![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যের পথে চলি দুর্বার
আমাদের দেশে এবং সারা দুনিয়া জুড়ে মুসলিম পরিবারের ছেলে সন্তানদের একটা অমানুষিক অভিজ্ঞতাআর মদ্যে দিয়া যেতে হয়। যেটা আমরা আমাদের দেশে মুসলমানি বা সুন্নতে খাত্না হিসাবে জানি। সারা পৃথিবী জুড়ে এটা টাহারা (tahara) হিসেবেও পরিচিত যার বাংলা মানে হচ্ছে পাবন বা পরিসুদ্দকরন। কিন্তু আমরা এটা কেন করি? আমরা ভাবি এটা মুসলমান হিসেবে আমাদের জন্য করাটা বাদ্যতামূলক, কারণ আমাদের নবী আমাদের এটা করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে। কিন্তু আসলেই কি তা?
হযরত মুহাম্মাদ কখনই সত্তহীন ভাবে বলে নাই এটা করার জন্য এবং কোরানেও কোথাও বলা নাই এটা করার কথা। বরঞ্চ কোরানে প্রকিতিকে বা শরীরের আকৃতি বিকৃত না করার নির্দেশনা দেয়া আছে (সূরা ৪,১১৯)। কোরানে আরও পরিষ্কার ভাবে বলা আছে, অবশই আমি মানুষকে সুন্দরতম অবয়অবে তৈরি করেছি (সূরা ৯৫, ৪)। তাহলে এই সুন্নতে খাত্না/মুসলমানি কিভাবে আসলো ইসলাম ধর্মে ?
কিছু কিছু হাদিসে এটা পাওয়া যায় যে, হজরত মুহাম্মাদের বাইযেন্তাইন সম্রাজ্জ থেকে পাওয়া একটা পত্রতে তাকে সুন্নৎ করা মানুষদের নেতা হিসেবে উল্লেখ করার কথা। কিন্তু এটাকে কি নির্দেশনা হিসেবে নেয়া যায়? বরঞ্চ এটাকে আমরা একটা সাংস্কৃতিক ধারা হিসেবে নিতে পারি ওইসময়ের মানুষদের জন্য। আবও কিছু কিছু হাদিসে এটাকে ফিতরা হিসেবে বলা আছে , আবার অনেক হাদিসে এটার কোন উল্লেখও নেই । কাজেই আমরা এখানে একটা স্ববিরদিতা দেখতে পাই। আর যেসকল হাদিসে এটাকে উল্লেখ করা আছে , সেখানে কোথাও এটাকে হযরত মুহাম্মাদের সত্তহীন নির্দেশনা হিসেবে উল্লেখ নেই।
পরিশেষে এটাই বলতে চাই যে, সুন্নতে খাত্না/মুসল্মানি নিয়ে ইসলামের কোথাও পরিষ্কার ভাবে কোন নির্দেশনা দেয়া নাই। কাজেই এটাকে ফরয বা বাধ্যতামুলুক ভাবারও কোন কারণ নাই । কাজেই কেন আমরা এই ছোটো ছোট ছেলে গুলিকে এই আমানুসিক কষ্টের মদ্যে দিয়ে যেতে বাধ্য করব ?
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০০
ছণ্ণ্ ছাড়া বলেছেন: সুন্নতে খৎনা বা মোসলমানী যেভাবে ইসলামে এল
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এটার উপকারী দিকটা আপনার জানা থাকলে এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতেন না...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৯
ম েরজা বলেছেন: দয়া করে উপকার গুলি যদি একটু জানাতেন খুব উপক্রিত হতাম।
৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এখন অমুসলিমরাও এটা করছে। এইডস-সহ যে কোন যৌনরোগ প্রতিরোধের জন্য খতনা খুবই উপকারী। আর সেক্স পাওয়ার তো আছেই!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:২৪
ম েরজা বলেছেন: শুধু এখন না বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীরা অনেক আগে থেকেই এটা করে আসছে। এইডস সহ আর গুটিকয়েক যৌনরোগের প্রতীরদের জন্য এটা রেকমেনডেড বাট অ্যাগেইন কনডম ইজ দা বেস্ট সল্যুশন। অ্যার সেক্স পাওয়ার এর সাথে এর সম্পর্ক টা যদি বিস্তারিত করতেন উপকৃত হতাম।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫২
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
গুগোল করে এত কিছু জানলেন - গুগোল করে উপকারীতা গুলো জানতে পারলেন না?
ওগুলোও জেনে নিন।
৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
নির্ঝরের_স্বপ্ন বলেছেন: খাত্না করা একটা ইস্লামিক প্রথা - এটি ফিতরাতের একটি অংশ
http://i-onlinemedia.net/archives/7506
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
কালীদাস বলেছেন: আজ প্রথম শুনলাম এই জিনিষ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটা ইসলামি প্রথা না।
ইসলাম আসার হাজার বছর আগে মধ্য আরবে খ্রীস্টান, ইহুদি ও অন্যান্ন ছোটধর্মের মধ্যে প্রচলিত ছিল।
মহিলারাও ছাড় পেত না, করতে হত। এখনো করছে। এটাকে ইসলামি আইন না বলে একটা সাংস্কৃতিক প্রথা বলা যেতে পারে।
আমাদের দেশে মোল্লারা এটাকে বাধ্যতামুলক ইসলামি আইন বানিয়ে ফেলেছে।