নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিউরন

সবাই আমরা সকলের তরে ।

ডাঃ মারুফ

যতটুকু সম্ভব ততটুকু সেবা মানুষকে দিতে চাই ।

ডাঃ মারুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী শব্দ কোরান শরিফে রয়েছে ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

ঈদ-ই-মিলাদুন্নবীর বেপারেও আল্লাহ পাক বলেছেন ।কিভাবে ?

সুরা ইউনুস ১১ পারা ৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেনঃ-

قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ

“হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”



এখানে খুশি প্রকাশ করার কথা বলা হয়েছে আর খুশি মানে কি ? খুশি মানে ঈদ । প্রশ্ন হল কার ঈদ? ঈদ করতে হবে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আর উহাই হল মিলাদুন্নবী ।তাইলে পুরো কি হল ? পুরো হল ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী ।



তাইলে প্রমানিত হল ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী শব্দ কোরান শরিফে রয়েছে ।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬

ফাঁকা মাঠ বলেছেন: ওনারা বলছেন এই আয়াতের কথা :--- আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এ সূরা ইউনূস-এর ৫৮ নম্বর আয়াত পাক-এ ইরশাদ ফরমান-
قل بفضل الله وبرحمته فبذلك فليفرحوا هو خير مما يجمعون .
অর্র্থ: “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি উম্মাহকে জানিয়ে দিন, আল্লাহ পাক তিনি স্বীয় অনুগ্রহ ও রহমত হিসেবে উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পাঠিয়েছেন। সে কারণে তারা যেনো খুশি প্রকাশ করে। এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসব কিছু থেকে উত্তম, যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে।”----- উপরের এই বোল্ড করা অংশটা তাদের নিজের যোগ করা আসল টা দেখে নিন লিংক সহ

সূরা ইউনুস আয়াত 57-58 "হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য। বল, আল্লাহর দয়া ও মেহেরবাণীতে। সুতরাং এরই প্রতি তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ। এটিই উত্তম সে সমুদয় থেকে যা সঞ্চয় করছ।" Click This Link


Click This Link

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

ডাঃ মারুফ বলেছেন: দুটোর অর্থের পার্থক কি ভাই ?
একই তো অর্থ ।

এই খুশি প্রকাশ করাটা সেসব কিছু থেকে উত্তম= প্রতি তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ
যা তারা দুনিয়া ও আখিরাতের জন্য সঞ্চয় করে=এটিই উত্তম সে সমুদয় থেকে যা সঞ্চয় করছ।

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

সামী মিয়াদাদ বলেছেন: ভাই, এখানে কোরআন শরিফের কথা বলা হয়েছে। তাফসীর ইবনে কাসীর পড়ুন। বুঝতে পারবেন। শুধু শুধু বিভ্রান্তি ছড়াবেন না।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

ডাঃ মারুফ বলেছেন: তাফসিরেও রয়েছে ।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২

নদীর তীরে বলেছেন: যারা বলে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী শব্দ কোরান শরীফ এ নাই তাদের কাছে আমার প্রশ্ন।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

নতুন বলেছেন: ভন্ডপীরের চেলারা কেন এতো পুস্ট করতাছ? ভন্ডরা কারন ছাড়া কিছু করবে? অবশ্যই না... এর মুল কারন ব্যবসা আর কিছু না...
রাজারবাগী দরবার এতো আয়েজন করে ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী পালন করে.... আর মুরিদের উতসাইত করে দান করার জন্য....
রাজারবাগী্ ওয়েবসাইটে পীরের দরবারে খরচা করার জন্য আবেদন জানানোর প্রমান দেখেন . দান করলে কি কি ফজিলত হবে তাও বলা আছে...
>>> ভন্ডপীরের আবেদন .>>>
=============================================
"" মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম-উনার ক্বওল শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে তোমরা খরচ করো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সখী‘ বা দানশীল হচ্ছে ‘হাবীবুল্লাহ’।’
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে যে ব্যক্তি এক দিরহাম খরচ করবে সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে, পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে, উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া।
=============================================
এখানে আল্লাহের কথা বলে>>> রিযিকের থেকে খরচা করতে বলতেছে....
রাসুলের কথা বলে>>>>>> দানশীল হচ্ছে হাবিবুল্লাহ>>

যেই ব্যাক্তি ১ দিরহাম দান করবে... সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে,

সে >>> পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে,

সে >> উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে

তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া


এইটা হইলো আসল কথা.... ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী হইলো কথার কথা মাত্র....

