নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Mohammd Mahamud Reza Sajiv (Facebook link- https://www.facebook.com/MohammadMRSajiv)

ম েরজা

সত্যের পথে চলি দুর্বার

ম েরজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুহাম্মাদের বিয়ের প্রথম রাতেই তালাক !

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৩১




ধার্মিকদের সাথে ধর্ম নিয়া বিতর্ক করতে গেলেই দেখা যায় , তারা জানুক আর না জানুক ধর্ম কে ঠিক রাখার জন্যই হউক অথবা তর্কে জিতার জন্যই হউক এমন ভাবে মনের মাধুরী মেশানো শুরু করে যে ধর্মটাকে আরও বেশি হাস্যকর করে ফেলে। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে তাদের নিজস্ব ধর্মের ভবিষ্যৎবানী নিয়া যুক্তি দেখানো । তাদের প্রায়ই বলতে দেখা আমার ধর্মে এটা বলা আছে ওটা বলা আছে, যদি এটা আল্লাহ/দেবতাদের বানী না হত তাহলে এটা কিভাবে আসলো অথবা বলে এখনকার বিজ্ঞানে যা যা আবিষ্কৃত হয়েছে তা তাদের ধর্মে আগেই বলা ছিল বা তাদের নবী রাসুলরা আগেই বলে গিয়েছিল এইরকম আরও অনেক কিছু।

কিন্তু ইসলামের নবী মুহাম্মাদ কিন্তু ধরা খেয়েছিল। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে আল শানবা বিনতে এমর নামে এক মহিলা কে বিয়ে করেছিল এবং বিয়ের প্রথম রাতেই ওই মহিলা তাকে ভণ্ড নবী বলে আখ্যা দিয়েছিল এবং সে যে মিরাজে গেছে অথবা চাঁদ ভাগ করছে বলে দাবি করেছিল সেগুলিকেও মুহাম্মাদের ওই স্ত্রী মানতে নারাজ ছিল এবং যার ফলে বিয়ের প্রথম রাতেই এই আল শানবা বিনতে এমর কে মুহাম্মাদ তালাক দিয়েছিল। পরবর্তীতে সবাই যখন জানতে চাইলো বিয়ের প্রথম রাতেই তালাক কেন অথবা এখনকার মুসলমানরা বলবে ওই মহিলার বনি কুরাইসা গোত্রের সাথে সংযোগ/বন্দুত্ত ছিল, এই মহিলা ভাল ছিল না আরও অনেক কিছু। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে , মুহাম্মাদ যদি দ্বীনের নবী হয়েই থাকে সে কেন বিয়ের আগে বুজল না অথবা তার বন্ধু আল্লাহ কি তাকে আগে কিছু বলে নাই? এই ঘটনাটা কিন্তু হাদিসে পাওয়া যায় না তার কারন হচ্ছে যারা হাদিসগুলি সংগ্রহ করেছে তাঁরা ভেবেছিল এটাতে শিক্ষার কিছু নাই কিন্তু আসল কারন ছিল হাদিসে থাকলে দ্বীনের নবীর আসল রূপ টা বের হয়ে যেত আর সব জারিসুরি ফাঁস হয়ে যেত। (আল তাবারি, ভল ৯,১৩৬)

আল তাবারি সম্পর্কে জানতে এই লিঙ্কে যান: https://en.wikipedia.org/wiki/Al-Tabari

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:০৫

বাবাজান বলেছেন: আমি উচ্চস্বরে সাক্ষী দিচ্ছি তুই মিথ্যেবাদী, তুই ভন্ড, তুই মুর্খ, তুই মিথ্যুক, তুই ধুকাবাজ
"মুছলিমদদেরকে শিখাতে হবেনা, তারা জানে যা জানার তা"
তুই তো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী...!!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৩০

ম েরজা বলেছেন: একটা মাইক ভাড়া করে দেই? আপনারা যে কি জানেন সেটা অনেকেই খুব ভাল ভাবে জানে ? পারলে কোন যুক্তি দেন আপনার পক্ষে সেটা তো পারবেন না খালি চিল্লাইবেন

