![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেদের খামারে উৎপাদিত দুধ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন পাবনা ও সিরাজগঞ্জ অঞ্চলের খামারিরা। ওই অঞ্চল থেকে মিল্ক ভিটা, আড়ং, প্রাণসহ কয়েকটি দেশীয় প্রতিষ্ঠান তরল দুধ সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করার পর প্যাকেটজাত করে সারা দেশে বিক্রি করে। কিন্ত বর্তমানে বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো দুধ সংগ্রহ কমিয়ে দিয়েছে। খামারিদের অভিযোগ, তাঁরা এখন খামারে উৎপাদিত দুধের একটি অংশ স্থানীয়ভাবে পানির দরে বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
এদিকে কোম্পানিগুলো বলছে, স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নানা উপাদান পাওয়ার খবরে বাজারে তরল দুধ বিক্রি কমে গেছে। এ কারণে তারা দুধ সংগ্রহ কমাতে বাধ্য হয়েছে।
সম্প্রতি দুই দফা তরল দুধ পরীক্ষা করে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক ও অন্যান্য উপাদান পাওয়ার কথা জানান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের শিক্ষক আ ব ম ফারুক। আর নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ উচ্চ আদালতকে জানিয়েছে, ১০টি ব্র্যান্ডের দুধে মাত্রার চেয়ে বেশি সিসা পাওয়া গেছে। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের খাদ্য মন্ত্রনালয়ের উচিৎ ছিল কোম্পানিগুলোকে জড়িমানা করা এবং সতর্কবানী দেয়া যাতে ভবিষ্যতে তারা এই জাতীয় অপরাধ আর না করে।
কিন্ত দেখা যাচ্ছে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থাই নেয়া হয়নি। বরং কোম্পানিগুলো আপাতত এই খাতে সাময়িক ব্যবসা বন্ধ রাখার কৌশল অবলম্বন করে বিপাকে ফেলে দিয়েছে দরিদ্র খামারিদের।এত দুধ নিয়ে খামারিরা কোথায় যাবে? পানির দরেও বিক্রি না করতে পারলে হয়ত এরপর নদীতে ফেলবে দুধ। যেভাবে কৃষকেরা তাদের ধান ক্ষেতে আগুন লাগিয়েছিল, ধানের মূল্য না পাওয়ায়।
মিল্ক ভিটা, আড়ং, প্রাণ এর মত কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিবাদ হওয়া প্রয়োজন। ভেজালের অভিযোগ আসার অর্থ এটা নয় যে , দুধ প্যকেটজাত করাই বন্ধ করে দিতে হবে। কোম্পানিগুলোর যেটা করনীয় সেটা হচ্ছে পুর্বের সব স্টক ফেলে দিয়ে নতুন স্টক বাজারে ছাড়া এবং গ্রাহকদের আস্বস্ত করা।
এই দেশে সবচেয়ে বিপাকে আছে স্বনির্ভর দরিদ্র শ্রেনী। তারা ফেসবুকে নেই, ব্লগে নেই। তাদের কথা বলার কোন মাধ্যম নেই। কেউ নেই তাদের স্বার্থ দেখার। কৃষক, খামারিরা আমাদের মুখে খাদ্য তুলে দেয়ার জন্য দিনরাত উদায়স্ত পরিশ্রম করে, কিন্ত দিনশেষে তারাই সবচেয়ে বেশি ভোগান্তির শিকার এই দেশের গলে পচে যাওয়া নষ্ট সিস্টেমের।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১
ঢাবিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য। সরকার তার মন্ত্রনালয়তো কোন দ্বায়িত্ব নেবেই না, অসাধু কোম্পানিগুলোও নিশ্চুপ। সময় গড়ালে সবাই ভুলে যাবে ।এরপর আবার সেই আগের মতই ভেজাল মিশিয়ে দুধ বাজারে ছাড়বে। এটাই তাদের নীতি।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খামারের দুধও তো নদীর পানি মেশানো
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩২
ঢাবিয়ান বলেছেন: কেউই দেখার নাই বলেই সবাই যে যার ইচ্ছামত চলে এই দেশে।
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এন্টিবাইওটিক কিভাবে দুধে আসছিলো? গাভীর শরীর থেকে, নাকি মিল্কভিটার অফিস থেকে?