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

সকাল>সন্ধা বলেছেন: ডাঃ মারুফ ভাই চালিয়ে জান আছি আপনার সাথে। অবিশ্বীরা কখনো ইমান আনতে পারবে না তাদের জন্য আছে কঠিন জাহান্নাম....

৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬

সামী মিয়াদাদ বলেছেন: তাফসিরে তো এমন কিছু পেলাম না। ওখানে তো দেখলাম নেয়ামত ও রহমত বলতে কোরআন কেই বুঝানো হলো। আপনি উক্ত তথ্য কোথায় পেলেন জানাবেন দয়া করে।

এখানে বলা হয়েছে জাগতিক ভোগ্য বস্তু থেকে কোরআন আল্লাহ'র তরফ থেকে মানুষের জন্য আল্লাহ'র তরফ থেকে সর্বশ্রেষ্ট রহমত। কাজেই মানুষকে কোরআনের জন্য খুশী হতে বলা হয়েছে।

আর আপনি কি সব আবোল-তাবোল বকা শুরু করলেন বুঝলাম না।

আল্লাহ আপনার দিলে বোঝশক্তি দান করুন। পড়াশুনার ব্যাপ্তি আরেকটু বাড়ান। আর বুঝেশুনেও ইচ্ছে করে যদি এমন লিখে থাকেন তবে আপনি হলেন একজন শয়তান।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

ডাঃ মারুফ বলেছেন: ১.সুরা ইউনুস ১১ পারা ৫৮ নং আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেনঃ-
قُلْ بِفَضْلِ اللَّهِ وَبِرَحْمَتِهِ فَبِذَلِكَ فَلْيَفْرَحُوا هُوَ خَيْرٌ مِمَّا يَجْمَعُونَ “হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু এ আয়াত শরিফের তাফসীরে বলেন এখানে আল্লাহ পাক উনার অনুগ্রহ (ফাদ্বলুল্লাহ) দ্বারা ইলমে দ্বীন বুঝানো হয়েছে আর (রহমত) দ্বারা সরকারে দু’আলম নূরে মুজাসসম আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে বুঝানো হয়েছে।(সূত্রঃ সূরা আম্বিয়া আয়াত নং- ১০৭, তাফসীরে রুহুল মায়ানী, তাফসীরে কবির ও ইমাম সূয়ূতী রহমতুল্লাহি আলাইহি কৃত তাফসীরই আদ দুর রুল মুনছুর, ৪র্থ খন্ড- ৩৬ পৃষ্ঠায় ও অনুরূপ বর্ণনা করেছেন)।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

ডাঃ মারুফ বলেছেন: আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। (Al-Anbiyaa: 107

৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

অন্ধের যষ্ঠী বলেছেন: একই দিনে জন্ম ও ওফাতের কারনে একে অনেকে সিরাতুন্নাবী বলেন, অনেকে আবার বলেন যে একই দিনে যেহেতু জন্ম আবার ওফাত তাই আনন্দ করা ঠিক হবেনা। আমার প্রশ্ন হচ্ছে একটি গ্লাসের অর্ধেক পানি ও অর্ধেক খালি। কিন্তু একজন পিপাসার্ত মানুসের কাছে সেই অর্ধেক পানিই অনেক গুরুত্বপূর্ন, বাকি খাল অর্ধেক নিয়ে তার চিন্তার দরকার নাই। একইভাবে মানব্জাতি যখন অন্ধকারে নিমজ্জিত সেই অন্তিম মূহুর্তে রাহমাতুল্লিল আলামিন হয়ে ধরাধামে আবির্ভূত হন নবী মুহাম্মাদ (স)। তিনি যেহেতু মানুষ হিসেবে জন্মেছিলেন তাই একদিন তাঁর জীবনবসান হবে এটাই আমোঘ নিয়তি। কিন্তু ওফাতের পূর্বে তিনি তার উপর অর্পিত দায়িত্ব সম্পূর্ন করতে সক্ষম হয়েছিলেন, তাই মৃত্যু নয় তাঁর জন্ম তথা তাঁর আবির্ভাবই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ন। আর আল্লাহ ঘোষনা করছেন যে নবীগন মানুষের মত নন, আর তাদের প্রকৃত অর্থে মৃত্যু হয় না, সুতরাং ঈদ এ মিলাদুন্নবী (স) ই অধিক গ্রহনযোগ্য। ধন্যবাদ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

ডাঃ মারুফ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

মাহমুদডবি বলেছেন: ব্যাবসা ভালা নি মমিন ?

