নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন ও দারিদ্র্যতা দূরীকরণে ‘আঁধারে আলোর দিশারী’ হয়ে দাঁড়িয়েছে ঈশ্বরদী ইপিজেড

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৯

ঈশ্বরদী ইপিজেডের রপ্তানি আয় বেড়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ৯৩ দশমিক ১৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সমমূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। প্রতি ১ মার্কিন ডলারের বিনিময় মূল্য ৭৭ টাকা ধরে বাংলাদেশী মুদ্রায় এ রপ্তানি মূল্য দাঁড়ায় ৭শ’ ১৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা। এর আগে ২০১২-১৩ অর্থবছরে ঈশ্বরদী ইপিজেডের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫৫ দশমিক ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমাণ ছিল ৪শ’ ২৮ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। ঈশ্বরদী ইপিজেডে বর্তমানে চালু অবস্থায় রয়েছে ১৫টি শিল্প প্রতিষ্ঠান। প্রক্রিয়াধীন রয়েছে আরও ছয়টি প্রতিষ্ঠান। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে ঈশ্বরদী ইপজেডে দুটি নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে। বেপজা ১৯৯৮ সালে উত্তরবঙ্গের পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশীতে মনোরম পরিবেশে স্থান নির্বাচন করে প্রাথমিকভাবে তাদের কার্যক্রম শুরু করে। প্রায় ২৭১ একর জমি নিয়ে পদ্মা নদীর তীরবর্তী সুদৃশ্য প্রকৃতির এই সৌন্দর্যমণ্ডিত পরিবেশে ঈশ্বরদী ইপিজেড তার যাত্রা শুরু করে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৩ জানুয়ারি ২০০১ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ঈশ্বরদী ইপিজেডটি উদ্বোধন করেন। প্রায় কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে এই ইপিজেডটি নির্মাণ করা হয়। ফ্যাক্টরির শ্রমিকদের চিকিৎসার সুবিধার্থে এখানে নির্মাণ করা হয়েছে ‘বেপজা মেডিক্যাল সেন্টার’ যা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এখানে কর্মরত শ্রমিকদের চিকিৎসা সুবিধা ও ওষুধ সরবরাহ করে থাকে। এই ইপিজেড স্থাপনের পর ঈশ্বরদীসহ পাবনা জেলার মানুষের বেকারত্ব ঘুচতে শুরু করেছে। এই ইপিজেডটি সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন ও দারিদ্র্যতা দূর করে ‘আঁধারে আলোর দিশারী’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া পরিবেশগত সর্বোচ্চমান আর জ্বালানি কম খরচ করায় সম্প্রতি মার্কিন সংস্থা ইউএস গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিলের লিড সনদ পেয়েছে ঈশ্বরদী ইপিজেডের একটি কারখানা।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.