![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পথে প্রেম, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমার কলম চলবেই
দেশী এবং বিদেশী সকল ষঁড়যন্ত্র পায়ে মাড়িয়ে এক দূর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। সকল বাধাঁ অতিক্রম করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এক অপ্রতিরোধ্য গতিতে। আমাদের ক্রিকেটার তাসনিমের মতো একদল উইকেট ফেলছে আর সাকিব- তামিমের মতো প্রকাশ্যে চার-ছয় একাত্তর ঘটাচ্ছে। গণতন্ত্র রক্ষার নামে আজ যে পাওয়ার পলিটিক্স ম্যাচের আবিস্কার হয়েছে তা শুধু আজ জয় বাংলা আর পেট্রোল বোমার মাঝেই সীমাবদ্ধ নয়। ইতিমধ্য পাকিস্তানকেও পাক-পবিত্র করার কাজে ব্যস্ত স্বয়ং আম্পায়ার। ৫- ই জানুয়ারি ও পরবর্তী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের খবর আমরা সকলেই জানি। কি বলবো? ইলেকশন? নাকি জয় বাংলার সিলেকশন ? আর কয়েকদিন বাদেই আবারও নির্বাচন হবে। কি ঘটতে যাচ্ছে তা কমবেশি সকলেরই অজানা নয়। তবে, নির্বাচনের নামে আপনারা স্কুল পোড়ানো বন্ধ করুন।
মহল্লার নেড়ি কুকুর যেমন আগন্তুক কুকুরকে লেজ উঁচিয়ে পাগলা ধাওয়া করে ঠিক তেমনি এক দূর্দান্ত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। জামায়াত- শিবির ধর্মের নাম ব্যাবহার করে যে ধ্বংসাত্মক ব্যবসায় মেতে উঠেছে তা এখনি রুখতে না পারলে আমাদের দেশেরও আফগানিস্তান-পাকিস্তানের মত পরিণতি নিকটবর্তী। ন্যাটোর বিপরীতে রাশিয়া- চীন- পাকিস্তান ইতিমধ্য নতুন জোট গঠন সম্পূর্ণ করেছে। যার পিছনে খোদ মার্কিন। তবে কি ন্যাটো জোটের সাথে রাশিয়ার যুদ্ধ আসন্ন?
ন্যায়নীতির মানুষ চাই,
সৎ লোকের শাসন চাই,
ইসলামী রাষ্ট্র চাই,
শরিয়াহ ভিত্তিক সুদ খাই।
ইসলামী ব্যাংকের সুদ হালাল, এটা জামায়াত- শিবিরের সদ্য নাযিলপ্রাপ্ত হাদিস। বাঙ্গালী মুসলিমদের এই ধরমান্ধতার বলয় ভাঙ্গতে না পারলে জয় বাংলা বাংলাস্তান-ই হবে। বাঙ্গালীদের অবস্থা আজ মায়ে খেদানো বাপে তাড়ানোর মত। সঠিক নেতৃতের বড়ই মঙ্গা চলছে। চর দখলের মতই আজ মুক্তচিন্তা দখল করা হচ্ছে, রোধ করা হচ্ছে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। আজ চরম লাঞ্চনার শিকার শুভ ও শ্রেয়বোধের মানুষ। হুমকির মুখে শিক্ষা-সংস্কিতি-সাহিত্য-মুক্তচিন্তা। বেওয়ারিশ লাশের মত পরে থাকতে হয় শুভ বুদ্ধির মানুষগুলুকে।
জঙ্গিবাদ- মার্কিনীবাদ- স্বৈরতন্ত্রবাদ এই তিনের ঘুণে মানবধিকার আজ শ্মশান ঘাটে।
আজ দাড়ি রাখলেই জামায়াত-শিবির বলা হয়। কিন্তু, কেন?
আজ জামায়াত শিবির- জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লিখলেই তাকে নাস্তিক বলা হয়? কিন্তু, কেন?
ব্লগার! এই শব্দটা শুনলেই অনেকে বলে বসে ওরা তো নাস্তিক। কিন্তু, কেন?
প্রথমতঃ বাংলাদেশের মুসুল্লিরা শতভাগ ধর্ম পালন না করলেও তারা ধর্ম রক্ষার জন্য জান কুরবান করতে প্রস্তুত। যার ফলে ধর্মের প্রতি বাঙ্গালিরা কুতক্তি সহ্য করতে পারে না। এর প্রধান কারণ হল- ধর্মান্ধতা। তারা দাবি করে মুসলমান আবার সুদও খায় টান টান। এর পিছনে জামায়াত- শিবিরের কৌশল অত্তান্ত ভুমিকা রেখেছে।
দিতিয়তঃ মার্কিনীবাদের অনুদানে, অনুগ্রহে ক্ষমতায় বসতে পা চাটাতেও লজ্জা করেনা আমাদের ডলার ভাই- কিলার ভাই। যার জলন্ত প্রমাণ- টিকফা চুক্তি।
তৃতীয়তোঃ স্বৈরতন্ত্রবাদের নীল-বিল এর নকশা সবাই জানে। যে যতবার ক্ষমতায় এসেছে সে ততবারই গদিটা ছাড়তে স্ট্রোক করেছেন। গাদ্দাফির পরিণতি এখনও আমরা ভুলিনি।
রগকাটা- পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়ে মারা, ব্লগার হত্যা ইসলামের অংশ হতে পারে না । জনতার ভোটে ক্ষমতায় না গিয়ে কৌশল অবলম্বন করে গনতন্ত্র রক্ষা করা যায় না। গোলাপি বেগমের কথা এর কি বলবো?
যা হোক, আপনারা স্কুল পোড়ানো বন্ধ করুন। তা না হলে জনতা একদিন আপনাদের পোড়াবে। আবারও অপেক্ষাই জনতা একটি ৭-ই মার্চের। অপেক্ষাই আগামি নির্বাচনের।
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: নির্বাচনের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা ঠিক না। আমরা জানি এই কথা ভাইয়া। কিন্তু, রাজনীতিবিদরা মনে হয় এই কথা পড়ে নাই। অবশ্য স্কুলে যদি তারা যেতো তবেই তো পরতে পারত। ওরা তো স্কুল ফাঁকি দিয়ে ফিদার খেত। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
প্রামানিক বলেছেন: নির্বাচনের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা ঠিক না।