| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্যান্য নেতৃবৃন্দও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-পরবর্তী ইতিহাসের লক্ষণীয় পরিবর্তন ঘটাতে সক্ষম হয়েছে এই সরকার। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিরোধীদের রাজনৈতিক খেলার মাঠের দর্শক সারিতে ঠেলে দিতে সক্ষম হয়েছে। সংবিধানের বেশ কয়েকটি সংশোধনীর ফলে সামরিক বাহিনী বৈধভাবে রাজনৈতিক ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ করার সামর্থ্য হারিয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের যুদ্ধাপরাধের দায়ে বিচারের সম্মুখীন এবং দৃষ্টান্তমূলক সাজা দিতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও তার রাজনৈতিক মিত্ররা সংসদ নির্বাচন বয়কট করে আওয়ামী লীগকে বিপুল সংখ্যাধিক্যে নির্বাচনে জয়লাভের সুযোগ করে দিয়েছে।সবকিছু বিবেচনায় বর্তমান পরিস্থিতিতে বিরোধীদের তুলনায় আওয়ামী লীগ অনেকটা সুবিধাজনক অবস্থায় রয়েছে। প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে শক্তিশালী সম্পর্ক, অধিকতর শক্তিশালী সন্ত্রাসবিরোধী রেকর্ড ও ঐতিহ্যগতভাবে শ্রমিক ইউনিয়নগুলোর শক্তিশালী সংযোগ। এ সবকিছু আওয়ামী লীগের ভালো অবস্থান বজায় রাখার পক্ষে অবদান রাখছে। সর্বোপরি সবকিছুর মূলে রয়েছে শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্ব। বর্তমান বিশ্বে শেখ হাসিনা এমন একজন রাষ্ট্রনায়ক যিনি কেবল বাংলাদেশের তৃতীয় দফা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বেই নিয়োজিত নন, তিনিই একমাত্র রাজনীতিবিদ, যিনি টানা ৩৩ বছর ধরে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বেই মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত কর্তব্য সম্পাদিত হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে। আর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নের কর্মধারা বাঙালি জাতির ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল নতুন অধ্যায় হিসেবে স্বীকৃতি পাচ্ছে।
২|
২৩ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:২২
সেলু বলেছেন: এটা হলো গরমের দিনে ফ্যান পোষ্ট।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
দধীচি বলেছেন: এটা কি ফান পোস্ট?