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: যে পরিমান এন্টিবায়োটিক এর উপস্থিতি পাওয়া গেছে তা গাভীর শরীর থেকে আসা নয়। এছাড়া ডিটারজেন্ট, সীসা সহ অন্যান্য ভেজালগুলোতো আর গাভীর শরীর থেকে আসেনি।
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভেজাল মেশানোর সঙ্গে কারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করতে হবে দ্রুত।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: কে চিহ্নিত করবে? কার চিহ্নত করার কথা? আপনার আমার না সরকারী খাদ্য মন্ত্রনালয়ের?
৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি বলেছেন, " যে পরিমান এন্টিবায়োটিক এর উপস্থিতি পাওয়া গেছে তা গাভীর শরীর থেকে আসা নয়। "
-তা'হলে কোথা থেকে আসতে পারে? পোষ্ট লেখেন আপনি, উত্তর খুঁজতে হয় আমাদের!
৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
ইসিয়াক বলেছেন: ভেজাল মেশানোর সঙ্গে কারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করতে হবে দ্রুত
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৫০
ঢাবিয়ান বলেছেন: করবেটা কে?
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫
আরইউ বলেছেন: তরল দুধে এন্টাইবায়োটিক এর উপস্থিতি একটা গভীর সমস্যা; এখানে আমার মতে আড়ং বা মিল্ক ভিটার দায় তেমন নেই। তারা দুধ সংগ্রহ করে স্থানীয় খামার মালিকদের কাছে তারপর প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত করে বাজারে বিক্রী করে। আমি যতটুকু বুঝি, খামার থেকে প্যাকেটজাতকরণ এই পর্যায়ে এন্টাইবায়োটিক দুধে ইন্ট্রোডিউসড হয়না; হবার কোন কারণ আমি খুঁজে পাইনা।
গরু, বাছুর, ভেড়া, ছাগল, মুরগী এদেরও কিন্তু রোগ হয়, ঔষধ লাগে। এগ্রো ফিল্ডে, একুয়াকালচারে, ভেটেরনারী মেডিসিনে এন্টাইবায়োটিক ব্যাবহার কমন এবং প্রয়োজনীয়। কিন্তু আমার ধারণা ব্যবহার মাত্রার বাইরে হচ্ছে। আমাদের মাঠ পর্যায়ের খমারী ভাইয়েরা হয়ত না বুঝে অতিরিক্ত এন্টাইবায়োটিক ব্যবহার করছে বা ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছে।
যখন অপেক্ষাকৃত কম জায়গায় অধীক পশু-পাখিকে জায়গা দিতে হয়, তখন ঐ প্রানীগুলোর রোগ বালাই বেশি হবার সম্ভাবনা থাকে আর যার ফলে এন্টাইবায়োটিক এর চাহিদা ও ব্যবহারও বেড়ে যেতে পারে। একজন খামরী কেন অল্প জায়গায় বেশি পশু রাখবে? বেশি মুনাফার আশায়; বড় কোম্পানির (মিল্ক ভিটা ফর এন এক্সামপল) হয়ত খামারীকে ন্যায্য মূল্য দিচ্ছেনা (জাস্ট আ হাইপোথিসিস) অথবা চাহিদা বেশি থাকায় খামারীই অধিক লাভের আশায় পশুগুলোকে “হিউম্যানলি“ ট্রিট করছেনা, অথবা খামারী জানেইনা এটা একটা সমস্যা - পশুচিকিৎসক বা কর্মকর্তারা কখনো তাদের এ বিষয়ে ব্রিফ করেনি, অথবা এই সবগুলো কারণ মিলিয়েই সমস্যাটা তৈরী হয়েছে।
পশুখাদ্য ও পশুচিকিৎসার কোন নীতিমালা বাংলাদেশে আছে কিনা আমার জানা নেই, এন্টাইবায়োটিক ব্যবহার নিয়ে কোন নির্দেশনা আছে কিনা তাও জানিনা - এটা আমার ফিল্ড না! না থাকলে, আমাদের এ সংক্রান্ত নির্দেশাবলী থাকা ও মানা দরকার, থাকলে কিভাবে সাবাই মানবে তা ভেবে দেখা উচিত ও সবাই মানছে এটা নিশ্চিৎ করা জরুরী।
এভাবে এন্টাইবায়োটিক ব্যবহার করলে আর খাবারে তা ছড়িয়ে পরলে, ভবিষ্যতে দুধের ক্রেতা আর জীবিত থাকবেনা, এন্টাইবায়োটিক রেসিসটেন্সে সব মরে সাফ হয়ে যাবে। তাই এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে। আর হ্যা, এই ধরনের গবেষণাকেও উৎসাহিত করতে হবে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০০
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনি খুব ভাল একটা সমস্যাটা তুলে ধরেছেন। খামারগুলোতে যে প্রক্রিয়ায় গবাদি পশু রাখা হয় এবং পালন করা হয় তা সঠিক উপায়ে হয় না আমাদের দেশে। দুর্নীতি, অনিয়ম, সমাজের এমন একটা জায়গা নেই যেখানে নাই। নিরাপদ খাদ্য সবার মৌলিক অধিকার। সেটা বাস্তবায়নের জন্য সবাইকে একাট্টা হতে হবে।সবচেয়ে আগে প্রয়োজন কোম্পানিগুলোকে বাধ্য করা যাতে তারা খাবারের কোয়ালিটি কন্ট্রোল করে। কোম্পানিগুলো যদি নিয়ম সঠিক নিয়ম মেনে চলে তবে, কৃষক , খামারিরা নিয়ম ্মানতে অটোমেটিক্যালি বাধ্য হবে।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেনিয়ার নোংরা পলিসিই শুরু করেছে তারা!
