![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাকির নায়েক বলেছে যে, যে কোন পোশাক পরিধান করা যাবে যদি সেটি শরীয়া বিরোধী না হয়। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Muhammed in various world religious scripture- from the CD -"Presenting Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
অথচ হাদিস গ্রন্থগুলোতে সুন্নতি পোষাকের কথা বলা আছে সুস্পষ্টভাবে ।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, "নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আমার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। "(সূরা আহযাব)
(সূরা নাহল-৮১)
আল্লাহ তোমাদের জন্যে সৃজিত বস্তু দ্বারা ছায়া করে দিয়েছেন এবং পাহাড় সমূহে তোমাদের জন্যে আত্ন গোপনের জায়গা করেছেন এবং তোমাদের জন্যে পোশাক তৈরী করে দিয়েছেন, যা তোমাদেরকে গ্রীষ্ম এবং বিপদের সময় রক্ষা করে। এমনিভাবে তিনি তোমাদের প্রতি স্বীয় অনুগ্রহের পূর্ণতা দান করেন, যাতে তোমরা আত্নসমর্পণ কর।
(সূরা আল আ’রাফ-২৬)
হে বনী আদম! তোমাদের শরীরের লজ্জাস্থানগুলো ঢাকার এবং তোমাদের দেহের সংরক্ষণ ও সৌন্দর্য বিধানের উদ্দেশ্যে আমি তোমাদের জন্য পোশাক নাযিল করেছি৷ আর তাকওয়ার পোশাকই সর্বোত্তম৷ এই আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম, সম্ভবত লোকেরা এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে৷
সে হিসেবে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যে পোষাক পরিধান করেছেন তাই সুন্নতি । কি সেগুলা ? একটা মুর্খ লোক ও মানে ও জানে সুন্নতি পোষাক কি । অথচ সে বলে নির্দিষ্ট পোষাক নাকি নাই । কত বড় মুর্খ আর জাহিল ।
সুন্নতের ফযীলত সম্পর্কে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি আমার সুন্নতকে মুহব্বত করলো, সে মূলতঃ আমাকেই মুহব্বত করলো। আর যে আমাকে মুহব্বত করবে, সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে।” (তিরমিযী শরীফ)
সুন্নতের এত ফযিলত থাকার পরেও সে বীরোধিতা করে ।
উলটা খৃষ্টান্দের পোষাক পরে । যে সম্পর্কে হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মিশকাত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে।”
তাইলে জাকির নায়েকের হাশর নশর কাদের সাথে হবে তা সহজেই অনুমেয় । মুলত ইবলিশ ও ইবলিশের সাগরেদরাই কেবল সুন্নতের অনুসরন করতে জানেনা ।
এত সুস্পষ্ট দলিল দেওয়ার পরেও যারা জাকির নায়েক এর পক্ষে কথা বলবে তারা একই শ্রেনি বাতিল ফিরকার অন্তর্ভুক্ত বলেই গন্য হবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
ডাঃ মারুফ বলেছেন: উম্মত নবি রাসুল নয় । যে যে বিষয় অনুসরন করতে বলা হয়েছে তাই কেবল শুনতে হইবে ।
নবি আর উম্মতের মধ্যে পার্থক্য আছে ।
উনাদের প্রতি অহি নাযিল হয় উম্মতের প্রতি হয়না ।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
একাকী_পথিক বলেছেন: ta apnake ei mohan dayitto k dilo??
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
ডাঃ মারুফ বলেছেন: নাহকের বিরোধীতা না করলে মানুষ জানবে কিভাবে ? সকলের উচিত ।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০০
ডাঃ মারুফ বলেছেন: আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “হে রসূল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আপনি বলে দিন, আল্লাহর সৃষ্ট সুন্দর পোশাক হারাম করলো কে? যা তিনি আপন বান্দার জন্য সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা আ’রাফ/৩২)
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: যে কোন পোশাক পরিধান করা যাবে যদি তা শরিয়া বিরোধী না হয় এতে প্রবলেম কি? আর শরিয়ার উৎস হচ্ছে কোরআন আর সুন্নাহ। সুতরাং শরিয়া বিরোধী না হয় মানে কোরআন আর সুন্নাহ বিরোধী না হয়। তাহলে সমস্যা কই? কোরআন আর হাদিসে পোশাক কি রকম হবে সেটা তো বলাই আছে। সে তো আর কোরআন আর সুন্নাহ বিরোধী কোন পোশাক পড়তে বলেই নি? এখন আমি যদি বলি যে কোন খাবার খাওয়া যাবে যদি তা শরিয়া দ্বারা নিসিদ্ধ না হয়ে তাহলে সমস্যা কোথায়?
