নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরবেশ১

দরবেশ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজধানীর পাশে ঝিলমিল প্রকল্পকে গ্রীন ও স্মার্ট স্যাটেলাইট সিটি হিসেবে গড়ে তুলতে ১১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দেশের সর্ববৃহৎ ফ্লাইওভার নির্মানের উদ্যোগ সরকারের

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৯

আগামী ২০১৯ সালেই চালু হচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ ফ্লাইওভার। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) ভিত্তিতে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট থেকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) ঢাকার পাশে নতুন শহর হিসেবে পরিচিত ঝিলমিল আবাসিক প্রকল্প এলাকা পর্যন্ত ফ্লাইওভারটি নির্মাণ করা হবে। রাজধানীর পাশে ঝিলমিল প্রকল্পকে গ্রীন ও স্মার্ট স্যাটেলাইট সিটি হিসেবে গড়ে তোলা হবে। এর জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে সরকার। ১১ কিলোমিটার দৈঘ্যের এ ফ্লাইওভার প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই, জরিপ, সম্ভাব্য ব্যয় এবং নির্মাণের সময়কাল নির্ধারণে প্রয়োজনীয় কাজ চলমান রয়েছে। ফ্লাইওভারটি রাজধানীর জিপিওসংলগ্ন জিরো পয়েন্ট থেকে গুলিস্তান হয়ে পুরান ঢাকার বাবুবাজারের বুড়িগঙ্গা সেতুর পাশ দিয়ে ঢাকা-মাওয়া হাইওয়ে দিয়ে ঝিলমিল প্রকল্পের দ্বারপ্রান্তে গিয়ে পৌঁছাবে। সর্বোচ্চ ১০ মাসের মধ্যে দেশের সর্ববৃহৎ এ ফ্লাইওভারটির টেন্ডার কাজ শুরু হবে শীগ্রই। এটি তৈরিতে ব্যয় হবে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা। ইতোমধ্যে এটি তৈরির জন্য এলাইনমেন্টের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এটির নির্মাণ কাজ শেষ হতে সময় লাগবে প্রায় ৩ বছর। আগামী ২০১৯ সালে এটির ওপর দিয়ে নাগরিকদের চলাচলের জন্য খুলে দেয়া হবে। এ ফ্লাইওভার ব্যবহার করে খুব সহজেই ঢাকা থেকে ঝিলমিল প্রকল্পে যাওয়া সম্ভব হবে এবং এর মাধ্যমে পদ্মাপাড়বাসীকে আধুনিক সুবিধার আওতায় নিয়ে আসবে সরকার। পাশাপাশি পুরান ঢাকার ঘনবসতিপূর্ণ মানুষকে এবং বুড়িগঙ্গা নদীর অন্য পাড়কে আধুনিক ঢাকার উন্নয়নের ছোঁয়া দিতে এ ফ্লাইওভার খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ ফ্লাইওভার নির্মিত হলে রাজধানীর সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গেরও যাতায়াত ব্যবস্থা নির্বিঘ্ন আরও সহজ হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৭

জনাব মাহাবুব বলেছেন: ধীরে ধীরে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

ঢাকা শহরকে যানজটমুক্ত করতে ফ্লাইওভারের বিকল্প নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.