![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেড় কোটি কৃষককে উপকরণ সহায়তা কার্ড দিয়েছে সরকার। ১০ টাকা দিয়ে কৃষকদের ব্যাংক হিসাব খুলে দেয়া হয়েছে। মহাজনের হাত থেকে চিরদিনের জন্য মুক্তি পেয়েছে কৃষক। সার ও সেচকাজে ভর্তুকি অব্যাহত রাখা হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে কৃষিখাত। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং উত্পাদন বাড়াতে হলে কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই। কৃষিকে সমৃদ্ধখাত হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। এ কারণে গত ৫ বছরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যেও দেশের মানুষ না খেয়ে থাকেনি। উত্পাদন অনেক বেড়েছে। এখন আর চাল আমদানি করতে হয় না। প্রতি বছর কৃষি জমি কমছে। বছরে ২০ লাখ মানুষ বাড়ছে। তবুও ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যআয়ের দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। দেশে স্থিতিশীলতা থাকলে মানুষ ক্ষুধা থেকে মুক্তি পাবে। কৃষিবান্ধব নীতি গ্রহণের ফলে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। ১৯৯৬ সালের আগে অগোছালো কৃষিনীতির কারণে পকেটের পয়সা দিয়ে সার কিনতে গিয়ে কৃষককে জীবন দিতে হয়েছে। দেশে ২৮ থেকে ৩০ লাখ টন খাদ্য মজুদ রাখতে সরকার জোর দিয়েছে। এ জন্য অনেকগুলো আধুনিক খাদ্য গুদাম নির্মাণ করা হচ্ছে। যার সুফল বহু বছর ধরে দেশবাসী পেতে থাকবে। কৃষিখাতে সরকারের এমন উদ্যোগকে দেশবাসী ইতিবাচক হিসেবে দেখছে।
©somewhere in net ltd.