আপনিও একটা ডাঃ আর আর কাকও একটা ধলা পাখি। আবার আসছে জাকির নায়েকের সমালেচনা করতে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৯
ডাঃ মারুফ বলেছেন: ইসলাম প্রচার করবেন আর মানবেন্না তা কি হয় ?
জাকির নায়েক আর একটা কাফির যদি একসাথে চলে তাইলে বুঝবেন কিভাবে ? পোষাকে ।
যে যার ধর্ম মতে পোষাক পরে । তাইলে আমরা কেন অন্নের পোষাক পরব ?
কোন বিধর্মি কি সুন্নতি পোষাক পরবে ?
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে রাজারবাগ থেকে মাসে কত পান? পেমেন্ট দিয়ে সংসার চলে?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১০
ডাঃ মারুফ বলেছেন: এসব আপনাদের পেশা হতে পারে । আমার নয় ।
সুন্নতের কথায় , হক কথা বলায় একমাত্র শয়তানের গা জ্বলে ।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৫
রাখালিয়া বলেছেন: নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য আমার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। "(সূরা আহযাব
এখন বুঝবেন কিভাবে কোনটা সুন্নাত আর কোনটা সুন্নাত না?
আপনি বললেন
উম্মত নবি রাসুল নয় । যে যে বিষয় অনুসরন করতে বলা হয়েছে তাই কেবল শুনতে হইবে ।
নবি আর উম্মতের মধ্যে পার্থক্য আছে ।
উনাদের প্রতি অহি নাযিল হয় উম্মতের প্রতি হয়না ।
পোশাক আশাকের ক্ষেত্রেও একথা টা প্রজজ্য নয় কি? কোরআন- হাদিসের আলকে যে ধরনের পোষাক পরা যায়েজ তাই তো পরা যাবে। আপনাকে পাগড়ী- লম্বা যুব্বাই পরতে হবে এমন কোন কথা নাই(আমার মতে)
আপনার কথা মতো তো তাহলে আমাদের কি গাড়ি-বাস ছেরে ঘোড়াই করে সব জায়গা তে জেতে হবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৩
ডাঃ মারুফ বলেছেন: জায়েয আর সুন্নত এক নয় ।
যেখানে সুন্নতি পোষাক রয়েছে সেখানে কোর্ট -টাই পরার কোন যুক্তি নাই ।
সাধারন মানুষ না জেনে পরতে পারে কিন্তু যারা নিজেরে আলেম মনে কইরা ধর্মের কথা বলে তাদের সামান্ন ভুল লক্ষ লক্ষ লোক কে বিভ্রান্ত করতে যথেষ্ট । যা জাকির নায়েক করে জাচ্ছে ।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: আপনিও একটা ডাঃ আর আর কাকও একটা ধলা পাখি। আবার আসছে জাকির নায়েকের সমালেচনা করতে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
ডাঃ মারুফ বলেছেন: মানুষের ভাষা বলুন ।
রেগে গেলেন তো হেরে গেলেন ।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আমাকে দেখান জাকির নায়েক কোরআন আর হাদিসের যে পোশাকের নীতি বলা আছে তার কোনটা ভাঙ্গছে। যদি দেখাতে পারেন আমি এই নিক আপনাকে দিয়ে দিবো আর ব্লগ থেক চিরকালের মত বিদায় নিবো। দয়া করে তেনা পেচাবেন না। একদম ডিরেক্ট কোরআন আর হাদসি থেকে দেখান যে জাকির নায়েক এই পোশাক টা পড়েছেন যেটা কোরআন আর হাদিসের সাথে সাঙ্ঘরসিক। উনি বরং টাখনুর নিচে যে প্যান্ট পড়া হারাম সেটা মেনে নিজের প্যান্ট টাখনুর নিচে পড়েনা।
আমি জানি আপনারা বহুল চর্বিত কোট আর টাই নিয়ে লেদাবেন। দয়া করে বলবো হাদিসে যে ৫/৬ মূলনীতি দেয়া আছে সেগুলো একটু পড়ুন এবং আমাকে বলুন কোনটা সে লঙ্ঘন করতেছে।
1।“These two [gold and silk] are forbidden for the males of my ummah and permissible for the females.” Narrated by Ibn Maajah, 3640;
2. It is not permissible to wear thin or see-through clothing that does not conceal the ‘awrah.
3. It is haraam to imitate the mushrikeen and kuffaar in their manner of dress, so it is not permissible to wear clothing that is unique to the kuffaar.
