নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বোকা

ডিজিটাল বোকা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিদ্রোহ --- শান্তির জন্য ৪ জন তরুণের আন্দোলন কর্মসুচি , সবাইকে পড়ে দেখার অনুরোধ করছি।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৫

সংক্ষেপে আন্দোলন কর্মসুচিঃ



১ম দশ (১০) দিন (১৯ জানুয়ারি’১৪পর্যন্ত): দাবীসমূহ পালন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন, প্রচারণা, এবং অনশন।



১১তম দিন (২০ জানুয়ারি’১৪): (আমাদের দাবীসমূহ পালন না করা হলে) গণ আন্দোলন শুরু।



১২তম (২১ জানুয়ারি’১৪): ১১তম দিনে সাড়া না দিলে, গণ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের সাড়া পাওয়ার অপেক্ষা।



১৩তম দিন (২২ জানুয়ারি’১৪): অপেক্ষার অবসান; (গণআন্দোলনেও সাড়া না পেলে) আমরণ অনশন শুরু।



** আন্দোলনের যেকোন পর্যায়ে যেকোন ধরনের বাধা আসলে ওই অবস্থাতেই আমরা আমরন অনশন শুরু করব ।



** আমাদের দেখে উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন করে কাউকে অনশন না করার বিনীত অনুরোধ করছি। আমরা জীবন বাঁচাতে এসেছি, জীবন নিতে নয়। গণআন্দোলনে অংশগ্রহন করার মাধ্যমেই আপনি দেশের সর্বোচ্চ সেবা করতে পারবেন। ৪ জনের মৃত্যুর মাধ্যমে যদি পরিবর্তন না আসে তাহলে ৪ হাজারেও আসবে না।



** সকল রাজনৈতিক দলকে আমরা সর্বোচ্চ হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, গণআন্দোলন অথবা আমাদের “মৃত্যুকে” ব্যাবহার করে যে কোন দলের ফায়দা লোটার ঘৃণ্য চেষ্টা দেখলে তৎক্ষনাত আমরা “আমরন অনশন” শুরু করব। আমাদেরকে নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করবেন না নাহলে “জীবন দিয়ে” আপনাদের রাজনীতি চিরতরে শেষ করে যাব। জীবনের মায়া যেখানে ত্যাগ করেছি সেখানে আমাদের হারাবার আর কিছুই নেই।



=============================================

সকল রাজনৈতিক দলের প্রতি তাদের দৃষ্টিভঙ্গিঃ

--------------------------------------------------------------------

বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অগ্রণী ভুমিকা পালনকারী এই দলটির কাছে বাংলাদেশের মানুষের প্রত্যাশা ছিল আকাশচুম্বী। বিগত ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়লাভই তার প্রমান। তাদের পাঁচ বছরের শাসনামলে কিছু ভাল কাজ করলেও নানা কারনে বারবার তারা বিতর্কিতও হয়েছেন। হারিয়েছেন দেশের মানুষের আস্থা।



বর্তমানে যে রাজনৈতিক সংকট তৈরি হয়েছে তাতে মূলত বিএনপি-জামায়াত জোট প্রত্যক্ষভাবে দায়ী হলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগের দায়ও কোন অংশে কম নয়। বরং দলটি এই সংকটকে ঘনীভূত করার জন্য সমানভাবেই দায়ী। বিএনপি-জামায়াত জোট এই ধরনের সহিংস পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে তা ধারণা করতে পেরেও আওয়ামীলীগ উদাসিনতার পরিচয় দেয় এবং সংকট সমাধান না করে দায়সারা ও লোক দেখানো পদক্ষেপ গ্রহন করে।



তাদের রাজনৈতিক গোঁয়ার্তুমির কারনে এই সহিংস পরিস্থিতি আরও বাড়তে থাকে এবং দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তা নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায়। এই ধরণের কপটতাপূর্ণ আচরণের জন্য আজ পর্যন্ত সংকট সমাধান হওয়ার পরিবর্তে তা দীর্ঘস্থায়ী সংকটে পরিনত হয়েছে। এবং, প্রাণ হারাচ্ছে অসহায় মানুষ। সরকারের নির্দেশ পালন করতে গিয়ে পুলিশ সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যাপক হারে হামলার স্বীকার হতে থাকে। ক্ষমতাশীন দল হিসেবে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করতে তারা চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। জনগণকে নির্মমভাবে “গিনিপিগ” হিসেবে ব্যবহার করে বিরোধীদলকে রাজনৈতিক ভাবে কোণঠাসা করে ফেলার জন্য, সহিংসতা কমানোর তেমন কোন কার্যকর পদক্ষেপ তারা নেননি।



