![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রমজান মাস সামনে রেখে কঠোর অবস্থানে সরকার। ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ ও আমদানি হচ্ছে। কোনভাবেই যাতে ভোগ্যপণ্যের দাম না বাড়ে সে ব্যাপারে সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। বেসরকারী খাতের আমদানি বৃদ্ধির পাশাপাশি টিসিবির প্রস্তুতিও ব্যাপক। বিশেষ করে রোজায় ব্যবহৃত ডাল, ছোলা, চিনি, ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ, খেজুর, ময়দা ও মুড়ির দাম যাতে না বাড়ে সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। দেশের প্রতিটি খুচরা ও পাইকারি দোকানে মূল্য প্রদর্শন বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। এ ছাড়া পাইকারি ব্যবসায়ী আমদানিকারকের কাছ থেকে পণ্য ক্রয়ে এবং খুচরা ব্যবসায়ী পাইকারের কাছ থেকে পণ্য ক্রয়ে রসিদ প্রদান বাধ্যতামূলক করছে। কারসাজি করে এসব পণ্যের দাম বাড়ানোর চেষ্টা করা হলে ব্যবসায়ীদের সেই নীলনক্সা ভেঙ্গে দেয়া হবে। যারা পণ্য মজুদ ও কারসাজি করে বাজার অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করবে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে। যদিও চাল, গম, ভোজ্যতেল, চিনি, ডাল, ছোলা, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, হলুদ, শুকনা মরিচ, ডিম, খেজুরসহ অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ আছে। কোন অবস্থাতেই যাতে দ্রব্যমূল্য না বাড়ে এবং পণ্যের স্বাভাবিক সরবরাহ বিঘ্নিত না হয় সে জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। গঠন করা হচ্ছে বাজার মনিটরিং সেল। এই সেলের কাজ হচ্ছে বাজারে পণ্যের দাম সঠিক আছে কিনা অথবা কোনও ব্যবসায়ী দ্রব্যের দাম তুলনামূলক ভাবে বেশি নিচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখা। সরকারের এ পদক্ষেপের ফলে রমজানে দ্রব্য মূল্যের দাম নিয়ে জনগণের যে ভোগান্তি হয় তা অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.