![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতের অমিল হওয়াটা কখনই খারাপ কিছু নয়। মতের অমিল রয়েছে বলেই আলোচনা-সমালোচনার আবির্ভাব ঘটেছে। পৃথিবীর সবাই যদি একই রকম ভাবতো তাহলে পৃথিবীও ঘূর্ণন বন্ধ করে দিত। তবে মতের অমিল যুক্তি দিয়ে খণ্ডানো উচিৎ আর যুক্তি খণ্ডানো সম্ভব না হলে উদারচিত্তে কারো মন্তব্য মেনে নেয়া উচিৎ।
এক
বাংলাদেশী, ভারত, আর পাকিস্তানের তিন র্কমী মদ্যপান করা অবস্থায় সৌদী আরবে ধরা পড়ল!! সৌদী আরবে যেহেতু প্রকাশ্যে মদ্যপানের অপরাধ অত্যন্ত গুরুতর, তাই সেখানে এর শাস্তি হচ্ছে চাবুকের বিশ দোররা বাড়ি।
আরবের শেখ যখন এই তিন কর্মীকে শাস্তির জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছিলেন, তখন শেখ বললেন, "আজ আমার প্রথম বউয়ের জন্মদিন, তাই আমি তোমাদের প্রত্যকেকে চাবুক মারার আগে একটা করে আর্জি জানাবার অনুমতি দিলাম এবং তোমাদের সেই আর্জি মঞ্জুর করা হবে!!"
লাইনের প্রথমে দাঁড়ানো ভারতীয় কর্মী বলল, "শেখ তুমি যদি চাবুক মারার আগে পিঠের সাথে একটা বালিশ বেঁধে দিতে। তার আর্জি মোতাবকে বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১০ টা র্পযন্ত নিল, তারপর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে রক্তাত্ব অবস্থায় তাকে সরানো হলো বিশ দোররার পর!!
এর পরে লাইনে ছিল পাকিস্তানী র্কমী। সে ভারতীয় কর্মীর বেহাল অবস্থা দেখে আর্জি জানাল দু'টো বালিশ বাঁধার। তার আর্জি মোতাবকে ২টা বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১৫ টা র্পযন্ত নিতে পারল, তার পর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে গোঙ্গানো অবস্থায় পাকিস্তানী র্কমীকে সরানো হলো বিশ দোররার পর!!
সবার শেষে লাইনে ছিল বাংলাদেশী কর্মী। সে খুব চুপচাপ ছিল তাই খুশি হয়ে সে কোন কিছু বলার আগেই শেখ বাংলাদেশী র্কমীকে বলল, "তুমি হচ্ছো শান্তশিষ্ট লোক। তাই তুমি ২টা আর্জি রাখতে পার"।
বাংলাদেশী কর্মী খুশীতে গদগদ হয়ে বলল , "হুযুর, আমি নাদানের মতো কাজ করেছি, তাই তুমি আমাকে চাবুকের ২০ দোররা না, ১০০ দোররা মারো!! শেখের চোখ আনন্দে জ্বলজল করে উঠল। বলল, "তার পরের আর্জি??" বাংলাদেশী কর্মী ব্যথায় কুঁকড়ানো পাকিস্তানী কর্মীকে আঙ্গুলের ইশারায় দেখিয়ে বলল, "বালিশ টালিশ না, তুমি ঐ ব্যাটারে (পাকিস্তানী কর্মীকে) আমার পিঠের পেছনে বেঁধে দাও!!!
দুই
আমেরিকায় তখন ভয়ানক মন্দা চলছে। একদিন এক বারে এক লোক ঢুকে বারটেন্ডারকে বললো, 'আজকে এই বারের সবাইকে আমার তরফ থেকে এক পেগ।'
বারটেন্ডার বললো, 'তা ঠিক আছে। কিন্তু এই মন্দার সময় তোমার কাছে এতো টাকা আছে তো...?'
লোকটি একবাণ্ডিল ডলার বের করে দেখালো। বারটেন্ডার অবাক হয়ে গেলো, 'তুমি এতো টাকা কোথায় পেলে?'
লোকটি উত্তর দিলো, 'বাজি ধরা আমার পেশা।'
বারটেন্ডার বললো, ' কিন্তু বাজি মানেই তো ৫০:৫০ চান্স। তাহলে?'
