![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই স্বাভাবিক গতিতে এগিয়ে চলছে দেশের অর্থনীতি। মূল্যস্ফীতি, বিদেশে শ্রমিক রফতানি, এডিপি বাস্তবায়ন, রফতানি আয়, আমদানি ব্যয়, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রাজস্ব আয়, বৈদেশিক ঋণ ও অনুদান, এসএমই ঋণ বিতরণ এসব ক্ষেত্রে কোন নেতিবাচক প্রভাব পড়েনি। বাংলাদেশের অর্থনীতি ব্যাপকভাবেই এখন বাজার অর্থনীতি। বাজার সঙ্কেত (মূল্যে প্রতিফলিত) নির্ভুলভাবে বাজারের সরবরাহ ঘাটতি বা চাহিদার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। বাজারে সরবরাহ সমস্যা সৃষ্টি হলে পণ্যের দাম বেড়ে যায়, এটা একেবারেই যান্ত্রিকভাবে ঘটে। গত ৬ জানুয়ারি থেকে নজিরবিহীনভাবে দীর্ঘমেয়াদী ঘোষিত অবরোধ-হরতাল চলছে। আশ্চর্যজনকভাবে দুই কোটি লোকের আবাস এই ঢাকা শহরে জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়েনি। কোন পণ্য দুষ্প্রাপ্যও হয়নি। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে কমেছে। অবরোধ-হরতাল চলার সময় শাকসবজি, ফলমূল, মাছ ও মাংস সরবরাহ ছিল সম্পূর্ণ স্বাভাবিক। সেদিক থেকে বলা যায়, এই সাধারণ মানুষ হত্যাকারী অবরোধ ও হরতাল ভয় ও শঙ্কা সৃষ্টি করতে পারলেও বাজারে এর কোন প্রতিক্রিয়া প্রতিফলিত হয়নি। জনগণ এখন অনেক বেশি সোচ্চার। অহেতুক অবরোধ-হরতালকে জনগণ এখন আর সমর্থন করে না।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
ভিটামিন সি বলেছেন: হ ঠিগই কইছুইন। ভাড়ায় খাটলে মগজে থাহে না কিচু।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪
শেখ সাজ্জাদুর রহমান বলেছেন: ভাই কি প্রধানমন্ত্রির কার্যালয়ে বসে বি.টিভি দেখেন