![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩।
দাবী একটাই " রাজাকারের ফাঁসি চাই "। যে আগুন ছড়িয়েছিল ১৬ কোটি হৃদয়ে সে আগুন নিভাতে সবাই ছুটে এলো রাজপথে। কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবীতে উত্তাল সারা দেশ। উত্তাল সকল রাজপথ। একটা ব্লগ পোস্ট, একটা ফেইসবুক ইভেন্ট, হাজার হাজার স্ট্যাটাস থেকেই জন্ম নিলো এক ইতিহাস। " গণজাগরণ মঞ্চ "
এক বছর হয়ে যাচ্ছে জাগরণের। তবু জেগে আছে তারুণ্য। জেগে আছে রাজপথে। সকল রাজাকারের ফাঁসি দিয়েই তবে ঘরে ফিরবে এরা। এরা অস্ত্র চালাতে জানে না, এদের কাছে অস্ত্র নেই। আছে শুধু উদ্যম, দেশের প্রতি ভালোবাসা, রাজাকারের প্রতি ঘৃণা।
রাজারের প্রতি ঘৃণা আর ক্ষোভ থেকেই জন্ম হয় " গণজাগরণ মঞ্চের " আজো এগিয়ে চলেছে...
যে আগুন ছড়িয়েছিল হৃদয়ে...
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ব্লগে প্রতিবাদী পোস্ট, ফেইসবুকে ইভেন্ট, স্ট্যাটাস। ১৬ কোটি বাঙালির স্বপ্নে যেন কেউ একজন চরমভাবে আঘত করে ক্ষতবিক্ষত করে দিলো। এদের কাছে অস্র নেই, এরা অস্র কীভাবে চালাতে হয় জানেনা। কিন্তু সেই মনের আগুনে বেড়িয়েছিল রাজপথে। কিন্তু আর ফিরে যায়নি। রাজাকারের ফাঁসি দিয়েই ফিরবে। নির্ঘুম রাত কাটে। রাত কাটে শাহবাগে।
কীভাবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে শাহবাগে এসেছিল তা সারা বিশ্ব দেখেছে। সাথে সাথে সারা দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে। বাংলার আকাশে বাতাশে এমনকি মোবাইলের রিংটোনেরও একটাই দাবী, একটা স্লোগান " ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই "
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ৪:০১ মিনিটে বাঙালি দেখিয়ে দিয়েছিল নীরবতা কাকে বলে। ৪:০১ মিনিট থেকে ৪:০৩ মিনিট। সারা বাংলার প্রতিটি মানুষ ছিল নীরব। ব্যাংক, স্কুল, কলেজ, ভার্সিটি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, রাজপথে সবাই এক সাথে নীরব। যে যেখানে ছিল সেখানে দাড়িয়েই দাবী জানালো রাজাকারের ফাঁসির দাবী।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। ভালোবাসা দিবসে ভালোবাসা ছিল দেশের জন্য। অগ্নি হাতে শপথ হয়েছিল দেশকে রাজাকার মুক্ত করার জন্য।
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। প্রিয় রাজীব ভাই ( থাবা বাবা ) খুন । এর পর আরো অনেক প্রাণ দিতে হয়েছে ...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের অধিকার স্থাপন করে আইন পাশ। শুরু হলো নতুন অধ্যায়...
এরপর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। শুধুই সামনে এগিয়ে চলা। বাকিটা তো ইতিহাসের পাতায়। রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে গণজাগরণ মঞ্চ এখনো সোচ্চার।
১২ ডিসেম্বর ২০১৩। রাত ১০:০১ মিনিট। কসাই কাদের ঝুলল ফাঁসি তে। কত ত্যাগ, কত কান্না, কত নির্ঘুম রাত। এবার বাকিদের পালা......
জয় বাংলা।
হাতে হাত রেখে এখনো বলছি তখনো বলেছিলাম " রাজাকারের ফাঁসি চাই "। সেই সব দিনের কথা নিয়েই এই বইমেলায় আসছে সহযোদ্ধা কবির য়াহমদ এর " জাগরণের পূর্বাপর "
এবারের বইমেলার প্রথম সপ্তাহ থেকেই পাওয়া যাবে লিটলম্যাগ চত্বরে তাদের স্টলে।
" জাগরণের পূর্বাপর "
কবির য়াহমদ
প্রকাশকাল: বইমেলা ২০১৪
প্রকাশক: চৈতন্য প্রকাশন
প্রচ্ছদ: তৌহিন হাসান
প্রেক্ষাপট: রাজাকারবিরোধি আন্দোলন এবং তৎপরবর্তি বাংলাদেশ
মূল্যঃ ২০০ টাকা মাত্র।
একই সাথে আশা রাখি রকমারি ডট কমে পাওয়া যাবে শীঘ্রই .।
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
দলছুট শুভ বলেছেন: আশা রাখি সংগ্রহে রাখার মতো একটা বই হবে। অনেক তথ্যপূর্ণ
২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
বেঈমান আমি. বলেছেন: তুমি না পাস ভুলে গেছো?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
দলছুট শুভ বলেছেন: আজকে এই লেখার জন্য আবার রিকভার করলাম পাস ।
ইউজার নেমও ভুলে গিয়েছিলাম। তারপর অফলাইনে ব্লগে ঢুকে ইউজার নেম জেনে রিকভার করলাম ।
৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫২
কবির য়াহমদ্্ বলেছেন:
বাংলাদেশ হারেনি; বাংলাদেশ হারবে না
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
দলছুট শুভ বলেছেন: শুভ কামনা কবির ভাই ।
রাজাকারের ফাঁসি দিয়েই তবে ফিরবো ঘরে।
৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫০
মামুন রশিদ বলেছেন: তবু জেগে আছে তারুণ্য। জেগে আছে রাজপথে। সকল রাজাকারের ফাঁসি দিয়েই তবে ঘরে ফিরবে এরা ।
আমি কিনব । কবির য়াহমদের একটা অটোগ্রাফ নেবার ব্যবস্থা করে দিয়েন । রাস্তাঘাটে দেখা হয়, এই সুযোগে পরিচিত হয়ে নেয়া যাবে
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
দলছুট শুভ বলেছেন: অবশ্যই। একদিন হোক আড্ডা ।
৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০২
ইখতামিন বলেছেন:
হাতে হাত এখনো বলছি তখনো বলেছিলাম " রাজাকারের ফাঁসি চাই "।
কিনতে হবে... আমাদের জন্য কি বিশেষ ছাড় নেই?
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
দলছুট শুভ বলেছেন: কবির ভাই এই পোস্টের ৩ নাম্বার কমেন্ট দাতা।
৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: বিষয়টি নিয়ে মহাকাব্য লেখা যায়।
শুভ কামনা রইলো লেখকের জন্য।
ধন্যবাদ পোস্টদাতাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বইয়ের দাম টা একটু বেশি, আমার মত বেকারদের জন্য।
তবুও সংগ্রহ করতে হবে। কবির ভাই'র লেখা ভালো পাই।