ভোক্তাদের ঠেকিয়ে! সরবরাহ কারীদের জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়!
আর হাইকোর্ট তো রিট করেই খালাস! বাস্তবায়নে যারা তারা দুদদের কর্মকর্তার ভাষায় সরল মনে দূর্নীতিতে লিপ্ত!
ভোক্ত অধিকারের সংগঠনদের এখন শক্ত ভূমিকা পালন করতে হবে। নীতি নির্ধারকদের সঠিক পথে থাকতে বাধ্য করবে যে মিডিয়া তারাইতো আবার বিজ্ঞাপনের মাইনকা চিপায়!!! ম্যাম রাখিনা কুল রাখি হালে!
আমজনতা যাবে কোথায়?
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভোক্তাদের ঠেকিয়ে! সরবরাহ কারীদের জিম্মি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়! পুরোপুরি একমত। ফেসবুকে কিছু পোস্ট দেখলাম যে প্রফেসর ফারুকই আসল কালপ্রিট। তার এই ধরনের গবেষনা করার আগে নাকি দরিদ্র খামারিদের কথা চিন্তা করা উচিৎ ছিল!!!! অর্থাৎ এই জাতীয় গবেষনা কোন অবস্থাতেই আর করা উচিৎ নয়!!!
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮
আরোগ্য বলেছেন: উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছে দেশ তাই সরকার ভাবছে দুধ দিয়ে নদী গোসল করাবে।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: কিছুই আর বলার নাই!
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান ,
পারলে আপনার পোস্টের শেষ প্যারাটুকু কপি করে বোল্ড করে দিতুম। ব্লগ কর্তৃপক্ষ সে পথ বন্ধ করেছে অনেক আগেই।
যাই হোক কথা থাকে। পোলট্রীর দুধে এন্টিবায়োটিক আসে মূলত দুধ উৎপাদনকারীদের খামারিদের দুধ থেকে।
আরইউ শুরুতে যেটা বলেছেন। কিন্তু তিনি এর দায় প্রক্রিয়াকরন করে প্যাকেটজাত যারা করে তাদের দিতে চাননি। এটা কিন্তু ঠিক নয়। যারা দুধ ( মানুষের খাদ্য বিশেষ করে শিশুদের) নামের কাঁচা মালটি কিনে ফিনিশড প্রোডাক্ট বানান, সেই প্রোডাক্টের দায়ভার সম্পূর্ণ তাদেরই। কাঁচামাল সরবরাহকারীদের নয়।
দুধে ডিটারজেন্ট, সীসা ইত্যাদি কিন্তু দুধ প্রক্রিয়াজাত করনের প্রক্রিয়া থেকেই আসে সম্ভবত।
তবে আরইউএর মন্তব্যের তৃতীয় প্যারার সাথে সহমত।
দুধ থেকে প্রক্রিয়াজাত পাস্তুরিত দুধ প্যাকেটজাত করে যারা যারা বাজারে সরবরাহ করে থাকেন তাদের বিরূদ্ধে আসলেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এব্যাপারে আপনার বাকী বক্তব্যের সাথে একমত।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: প্যকেটজাত যে কোন খাবারে ভেজাল সংক্রান্ত যে কোন অভিযোগের সম্পুর্ন দায় কোম্পানিগুলো এবং বিএসটিআই এর। দুই পক্ষের যোগসাজসে এই দেশ ভেজালের স্বর্গরাজ্যে পরিনত হয়েছে।
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
আরইউ বলেছেন:
@আহমেদ, দুঃখিত, আরো ব্যাখ্যা করা উচিত ছিল। আমি মুলত এন্টাইবায়োটিক অংশটুকু নিয়ে লিখেছিলাম।
একমত যে যারা ফিনিশড প্রডাক্ট বানান দিন শেষে তাদের দায়িত্ব পন্যের মান নিশ্চিত করা, দায়টা তাদের। সরকারের মান নিয়ন্ত্রন সংস্থাগুলোর দায় সম্ভবত সবচেয়ে বেশি।