এখন দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় লাভ করে আবার সরকার গঠন করতে যাচ্ছে দলটি। এটা নিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার কোন সুযোগ নেই। বহু মানুষের রক্ত, বহু মানুষের লাশ, বহু মানুষের পোড়া শরীরের গন্ধ মেখে তারা আবার ক্ষমতায় গিয়েছেন। এখন সময় হয়েছে এইসব জিনিসের মূল্য শোধ করার। কারন, তারা এই সহিংস পরিস্থিতির জন্য পরোক্ষভাবে দায়ী। যদিও আমরা জানি মানুষের জীবনের মূল্য কারো পক্ষে শোধ করা সম্ভব নয়।



আর এই জন্যই জাতি হয়ত কোনদিনই তাদের ক্ষমা করতে পারবে না।



**আমাদের দৃষ্টিতেঃ



জাতির জনকের আদর্শে বিশ্বাসী এই দলটি বর্তমানে বাংলদেশের জনগনের কাছে “নির্লজ্জ” “সর্বগ্রাসী” দলে পরিণত হয়েছে।

----------------------------------------------------------------

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)

মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবিতদের মধ্যে সর্বোচ্চ খেতাবপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধার গঠিত দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দল বিএনপি। তাদের প্রতিও মানুষের ছিল অনেক উচ্চাকাঙ্ক্ষা। কিন্তু পরবর্তীতে দলের প্রতিষ্ঠাতার আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার দেশবিরোধীদের রাজনৈতিক অংশীদার হিসেবে গ্রহণ করে, যা দেশের অনেক মানুষকেই আহত করে।



তারা সর্বশেষ ২০০১ সালের অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করে। কিন্তু তারা তাদের শাসনামলে বেশকিছু বিতর্কিত কাজ করে জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। যার প্রতিফলন ঘটে ২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফলে।



বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে যেখানে তাদের “রাজনৈতিক কূটকৌশলের” মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার কথা সেখানে তারা “সহিংসতার পথ” বেছে নেয়। রাজনৈতিক সমাধানের উদ্দেশ্যে তাদেরকে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। বরং বিভিন্ন সময়ে জামায়াতের সহিংস আচরণকে উৎসাহিত করে এবং শেষ পর্যন্ত নিজেরাও সহিংস হয়ে উঠে। আওয়ামীলীগের বিতর্কিত লগি-বৈঠা আন্দোলনের ন্যায় তারা শেষ পর্যন্ত মাঠে না এলেও দা-কুড়াল হাতে নিয়ে আন্দোলনের হুমকি দেয়। আজকের দিন পর্যন্ত তাদের ঘোষিত কর্মসূচির কারনেই প্রতিদিন আগুনে পুড়ছে মানুষ, বাড়ছে হতাহতের সংখ্যা। প্রতিনিয়ত এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে।



অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছে যে, বিএনপি’র কোন কর্মসূচির ঘোষণা মানেই কয়েকজন অসহায় মানুষের মৃত্যু নিশ্চিত হওয়া।



আমরা হতাশ হয়ে লক্ষ করেছি যে তারা সর্বদা মুখে শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের কথা বললেও শেষ পর্যন্ত তাদের কোন কর্মসূচিই শান্তিপূর্ণ উপায়ে শেষ হয়নি। প্রতিদিনই দেশের কোন না কোন প্রান্তে কেউ না কেউ লাশ হয়ে ঘরে ফিরছেন এবং অনেকেই দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ছটফট করছেন।



তথাকথিত “গণতন্ত্রকে রক্ষা” করার কথা বলে তারা মানবাধিকার কে ভূলুণ্ঠিত করছে।



সর্বশেষে বলতে হয়, বিরোধীদলের প্রতি মানুষের যে স্বাভাবিক সহমরমিতা থাকে তা কাজে লাগাতে পুরপুরি ব্যর্থ হয়েছে দলটি।ক্ষমতা লোভে মত্ত এই দলটির প্রতি দেশের সাধারন মানুষের এখন আর বিন্দুমাত্র সহমর্মিতা নেই। তার পরিবর্তে, জায়গা করে নিয়েছে তীব্র ঘৃণা ও ক্ষোভ।



