![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মুসলমান কারন আমি কালেমা শরিফ বিস্বাস করি । কালেমার শুধু আল্লাহ পাক এর অংশ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু পড়লেই হবেনা সাথে মুহাম্মাদুর রসুলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পড়তেই হবে , কবরে ৩ টা প্রশ্নের একটি হল তোমার নবি কে ?আবার হাশরের মাঠে উনার সুপারিশ ছাড়া কেউ জান্নাত পাবেনা । স্বয়ং আল্লাহ পাক এত মর্যাদা উনাকে দিয়েছেন । কিন্তু উম্মত হয়ে কি করে উনার বিরোধীতা করতে পারে ?
শরিওতসম্মত ভাবে যত পারা যায় তত মুহব্বত উনার প্রতি প্রকাশ করতেই হবে ।
যারা উনার গুরুত্ত সম্পর্কে অবহিত নয় তাদের জন্য কিছু কোরান শরিফের আয়াত শরিফ উল্লেখ করলাম যেখানে আল্লাহ পাক উনার হাবিব সম্পর্কে বলেছেন । যার আকল আছে সে বুঝে নবীজির মুহব্বত , গুরুত্ত বুঝবে ।
বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালবাস, তাহলে আমাকে অনুসরণ কর, যাতে আল্লাহ ও তোমাদিগকে ভালবাসেন এবং তোমাদিগকে তোমাদের পাপ মার্জনা করে দেন। আর আল্লাহ হলেন ক্ষমাকারী দয়ালু।(সুরা আলে-ইমরান ৩১)
আর আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য কর, যদি ঈমানদার হয়ে থাক।(সুরা আনফাল ১)
নামায কায়েম কর, যাকাত প্রদান কর এবং রসূলের আনুগত্য কর যাতে তোমরা অনুগ্রহ প্রাপ্ত হও।(সুরা নুর ৫৬)
আর তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ ও রসূলের, যাতে তোমাদের উপর রহমত করা হয়। (সুরা আলে-ইমরান ১৩২)
রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।(সুরা হাশর ৭)
হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না। (সুরা মুহম্মদ ৩৩)
হে ঈমানদারগণ, আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ মান্য কর এবং শোনার পর তা থেকে বিমুখ হয়ো না। (সুরা আনফাল ২০)
বলুনঃ আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রসূলের আনুগত্য কর। অতঃপর যদি তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও, তবে তার উপর ন্যস্ত দায়িত্বের জন্যে সে দায়ী এবং তোমাদের উপর ন্যস্ত দায়িত্বের জন্যে তোমরা দায়ী। (সুরা নুর ৫৪)
যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে, সে অবশ্যই মহা সাফল্য অর্জন করবে। (সুরা আহযাব ৭ ১)
যে লোক রসূলের হুকুম মান্য করবে সে আল্লাহরই হুকুম মান্য করল।(সুরা নুর ৮০)
অতএব, তোমার পালনকর্তার কসম, সে লোক ঈমানদার হবে না, যতক্ষণ না তাদের মধ্যে সৃষ্ট বিবাদের ব্যাপারে তোমাকে ন্যায়বিচারক বলে মনে না করে। অতঃপর তোমার মীমাংসার ব্যাপারে নিজের মনে কোন রকম সংকীর্ণতা পাবে না এবং তা হূষ্টচিত্তে কবুল করে নেবে।(সুরা নিসা ৬৫)
আল্লাহ ও তাঁর রসূল কোন কাজের আদেশ করলে কোন ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারীর সে বিষয়ে ভিন্ন ক্ষমতা নেই যে, আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আদেশ অমান্য করে সে প্রকাশ্য পথভ্রষ্ট তায় পতিত হয়।(সুরা আহযাব ৩৫)
যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের আশা রাখে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্যে রসূলুল্লাহর মধ্যে উত্তম নমুনা রয়েছে। (সুরা আহযাব ২১ )[/sb
আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি রহমত প্রেরণ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরা নবীর জন্যে রহমতের তরে দোয়া কর এবং তাঁর প্রতি সালাম প্রেরণ কর। (সুরা আহযাব ৫৬)
আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষীদাতা , সুসংবাদদাতা ও ভয় প্রদর্শনকারীরূপে। যাতে তোমরা আল্লাহ ও রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর এবং তাঁকে সাহায্য ও সম্মান কর এবং সকাল-সন্ধ্যায় উনার পবিত্রতা ঘোষণা কর। (সুয়ার ফাতহ৮,৯)
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
ধমাধম বলেছেন: েক কোঠা বার বার বোলার কারোন কি?
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
টাইটান ১ বলেছেন: ভালো বলেছেন। খুশি হয়েছি। এটাই তো সমস্যা। আমরা মহান মানুষগুলোকে ভুলে যেতে বসেছি। স্রষ্টাও আর চাইছেন পৃথিবী টিকে থাক। তা না হলে এমন হবে কেন? কেন আমরা আসল ব্যক্তিত্বগুলোকে ভুলে যাচ্ছি।
৪| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
Rain_in_Sydney বলেছেন: !سبحان الله
Very Nice one! جزاك اللهُ خيراً
May ALLAH grant us as Ahbab al-Mustafa ﷺ...ameen!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
abdur_rahimhappy বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে !!