![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সরকারের প্রচেষ্টায় দৃশ্য ও অদৃশ্যমান সম্পদের পরিকল্পিত ব্যবহারে মাঠ পর্যায়ের সার্বিক উন্নয়ন হচ্ছে খুব দ্রুত। বগুড়ার নিভৃত একটি গ্রাম। যে গ্রামে গোবর তৈরি গ্যাসে প্রায় প্রতিটি ঘরের গৃহবধূ সিঙ্গল ও ডবল বার্নার চুলোয় রান্না করে। একদার হেঁসেল (মাটির চুলা) প্রায় উঠে যাচ্ছে। গ্রামের মানুষ এখন আর রাসায়নিক সার ব্যবহার করে না। মাটির জৈব সারের ঘাটতি মিটিয়েছে তারা ফেলে দেয়া বর্জ্যরে বাইপ্রোডাক্ট দিয়ে। ফলে এই গ্রামে প্রতিটি ফসলে অধিক ফলন মেলে। মাঠ পর্যায়ে উন্নয়নের যে কত সম্পদ আছে তা না দেখে বোঝা যাবে না। কিছু সম্পদ দৃশ্যমান। কিছু অদৃশ্য, যা খুঁজে বের করতে হয়। সরকার সেই কাজটি করছে। বগুড়া জেলাশহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বের নিভৃত এক গ্রাম শেরপুর উপজেলার পারভবানীপুর। কিছুটা রাস্তা এখনও কাঁচা। তারপরও গ্রামের মানুষ নিজেদের উদ্যোগে কাঁচারাস্তা মাটি কেটে সমান করেছে। সরকার এই গ্রামের অভাবনীয় উন্নয়ন দেখে বাকি কাঁচারাস্তা পাকা করে দেয়ার ব্যবস্থা করছে এবং ইউনিয়ন পরিষদও এগিয়ে এসেছে। প্রতিটি সম্পদের সদ্ব্যবহার করে উন্নয়নের ধারা এগিয়ে নেয়াই হচ্ছে বর্তমান সরকারের লক্ষ্য।
©somewhere in net ltd.