নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বেশী সুখী

মনের কোঠরে নিভৃত পদচারনা

দিনান্তে

নতুন প্রজন্মের অন্গীকার।

দিনান্তে › বিস্তারিত পোস্টঃ

মজার খেলনা: রেডিওমিটার

২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

দেখতে একটা কাচের লাইট বাল্বের মত। ভেতরে চারটা পাতলা ফয়েল পাখার মত বসানো। মনে হয় যেন, বাতাসে ঘোরার উইন্ডমিল। আসলে কিন্তু ভেতরটা নিম্মচাপে সিল করা, এয়ারটাইট। ফলে বাইরের বাতাসের সংস্পর্শ নেই।



তবে এর ম্যাজিক দেখা যাবে আলোতে রাখলেই, ঘুরতে শুরু করবে পাখাগুলো। এটা আসলে কোন সাধারন খেলনা নয়, বৈজ্ঞানিক যন্ত্র, যার সাহায্যে আলোর রেডিয়েন্ট উত্তাপশক্তি, বা প্রখরতা পরিমাপ করা হয়।



সূর্যালোকের সামনে রাখলে কেন ঘুরছে পাখা গুলো?



কারন প্রত্যেক পাখার একপাশে কালো রং, আরেক পাশে সাদা রং করা। আমরা জানি, কালো বস্তু, সাদা বস্তু অপেক্ষা বেশি উত্তাপ শোষন করে। তাই সূর্যের আলো যেদিক থেকে আসবে, সেই বরাবর এই যন্ত্রের একটি কালো আর একটি সাদা রং এর পৃষ্ঠতল মুখ করে থাকলেও কালো অংশই বেশি তাপ শোষন করে। আর সেই তাপ প্রবাহিত হয় কালো পৃষ্ঠতলের সামনে অবস্থিত বায়ুর কনাতে। এজন্য কালো অংশের সামনের বায়ুকনা কিছু বেশী উত্তাপ গ্রহন করে অধিকতর তাপমাত্রা অর্জন করে।



এখন বায়ুর তাপমাত্রা বাড়ার বহিপ্রকাশ হল বায়ুকনার দ্রুততর কম্পন। এই দ্রুতগতির কম্পনের ফলে বায়ুকনা একটি পাখার কালো অংশের ওপরই বেশি ধাক্কা দেয়। অনেক বায়ু (অথবা অন্য যেকোন) কনার এই ধাক্কার সমষ্টিগত রূপকেই আমরা বায়ুচাপ হিসেবে চিনি।



ফলে প্রতিটি পাখার কালো পাশ এবং সাদা পাশের ওপর বায়ুচাপের তারতম্য তৈরি হয়। ফলে পাখা গুলো ঘুরতে শুরু করে। আলোর উত্তাপ যত বেশি, পাখার ঘূর্ণনগতিও তত বেশি হবে।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আরেকটু বিস্তারিত হলে ভাল হত।

২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

দিনান্তে বলেছেন: কোন অংশের ব্যাখ্যা প্রয়োজন জানালে চেষ্টা করা যেতে পারে।

২| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

খাটাস বলেছেন: বাহ মজার তো। ভাল একটা জিনিস জানলাম। ধন্যবাদ। :)

২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

দিনান্তে বলেছেন: ধন্যবাদ। আমাদের দেশে এজাতীয় খেলনার একটা দোকান থাকলে মন্দ হত না।

৩| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: দারুনতো +++

৪| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

সুমন কর বলেছেন: বিস্তারিত দরকার ছিল।

৫| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। এই জিনিস ঘরে বানানোর কোন সিস্টেম নাই। :(

২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮

দিনান্তে বলেছেন: পার্টসগুলো অনেক সংবেদনশীল বলে কাজটা কিছুটা দুরহ বলেই মনে হচ্ছে। তবে ৬০০/৭০০ টাকা মূল্যে বিদেশী ওয়েবসাইটে কিনতে পাওয়া যায়।

৬| ২৭ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

হেডস্যার বলেছেন:

৭| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০৮

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম ধন্যবাদ

৮| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫১

উদাস কিশোর বলেছেন: দারুন একটা জিনিস সম্পর্কে জানলাম । ধন্যবাদ

৯| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪৯

এহসান সাবির বলেছেন: জানা থাকলে ওয়েব সাইটের লিংক দেন প্লিজ। ৬০০/৭০০ টাকা হলে একটা কিনবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.