4. It is haraam for women to imitate men and men to imitate women in the way they dress, because the Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) cursed the men who imitate women and the women who imitate men.” Narrated by al-Bukhaari, 5546.
5. It is Sunnah for a Muslim to start with the right when dressing, and to say, Bismillaah (In the name of Allaah), and to start with the left when taking clothes off.
6. It is Sunnah for the one who is putting on a new garment to thank Allaah and make du’aa’.
7. It is Sunnah to pay attention to keeping one's clothes clean, without feeling arrogant or exaggerating about that.
8. It is mustahabb to wear white clothes
9. It is haraam for the Muslim man to let any garment he wears hang down beneath his ankles (an action known as isbaal); the limit for any garment is the ankles.
10. It is haraam to wear garments of fame and vanity, which means a garment that stands out from others so that people will look at the wearer and he will become known for it.
এখানে ৩ নাম্বার পয়েন্টে নিয়েই একটু গলা ফাটাতে পারবেন খালি। আপনাকে বলবো একটু গুগ্লে গিয়ে ক্রিশ্চান ফাদার বা নান দের পোশাক দেখেন। সেখানে কি তারা কোট পড়ে আছে না টাই? আর কোট টাই যে ক্রিশ্চান দের পোশাক সেটা বাইবেল থেকে বের করে দেখান।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
ডাঃ মারুফ বলেছেন: গড়ী সম্বন্ধে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “মানুষ যখন পাগড়ী পরা ছেড়ে দিবে, তখন তাদের থেকে দ্বীন চলে যাবে।”
অন্যত্র ইরশাদ ফরমান, “পাগড়ী বাঁধ, যা ইসলামের নিদর্শন, মুসলমান ও কাফেরদের মধ্যে পার্থক্যকারী।”
পাগড়ী পরে নামাজ পড়লে ৭০ গুণ বেশী সওয়াব লাভ করা যায়। (শামায়েলে তিরমিযী, সিহাহ্ সিত্তাহ্, মিরকাত, মাদারেজুন নুবুওওয়ত, সিরাতুন নবী, জামউল ওসায়েল ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ্ পাক, হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে জান্নাত হতে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে টুপি মুবারক পরিধান করার জন্য হাদীয়া করেছিলেন, তা ছিল চার টুকরা বিশিষ্ট এবং গোল। এর উপরিভাগে এক টুকরা এবং চারদিকে তিন টুকরা দ্বারা বেষ্টিত, যা সাদা, সূতী এবং মাথার সাথে লেগে থাকে। তা পরিধান করা খাছ সুন্নতের অন্তর্ভুক্ত। (দলীল: তিরমিযী, মেশকাত, মেরকাত, ইসরারুল আওলিয়া, আনিসুল আরওয়াহ্, দলিলুল আরেফীন)
টিকা: হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো কিস্তি, পাঁচ কুল্লি, চোক্কা বা উঁচু টুপি পরিধান করেননি।
এমনকি এর পক্ষে কেউ কোন প্রমাণও পেশ করার যোগ্যতা রাখে না এবং এসব টুপি পরিধান করা মাকরূহ্।
(আলমগীরী, এতাবীয়া)
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নেছ্ফুসাক্ব বা কোর্তা মোবারক পরিধান করতেন, যা হাঁটু ও গিরার মাঝামাঝি পর্যন্ত লম্বা ছিল এবং আস্তিন কব্জি পর্যন্ত বিলম্বিত। তা গুটলি যুক্ত, কোনা বন্ধ (গোল)। তিনি সাদা এবং (মিশরীয়) সূতী বেশী পছন্দ করতেন। তবে অন্যান্য রংয়ের কোর্তাও পরিধান করতেন।(বোখারী, মুসলিম, আবূ দাউদ ও নাসাঈ শরীফ)
টিকা – হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জীবনে কখনো কোনা ফাঁড়া কোর্তা বা পাঞ্জাবী পরিধান করেননি।
যা বর্তমান কালের অনেক আলেম নামধারী লোকেরা পরে থাকে। মূলতঃ এটা দলীল-প্রমাণবিহীন, স্রেফ মনগড়া আমল মাত্র। এমনকি তিনি কখনো গেঞ্জিও পরিধান করেননি।
হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদ, জুমুয়া এবং বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানে জুব্বা মোবারক পরিধান করতেন। যার জেব এবং আস্তিনের উপর এমন কি নিম্নাংশেও সুক্ষ্ম রেশমের কারুকার্য ছিল।
(তিরমিযী, আবূদাউদ শরীফ ও সীরত গ্রন্থসমূহ)
টিকা: আল্লাহ্র হাবীব, হুজুর আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর যামানায় মুজিব কোর্ট, ওয়েষ্ট কোর্ট, শেরওয়ানী ইত্যাদির প্রচলন ছিলনা, এগুলো স্পষ্টতই বিদ্য়াতের অন্তর্ভূক্ত।
হযরত আবূ হুরায়রা রদ্বিয়াল্লাহ তায়ালা আনহু উনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দু’ফিতা বিশিষ্ট চামড়ার জুতা (স্যান্ডেল বা নালাইন শরীফ) পরিধান করতেন। (শামায়েলে তিরমিযী, জামউল ওসায়েল, আদাবুন নবী) অর্থাৎ উনার জুতা (স্যান্ডেল) মোবারক ছিল দু’ফিতা যুক্ত (ক্রস বেল্ট), যা সম্পূর্ণ (তলা’ও) চামড়ার দ্বারা নির্মিত এবং তা লাল-খয়েরী রংয়ের ছিল।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫০
বাঁশ বাগান বলেছেন: Surah An-Nahl (সূরা নাহল)
(81
আল্লাহ তোমাদের জন্যে সৃজিত বস্তু দ্বারা ছায়া করে দিয়েছেন এবং পাহাড় সমূহে তোমাদের জন্যে আত্ন গোপনের জায়গা করেছেন এবং তোমাদের জন্যে পোশাক তৈরী করে দিয়েছেন, যা তোমাদেরকে গ্রীষ্ম এবং বিপদের সময় রক্ষা করে। এমনিভাবে তিনি তোমাদের প্রতি স্বীয় অনুগ্রহের পূর্ণতা দান করেন, যাতে তোমরা আত্নসমর্পণ কর।
And Allâh has made for you out of that which He has created shades, and has made for you places of refuge in the mountains, and has made for you garments to protect you from the heat (and cold), and coats of mail to protect you from your (mutual) violence. Thus does He perfect His Grace unto you, that you may submit yourselves to His Will (in Islâm).
গরম পোষাকের ব্যাখ্যা:
ঠাণ্ডা থেকে বাঁচাবার কথা না বলার কারণ হচ্ছে এই যে, গরমের সময় কাপড়ের ব্যবহার মানব সভ্যতার পূর্ণতার পর্যায়ভুক্ত । আর পূর্ণতার পর্যায়ের উল্লেখ করার পর তার নিম্নবর্তী প্রাথমিক পর্যায়গুলোর উল্লেখের কোন প্রয়োজন থাকে না । অথবা একথাটি বিশেষভাবে বলা হয়েছে । এ জন্য যে, যেসব দেশে অত্যন্ত মারাত্মক ধরনের লু- হাওয়া চলে সেখানে শীতকালীন পোশাকের পরিবর্তে গ্রীষ্মকালীন পোশাকের গুরুত্ব হয় বেশী । এসব দেশে লোকেরা যদি মাথা, ঘাড় কান ও সারা দেহ ভালভাবে ঢেকে বাইরে বের হয় তাহলে গরম বাতাসে তাদের শরীর ঝলসে যাবে । বরং কোন কোন সময় তো তাদের শুধুমাত্র চোখ দু' টো বাদ দিয়ে সমস্ত চেহারাটাই ঢেকে নিতে হয় ।
Surah Al-A'raf (সূরা আল আ’রাফ)
26
২৬) হে বনী আদম! তোমাদের শরীরের লজ্জাস্থানগুলো ঢাকার এবং তোমাদের দেহের সংরক্ষণ ও সৌন্দর্য বিধানের উদ্দেশ্যে আমি তোমাদের জন্য পোশাক নাযিল করেছি৷ আর তাকওয়ার পোশাকই সর্বোত্তম৷ এই আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম, সম্ভবত লোকেরা এ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে৷
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
ডাঃ মারুফ বলেছেন: জাকির নায়েক কি এই আয়াতসমুহ দেখেনি ?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
রাখালিয়া বলেছেন: ভাই আমার কয়েকটা প্রশ্ন
২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের মেয়েকে(যার স্বামী মৃত) বিয়ে করা
১১ টা বিয়ে করা
১৩-১৭ বছরের মেয়েকে বিয়ে করা
কি সুন্নাত কিনা? যদি সুন্নাত হয় তাহলে আপনাদের পীর গন এই কাজ থেকে কেন দূরে আছেন? আপনারাই বা কেন দুতে আছেন?