**আমাদের দৃষ্টিতেঃ



জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী এই দলটি বর্তমানে বাংলদেশের জনগনের কাছে “রাজনৈতিক হঠকারী” ও “ক্ষমতা লোভে অন্ধ” একটি দলে পরিণত হয়েছে।

--------------------------------------------------------------------

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী

মুক্তিযুদ্ধের সময় সরাসরি স্বাধীনতা বিরোধী অবস্থান নেয়ার কারণে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কার্যত স্বাধীন বাংলাদেশে রাজনীতি করার অধিকার হারিয়ে ফেলে জামায়াতে ইসলামী।



পরবর্তীতে, সময়ের এবং রাজনৈতিক পটভূমির পরিবর্তনের স্রোতে আবার ও বাংলাদেশের রাজনীতিতে আসার পথ খুজে পায় দলটি। ২০০১ সালের অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সাথে তৎকালীন চার দলীয় ঐক্যজোট গঠন করে জয় লাভের মাধ্যমে সরকার ও গঠন করে।



নির্বাচনের ফলাফলের প্রেক্ষিতে এটা বলাই জায় যে, জনগনই তাদের গায়ে ওই পতাকা জড়িয়ে দেয়, ১৯৭১ সালে যেই পতাকার সরাসরি বিরোধিতা করেছিল দলটি। তবে, বাংলাদেশের মূল ধারার রাজনীতিতে ফেরার যে সুযোগটি বাংলাদেশের জনগন তাদেরকে দিয়েছিল, সেই সুযোগটির সদ্বব্যবহার করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে তারা।



বিগত একবছরের রাজনীতি বিশ্লেষণ করলে বলতে হয়, বাংলাদেশে বর্তমানে জামায়াতে ইসলামী এক “আতংক” ও “নির্মমতার” নাম।



সাম্প্রতিক সময়ে ১৯৭১ সালের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তাদের কতিপয় নেতাকে বিচারের মুখোমুখি দাড় করানোকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সহিংসতায় নির্মমভাবে হত্যা করা হয় অসংখ্য সাধারন মানুষকে এবং দেশে তৈরি হয় এক নজির বিহিন অরাজক অবস্থার। এমনকি দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়ার হুমকি পর্যন্ত তারা দিয়েছে।



বিগত কয়েক মাস ধরে, রাজনীতি থেকে হাজার মাইল দূরে থাকা বাংলাদেশের সাধারন মানুষের উপর একের পর এক আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে ইতিহাসের এক কাল অধ্যায়ের সূচনা করেছে দলটি। আওয়ামীলীগের রাজনীতির কাছে ধরাশায়ী হয়ে তারা হয়ে উঠে হিংস্র হায়েনার মত। দেশের ইতিহাসে প্রথম বারের মত কেউ সাধারণ মানুষের জানমালের উপর এতটা হিংস্রভাবে ঝাপিয়ে পড়েছে। বিগত কয়েক দিনে, দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর তারা শুরু করেছে এক ভয়াবহ তাণ্ডবের। তাদের তাণ্ডবের কারণে ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছে কয়েকশ হিন্দু পরিবার।



ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন ইউনিট সহ দেশের অন্যান্য হাসপাতালে গেলে তাদের অবর্ণনীয় নৃশংসতার প্রমান পাওা যায়। এই মুহূর্তেও শুধুমাত্র তাদের কারণে হাসপাতালগুলোতে আহত রোগীদের তীব্র যন্ত্রণার আর্তনাদ আর নিহতদের আত্মীয় স্বজনদের কান্নায় বাতাস ভারি হয়ে আছে।




বাংলাদেশের ইতিহাসের বীভৎসতম ঘটনাবলীর স্রস্টা হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও তাদের ছাত্র সংঘঠন ইসলামী ছাত্রশিবির আজ “ঘৃণা” ও “নৃশংসতার” প্রতীক। মানুষ হত্যার পৈশাচিকতাকে তারা এমন এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র সম্মিলিত নৃশংসতাও তাদের ধারে কাছে নেই।



এক কথায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের বর্ণনা দিতে গেলে এর শেষ খুজে পাওয়া মুশকিল হবে। ২০০১ সালের নির্বাচনে মাধ্যমে বাংলাদেশের দয়ালু এবং মহৎ মানুষেরা তাদেরকে মূলধারার রাজনীতিতে ফিরে আসার যে সুযোগ দিয়েছিল, হিংস্র জন্তুর ন্যায় সেই মানুষদেরই রক্ত ঝরিয়ে তার নির্মম প্রতিদান দিয়েছে দলটি।



