নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয়ে বাংলাদেশ

ঢাবিয়ান

ঢাবিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাছের রাজা ইলিশ এবং বাত্তির রাজা ফিলিপ্স

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫



খুব ছোটবেলায় বিটিভিতে জনপ্রিয় '' মাছের রাজা ইলিশ এবং বাত্তির রাজা ফিলিপ্স '' বিজ্ঞাপনটির কথা মনে আছে? বড় সহজ , সাধারন গ্রাম্য আবহে নির্মিত হয়েছিল বিজ্ঞাপনটি। এখনো মনে আছে বিজ্ঞাপনটিতে ব্যবহ্রত প্রতিটি ডায়ালগ। এই গ্রামের সাধারন মানুষগুলো কি এখন আর ইলিশ খেতে পায়? না পায় না । ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা এখন ইলিশের কেজি। মধ্যবিত্তদেরই নাগাল এর বাইরে ইলিশের দাম, সেখানে নিম্নবিত্তদেরতো খাবার প্রশ্নই ঊঠে না।

আমরা জানি যে শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল, কাঠাল জাতীয় ফল এবং ইলিশ জাতীয় মাছ। যে কোনো দেশের জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল ইত্যাদি বাছাই করার আগে কিছু বিষয় খুব ভালো করে দেখা হয়। জাতীয় ফুল, ফল ইত্যাদি নির্বাচন হচ্ছে, সে দেশে সেই জিনিসটি অনেক বেশি পরিমাণে আছে কি না। অনেক বেশি থাকার অর্থ হলো সেই জিনিসটির সঙ্গে সবাই পরিচিত।

বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। তাই সারা দেশে শাপলা পাওয়া যায়। দেশের আনাচে-কানাচে নদী, খাল-বিল, হাওড়-বাওড় ও পুকুর-ডোবা ছড়িয়ে আছে। আর এখানে সারা বছর প্রচুর শাপলা ফোটে। শাপলা শুধু ফুলই নয়, শাপলা হচ্ছে গরীবের খাদ্য।এসব কারনেই শাপলাকে জাতীয় ফুলের মর্যাদা হয়েছে ।

জাতীয় ফল কাঁঠাল এর ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোয্য । কাঠাল এর ফলন অনেক বেশি হয় আমাদের দেশে। কাঠালের প্রতিটি অংশই ব্যবহারযোগ্য। পাকা কাঁঠাল তো দারুণ সুস্বাদু। কাঁচা কাঁঠালও রান্না করে খাওয়া যায়। কাঁঠালগাছের কাঠও বেশ উন্নতমানের। অন্যান্য ফলের চাইতে কাঠালের দামও অনেক কম। এসব কারনেই কাঠালকে জাতীয় ফলের মর্যাদা হয়েছে।সুত্র ঃ https://www.sciencebee.com

বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশ। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু মাছ। যার ফলে এর কদরও অত্যন্ত বেশি। ইলিশ নোনা পানির মাছ। তবে আমাদের জাতীয় মাছ ইলিশ (Hilsa ilisha) বংশবিস্তারকালে নদীর উজানের দিকে অভিপ্রয়াণ করে থাকে। তাই বাংলাদেশের বৃহৎ নদীসমূহ যথা পদ্মা, যমুনা, মেঘনা ইত্যাদিতে এরা প্রচুর পরিমাণে জেলেদের জালে ধরা পড়ে। ভারতের ফারাক্কা বাঁধ দেয়ার পূর্বে এরা এককালে রাজশাহীসহ গোয়ালন্দ এলাকায় প্রচুর পরিমাণে ধরা পড়তো । সুত্রঃ BdFISH Bangla

জাতীয় শব্দটার সাথে দেখা যাচ্ছে যে, জনসাধারনের ব্যপক সম্পৃক্ততা রয়েছে। আমাদের সাধারন জনগন যদি, শাপলা ফুল, কাঠালকে নাগালের মাঝেই পেতে পারে , তবে জাতীয় মাছ ইলিশকে কেন নাগালের মাঝে পাবে না? কেন দেশের মানুষের চাহিদা না মিটিয়ে , আমাদের জাতীয় মাছ বিদেশে রপ্তানি হবে ? কেন আমরা এই ইস্যূ নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করতে পারব না? শাপলার মতই জাতীয় মাছ ইলিশের টুকরা খাবারের পাতে পাবার অধিকার আমাদের সর্বস্তরের মানুষের আছে। নদী থেকে মাছ শহড়ে আসতে নানারকম রক্ষনাবেক্ষনের খরচ থাকায় শহরে মাছের দাম গ্রামের চাইতে বেশী হতে পারে, কিন্ত ইলিশের দাম সর্বত্রই অত্যন্ত চড়া। কারন জেলেদের জাল থেকেই বেশিরভাগ ইলিশই চলে যায় রপ্তানীকারকদের কন্টেইনারে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

নাহল তরকারি বলেছেন: ইলিশ মাছ আমার পছন্দ না। এই মাছে অনেক কাটা। ২০০০ সালে আমার বয়স যখন পাঁচ তখন থেকে ইলিশ এর স্বাদ আমি বুঝি। তখন ইলিশ মাছ বাজি করলে, গন্ধের ঠেলায় জ্বিবে জ্বল আইতো। এখন কি আর সেই স্বাদ আছে?

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: পছন্দ না হলে একদিন দিয়ে ভালই। দাম যে চড়া, পছন্দ হলেও খাওয়ার উপায় নাই।

২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: পোস্টের বিষয়বস্তু যুক্তি সংগত, তাই সর্বান্তকরণে সমর্থন করি। প্রথমত, জেলেরা যত ইলিশ মাছ শিকার করে তার চাইতে বহুগুণ ইলিশ মাছ ভারতীয় চোর জেলেরা শিকার করে নিয়ে যায়- যাতে..... প্রচ্ছন্ন সহযোগিতা পায় চোরেরা। দ্বিতীয়ত, কাগজে কলমে রপ্তানি যদি রপ্তানি হয় এক হাজার টন, আড়ালে চলে যায় তার তিন গুণ! এগুলো ওপেন সিক্রেট।

আর একটা কথা, যে দেশের মানুষের জাতীয় কোনো পোশাক নাই, সে দেশের জাতীয় ফল ফুল মাছ সঠিক হলেও জাতীয় পাখি দোয়েল হওয়ার কোনো যুক্তি নাই।

পোস্টে প্লাস।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই ইস্যূতে বেশিরভাগ মানুষই কথাই বলতে চায় না, আর আপনি যেসব বলেছেন তা ওপেন সিক্রেট হলেও বেশিরভাগ মানুষই মুখে কুলুপ এটে থাকে। ইলিশ কোন দেশে রপ্তানি হয় বা চোরাই পথে যায় জানতে চাই না। ভারতে যায় না অন্য কোন দেশে রপ্তানি হইয় তাও জানতে চাই না। চাই এই ইস্যূতে মানুষ কথা বলুক। কেন জাতীয় মাছের দাম এত চড়া হবে ? কেন ব্যপকহারে ইলিশ রপ্তানির পক্ষে অবান্তর যুক্তি শুনতে হবে আমাদের? কেন জাতীয় মাছকে বিপন্ন প্রজাতির এক মাছ বলে মনে হবে আমাদের কাছে ?

৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০১

আরোগ্য বলেছেন: পোস্টের শিরোনাম টা দারুণ। কয়দিন আগে আমি আর নানু এই বিজ্ঞাপনের স্মৃতিচারণ করছিলাম। প্রায় ৯৫বছর হলেও এখনও ডায়লগটা মনে আছে। খাদ্য হিসেবে তিনটাই আমার খুব প্রিয়। শাপলার ডগা দিয়ে ইলিশ খুব সুস্বাদু।

কাঁঠাল আর শাপলা সহজলভ্য বিধায় বর্তমান জেনারেশনের কাছে এগুলোর কদরও কম। ইলিশ নিয়ে তো ভালো রাজনীতি হয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। সুপারশপে যেগুলো পাওয়া যায় তা অনেক দিন পুরনো আর দাম খুব বেশি।

আমরা খুব দয়ালু জাতি তাই নিজেরা কম খেয়ে প্রতিবেশীর মুখে তুলে দেই। :P

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ৯৫ সাল কি? আরো আগের মনে হয় বিজ্ঞাপনটা। শাপলার ডগা দিয়ে ইলিশ কখনো খাইনি। ভাজা ইলিশ আমার কাছে বেস্ট। এছাড়া শর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশও অসাধারন। বৃষ্টি মানেই ছিল বাসায় মায়ের হাতে খিচুরি , ইলিশ ভাজা ও বেগুন ভাজা। ইলিশের স্বাদ এখন ভুলতে বসেছে সবাই

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: লাগাম ছাড়া রপ্তানির কারণে ইলিশ মাছ এখন গরীবের নাগালের বাইরে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: মধ্যবিত্তেরই নাগালের বাইরে, গরীবেরতো প্রশ্নই উঠে না। ১৫০০ - ২০০০ টাকা কেজি দিয়ে কিনে একদিন ইলিশ মাছ খেলে মাসের শেষের কটা দিন উপোষ করতে হবে সাধারন মানুষকে।

৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৬

জগতারন বলেছেন:
আমার ছোট্ট কালের একটি বিজ্ঞাপন-এর কথা এখনও মনে আছে;
১৯৬৯ সালের একটি বিজ্ঞাপনঃ

"শোনেন রাজা, শোনেন রানী
শোনেন বলি ঘোটনা-
যে খেয়েছে 'ইস্পাহানী' সে কখনও ভোলেনা,
'ইস্পাহানী' সবার সেরা, 'ইস্পাহানী' চা"

(আমার এ মন্তব্য অপ্রাসঙ্গিক হলে; ক্ষমাপ্রার্থী)

এই বিজ্ঞাপনটির কথা আমার এখনও মনে আছে।
যদিও আমি তখন কোনদিন চা দেখিও নাই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার জন্মের আগের , তাই দেখিনি এই বিজ্ঞাপন। আগেকার বিজ্ঞাপনগুলো খুব সহজ, সাবলীল ও জনসাধারনের সাথে সম্পৃক্ত ছিল।

৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৬

স্বদেশ১ বলেছেন: ভাদাদের কাছে দাদাদের স্বার্থ আগে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: মুল বিষয় সবারই জানা , কিন্ত জনমত তৈরীর দ্বায়িত্ব আমাদের । নিজ দেশের চাহিদা না মিটিয়ে এভাবে গনহারে ইলিশ রপ্তানি কোনভাবেই আইনসম্মত হতে পারে না।

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


যারা জাতীয় করেছে, উনারা তখনও ইলিশ খেতে পারতো, এখনো পারে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: ইলিশের দাম আগে কখনই এত বেশি ছিল না।

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩৭

বিটপি বলেছেন: আপনার শর্ত অনুযায়ী দোয়েলকে জাতীয় পাখি বা বাঘকে জাতীয় পশু বানানো ঠিক হয়নি। এ দুটোই বাংলাদেশে খুব রেয়ার।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: দোয়েল নিয়ে বিতর্ক আছে কিন্ত রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর সংখ্যা বাংলাদেশে ভারতের পরেই। একটি দেশের আয়তন অনুসারে এই সংখ্যাটা যথেষ্ঠই বেশি।

৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৬

সোহানী বলেছেন: ইলিশ নিয়ে রাজনীতির শেষ নেই। কিন্তু কি করা। ইলিশের ডিম পাড়া সিজনে আমরা সব মেরে সাফা করি। কিভাবে বাড়বে। সব বাদ দিয়ে আগে ইলিশের বৃদ্ধির দিকে নজর দিতে হবে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিগত দশ বছরে ইলিশের উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুন। ২০০৮-২০০৯ অর্থবছরে দেশে ইলিশের উৎপাদন ছিল ২ লাখ ৯৯ হাজার মেট্রিক টন। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন। এই সময়ে উৎপাদন বেড়েছে ২ লাখ ৫১ হাজার মেট্রিক টন বা ১ দশমিক ৮৩ গুণ । মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, দেশের মৎস্য খাতে আমূল পরিবর্তন এসেছে। এর অন্যতম প্রধান কারণ সরকার প্রধানের সর্বোচ্চ গুরুত্ব ও পৃষ্ঠপোষকতা। সরকার গৃহীত নানান পদক্ষেপের কারণে ইলিশের আকার বৃদ্ধি পেয়েছে। সুত্র ঃ আজকের পত্রিকা

ইলিশের সরবরাহ এখন বিপুল , কিন্ত তারপরেও দাম জনসাধারনের নাগালের বাইরে।

১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ইলিশের দাম সিন্ডিকেট করে বাড়ানো হয়। এই সিন্ডিকেটদের বসবাস ঢাকাতেই তারাই ঠিক করে দেয় কতো দাম হবে। জীবনে ইলিশ কেজি দরে কিনি নাই এখিন সেই ইলিশ কেজি দরে কিনতে হয়। বাংলাদেশের নদী ও সমুদ্রে যতো ইলিশ হয় এতে এর দাম এমন হবার কথাই না।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: যে পরিমান ইলিশ এখন উৎপাদন হয় দেশে , তাতে ইলিশের দাম অনেক কম হবার কথা । সিন্ডিকেট বাজী, নিজ দেশের চাহিদা না মিটিয়ে অন্য দেশে রপ্তানি ইত্যাদি কারনে জাতীয় মাছ এখন ধরা ছোয়ার উর্ধে উঠে গেছে।

১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৯

ইমরান আশফাক বলেছেন: আগে মাছ সংরক্ষনের জন্য ফ্রিজ, ডিপ ফ্রিজ বা বরফ অত টা সহজলভ্য ছিল না। এইজন্য মাছ বিক্রির তাড়া ছিল জেলেদের ও মাছ ব্যাপারীদের আর আমরাও কম দামে ইলিশ খেতে পারতাম। কিন্তু এখন ইলিশ সংরক্ষনের জন্য হিমাগার ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি পাওয়ায় মাছ ব্যাপারীদের মাছ বিক্রি করার অত তাড়া নেই। সুতরং এখন ওদের ইচ্ছা মত দামেই আমরা ইলিশ কিনতে বাধ্য হচ্ছি।

১২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৯

সোনালি কাবিন বলেছেন: আহা! নস্টালজিক করে দিলেন।

১৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মৌ-নোবেলের বিজ্ঞাপনগুলো ভালো লাগত বেশি।

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

খায়রুল আহসান বলেছেন: আগে এক সময় (এমনকি ৯০ সালের দিকেও) ইলিশ মা্ছ আর গরুর মাংস দিয়ে নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা অতিথি আপ্যায়ন করতো। এখন দুটোই তাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:১৮

অপ্‌সরা বলেছেন: ভাবছি আমার জানা ইলিশের ১৬ পদের রেসিপি নিয়ে একটা পোস্ট লিখবো।

অনেকদিন রেসিপি লেখা হয় না.....

১৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

বীরশ্রী বলেছেন:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.