![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুষ্ঠু সুন্দরভাবে সম্পন্ন হলো ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। এখন পর্যন্ত তিনটি আসনেই এগিয়ে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্খিত প্রার্থীগণ। পরিস্থিতি আগে থেকেই বুঝতে পেরেছিল বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীগণ। তাই তারা নির্বাচন চলাকালীন সময়ে নির্বাচন বর্জন করেন। এখানে বিএনপি আরেকটি ভুল করলো। তাদের নির্বাচন সম্পন্ন করে ফলাফল যাই হয় সেটা মেনে নেয়া উচিত ছিল। এখন ভুল আবারও করলো। জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহন না করে যে ভুলটি তারা করেছিল সেই একই ভুল আবারও করলো সিটি নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে। আসলে এটা পূর্ব পরিকল্পিত ছিল। তারা আগে থেকে জানতো যে তারা নির্বাচনে হারবে। তাই তারা পূবেই নির্বাচন বর্জনের পরিকল্পনা করেছিল। তাই যদি হয় তাহলে এতো নাটক কেন? মানুষের সাথে আর কতো প্রতারনা করবে তারা্। শুরু খেকেই তারা বিভিন্ন ধরনের নাটক করে আসছে। প্রথমে তারা বলেছিল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না। পরে অংশগ্রহণ করল ঠিকই কিন্তু মধ্য পথে আবার বর্জন করলো। এদিকে আব্দুল আউয়াল মিন্টু এবং তার ছেলে তাবিথ আউয়াল একই আ্সন থেকে নামিতে চাইলেন এবং শেষ পযন্ত মিন্টুর প্রার্থীতা বাতিল হলো। রইল বাকী তাবিথ আউয়াল, যাকে কেউ চিনে না। যার মুখই কেউ কোনদিন দেখেনি। আরেক আসন থেকে দেখা হলো মির্জা আব্বাসকে। যিনি জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণই করতে পারেনি তার দূর্নীনির কারণে। এই দূর্নীতিবাজ দাগী আসামীকে কেউ ভোট দেবে না। অপরদিকে চট্টগ্রামও দেখা যায একজন দূর্বল প্রার্থী যিনি বিগ্রত বছরগুলোতে নগরের বিন্দুমাত্র উন্নয়ন করেননি। তিনি নির্বাচনে বর্জন করেন কি! জনগণই তাকে বর্জন করেছে। সুতারাং সবকিছু মিলিয়ে বিএনপির হার ছিল সুনিশ্চিত। বিএনপির সকল নাটকের চুড়ান্ত রুপ দেয়া হয় আজকের নির্বাচনে বর্জনের মধ্য দিয়ে। এই নাটক অনেক আগেই রচনা করা হয় এবং আজকের দৃশ্যটি ছিল নাটকের Climax । নাটক বাকী আছে কিনা সেটাই এখন দেখার বিষয়।
©somewhere in net ltd.