**আমাদের দৃষ্টিতেঃ



বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশে জনগনের কাছে আজ “দুধ-কলা দিয়ে পোষা এক কালসাপ”।

--------------------------------------------------------------------

বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি

একজন সাবেক সেনাপ্রধানের গঠিত এ দলটি বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় ছিল টানা ৯ বছর। এজন্য স্বৈরাচারী তকমাও লাগে দলটির গায়ে। রাষ্ট্র ক্ষমতা থেকে সড়ানোর জন্য বাংলাদেশের মানুষকে একসময় রাস্তায়ও নামতে হয়েছিল।



তারপরও অহিংস আচরণের জন্য দলটির প্রতি অনেক মানুষের সহমর্মিতা ছিল। কিন্তু এক সময়ের দোর্দন্ড প্রতাপশালী শাসক হোসেইন মুহাম্মদ এরশাদ আজ মেরুদন্ডহীন এক নেতার নাম।



একদিকে দেশের সাধারণ মানুষের উপর অবর্ণনীয় অত্যাচারের চলছে, অন্যদিকে বর্তমানে জাতীয় পার্টির দায়িত্ব থাকা নেতারা বেহায়া-কাপুরুষের মত রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির এক মহা হাস্যকর হিসাব কষছে। সাধারণ মানুষের উপর অত্যাচারের বিরুদ্ধে একটি নূন্যতম পদক্ষেপও তারা নেয়নি।



জনসাধারণের প্রয়োজনের সময় যে দল জনগনের কথা না ভেবে শুধু লাভ-ক্ষতির চিন্তা করে তাদের উচিত রাজনীতির মাঠ ছেড়ে অন্য কিছু করা।



**আমাদের দৃষ্টিতেঃ

“অতিকায় হস্তি লোপ পাইয়াছে, ক্ষুদ্রকায় তেলাপোকা আজও টিকিয়া আছে।”

--------------------------------------------------------------------

অন্যান্য রাজনৈতিক দলসমূহ

সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আজ আমরা কয়েকজন সাধারণ বাংলাদেশি যে কর্মসূচি দিচ্ছি তা রাজনীতিবিদ হিসেবে আপনাদের কাছ থেকে আসার কথা ছিল। আপনারা তেমন কোন কার্যকর পদক্ষেপ না নিয়ে বড় দলগুলোর সাথে জোট বেধে নিজের অথবা নিজ দলের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যস্ত ছিলেন। ব্যস্ত আছেন।



কোন কোন দল, ও দলের নেতারা বড় দলগুলোর সাথে সামিল না হলেও – “নির্বিচারে সাধারণ মানুষ হত্যা, মানুষের উপর অত্যাচার, নিপীড়ন” রোধ, প্রতিকার বা প্রতিরোধে তথা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের স্বার্থে কার্যত কোন পদক্ষেপ নেননি। অথচ আপনাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা “১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর”। ছিনিয়ে এনেছিলেন লাল-সবুজের পতাকা।



যেহেতু আপনারা জনসাধারনের সেবা করার দায়িত্ব নিয়েছেন অথচ বাংলাদেশের মানুষকে “পুড়িয়ে মারার মত নৃশংস হত্যা, নির্যাতন, অত্যাচার” থেকে বাঁচাতে কোন পদক্ষেপ না নিয়ে এই অন্যায়-অবিচারের প্রশ্রয় দিয়ে গেছেন তাই আপনারাও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের কাছে সমান অপরাধী।



**আমাদের দৃষ্টিতেঃ

“এই রাজনৈতিক দল গুলোর প্রতি করুণা প্রকাশ করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার নেই।”

--------------------------------------------------------------------



তাদের সম্পর্কে আরও জানতে ও আপডেট পেতে

তাদের ওয়েবসাইট http://bidroho.com/

ফেইসবুক পেইজ https://www.facebook.com/Bidroho2014

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪২

নতুন বলেছেন: যতদিন পযন্ত আমাদের দেশের মানুষের দৃস্টভঙ্গী পরিবত`ন না হবে ততদিন পযন্ত এই সব রাজনিতিকরাই দেশের ক্ষমতায় থাকবে....

এই ৪জনের মতন যখন ৪ কোটি মানুষ দেশের জন্য ভাববে তখন ক্ষমতার জোরে কেউই এমন নিযাতন করতে পারবেনা...

২| ০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৮

সিফাত সারা বলেছেন: ওয়েল , শান্তি টা কে ?? :|

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.