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:১৪

বাবাজান বলেছেন: তুই যে লিংক দিয়েছিস, তা তোর মুর্খতার বিরাট প্রমান বহন করে,,
কারন এনি ছিলেন "মুহাম্মাদ আল জারির তাবারী " ইনি তো নবি ছিলেননা..!! হাঁ হাঁ হাঁ

"ইনি ছিলেন একজন মুছলিম মুনিষি"
আমি বলেছিলাম তুই মিথ্যুক লিংকে গেলাম, আর ধরা খেয়ে গেলি, হাসাইলিরে মফিজ..!!
না আছে তুর মাথায় বুদ্ধি আছে শুধু গোবর গোবর, হুদাই ইছলামের নামে বানাওয়াট কাজ কর্ম করিস, কেনো করি...? এলার্জি এতো বাড়ে কেনো..? চির আহম্মক কোথাকার...!!

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:২৬

ম েরজা বলেছেন: ভাই এত উত্তেজিত হইএন না। একটু সামলাইয়া । উনি নবী ছিল কে বলল আপনাকে? উনার রেফারেন্স থেকে এই ঘটনাটা নেয়া। উনি একজন বিখ্যাত ইসলামিক হিসটরিয়ান। উনার কাছ থেকে নেয়া এই জন্য রেফারেন্স দিছি উনার। তো এখন গোবর ভরা কার মাথায়?

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৫৭

আশাবাদী অধম বলেছেন: পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে।

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:০৫

আশাবাদী অধম বলেছেন: মডুদের দ্বিমুখীচারিতায় অবাক হচ্ছি। মুহাম্মাদ (সা) কে আপত্তিকর ভাবে উপস্থাপনা করা হয়েছে। ছবি ব্যবহার করা হয়েছে।
হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধে কেউ লিখলে ঠিকই পোস্ট সরিয়ে নেয়া হয়। ইসলামের বেলায় কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় না।

অবিলম্বে এই ব্লগার কে ব্যান করা হোক।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪১

ম েরজা বলেছেন: এই ছবিতা মুহাম্মাদের না এটা আল তাবাড়ির. আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, এই লেখাটা নিজের মতো করে ভুল তথ্য দিয়া বানানো না আর কাউকে আঘাত করার জন্য ও না , যা সত্যি তাই লেখা হয়েসে. রেফারেন্স ও দেয়া হয়েস।

৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১৯

সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: আপনার কথা সবই মানলাম ভাই। কিন্তু প্রথমত, এইটা কন তো, এত্ত সব হাদিস, বাণী সব আপনার কাছে অযৌক্তিক, ভন্ডামী মনে হইসে কিন্তু এক হিস্টোরিয়ানের বাণী আপনার কাছে এত গ্রহণ্যোগ্য হইয়া গেলো কেনো?! ওইটা নিয়ে মনে কোনো সংশয় হয় নাই? ;)
দ্বিতীয়ত, কে বললো, নবীজী (সঃ) কে আল্লাহ সব এক্কেবারে আগে আগে জানাই দিতেন? উনাকে নানান ঝামেলা মুসিবতের মধ্যে ফেলে ফেলেই সারা মুসলিম উম্মাহর প্রতি অসংখ্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে রাখা হয়েছে। ভালো ভাবে জানার চেষ্টা করুন, দেখবেন আরো হাজারো কাহীনি পেয়ে যাবেন যাতে দেখবেন আল্লাহর নবী কতটা কষ্ট স্বীকার করে গেছেন। গায়েবী সাহায্য পেয়ে পেয়ে আরামে চোখ বন্ধ করে এক জীবন কাটিয়ে যাননি।
কেবল নিজের লেজ কাটা বলে বাকি সবার লেজ কাটানোর জন্যে উঠে পরে লাগলে তো হবে না! :-B

৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৫

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বিকৃত মস্তিষ্কের লক্ষণ গুলো কি? যদি জানা না থাকে তাহলে,একজন ভালো মানের পাগালের ডাক্তারের কাছে যান।নিজের চিকিৎসা করান। আর না হয় বাসায় বেশি বেশি আয়োডিন যুক্ত খাবার খান।বুদ্ধির বিকাশ ঘটবে।
মত প্রকাশের স্বাধীনতা মানে এই নয়, যে অন্য আনুভুতিতে আঘাত দেওয়া
শিরোনাম দেখে বুঝে গেছি।


৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:২৪

সংশপ্‌তক বলেছেন: I think you need to read his biography carefully. Lots of people (Not muslim) try to find problems in His character but failed. Do you know, empty vessel sound much. Or I think you want a visa from Europe.

৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৬

এম এ কাশেম বলেছেন: Abū Jaʿfar Muḥammad ibn Jarīr al-Ṭabarī (/ˈtɑːbəri/; Persian: محمد بن جریر طبری‎‎, Arabic: أبو جعفر محمد بن جرير بن يزيد الطبري‎‎) (224–310 AH; 839–923 AD) was a prominent and influential Persian[2] scholar, historian and exegete of the Qur'an from Tabaristan, modern Mazandaran Province in Iran, who composed all his works in Arabic. Today, he is best known for his expertise in tafsir, fiqh, and history, but he has been described as "an impressively prolific polymath. He wrote on such subjects as poetry, lexicography, grammar, ethics, mathematics, and medicine."[3]

His most influential and best known works are his Qur'anic commentary known as Tafsir al-Tabari and his historical chronicle Tarikh al-Rusul wa al-Muluk (History of the Prophets and Kings), often referred to Tarikh al-Tabari.[citation needed] Although it eventually became extinct, al-Tabari's madhhab flourished among Sunni ulama for two centuries after his death.[4] It was usually designated by the name Jariri.[citation

আপনার লিংক হতেই পেসট করলাম।

এবার বলুন এই Abū Jaʿfar Muḥammad ibn Jarīr al-Ṭabarī আর আমাদের নবী হযরত অহাম্মদ (সা:) একই ব্যাক্তি।
বোকামীর আর বেয়াদবীর সীমা আছে।নিজে ধর্ম মানেন না - সে অন্য কথা । কিন্তু মানুষের অনুভূতি নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াবার অধিকার আপনার নাই। নাস্তিক আর পশু সমান। নাস্তিকের কওন নীতি নৈতিকতা নাই।

পাছায় ছুলকাইলে মরিচের গুড়া ছিটাইয়া চুলাকান, মানুষের অনুভূতি নিয়ে চুলকাইবার চেষ্ট করবেন না।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১২

ম েরজা বলেছেন: আমি কখনোই বলি নাই আল তাবারী আর মুহাম্মদ একই ব্যাক্তি. এই ঘটনা নেয়া হয়েসে আল তাবাড়ির নিজস্ব রচনা থেকে এবং তার রেফারেন্স ও দেয়া হইসে. যা সত্যি তাই লেখা হয়েসে, আর কাউকে আঘাত করার জন্য লেখা হয় নাই, আঘাত পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত.

৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪

আলিয়া হাসান বলেছেন: লেখককে উদ্দেশ্য করে বলতে চাই, অল্পবিদ্যা ভয়ংকর।
নিম্ন চিন্তার ছোট লোকরাই মিথ্যা, বানোয়াট বলতে পারদর্শী আর তারাই মানুষ, ধর্ম অথবা যে কোন কিছুকে ছোট করে কথা বলতে পারে।

১০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০১

কানিজ রিনা বলেছেন: বিকৃত মস্তিস্ক বিক্রি করে খায় কত টাকা
গুনে কে জানে। রতনে রতন চিনে, শুকরে
চিনে কচু। এসব শুকরের দল কাদায় ডুবে
রয়। কাদায় ডুবে সাগরের গিবোদ রটায়
তাতে কি এসে যায়। নুরের নবী ধানের
রবি হিরক রতন আলোয় আলোকীত আমরাই
করি যতন। এ মোদের দায়।

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৮

shahinur70 বলেছেন: সামহোয়‍্যার ইন...ব্লগ একটি উন্মুক্ত ও স্বাধীন মত প্রকাশের সুবিধা প্রদানকারী প্ল‍্যাটফর্ম মানে এই নয় যে- অন্যের ধর্মের প্রতি বিদ্রূপাত্মক লেখা।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

ম েরজা বলেছেন: আপনার মতবাদের জন্য ধন্যবাদ. লেখাটার সঙ্গে রেফারেন্স দেয়া হয়েসে সময় থাকলে দেখে নিয়েন, আর তার আগে লেখাটা বিদ্রুপাত্মক হয়েসে ভাবাটা মনে হয় অপ্রাসঙ্গিক, ধন্যবাদ!