আমার ধারণা সীসা বা ভারী ধাতুর উৎস পশুখাদ্য। অন্যকিছু হতে পারে বাট দুধ ও দুগ্ধজাঁত পন্যে হেভি মেটাল কন্টামিনেশন সম্ভব।
ডিটারজেন্ট সম্ভবত আসে এডিটিভ থেকে। এটা অবশ্যই কারখানায় ঘটে এবং এর জন্য খামারী সম্ভবত দায়ী নয়।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:২৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: খামার ও কোম্পানি দুই পক্ষই দায়ী দুধ এর ভেজালের জন্য। তারপরেও খামারিদের দোষ সেভাবে দেয়া যায় না কারন তারা বেশীরভাগই অশিক্ষিত। কিন্ত কোম্পানিগুলোরতো কোয়ালিটি কন্ত্রোল ডিপার্ট্মেন্ট আছে। যে দুধ তারা সংগ্রহ করছে তা যদি মানসম্মত না হয়, ্তবে তারা সেটা যদি খামারিদের জানিয়ে দেয় তবেতো খামারিরা আপনাতেই সচেতন হয়ে যাবে। চিন্তা করুন যে মিল্ক ভিটার মত কোম্পানি যারা মুলত শুধুই দুধ এর ব্যবসা করছে যুগের পর যুগ ধরে তারা পর্যন্ত দুধ এর কোয়ালিটি কন্ট্রোল না করে বাজারে ছাড়ছে!! প্রান , আড়ং এর কথা নাহয় ছেড়েই দিলাম । মিল্ক ভিটার মত কোম্পানি অধিক মুনাফা লাভের আশায় এই অসাধু প্রক্রিয়া অবলম্বন করছে , ভাবা যায়!!
১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৪৩
ল বলেছেন: স্বনির্ভর হলে দারিদ্র্য হয় কিভাবে!
স্বনির্ভর দারিদ্র্য শ্রেণি বলিতে কি দারিদ্র্য মানুষ যারা নিজের কর্মের উপর নির্ভরশীল!! এদেরকে শুধু দারিদ্র্য শ্রেণি বললে কি হয়!!
১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:১৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: আমরা সাধারণ মানুষ আমরা বুঝি গরুর দুধে বিষাক্ত পদার্থ আছে। এখন তা প্যাকেটজাত ও বিক্রয় প্রতিষ্ঠান হোক আর কৃষকের কাজই হোক গরুর দুধ বিপদজনক। এটি থেকে বেড়িয়ে আসার পথ বন্ধ। কিছুদিন পর জানা যাবে কিছুই না। জনগণ আবার দুধ খাওয়া শুরু করবেন। বাজারে প্রাণ দুধ বিজ্ঞাপণ দিচ্ছে তাদের প্যাকেটকৃত তরল ও গুড়ো দুধ ১০০% মাণ নিয়ন্ত্রিত সঠিক ও ভালো !!! কিভাবে সম্ভব ???
১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ঢাবিয়ান ভাই,
খাবারে ভেজাল উপ-মহাদেশের একটা জ্বলন্ত সমস্যা।। অসাধু ব্যবসায়ীরা মুনাফা অর্জনের জন্য যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রশাসন নির্বিকার। দু-একটা অঘটন ঘটলে মাঝে মাঝে একটু নড়েচড়ে বসে। আপনার পোস্টে ভালো লাগা, অষ্টম লাইক।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৭
জিপসিসালেহ বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: ঢাবিয়ান ,
পারলে আপনার পোস্টের শেষ প্যারাটুকু কপি করে বোল্ড করে দিতুম। ব্লগ কর্তৃপক্ষ সে পথ বন্ধ করেছে অনেক আগেই।
কপি করার জন্য ব্রাউজারে NoScript ইন্সটল করুন। তারপর দেখুন খেল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:০১
নীল আকাশ বলেছেন: দারুন বিষয় নিয়ে লিখেছেন। এটাই হয়, পাটা আর পুতায় ঘষাঘষি করে মাঝখানে শাকসবজীর জান বের হয়ে যায়।
এইদেশে গরীব মানুষের দুঃখ কেউ দেখে নাকি!