লোকটি বললো, 'ঠিক আছে, চলো ৫০ ডলার বাজি ধরি, আমি আমার ডান চোখে কামড় দিবো।'
বারটেন্ডার রাজি হলো। বাজিকর তখন তার নকল ডান চোখ খুলো কামড়ে দিলো।
বারটেন্ডার বাজিতে হেরে ৫০ ডলার দিয়ে দিলো।
বাজিকর বললো, 'হেরে তোমার মন খুব খারাপ হয়েছে বুঝতে পারছি। চলো তোমাকে আরেকটা চান্স দেই টাকা ফেরত নেবার। এসো বাজি ধরি, আমি আমার বাম চোখে কামড় দিবো।'
বারটেন্ডার খুশি হয়ে উঠলো, 'তোমার ডান চোখ নকল, আবার বারে তুমি দেখে দেখেই ঢুকেছো, তোমার বাম চোখটা তাহলে নকল না। আমি বাজিতে রাজি।'
বাজিকর তখন তার নকল দাঁত খোলে বাম চোখে কামড় দিলো।
'ধুত' - বারটেন্ডার বিরক্ত হয়ে বললো।
'দেখলে, এভাবেই আমি আমার বাজিগুলো জিতি। এবারের ৫০ ডলার আমি তোমার কাছ থেকে নিলাম না। তার বদলে এক বোতল হুইস্কি দাও।'
এক বোতল হুইস্কি নিয়ে বাজিকর চলে গেলো জুয়ার রুমে। প্রায় সারারাত ধরে সে জুয়া খেললো আর হুইস্কির বোতলটা প্রায় খালি করে ফেললো। ভোরের দিকে সে বারটেন্ডারের কাছে এগিয়ে এলো। সে নেশার কারণে ঠিকমতো পা ফেলতে পারছিলো না।
কোনমতে বারের উপর ভর রেখে বাজিকর জড়ানো কণ্ঠে বললো, 'আমি তোমার সাথে শেষ বাজি ধরতে এসেছি। আমি তোমার এই টেবিলের উপর দাঁড়িয়ে তোমার পেছনের একটা খালি হুইস্কির বোতলে প্রস্রাব করে দেখাবো। বাজি ১,০০০ ডলার।'
বারটেন্ডার বাজিকরকে সারারাতই হুইস্কি খেতে দেখেছে। সে নিশ্চিত সে কোনভাবেই এই বাজিতে জিততে পারবে না। তাই সে খুশি মনে রাজি হয়ে গেলো।
বাজিকর টেবিলের উপর উঠে পেছনের একটা হুইস্কির খালি বোতলে পেশাব ফেলার অনেক চেষ্টা করলো কিন্তু সে এমনভাবে কাঁপছিলো যে সে বোতল বাদে আর সব জায়গাতেই পেশাব দিয়ে ভরিয়ে দিলো।
শেষমেষ লজ্জিত কণ্ঠে বললো, 'বারটেন্ডার, আমি পারলাম না।'
বারটেন্ডার খুশিতে লাফ দিয়ে বললে, 'ইয়েস, আমি ১,০০০ ডলার জিতেছি।'
বাজিকর খুশিমনে তাকে ১,০০০ ডলার দিয়ে দিলো। বারটেন্ডার অবাক হয়ে বললো, 'কি ব্যাপার! তুমি এতো সহজে হার স্বীকার করে নিলে?'
বাজিকর বললো, 'জুয়ার রুমের লোকগুলোর সাথে আমার বাজি রয়েছে যে আমি তোমার পুরো বারে প্রস্রাব করবো কিন্তু তুমি হাসবে আর আমাকে মারবে না। ওদের সাথে আমি ৫,০০০ ডলার জিতেছি।'
তিন
এক বৃদ্ধা মহিলা খুব কষ্ট করে ২টি বস্তা টেনে নিয়ে যাচ্ছেন, একটির মুখ খোলা, আরেকটি বন্ধ। খোলা বস্তাটি থেকে ১০০ টাকার নোট উপচে পরছে দুএকটি, কিন্তু সেদিকে তার খেয়াল নেই। এমন সময় এক পুলিশ অফিসার দেখতে পেল তাকে, সে মহিলাটিকে বলল ম্যাডাম, আপনার ব্যাগ থেকে টাকা পড়ে যাচ্ছে।
মহিলা বলল, ধন্যবাদ অফিসার, দেখি আগে বস্তাগুলো রেখে এসে ওগুলো তুলে নিতে হবে, কিন্তু আপনি যদি আমাকে এখনি ঐ টাকাগুলো তুলতে সাহায্য করেন তাহলে এর অর্ধেক আপনাকে আমি দিয়ে দিবো।
পুলিশ অফিসার বলল, তাই নাকি, এর আগে বলুন আপনি এতোগুলো টাকা কোথায় পেলেন, চুরি করেন নি তো?
মহিলা বলল, না না কি যে বলেন, আসলে কি আমার বাগানবাড়ির পেছনে গলফ খেলার মাঠ আছে একটা, অনেক গলফার আছে আমার বাগানের বেড়ার মধ্যে ফুটো দিয়ে হিসু করে দিয়ে যায়। আর এর কারনে দুর্গন্ধ তো হয়ই, সাথে আবার আমার গাছগুলোও মরে যাচ্ছে। তো আমি চিন্তা করলাম কিছু একটা করা দরকার। তখন থেকেই আমি আমার বেড়ার ফুটোর পাশে চুপচাপ বসে থাকি, আর যখনই কেউ হিসু করতে আসে, তখন আমি ওর জিনিষটা চেপে ধরে বলি, "১০০ টাকা দাও, নাহলে কেটে দিবো" এভাবেই এই টাকাগুলো পেয়েছি।
পুলিশ অফিসার বলল, আচ্ছা বুঝলাম, কিন্তু আরেকটা বস্তায় কি? ওটাই বেশী ভারী মনে হচ্ছে.......
মহিলা উত্তর দিলো, সবাই কি আর টাকা দেয়?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
doha057 বলেছেন: লাস্টেরটা অনুদিত, ধন্যবাদ
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৩
উড়োজাহাজ বলেছেন: বাজিকর বললো, 'জুয়ার রুমের লোকগুলোর সাথে আমার বাজি রয়েছে যে আমি তোমার পুরো বারে প্রস্রাব করবো কিন্তু তুমি হাসবে আর আমাকে মারবে না। ওদের সাথে আমি ৫,০০০ ডলার জিতেছি।
হা: হা: হা: সাংঘাতিক হাসির !!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
doha057 বলেছেন:
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
পথহারা সৈকত বলেছেন:
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
doha057 বলেছেন:
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
bakta বলেছেন: .
৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: জোস , জোস, জোস।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
doha057 বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০৪
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: লাস্টের টা জানতাম না । ভালোই