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন:
সামু এইসব সমর্থন দিচ্ছে ,,,,,,,,,,,,,,, মুহাম্মদ লেখা আবার ছবিও দেওয়া, তথ্য দেওয়া ভুল।
আপত্তিকর হিবেবে চিহ্নিতও হচ্চে না
আদালতের সরনাপন্ন হতে হবে

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

ম েরজা বলেছেন: আপনি কি লেখাটা ভালোভাবে দেখেসেন অথবা নিচে দেয়া লিংক তাই প্রবেশ কোরেশন? আমার ধারণা করেন নি. ছবি তা মুহাম্মাদের না. পরিষ্কার ভাবে বলসি ছবিটা হচ্ছে আল তাবাড়ির.

১৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

আজীব জানোয়ার বলেছেন: বাহ ! পোস্টের বিষয় কি ??? ছবি আর লিন্ক দিয়েছেন কিসের?? ইহাকেই বলে গরু টানিয়া নদীতে নামানো।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

ম েরজা বলেছেন: ছবি আর লিঙ্ক হচ্ছে আল তাবারির, খুব সম্ববত আপনি লেখার শেষটা লক্ষ্য করেন নাই। ওইখানেও একটা উল্লেখ আছে (আল-তাবারি ভল ৯, প, ১৩৬।

১৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

মুহাম্মাদ আম্মার হোসেন বলেছেন: লিংক দেউয়া আসে ভাল। কিন্ত লিংক এর কথাই এই ঘটনার বর্ণনা আসে.।। লিংক এ যে বর্ণনা আসে তা আল তাবারির ,কিন্ত ঘটনা বললেন মুহাম্মাদ (স) এর । আর বললেন এই ঘটনা আপনি বলেন নাই ,এইতা আল তাবারিরি বই হতে পেয়েছেন । স আপনার কি উচিত চিল না অই বই তার রেফেরেন্স দেউয়ার ।

মুক্তচিন্তার কথা বলা হই বাট, এইগুলা কি মুক্তচিন্তা, না পরাজিত কুত্তার মনের অবস্থা ?
আর আপনি মুক্তচিন্তা করুন, যে বিসয়ে আপনার জ্ঞান আসে ।
আর যে বিষয়ে আপনার জ্ঞান নাই তা নিয়ে মানুশের মনে সংশই এর স্সৃষ্টি কান করেন।


ব্লগ লিখে কি বুঝাতে চান ?

১৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০০

সেলিম৮৩ বলেছেন: এসমস্ত জাহান্নামের কীটদের সম্পর্কে কি অার বলবো?
যেখানে স্বয়ং অাল্লাহপাক নবীর চরিত্রের সার্টিফেকেট দিয়েছেন সেখানে এই বিকারগ্রস্থ লোকগুলোর কথা সত্যিই হৃদয়ে দাগা দেয়।
অাল্লাহ নিজেই বলেছেন যারা নবীকে গালি দেয়/নবীর প্রতি মিথ্যা অারোপ করে তারা অজ্ঞাতকুলশীল তথা জন্ম পরিচয় তথা জাত বংশের ঠিক নেই।
বিশ্বাস না হলে, কোরঅানের ২৯ পারার ৬৮ নং সুরা কলমের প্রথম থেকে ১৫ নাং অায়াত পর্যন্ত পড়ে দেখুন।

