![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একাত্তর সালের ৯ মাসে মানবতাবিরোধী হত্যা, লুণ্ঠন, নারীর সম্ভ্রমহানিসহ ৫৩ ধরনের অপরাধের মামলায় জামাতে মওদুদীর সিনিয়র নায়েবে আমীর সাঈদীকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ- দেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ঈসায়ী বৃহস্পতিবার এই রায় দিয়েছে। ঘোষিত রায়ে বলা হয়, সাঈদীর বিরুদ্ধে আনা ২০টি অভিযোগের মধ্যে আটটি অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে এবং দুটি অভিযোগে তার ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার পরপরই দেলাওয়ার হোসাইন ওরফে দেইল্লা রাজাকারের অনুসারী জামাতে মওদুদী ও ছাত্রশিবিরের সন্ত্রাসী নেতাকর্মীরা দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাতে থাকে।
তারা পুলিশের উপর অতর্কিত হামলা, গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ এবং পুড়িয়ে মানুষ হত্যার মতো সহিংসতাও চালিয়েছে। এখান থেকেই স্পষ্টভাবে বুঝা যায় যে, বর্তমানে তারা ক্ষমতায় না থেকেও যেভাবে তাদের সন্ত্রাসী নাশকতা পরিচালনা করে যাচ্ছে; তাহলে মুক্তিযুদ্ধের সময় তারা যখন ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠীর দোসর ছিল তখন কত নির্দয় পৈশাচিক যুলুম-নির্যাতনের মাধ্যমে নিরীহ নিরপরাধ করে সর্বস্তরের মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে- তা চিন্তার বিষয়!
তাই বর্তমান সরকারের উচিত- সন্ত্রাসী জামাতে মওদুদী ও ছাত্রশিবিরের সকল রাজনৈতিক কর্মকা- নিষিদ্ধ করা এবং নাশকতামূলক কার্যকলাপের সাথে জড়িত সকল নেতাকর্মীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শাস্তি ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদ- নিশ্চিত করা।
©somewhere in net ltd.