নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিউরন

সবাই আমরা সকলের তরে ।

ডাঃ মারুফ

যতটুকু সম্ভব ততটুকু সেবা মানুষকে দিতে চাই ।

ডাঃ মারুফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমানে বাজারের ধর্মের নামে অধর্মশিক্ষার বইগুলোও সরকারকে বাজেয়াপ্ত করতে হবে

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৩



নিষিদ্ধ দেব-দেবীর বিষয়ে আপত্তিকর মন্তব্য এবং পবিত্র কালিমা শরীফ উনার উপরে পায়ের ছবির মতো অবমাননাকর বিষয়গুলো শুধুমাত্র কয়েকটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর বইতেই সীমাবদ্ধ নয়। অন্যান্য সব শ্রেণীর বইতেই জায়গায় জায়গায় এ রকম বেশকিছু বিষয় রয়ে গেছে, যা শিশু বয়সই ছাত্রছাত্রীদের মনে কুফরী আক্বীদা ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণা ঢুকিয়ে দেবে। মূলত, নাস্তিক ও হিন্দুঘেঁষা শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের দ্বারা কলকাতার ড্যাডাদের মুশরিকী ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জঘন্যতম প্রধান পদক্ষেপ হলো এই ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ নামক আপত্তিকর শিরোনামের পাঠ্যপুস্তক। তা না হলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক, এই দুই শিক্ষাবোর্ডেরই প্রধান হিন্দু হবে কেন? বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক ভারতে ছাপা হবে কেন? এত কেন’র কোনো সদুত্তর কখনোই পাওয়া যাবে না।

বর্তমান শিক্ষাক্রমের কথিত ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’র বইয়ে ভাষাগত অসঙ্গতি প্রচুর। যা পড়লে মুসলিম শিশুরা তাদের ধর্মীয় বিষয়ে শ্রদ্ধাবোধের অভাব নিয়ে বেড়ে উঠবে শিশুকাল থেকেই। অনেক উদাহরণের মাঝে একটি হলো, নবম দশম শ্রেণীর বইতে দেব-দেবীর আপত্তিকর বিষয় সম্বলিত ওই একই ৮২নং পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে, “বর্তমান সমাজে প্রচলিত কতিপয় হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকা উল্লেখ করা হলো”। এখন হারাম হালাল কিংবা শরীয়ত উনার বিষয়গুলো ওহী মুবারক দ্বারা স্পষ্ট, শরীয়ত কোনো মানুষের প্রণীত নয়। কিন্তু বইতে হালাল হারাম বিষয়গুলোকে ‘বর্তমান সমাজে প্রচলিত’ হিসেবে উল্লেখ করে তাকে মানুষের খেয়াল-খুশির অধীন হিসেবেই দেখানো হয়েছে। যা কাট্টা কুফরীর অন্তর্গত।

১/১১-এর আগে বিএনপি সমর্থিত পুতুল নির্বাচন কমিশনার জামাতী পোলিং এজেন্ট দিয়ে সারাদেশে ভুয়া ভোটারলিস্ট তৈরি করেছিল। কোটি কোটি টাকা খরচ করে বানানো সেই লিস্ট জামাতদুষ্টতার কারণে বাতিল হয়েছিল। সূত্রপাত হয়েছিল ১/১১-এর।

ঠিক সেভাবেই কমিউনিস্ট দূষণের কারণে , বর্তমানে বাজারের ধর্মের নামে অধর্মশিক্ষার বইগুলোও সরকারকে বাজেয়াপ্ত করতে হবে তাতে যত টাকাই খরচ হোক না কেন। সাথে উক্ত জামাতপন্থী নির্বাচন কমিশনারের ন্যায় ইসলামবিদ্বেষী কমিউনিস্ট শিক্ষামন্ত্রীকেও তার চেয়ার ছাড়তে হবে, তা না হলে আরেকটি ১/১১ অনিবার্য। ৯৭ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় কোনো ধর্মদ্রোহী কমিউনিস্টের অবস্থান জনগণ মেনে নিবে না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: একমত
এসব শিক্ষার ভান্তি থেকে
ভুল আকিদা নিয়ে পাবে শিক্ষার্থীরা
সুতরাং সাবধান হওয়া এখনই জরুরী ।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূলত, নাস্তিক ও হিন্দুঘেঁষা শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের দ্বারা কলকাতার ড্যাডাদের মুশরিকী ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের জঘন্যতম প্রধান পদক্ষেপ হলো এই ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ নামক আপত্তিকর শিরোনামের পাঠ্যপুস্তক। তা না হলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক, এই দুই শিক্ষাবোর্ডেরই প্রধান হিন্দু হবে কেন? বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক ভারতে ছাপা হবে কেন? এত কেন’র কোনো সদুত্তর কখনোই পাওয়া যাবে না..

৯৭ শতাংশ মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় কোনো ধর্মদ্রোহী কমিউনিস্টের অবস্থান জনগণ মেনে নিবে না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.