![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কদিন কয়েক আগে ডাক্তারদের আচরন নিয়ে একটা মন্তব্য করে গালি শুনতে হয়েছিল, দুজন ডাক্তার পারলে হয়তো মেরেই বসতেন.........
কোন আলগা মন্তব্য নয়, শুধু আজকের দুটো ঘটনা জানাতে চাই, নইলে তানারা আবার আমাকে খুজতে পারেন
ঢামেকে হাতাহাতি, চিকিৎসা সেবা বন্ধ
Click This Link
বারডেমে অবহেলায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগে হাতাহাতি
Click This Link
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৬
ধুমধাম বলেছেন: আপনারা যা বলেন তাই সই! লিফটে যা যা হলো সব তাহলে ঠিকই আছে !?
২| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঘটনা কি?
ডাক্তাররা কি রংবাজ হইয়া গেল নাকি
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
ধুমধাম বলেছেন: ভালো খারাপ সবজায়গাতেই আছে, কিন্ত উনারা তা মানতে রাজি নন। উনাদের বক্তব্য হলো, তেনারা ফেরেশতা !
৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
হেডস্যার বলেছেন:
অনতিবলম্বে ডাক্তারদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্র সরবরাহ করা দরকার....ওনারা হাতাহাতি করতে গিয়ে আহত হচ্ছে।
আর সব সরকারী হাসপাতাল ডাক্তারদের বাপ দাদার সম্পত্তি হিসাবে লিখে দেয়া হোক....যখন ইচ্ছা ওনারা চিকিৎসা করবে, যখন ইচ্ছা বন্ধ রাখবে।
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
ধুমধাম বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
অনতিবলম্বে ডাক্তারদের নিরাপত্তার জন্য অস্ত্র সরবরাহ করা দরকার....ওনারা হাতাহাতি করতে গিয়ে আহত হচ্ছে।
আহারে ! আইন করা হোক উনারা হাতাতে চাইলে সবাইকে হাত গুটিয়ে বসে থাকতে হবে। পাল্টা কিছু চলবে না !
৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
ধুমধাম বলেছেন: তোর মাকে ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেললে টের পাবি’
Click This Link
৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০৮
আরাফআহনাফ বলেছেন: খালি চাইয়া রই......।
০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
ধুমধাম বলেছেন: আর করার বুঝি কিছুই নাই!
৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৮
তাসজিদ বলেছেন: ভাইরে, দুঃখের কথা কি বলিব। দুই ডাক্তার আমাকে ব্লক মেরেছে। অপরাধঃ তাদের ডাকাত বলেছিলাম।
আরে ডাকাতকে ডাকাত না বলে কি সাধু বলব। ??????????????
০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
ধুমধাম বলেছেন: ইতর শ্রেণীর দুইটা আমাকেও গালিগালাজ করে গেছিল
৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
মুহাই বলেছেন: আপ্নি খুব খ্রাপo_O
০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
ধুমধাম বলেছেন: হ ভাই, এখন যুগ বদলে গেছে
৮| ০৮ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
তাসজিদ বলেছেন: শ্রেনিটাই বদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
রিফাত ২০১০ বলেছেন: সাংবাদিক মানেই হলুদ। আপনি ইত্তেফাক পত্রিকার যে লিঙ্ক দিয়েছেন সেখানে দেখলাম লিফটে উঠা নিয়ে ভেজাল।
আপনার জানা উচিৎ সরকারী হসপিটালের লিফট গুলো শুধুমাত্র রোগীদের জন্য রোগীর এটেন্ডেন্স এর জন্য নয়। লিফট গুলো হাসপাতালের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র উঠা নামার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়। সরকারী হাসপাতালের লিফট গুলো সবসময় ব্যস্ত থাকে।
এটেন্ডেসকে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে হবে। ইভেন কর্তব্যরত ইন্টার্ন ও প্রধান ডাক্তাররাও অনেক সিঁড়ি ব্যাবহার করেন।
কোন রোগীর এটেন্ডেনস যদি লিফটে উঠার জন্য মাস্তানি করে তাদের শুধু হাতাহাতি নয় হসপিটালে ঢুকতে না দেওয়া উচিত।
যদি নবাব টাইপ এটেন্ডেন্সরা সিড়ি ব্যবহার না করেন তাহলে তাদের উচিত ক্লিনিকে যাওয়া। ক্লিনিকে ১ মাসে ২ লক্ষ টাকা বিল দিলে শুধু লিফট না এসির বাতাস খেয়ে মনোরম পরিবেশে থাকতে পারবে।
ক্লিনিকে না গিয়ে টাকা বাঁচাতে মেডিকেলে আসবা আবার ইমারজেন্সি রোগীর জন্য ব্যবহৃত লিফট ব্যবহার করার আবদার করবা! ব্যবহার করতে না দিলে হাতাহাতি করবা! শখ কতো!