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

ডাঃ মারুফ বলেছেন: অন্নের জন্মদিনে ত ঠিকই দোয়া করেন ।
মাহমুদডবি বলেছেন: মাশাআল্লাহ। বাবুটার জন্য অনেক অনেক দোয়া রইলো।

৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

শিক কাবাব বলেছেন:
***********************************
পথে ঘাটে বেশ্যা পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু ভালো বংশের মেয়ে কি রাস্তা ঘাটে পাওয়া যায়?

উপরোক্ত কমেন্টকারীরা এবং লেখক, কোরআনের সুরার নাম ও আয়াত যা দিয়েছে আমি কয়েটা অনলাইনি কোরআন মিলিয়ে দেখলাম, একটা এক রকম। হা হা হা.....। অনলাইনের কোরআন সবগুলিই কি ঠিক? পয়সা খাওয়ায়ে ইহুদীরা কি ইসলামের নামে এরকম কোরআনিক সাইট বানাতে পারে না মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার জন্য?


***********************************

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

ডাঃ মারুফ বলেছেন: তাই বলে কি কোরানের মুল অর্থ চেঞ্জ হয়ে যাবে ?
সমার্থক শব্দ জানেন তো ?

১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

ভিটামিন এ বলেছেন: বাবা তোমাদের ভণ্ডামো থেকে সাধারণ মুসলমানদের একটু রেহাই দাও।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

ডাঃ মারুফ বলেছেন: নির্বাচিত পোষ্টে জন্মদিন নিয়ে পোষ্ট আছে । কেউ তো বিদায়াত ফতোয়া দিবেন না ।
কারন এখানে জায়েয !!!!

১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯

মাহমুদডবি বলেছেন: কাইলযে নবীজী(সাঃ ) জন্মদিন আপনি কেমনে শিওর হইলেন।

শামশীর ভাইর বাবুটারে দেইখা মাশাল্লাহ কইছো আর আপনি কি বুঝছেন? বাবুর জন্য দোয়া করছি। নবিজী (সাঃ ) নামে দুরুদ সবসময়ই পড়ি।

ডাঃ মারুফ কোন মেডিকেল থেকে পাশ করছেন জানতে পারি ?

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

বিডি ফুল বলেছেন: আমি সাধারণত এই সব জাহেলদের কথার উত্তর দিতে আসি না।
নবীর পুরো জীবন নিয়ে এদের কোন টেনশন নেই শুধু গোস্ত খাওয়ার জন্য আলতু ফালতু কথা।।

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১১

বরষা বলেছেন: দেখুন,মহান আল্লাহ্‌ সুরা ইউনুসের ৫৮ আয়াতে কি বলেছেন, আর এর অর্থ আপনি কি লিখেছেন ? ---

“(হে রাসূল! আপনি মুমিনদেরকে) বলে দিন, তারা যেন কেবল আল্লাহর অনুগ্রহ এবং দয়াতেই আনন্দিত হয়। কেননা- তারা যা জমায়, তার চেয়ে এটাই তাদের জন্যে শ্রেয়।" (১০:৫৮)
---- এটা হল সত্যিকার অর্থ। আর আপনি আল্লাহ্‌র আয়াতকে বিকৃত করে এর কী অর্থ করেছেন। আপনি এ আয়াতের অর্থ লিখলেন “হে হাবিব (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আপনি বলে দিন,মুসলমানগণ যেন আল্লাহ পাক উনার নেয়ামত ও রহমত পাওয়ার কারনে যেন খুশি মানায়,যা তাদের যাবতীয় বস্তু হতে উত্তম”

এরপর সুবিধামত ব্যাখ্যা করলেন যে, এটাই ঈদ-এ-মিলাদুন্নাবী ! আমাকে দুটি কথার উত্তর দিনঃ ১) সাহাবীগণ এই আয়াতের কী অর্থ বুঝেছিলেন ? ২) সাহাবীগণ কখনো এই দিনটি এই নামে বা অন্য যে কোন নামে পালন করেছিলেন কি না ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.