষের পক্ষে জানার কথা নয়: তা জানে উলফা, তারেক, খালেদা ও বাংলাদেশ মিলিটারীর কিছু লোক। একবার ধরা পড়ার পর, বিচার হয়েছে, গতকাল ফলাফল বের হয়েছে; তারেক ও খালেদাকে বিচার থেকে বাদ দেয়া হয়েছে, বাকীদের ফাঁসী হয়েছে। মনে হচ্ছে, ভারত চাইছে যে, ভারত বিরোধীদের হাতে অস্ত্র দিলে বড় শাস্তি হবে।
ভারতকে নিয়ে খেলার মতো পজিশনে বাংলাদেশ নেই; আসলে পাকিস্তানও নেই; কিন্তু পাকিস্টানীদের ভাবনা চিন্তা সব সময়ই অস্বাভাবিক। বাংলাদেশের মানুষকে বুঝতে হবে যে, আমরা ভারতের প্রতিবেশী ও পেছনে-পড়া প্রতিবেশী; ওদের ক্ষতি করতে চাইলে, ওরা আমাদের বেশী ক্ষতি করার মত পজিশনে আছে। সুতরাং তারেক, ফারেক, খালেদা মালেদাদের ভাবনা পরিত্যাগ করে, নিজেদের জীবন গড়ার কাজে লাগতে হবে।
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
গ্রীনলাভার বলেছেন: লঘুপাপে গুরুদন্ড অবস্থা মনে হয়েছিল। অবাক হচ্ছিলাম, নিজের ঘরে সন্ত্রাসী পুষে অস্ত্রমামলায় ফাসি!!!
ধন্যবাদ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: মনে হয়, ভারতের চাপ অনুরোধ আছে ভয়ংকর কড়া শাস্তি দেয়ার; কারণ ভারত চাহে না যে, বাংলাদেশের কেহ ভারত ভাংগার জন্য অস্ত্র দিয়ে বা মানসিকভাবে সাহায্য করুক, পাকিস্তান সেই কাজ করছে।
ভারত চাহে না যে, পুর্ব পাশে আরেকটি পাকিস্তান হোক।
আর আমাদের উচিত নয় ভারতে ক্ষতি হয় এমন কাজে অংশ নেয়া: ওরা আমাদের দরকারের সময় সাহায্য করেছে, এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী।
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
Eisenheim বলেছেন: উলফার ভেতরে মনেহয় যারা সংলাপ আলোচনা করে সমঝোতা করতে যায় তাদের দল ভারী হচ্ছে দিন দিন। পত্রিকায় এমন একটা নিউজ দেখলাম, পরেশ বড়ুয়াকে শর্ত দেয়া হয়েছে সমঝোতায় আস্থা রাখলে দল তাকে সুরক্ষা দিবে, নাহলে হয়..
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: উলফার জন্ম অপরাধের মধ্য দিয়ে: ওরা আসামে বসবাসরত নন-আসামীদের থেকে জোর করে প্রতিমাসে টাকা নেয়, না দিলে আক্রমণ করে; ওরা শত শত মানুষকে মেরে ফেলেছে।
আসাম স্বাধীন হতে ভারত দেবে না, এবং দরকারও নেই।
বাংলাদেশের কোন মানুষের উচিত নয় ভারতের ক্ষতি করা; কারণ, ভারত আমাদের বড় ক্ষতি করার মতো অবস্হানে আছে।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:০২
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: অস্ত্র মামলার সবচেয়ে বড় আসামী তারেক ও খালেদা বেগম; শেখ হাসিনা কোন একটা ষড়যন্ত্র করে, এই ২ জনকে বাইরে রেখেছে; সামনের দিনগুলোতে বুঝা যাবে, ব্যাপার কি!
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৬
বেলা শেষে বলেছেন: even samu closed you - then also you are a writer- you are Artist. we respect you. write more plese. even we have difference kinds of openion.....
Salam & respect you.
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:০০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: চেস্টা করছি ব্লগে তাকার জন্য, সামুর পলিসি মেনে চলার চেস্টা করছি।
I am surely encouraged by your words; in case, we may have diffence of opinion, it will not hurt us to agree on many things concerning our common national causes.
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: ভারত, পাকিস্তান, চীন বিষয়ক বিশ্লেষনটা বেশ যথার্থ মনে হয়েছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: বাংলাদেশ হওয়াতে ও কাশ্মীর নিয়ে সমস্যা থাকাতে পাকিস্তান ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাহায্য করছে।
তিব্বতের মানুষ পালিয়ে ভারতে এসে তিব্বত স্বাধীন করার চেস্টা করায়, চীন ভারতের পুর্বান্চলের ছোট প্রদেশগুলোকে সাহায্য করে আসছে বিচ্ছিন্নতাবাদীদের।
আমরা ভারতের সাথে ভালো সম্পর্ক রেখে চলবো।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: @বেলা শেষে ,
চেস্টা করছি ব্লগে তাকার জন্য, সামুর পলিসি মেনে চলার চেস্টা করছি।
I am surely encouraged by your words; in case, we may have diffence of opinion, it will not hurt us to agree on many things concerning our common national causes.
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: আপনি মন্তব্যের জবাব আলাদা করে দেন কেন?
যার মন্তব্য তার সাথেইতো জুড়ে দিতে পারেন। তখন পড়তে এবং বুঝতে সুবিধা হয়। ধন্যবাদ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৫০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: সামু সব সময় মন্তব্যের সাথে উত্তর দেয়ার 'মোড' এ থাকে না; কোথায়ও সমস্যা আছে; আবার অন্য সময় শুধু ইংলিশ ফ্ন্ট কাজ করে। এসব সমস্যার জন্য আমাকে ব্লগারের নিক ব্যবহার করে উত্তর দিতে হয়।
৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: খালেগা গং ভারতকে খুচিয়ে যেমন পার পাবেনা হাসিনা গংও ভারতের পেটে ঢুকে পার পাবেনা তবে পারাপারের দোলায় চড়ে আমরা অবস্থা কি হালুয়া হয় সেটা ভবিষ্যৎ বলে দেবে, সত্যিকার অর্থে আমাদে সেই ঘিলু নেই, যেটা দিয়ে আত্মমর্যাদা রক্ষা করা যায়, আমাদের রাজনীতি হাস্যকর, আমরা জানিনা আমাদের পররাষ্ট্রনীতি, আমাদের গন্তব্য পূর্বে না পশ্চিমে সেটাও জানিনা, সরকার এর সাথে পররাষ্ট্রনীতি বদল হওয়াটা আত্মঘাতি এই বোধটা কারো কাছে নেই, আর অন্দর মহেলের দূর্নীতি স্বজনপ্রীতি এসবতো আছেই, তবে মুখে বড় বড় কথা, বাঙ্গালী হেন তেন, আসলে আমরা স্বাধীনতা নিজে রাখার চাইতে পরকে দিতেই ভালবাসি
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আমার পোস্ট সাধারণ পেইজে যেতে দেয় না সামু: আমাকে 'ওয়াচে' রেখেছে; যারা এখানে আসেন, আমার পোস্ট পড়ে দেখতে পারেন; আমি আপনাদের পোস্ট পড়ি।