০১ লা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪২

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক যেসব কারনগুলো তুলে ধরেছেন , তাতেতো এটা পরিষ্কার যে বিল্ডিংটা আগে থেকেই মৃত্যূকুপ হয়েছিল। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার কারন হচ্ছে সিড়িতে রাখা সিলিন্ডার। নাশকতার আশংকার কথাতো কেউ বলেনি। তবে ব্যর্থতা ধামাচাপা দিতে নাশকতার কাহিনী নিয়ে হাজির হলে অবাক হব না !!

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১২

ঢাবিয়ান বলেছেন: আসলেই জানা নাই। বুয়েটের যে ছেলেটা মারা গেছে সে নাকি বলেছিল যে , বাচঁতে হলে এই দেশ ছাড়তে হবে। নাহয় আগুনে পুড়ে বা সড়ক দুর্ঘটনায় মরতে হবে!!

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ্মুল বিষয় হচ্ছে জবাবদিহিতা। এই যে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক কথাগুলো বললেন , এসব কথা বলা কি তার সাজে ? কেন এই ভবনে সেফটি প্ল্যান নেই? কেন ফায়ার এক্সটিংগুশার নেই? কেন পর্যাপ্ত জানালা নেই ? এইসব দেখভাল করার দ্বায়িত্ব কার ? রেস্টুরেন্টগুলো যদি আইন না মানে , তাহলে কেন এখন পর্যন্ত তাদেরকে গ্রেফতার করা হচ্ছে না ? কেন তাদের লাইসেন্স অবিলম্বে বাতিল করা হচ্ছে না ? আইন প্রয়োগের বাস্তবায়ন না হলে এই জাতীয় হত্যাকান্ড চলবেই।

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২২

ঢাবিয়ান বলেছেন: রেস্টূরেন্টগুলোর মালিক যে চুরান্ত লোভী ও অসৎ তাতো বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে বাংলাদেশ বলেই তারা এভাবে এতগুলো মানুষ মেরেও পার পেয়ে যাচ্ছে।

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: টাকা দিয়ে এই দেশে সবই ম্যানেজ করা যায়। অপরাধ করে যদি কোন শাস্তি ভোগ না করতে হয় তবেতো অপরাধিরা এর সুযোগ নেবেই।

০১ লা মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপনার সাথে। ঢাকা শহর ভয়ঙ্করভাবে অপরিকল্পিত। সড়ক , বিল্ডিং সব একেকটা মৃত্যূকুপ ।

০২ রা মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: সড়ক দূর্ঘটনার পর জানা যায় ড্রাইভারের লাইসেন্স ছিলো না
ভুল চিকিৎসার পর জানা যায় ক্লিনিকের লাইসেন্স ছিলো না বা ডাক্তার ভুয়া
আগুন লাগার পর জানা যায় ভবনে সেফটি প্ল্যান ছিল না

কারন -- এই সব ভয়াবহ দুর্নীতিগুলো ম্যানেজ করা হয় টাকার মাধ্যমে !!

০২ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিদেশে গিয়াও লাভ নাই। নিজ দেশে বেড়াতে যেতেই হবে। বেইলি রোডের অগ্নিকান্ডে ইতালি প্রবাসী পুরো পরিবার পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। কোন বিল্ডিং যে মৃত্যূকুপ হয়ে আছে কে জানে !

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:০৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক নিজ মুখে বেইলি রোডের রেস্টুরেন্টগুলোতে যেসব অব্যবস্থাপনার কথা বলেছে , সেইসব অব্যবস্থাপনার সাথে যুক্ত রেস্টূরেন্ট মালিক , ভবনের মালিক কাউকেই কোন শাস্তির মুখোমুখি হতে আমরা দেখিনি। লোকমুখে শুনতে পেলাম তাদেরকেতো আর এমনি এমনি ছেড়ে দেয়া হয়নি । বিড়া্ট লেনদেনের মাধ্যমেই ছাড়া হয়েছ!!! এই হচ্ছে এই দেশের অবস্থা!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: পুরোপুরি একমত আপু। এই ধরনের ক্রাইগুলোতে বরং অসৎ আইন শৃংখলা বাহিনীর বিড়াট রোজগারের সুযোগ হয়!!