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৫৫

গারোপাহাড় বলেছেন: আমি জানি না আপনি কোন ধর্মের মতবাদে বিশ্বাসী। তবে শেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে আরও ডিটেইলস্ জানা উচিত ছিলো। আমি মুসলিম। তবে আপনার মতো এত্তো জ্ঞানী নই। কিন্তু আপনাকে একটা পরামর্শ দেই। যেহেতু বিষয়টা নিয়ে আপনি কনফিউজড কাজেই বিশ্বের সেরা কিছু ইসলামি জ্ঞান সম্পন্ন ব্যাক্তিবর্গের কাছ থেকে ভালো করে জেনে নিন। কেবলমাত্র একজনের রেফারেন্স ই একটা বিষয়ে সত্য প্রমানে যথেষ্ঠ? (আল্লাহ্ নবী করিম (সাঃ) এঁর উপর শান্তি ও রহমত বর্ষন করুন।

১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

আমিই মিসির আলী বলেছেন: খাঁটি বলদ আর মানুষ বলদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফাৎ হৈল -মানুষ বলদ একা লাইন জাইনা তিন লাইন জাহির করতে আসে।

ডিয়ার বেরাদর আগে তিন লাইন জানবেন -তারপর বিবেচনা করবেন - তারপর যাচাই বাছাই করবেন - তারপর এক লাইন বলবেন।

বিনা পয়সায় আর কত গিয়ান দিমু!!

১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:০৮

ভুলই শুদ্ধ আবার শুদ্ধই ভুল বলেছেন: যে ধর্ম, তা যে ধর্মের বিষয়ে হোক তা অপদস্থ করার হলে অবশ্যই মানবতার অনুভুতিকে আঘাত দেয়। অন্যের ধর্ম আঘাত দেয়া, মুলত মানুষের মনুষত্বকে আঘাত করা। আমার ধর্ম নিয়ে আমি ইতিবাচক কথা বলব- মানব সমাজকে আমার দিকে টানবো, তা সে যে ধর্মই হোক। তাই বলে আমি অন্যের অনুভুতি বা ধর্মকে বিদ্রুপ কারর কোন আধিকার রাখিনা -তা সে রাষ্ট্রেরের শুধু নয়, সমগ্র মানবতার সংবিধানেও না। অবশ্য কিছু মানুষ আছে, বেশিভাগই শুধু মাত্র আলোচিত হবার বা নিজেকে একটু ব্যাতিক্রম ভাবতে, এধরনের সস্তা উপায় বেছে নেয়। ইদানীং শুনেছি ইঊরোপ আমেরিকায় ভিসা পাবার আসায় অনেকে নিজেকে আস্থিক হয়েও নাস্তিক প্রমানে লেগে পরেছে। অনেকটা IELTS বা TOFEL কোর্সের মত। তবে ভণ্ড আস্তিক বা নাস্তিক উভয়ই হাস্যকর। সবার শেষে একটা কথা বলে যাই, প্রকৃত আস্তিক হওয়ার থেকে প্রকৃত নাস্তিক হওয়া অনেক সাধনার বিষয়। একজন সুস্থ মানুষ কখনোই নাস্তিক হতে পারে না, কারন মানুষ সব সময়, জন্মগত ভাবেই কল্পনা করে বেচে থাকার সাহস খোঁজে। প্রতিকুলতার সাথে ভবিষ্যৎ কে স্বপ্ন ভেবে যুদ্ধের পেরনা খোঁজে। এটা মানুষের ম্যানুয়াল এর‍্যোর বলতে পার, অস্বীকার করতে পারো তবে অপমানকর কিছু করার অধিকার সংরক্ষন কর না।

১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:১৩

জিল্লুর রহমান রিফাত বলেছেন: যে বিষয় এর বিরোদ্ধে তর্ক করতে হয় সেই বিষয় সম্পর্কে ঙ্গান থাকতে হয়,
আগে ইসলাম কে জানুন এর পর ইসলাম সম্পর্কে বলতে আসুন।

নিজের চরিত্র কতটুকু ভাল সেটা দেখুন! অন্যের চরিত্র নিয়া টানা টানি করতে আইসেন না।

রাসূল সাঃ এর মত অনুপম চরিত্রের মানুষকে।
তারাই চরিত্রহীন বলে যারা নড়কের কিট।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.